The solid state of the planetary twin fields are Earths' minerals mountain or poles
The twin hills at the north twin pole are 6 metallic and 6 non-metallic twins. The twin south pole consists of 6 non-metallic twins and 6 metallic twins respectively. Since all the country's seasonal cycle allocation was 6 per year.
The twin hills at the north twin pole are 6 metallic and 6 non-metallic twins. The twin south pole consists of 6 non-metallic twins and 6 metallic twins respectively. Since all the country's seasonal cycle allocation was 6 per year.Those who still live in countries with 6 seasons on the syllabus of unscientific Western universities are uneducated. These minerals could be picked up and rich like them. Such education has consumed civilization.Those whose Twin Mineral/Mountain/Skeletal Twin Planets have been cut off by the West for centuries are now depopulated this season and listed as Third World.They finished theirs and are now moving towards these. For the past few centuries, the West has brought minerals from different countries, but now it is a tumor itself. Unfortunately, since everything is a twin, objects in the opposite sky are closer to them, so they see their own opposites all around.And those who have understood the results of their research and my black hole theory can't do anything but express their sorrow after seeing their reports and daily activities. Autistic disease is only a problem if society is affected by it. And so has the West.Polar ice or any mini ice block is also a twin but a twin magnet. If you think of artificially freezing ice, it will be the magnet of the anti-Venus and anti-Uranus object twins.
Any planet or mountain towards the North Pole is composed of nitrogen twin hydrazine. Here hydrazine N2H4 and the anti field of the black hole called nitrogen which is H4N2 which changes the magnetic field beam in opposite direction.And hydrogen refers to the smaller or larger length of the twin ionosphere of any metallic beam. At the level where mercury is present, this hydrogen will form the mineral there, not iron or gold.Because the ionosphere or sky-surface surface-sky area of one of them is not the same, their twin volumes have created separate planetary twins. And nitrogen makes the non-metallic side of the skeletal planet. Which is the inner and outer minerals of the twin worlds of the twin worlds. Because our living world is not one, but two opposites.Water spinning is taking place in the anti field of mountain twin. And because we hold the twin body of amoeba algae against the twin body of these mountains, the twin body of water has become our field because these skeletal twins are our anti-field.That's why we move to the way Uranus, Venus' river causes twin spins. But because mountains or minerals cannot go, they are rotating in anti-spin of 6 twin planets. And when we see something, we see anti-space or the opposite space of the black hole.As a result, since the mineral in our body is an anti-field, it becomes the field we see. As a result, the spin of the planets in the opposite sky is the anti-spin of Uranus and Venus in our Earth's anti-space, which is also the case with the skeletal twin planets.
Two Udayachal and two Astachals are formed daily for each twin object. The same is true of Twin Earth. East West or West East meets North South South North.Because this twin pole has the dot point of the black hole of the twin earth. That is, the twin field magnets of Venus Uranus or their twin hard precipitates twin beam metallic nonmetallic precipitates H2O×N2H4 and H4N2×OH2 or skeletal twin planets both dot points in anti-field and vanish with Earth's twin.Because the twin of any creation where the dot point vanishes into the black hole, there is no distance from the black hole which is the single light beam as the black hole has no other. The dot point black hole is in the formation of the spinless region of the twin field.
North dot with South and South dot with time is always forming North. Because Twine flows through two Udayachals (risings) and two Astachals (settings) of the world. or sunset or sunrise continuous.
Now the ice that melts in the north flows through the South Pole and the ice that melts in the south flows through the North Pole. Here Uranus and Venus turning from solid state to liquid form Nitrogen twins or nonmetallic planets or mountain metallicities.As a result, the water twin causes fission of the opposite charge. As a result, they are moving from East West to West East. The fusion that is happening at the other pole is going back to the previous state.Again, the fission that is creating the opposite metallic pole of the skeletal planet is from metallic to non-metallic, so the twin fissions of Uranus Venus' solid state water are running from west east to west east. These west east and east west twins are four twin moons. Here the fission of Nitragin creates East-West and Hydrazine Twins West-East, the twin water beams of these two are creating opposite magnetic twin fields of West-East and East-West respectively.
Because of the skeletal planets or mountains at the poles Twin or mineral twin This is the anti-field of twin ice, moon ice inside and mineral or mountain outside.
The 6 skeletal twin planets of our planetary twin field are all mountains and the poles of the twin earth. Amoeba-algal twin with inside and outside twin Twin Earths of Twin Species from Minerals. The moon charges itself 30 miles down twice a month on the last day of the new moon and on the first day after the new moon. Juboraj / 23.04.2025.
প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের যতো কঠিন অবজেক্ট তা টুইন পৃথিবীর খনিজ পাহাড়
উত্তর টূইন মেরুতে যে টুইন পাহাড় তা ৬টি ধাতব এবং ৬টি অধাতব টুইনের। টুইন দক্ষিণ মেরুতে তা যথাক্রমে ৬ টি অধাতব টুইন এবং ৬ টি ধাতব টুইনের। যেহেতু সকল দেশের ঋতু চক্রের বরাদ্দ বছরে ৬ টি ছিলো।
ওরা নিজেরটা শেষ করে এখন এসবের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। বিগত কয়েক শতাব্দি যাবত বিভিন্ন দেশ থেকে খনিজ এনে যাইই করেছে পাশ্চাত্যও এখন নিজেই টিউমার। অবস্হা এমন যে সব কিছু টুইন হওয়ায় ওদের বিপরীত আকাশের অবজেক্ট কাছে চলে এসেছে বলে চারিদিকে ওরা ওদের নিজেরই বিপরীত দেখছে। আর ওদের গবেষনার রেজাল্ট আমার ব্ল্যাক হোল থিওরি যারা বুঝে ফেলেছেন তারা ওদের এসব রিপোর্ট এবং দৈনন্দিন কার্যক্রম দেখে দু:খ প্রকাশ করা ছাড়া কিছুই করতে পারছে না। অটিস্টিক রোগ এমন যা যদি সমাজকে এই রোগে আক্রান্ত করে তাহলেই সমস্যা। এবং তাই হয়েছে পাশ্চাত্যের।
মেরুর বরফ বা যে কোনো মিনি বরফ খন্ডের টুইনও কিন্তু টুইন ম্যাগনেট। কৃত্রিমভাবে ফ্রিজিং করা কোনো বরফ নিয়ে চিন্তা করলে তা হবে এন্টি ভেনাস ও এন্টি ইউরেনাস অবজেক্ট টুইনের ম্যাগনেট।
উত্তর মেরুর দিকে যে কোনো একটি গ্রহ বা পাহাড় নাইট্রাজিনের টুইন হাইড্রাজিন দ্বারা গঠিত। এখানে হাইড্রাজিন N2H4 এবং ব্ল্যাক হোলের এন্টি ফিল্ড হিসাবে একে নাইট্রাজিন বলছি যা H4N2 যা পরস্পর বিপরীতে ম্যাগনেটিক ফিল্ড বিম পরিবর্তন করে চলে বলে এভাবে বলছি। এবং টুইন চার্জ বিমও এরা পরিবর্তন করে। আর হাইড্রোজেন বলতে যে কোনো ধাতব বিমের টুইন আয়নোস্ফেয়ারের ছোট কিংবা বড় দৈর্ঘ্যকে বুঝায়। যে স্তরে পারদ আছে সেই স্তরে এই হাইড্রোজেন খনিজ হিসাবে সেখানে পারদই তৈরি করবে লোহা বা স্বর্ন নয়। কেননা কোনোটির আয়নোস্ফেয়ার বা আকাশ - সারফেস সারফেস- আকাশ এরিয়া এক না হওয়ায় এদের টূইন ভলিয়ম পৃথক গ্রহের টুইন তৈরি করেছে। আর নাইট্রোজেন বলতে স্কেলেটাল গ্রহের অধাতব সাইড তৈরি করে।বা যতো টুইন জীবজগতের টূইন পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ ও বাহিরের খনিজ। কেননা আমাদের জীবন্ত পৃথিবী একটি নয় পরস্পর বিপরীতে দুটি করে টূইন। পাহাড়ের টূইনের এন্টি ফিল্ডে পানির স্পিনিং ঘটছে। আর আমরা এসব পাহাড়ের টূইন বডির বিপরীতে অ্যামিবা শৈবালের টূইন বডি ধারন করায় এসব স্কেলেটাল টুইন আমাদের এন্টি ফিল্ড হওয়ায় পানির টুইন আমাদের ফিল্ড হয়েছে। যে কারণে ইউরেনাস, ভেনাসের নদীর টূইন স্পিন যেভাবে ঘটায় আমরা সেদিকে চলে যাই। কিন্তু পাহাড় বা খনিজ যেতে পারে না বলে ওরা এন্টি স্পিনে ঘুরছে ৬ টি টুইন প্ল্যানেটের। আর আমরা যখন কোনো কিছু দেখি তা এন্টি স্পেস দেখি বা ব্ল্যাক হোলের বিপরীত স্পেস। ফলে আমাদের বডিতে যেহেতু খনিজ এন্টি ফিল্ড তা দেখায় ফিল্ড হয়ে যায়। ফলে আমাদের বডিতে যেহেতু খনিজ এন্টি ফিল্ড তা আমাদের দেখায় ফিল্ড হয়ে যায়। ফলে বিপরীত আকাশের গ্রহগুলোর স্পিন আমাদের পৃথিবীর এন্টি স্পেসেরটি ইউরেনাস ভেনাসের এন্টি স্পিন দেখি যা স্কেলেটাল টুইন গ্রহের ক্ষেত্রেও একই।
দুই উদয় ও দুই অস্তাচল প্রতিদিন তৈরি হয় প্রত্যেকটি টুইন অবজেক্টের। টুইন পৃথিবীর ক্ষেত্রেও তাই। পূর্ব পশ্চিম বা পশ্চিম পূর্ব এসে মিলিত হচ্ছে উত্তর দক্ষিণ দক্ষিণ উত্তরে। কেননা এই টুইন মেরুতে টুইন পৃথিবীর ব্ল্যাক হোলের ডট বিন্দু রয়েছে। অর্থাৎ ভেনাস ইউরেনাসের টুইন ফিল্ড ম্যাগনেট বা এদের টুইন কঠিন অবস্হার টুইন বিম ধাতব অধাতব অবস্হার H2O× N2H4 ও H4N2 × OH2 বা স্কেলেটাল টুইন গ্রহের সাথে এন্টি ফিল্ড উভয়ে ডট পয়েন্ট হয়ে বিলুপ্ত হয়ে যায় পৃথিবীর টুইনের সাথে। কেননা যে কোনো সৃষ্টির টুইন যেখানেই ডট পয়েন্ট তৈরি করে বিলুপ্ত হয় ব্ল্যাক হোলে, ব্ল্যাক হোল একক আলোক রশ্মি থেকে ব্ল্যাক হোলের অপরটি নেই বলে কোনো দূরত্ব নেই। ডট পয়েন্ট ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডের স্পিনলেস অবস্হান তৈরিতে আছে।
উত্তরের ডটের সাথে দক্ষিণ আর দক্ষিণের ডট সময়ের সাথে উত্তর তৈরি হচ্ছে সব সময়। কেননা টূইন পৃথিবীর দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচল প্রবাহিত হয়ে চলে। বা সূর্যাস্ত বা সৃর্যোদয় কনটিনিউ চলছে।
এখন বরফ গলছে উত্তরে যা প্রবাহিত হচ্ছে দক্ষিণ মেরু দিয়ে আবার দক্ষিণে যে বরফ গলছে তা প্রবাহিত হচ্ছে উত্তর মেরু দিয়ে। এখানে ইউরেনাস ও ভেনাস যে কঠিন অবস্হা থেকে তরলে পরিণত হচ্ছে তা নাইট্রাজিন টুইন বা অধাতব ধাতব গ্রহ বা পাহাড় ধাতব অধাতব হচ্ছে এখানে। ফলে পানির টূইন বিপরীত চার্জের বিভক্তি বা ফিশন ঘটাচ্ছে। ফলে এরা বাঁকিয়ে পূর্ব পশ্চিম থেকে পশ্চিম পূর্বে চলে যাচ্ছে। অপর মেরুতে যে ফিউশন হচ্ছে তা আগের অবস্হায় চলে যাচ্ছে। আবার স্কেলেটাল গ্রহের বিপরীত ধাতব মেরুতে যে ফিশন তৈরি করছে তা ধাতব অধাতব থেকে অধাতব ধাতব হওয়ায় ইউরেনাস ভেনাসের কঠিন অবস্হা পানির টূইন ফিশন পশ্চিম পূর্ব থেকে পশ্চিম পূর্ব হয়ে চলছে। এসব পশ্চিম পূর্ব ও পূর্ব পশ্চিমের টূইনই চারটি টূইন চাঁদ।এখানে নাইট্রাজিনের ফিশন পূর্ব পশ্চিম আর হাইড্রাজিন টূইন পশ্চিম পূর্ব তৈরি করলে এই দুইয়ের টূইন পানির বিম যথাক্রমে পশ্চিম পূর্ব ও পৃর্ব পশ্চিমের পরস্পর বিপরীত ম্যাগনেটিক টুইন ফিল্ড তৈরি করছে। কেননা মেরুতে যে স্কেলেটাল গ্রহ বা পাহাড়ের টুইন বা খনিজের টুইন এটি টুইন বরফের এন্টি ফিল্ড বলে চাঁদের বরফ ভিতরে ও খনিজ বা পাহাড় বাহিরে।
আমাদের প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের ৬ টি স্কেলেটাল টুইন গ্রহ সব পাহাড় হয়ে টূইন পৃথিবীর খুঁটির মতো। যার টুইনের ভিতর ও বাহির দিয়ে অ্যামিবা শৈবালের টুইন খনিজ থেকে টুইন স্পেসিসের টূইন পৃথিবী।
চাঁদ ওর নিজেকে ৩০ মাইলের সর্ব নিম্ন চার্জ করে মাসে দুইবার যে শেষ দিনে অমাবস্যায় চলে যায় এবং যেদিন অমাবস্যার পর প্রথম উদিত হয়। যুবরাজ /২৩.০৪.২০২৫।