Earthquakes are occurring as the Western and Eastern Fake Science Dwarf Fields grow
All the so-called science faculty studies in any university in present day civilization are fake which are producing uneducated manpower. The West has swallowed up the East. Urban civilizations are advancing at a rapid pace, displacing the Earth's twin fields. The anti-planetary twin dwarf twin field is expanding rapidly.
All the so-called science faculty studies in any university in present day civilization are fake which are producing uneducated manpower. The West has swallowed up the East. Urban civilizations are advancing at a rapid pace, displacing the Earth's twin fields. The anti-planetary twin dwarf twin field is expanding rapidly.Any of the cameramen in these fake science studies do not understand the correct interpretation of what they are seeing on the satellite cameras because all the theories they have been taught through their university formal education are wrong.
The asteroid that NASA sees approaching is actually being cut off from Earth's twin field and expanding. What disappears into the distance collects in the dwarf field, shrinking the size of our twin Earth. And the fake science world is expanding its scope.Where these are added, the surface with the sky and the surface with the sky is replaced by amoeba, algae.
This is the dwarf twin field whose black hole anti-twin field has assembled all the skeletal twin planets on the surface of the twin Earth. That's why the hills have become bare. His stony form came out.As the amoeba algal cover of the coastal zone recedes and a similar antiplanetary field is formed, these areas are now radioactive by alpha beta gamma ray twinning or UV twinning by fluxes of hydrogen helium layers.Everyday familiar spaces are now gradually becoming concentrated anti-twin dwarf fields under the influence of vehicles and technology, cutting the surface sky and making the space the sky surface. Take it closer to the black hole.This brings it closer to the black hole thus creating an anti-direction field in which one asteroid becomes a comet and joins the other.In contrast, it also moves closer to the black hole. This addition sees NASA and itself as a circus team creating nonstop dwarf twin fields. The rocky or solid form of the twin poles is shrinking into liquid. Civilization is not yet to understand that all creation is made of twin water beams.So much ice is melting but the water level does not rise. Instead, dwarfs are formed by the formation of twin water lava from the volcano. The Euphrates is drying up. The twin water layer is rapidly receding in the territory of the university civilization. Again the natural ice is melting.
So if there is so much ice water, why will the water level go down? Why are the coastal countries not sinking? In fact, twin water anti-field dwarf twins are being created.So if there is so much ice water, why will the water level go down? Why are the coastal countries not sinking? In fact, twin water anti-field dwarf twins are being created. Natural ice is accreting to the dwarf twins.
What's left of the natural twin in space is losing its twin beam anti-field opposite spinning day and night, which is holding earthquakes as the university fake science civilization cuts the space of the twin water to create their artificial dwarf charge.What is left of the natural twin in space is losing its twin beam anti-field opposite spinning field day and night which the university fake science civilizations are cutting into the twin water space to create their artificial dwarf charges. As a result, earthquakes are also taking place.Earthquakes and dust storms are created when the relatively large sky is pulled down to create a small sky of these dwarfs.The so-called null theory of plate tectonics is simply dwarfed by the water twin field, due to nitrazine hydrazine minerals accreting to existing space matter instead of dark matter, which is adjusted by its equivalent twin space earthquakes.
Juboraj/2025.03.29
পাশ্চাত্য ও প্রাচ্যের ফেক সাইন্স ডোয়ার্ফ ফিল্ড বড় হওয়ায় ভূমিকম্প হচ্ছে
বর্তমান সভ্যতার যে কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের সব কথিত সাইন্স ফ্যাকাল্টির স্টাডি ফেক যা অশিক্ষিত ম্যানপাওয়ার তৈরি করছে। পাশ্চাত্য গ্রাস করে ফেলেছে প্রাচ্যকে। পৃথিবীর টুইন ফিল্ড সরিয়ে নগর সভ্যতা দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে। এন্টি প্ল্যানেটারি টুইন ডোয়ার্ফ টুইন ফিল্ড দ্রুত বৃহৎ হচ্ছে। স্যাটেলাইট ক্যামেরায় যা দেখছে তার সঠিক ব্যাখ্যা এসব ফেক সাইন্স স্টাডির যেকোনো ক্যামেরাম্যানরা বুঝতে পারছে না এজন্য যে তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার মাধ্যমে যা শেখানো হয়েছে সব থিওরি ভুল।
যে এস্টরয়েডকে নাসা কাছে এগিয়ে আসতে দেখে তা আসলে পৃথিবীর টুইন ফিল্ড থেকে কেটে বেড় হয়ে যাচ্ছে। যা দূরে গিয়ে অদৃশ্য হয়ে যায় তা ডোয়ার্ফ ফিল্ডে জড়ো হয়ে আমাদের টুইন পৃথিবীর আয়তনকে ছোট করছে। আর ফেক সাইন্স ওয়ার্ল্ড ওর আয়তন কে বৃহৎ করছে। যেখানে এসব যোগ হচ্ছে তা সারফেসের সাথে যে আকাশ ও আকাশের সাথে যে সারফেস তাতে অ্যামিবা, শৈবালের স্হলাভিসিক্ত হচ্ছে।
এই যে ডোয়ার্ফ টুইন ফিল্ড যার ব্ল্যাক হোল এন্টি টুইন ফিল্ড করে সব কঙ্কাল টুইন গ্রহগুলোকে টুইন পৃথিবীর সারফেসে জড়ো করা হয়েছে। যে কারণে পাহাড়গুলো নগ্ন হয়ে গেছে। ওর পাথুড়ে রূপ বেড়িয়ে এসেছে। সাগরতীরবর্তী অঞ্চলের অ্যামিবা শৈবালের আবরন সরে গিয়ে একইরূপ এন্টি প্ল্যানেটারি ফিল্ড হয়েছে বলে এসব স্হান এখন আলফা বিটা গামা রশ্মির টুইন বা হাইড্রোজেন হিলিয়ামের স্তরের প্রবাহ দ্বারা ইউভির টুইন হয়ে রেডিও একটিভ হয়ে আছে। প্রতিদিনের চিরচেনা স্হানগুলো এখন ভেহিক্যাল এবং প্রযুক্তির দাপটে ক্রমেই কনসেন্ট্রেটেড এন্টি টুইন ডোয়ার্ফ ফিল্ড হয়ে সারফেস আকাশ কেটে নিয়ে স্হানটিকে আকাশ সারফেস তৈরি করছে। এতে ব্ল্যাক হোলের আরও কাছে নিয়ে যাচ্ছে এভাবে এন্টি ডাইরেকশন ফিল্ড তৈরি করে যার একটি এস্টরয়েড অপরটি ধূমকেতু হয়ে বিপরীতের সাথে যোগ হয়। তাতে বিপরীতও ব্ল্যাক হোলের কাছাকাছি চলে যায়। এই যোগ বিয়োগ দেখে নাসা এবং সে নিজেও ননস্টপ ডোয়ার্ফ টুইন ফিল্ড তৈরির একটি সার্কাস টিম। টুইন মেরুর পাথুরে বা কঠিন রূপ তরল হয়ে ছোট হয়ে যাচ্ছে। সভ্যতা এখনও বুঝতে পারছে না যে টুইন পানির বিম থেকে সব সৃষ্টি তৈরি।এতো বরফ গলছে কিন্তু পানির উচ্চতা বাড়ে না। বরং আগ্নেয়গিরি থেকে টুইন পানির লাভা তৈরি হয়ে ডোয়ার্ফ তৈরি হচ্ছে। ফোরাত শুকিয়ে যাচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয় সভ্যতার টেরিটোরিতে টুইন পানির লেয়ার দ্রুত দূরে চলে যাচ্ছে।আবার ন্যাচারাল বরফ গলে যাচ্ছে। তাহলে এতো বরফ পানি হলে পানির স্তর নীচে নামবে কেনো? সাগর তীরবর্তী দেশগুলো ডুবছে না কেনো? আসলে টুইন পানির এন্টি ফিল্ড ডোয়ার্ফ টুইন তৈরি হচ্ছে। ন্যাচারাল বরফ ডোয়ার্ফ টূইনে এসে জমা হচ্ছে।
স্হলভাগে ন্যাচারাল টুইন যা অবশিষ্ট আছে সেগুলোর টুইন বিম এন্টি ফিল্ড দিবস ও রাতের বিপরীত স্পিনিং ফিল্ড লস করছে যা বিশ্ববিদ্যালয় ফেক সাইন্স সভ্যতা ওদের কৃত্রিম ডোয়ার্ফের চার্জ তৈরি করতে টুইন পানির স্পেস কেটে ফেলছে। ফলে ভূমিকম্পও অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এসব ডোয়ার্ফের ছোট আকাশ তৈরি করতে তুলনামূলক বড় আকাশকে টেনে নামানোর মতো অবস্হা তৈরি হলে ভূমিকম্প ধূলিঝড় তৈরি হচ্ছে। যে কথিত টেকটোনিক প্লেটের বাতিল থিওরি তা শুধু পানির টুইন ফিল্ড দিয়ে ডোয়ার্ফ তৈরি হওয়ার কারণে নাইট্রাজিন হাইড্রাজিনের খনিজ গুলো ডার্ক ম্যাটারের পরিবর্তে এক্সিস্ট স্পেস ম্যাটারে বৃদ্ধি হচ্ছে যা তার সমপরিমাণ টূইন স্পেস ভূমিকম্প দ্বারা এডজাস্ট করছে। যুবরাজ /২৯.০৩.২০২৫