The Black Hole Science Analysis of Earth Tilting 23.4 Degrees on Its Axis

As the night world is the sun, its northern southern hemisphere Asia region and the southern region of the Indian Ocean are roughly formed by two suns opposite the equator. These two suns are seen by South America and North America respectively.


As the night world is the sun, its northern southern hemisphere Asia region and the southern region of the Indian Ocean are roughly formed by two suns opposite the equator. These two suns are seen by South America and North America respectively.Similarly, South America and North America see the world of the two hemispheres of the day as two pole stars or poles, Asia and South Indian Ocean.

When fission reactors deliver the beam either side of the equator, spring-like formations tend to grow larger. After drawing a star like drawing a star on paper at an angle of 22.5 degrees, to draw the next star, increase it by 0.9 degrees to 23.4 degrees and make an angle with the previous one and again make a star of 22.5 degrees.In this way, you can understand that by making a difference of 0.9 degrees, the star rotates like a disk. Instantaneously this spinning black hole has one direction of spin matter.Again, the moment it shifts 0.9 degrees, at the same time opposite dark matter opposite spin is being created by the star with a 0.9 degree shift, and another antimatter in the opposite direction is being created in the same manner.

Then you get Tropic of Cancer and Tropic of Capricorn from equator. Longitudinal lines are being formed along the equator of the same distance. In this way, at any place of their latitude and longitude, each individual's twin world is being created. Inside and outside the crust.

The 23.4 degree Earth tilt on its axis makes the year or the Earth revolves around the Sun is not a scientific explanation or teaching.In the twin reactors of the black hole field, fission and fusion are taking place simultaneously.As the 22.5 degree twin moves from the twin smallest to the twin largest ionosphere field label creating a 23.4 degree twin, the black hole twin field formed at the intersection of the longitude line and the latitude line, so the twin indicates two north and two south of the Earth.These invalid theories that the earth revolves around the sun. Because the sun is the world of night and the world of day is Polstar. They are able to create four twin magnetic fields of the charge of their environment with two udayachals and two ustachals. Which are two north two south two east two west connected magnetic fields.Due to creation of unscientific environment by technology in longitude line latitude line human body tissue of matter-anti matter of four different twin magnetic fields and thin surface and sky like this tissue has been created by most human children of civilization.

The reactors that are supposed to create the black hole twin fields for habitation on twin earths are now absent in many countries of the East, including Western civilization. Which is a terrible message for civilization.Because their magnetic field called technology and science is now tilted 70 degrees. If you make a global map with these, you have to create a separate planetary twin field of skeleton or dwarf planet and if you see it, you have to lock the gates of Harvard, Oxford, York or Nagasaki etc. universities. Because they will be the first to be blacklisted.

Their bodies have now become aliens in the Twin Planetary. Because our Natural Planetary Twin Fields have removed the Twin Earth covering that is why the skeleton appears in the anti-field of the human body. Which is like a robot.The opposite of nature is seen from the anti-field as the X-ray environment in which the human body is irradiated in clinical diagnosis is sometimes created.

And when a person falls to the face of death due to lack of oxygen, he sees the opposite space skeleton. The Earth that was created for us is the Twin Earth's Dark Space Sun.And in such a dark room the human body is a natural world where the X-ray charge of the night world means seeing the opposite field of the day with the charge of the day. which displays the skeletal image of the human body in the form of a photo to the camera eye. In the same way, people walking on the surface of the earth are seen in the anti-field or opposite ionosphere of the planet or any moving vehicle comes to our ionosphere as a skeleton. Hopefully the alien debate will also end.


পৃথিবী ওর অক্ষের সাথে ২৩.৪ ডিগ্রি হেলে থাকার ব্ল‍্যাক হোল বিজ্ঞান বিশ্লেষন

রাতের পৃথিবী সূর্য হওয়ায় এর উত্তর দক্ষিণ গোলার্ধ এশিয়া অঞ্চল ও ভারত মহাসাগরের দক্ষিণ অঞ্চল বিষুব রেখার দুই বিপরীত থেকে দুটি সূর্য মোটামুটিভাবে তৈরি হয়ে আছে। এই সূর্য দুটিকে দেখে যথাক্রমে দক্ষিণ আমেরিকা ও উত্তর আমেরিকা। তদ্রুপ দক্ষিণ আমেরিকা ও উত্তর আমেরিকা দিনের দুই গোলার্ধের পৃথিবীকে দুই ধ্রুবতারা বা পোলস্টার হিসাবে দেখছে এশিয়া ও দক্ষিণ ভারত মহাসাগর।

বিষুব রেখার যে কোনো পার্শ্বে যখন ফিশন চূল্লি বিম সরবরাহ করে তখন স্প্রিংয়ের মতো সৃষ্টি ক্রমেই বড় হয়ে চলা বুঝায়। ২২.৫ ডিগ্রি এঙ্গেলে কাগজে স্টার ড্রয়িং করার মতো স্টার অঙ্কন হওয়ার পর পরের স্টারটি অঙ্কন করতে ০.৯ ডিগ্রি বাড়িয়ে ২৩.৪ ডিগ্রি করে পূর্বের সাথে কোণ তৈরি করে আবার ২২.৫ ডিগ্রির স্টার তৈরি করে চলে। এভাবে ক্রমানুসারে বুঝতেই পারছেন ০.৯ ডিগ্রির পার্থক্য করে স্টার যেনো চাকতির মতো ঘুরতে থাকে। মুহুর্তেই ব্ল‍্যাক হোলের এই স্পিনিং একটি ডাইরেকশনের স্পিন ম‍্যাটার। আবার যে মুহুর্তে এটি ০.৯ ডিগ্রি স্হানান্তর হলো একই সময়ে বিপরীতে ডার্ক মেটার অপজিট স্পিনের ০.৯ ডিগ্রি স্হানান্তরের স্টার দ্বারা আর একটি বিপরীত ডাইরেকশনের এন্টি ম‍্যাটার তৈরি হচ্ছে।

তাহলে বিষুব রেখা থেকে ট্রপিক অব ক‍্যানসার ও ট্রপিক অব ক‍্যাপরিকর্ন পেলেন। আবার একই দূরত্বের বিষুব রেখা বরাবর দ্রাঘিমা রেখা তৈরি হচ্ছে । এভাবে নিজেদের অক্ষাংশ দ্রাঘিমংশের যে কোনো স্হানে একেকজনের একেকভাবে টুইন পৃথিবী তৈরি হচ্ছে। ভূত্বকের অভ‍্যন্তরে ও বাহিরে।

২৩.৪ ডিগ্রি পৃথিবী নিজ অক্ষের সাথে হেলে থাকার কারণে বছর তৈরি হচ্ছে বা পৃথিবী সূর্যকে প্রদক্ষিণ করছে কথাগুলো কোন বৈজ্ঞানিক ব‍্যাখ‍্যা নয় বা শিক্ষার মতো কোনো বিষয়ই নয়। ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের টুইন চূল্লি যেখানে, সেখানে একই সাথে ফিশন ও ফিউশন সংঘটিত হচ্ছে। ২২.৫ ডিগ্রি কোণ করে টুইন ক্ষুদ্রতম থেকে টুইন বৃহত্তম আয়নোস্ফেয়ার ফিল্ড লেবেলে ২৩.৪ টুইন তৈরি করে অগ্রসর হওয়ায় দ্রাঘিমাংশ রেখা ও অক্ষাংশ রেখার সংযোগ বিন্দুতে যে ব্ল‍্যাক হোল টুইন ফিল্ড তৈরি হচ্ছে তাই টুইন পৃথিবীর দুই উত্তর দুই দক্ষিণ নির্দেশ করে। সূর্যকে কেন্দ্র করে পৃথিবী ঘোরে এসব বাতিল তত্ব। কেননা সূর্য রাতের পৃথিবী আর দিনের পৃথিবী পোলস্টার। এরা দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচলের সাথে নিজেদের পরিবেশের চার্জের চারটি ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করতে পারছে।যা দুই উত্তর দুই দক্ষিণ দুই পূর্ব দুই পশ্চিম যুক্ত ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড। দ্রাঘিমা রেখা অক্ষাংশ রেখায় প্রযুক্তির দ্বারা অবৈজ্ঞানিক পরিবেশ তৈরির কারণে ভিন্ন চারটি টুইন ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডের ম‍্যাটার-এন্টি ম‍্যাটারের মানবদেহের টিস‍্যু ও এই টিস‍্যুর মতো রোগা সারফেস ও আকাশ তৈরি করে ফেলেছে সভ‍্যতার অধিকাংশ মানব সন্তান।

টুইন পৃথিবীতে বসবাসের জন‍্য যেসব চুল্লির ব্ল‍্যাক হোল টুইন ফিল্ড তৈরি করার কথা পশ্চিমা সভ‍্যতাসহ এখন প্রাচ‍্যের বহু দেশে নেই। যা ভয়াবহ ম‍্যাসেজ সভ‍্যতার জন‍্য। কেননা এদের এই প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান নামের ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড এখন ৭০ ডিগ্রি হেলে পরেছে। এসব দিয়ে গ্লোবাল ম‍্যাপ তৈরি করলে কঙ্কাল বা ডোয়ার্ফ প্ল‍্যানেটের আলাদা প্ল‍্যানেটারী টুইন ফিল্ড তৈরি করতে হবে এবং তা দেখলে হার্ভার্ড, অক্সফোর্ড, ইয়র্ক কিংবা নাগাসাকি ইত‍্যাদি ইউনিভার্সিটির ফটকে তালা দিতে হবে। কেননা ব্ল‍্যাক লিস্টেট সর্বপ্রথম এরাই হবে।

এদের বডি এখন এলিয়েন হয়ে গেছে টুইন প্ল‍্যানেটারিতে। কেননা আমাদের ন‍্যাচারাল প্ল‍্যানেটারী টুইন ফিল্ডে টুইন পৃথিবীর আবরন সরিয়ে ফেলা হয়েছে যে কারণে মানবদেহের এন্টি ফিল্ডে কঙ্কাল দেখা যাচ্ছে। যা রোবটের মতো। ক্লিনিক‍্যাল ডায়াগনোসিসে মানবদেহের যে রশ্মিতে এক্স রে করা হয় সেই একই রের পরিবেশ মাঝে মাঝে তৈরি হওয়ায় এন্টি ফিল্ড থেকে ন‍্যাচারের বিপরীত দেখা যাচ্ছে।

আর মানুষ যখন মৃত‍্যু মুখে পতিত হয় অক্সিজেনের প্রাপ্তি শূন‍্য হওয়ায় সে তার বিপরীত স্পেস কঙ্কাল দেখতে পায়। আমাদের জন‍্য সৃষ্টি হয়েছে যে পৃথিবী সেই টুইন পৃথিবীর অন্ধকার স্পেস সূর্য। আর এমন অন্ধকার রুমে মানব দেহ একটি ন‍্যাচারাল পৃথিবী যেখানে রাতের পৃথিবীর X ray চার্জ দিয়ে দিনের চার্জ ধরে দিনের বিপরীত ফিল্ডকে দেখা বুঝায়। যা ক‍্যামেরার চোখে ফটো আকারে মানব দেহের কঙ্কালের ছবি প্রদর্শন করে। একইরূপে এভাবে ভূপৃষ্টের উপর দিয়ে চলা মানুষকে দেখা যাচ্ছে এন্টি ফিল্ড বা বিপরীত আয়নোস্ফেয়ারের গ্রহে বা চলমান কোনো যান বাহন এমনিতেই কঙ্কাল হওয়ায় চলে আসে আমাদের আয়নোস্ফেয়ারে। আশা করি এলিয়েন বিতর্কেরও সমাপ্তি হবে।