The current untheorized artificial Earth is a dwarf planet
In the midst of the 360 degree black hole magnetic field of the natural world, the current civilization is sitting by creating the anti field of the dwarf planet of the anti field of the earth black hole of 70×4 = 280 degree magnetic field of all the faculties of engineering.
In the midst of the 360 degree black hole magnetic field of the natural world, the current civilization is sitting by creating the anti field of the dwarf planet of the anti field of the earth black hole of 70×4 = 280 degree magnetic field of all the faculties of engineering.Which consists of natural six twin planetary matter formed urban modern civilization. They are like uncharged or natural earth oxygen bottles filled in planes and spaceships. When enough artificial oxygen can make their anti-black hole fields spin many times higher than nature. If the natural world could produce oxygen like this, Planck's theory would be correct. Or the CERN lab could be kept.
For example, the White House or Washington DC is getting 99℅ of the oxygen it needs from the Amazon and from opposite Washington, but Washington DC's own production capacity is 1℅. In this way, the modern civilization of the world like Washington survives by spinning the anti black hole field against the magnetic field of the natural world.
Natural Twin Earths are primarily 6 twin skeleton planets and Venus, Uranus objects that are bacteria free and one of their fields can be seen in the sky at the same time and the others are inside the Earth as minerals and ores in certain layers.
Now when these are being used for the construction of 20-storey buildings, while giving the foundation of 10-storeys, the twin matter of the dwarf planet of the complex almost chargeless material is being made. Dwarf planets are now seen in those planets that have crossed the skeleton planet layer and gone 10 floors below the ground.
20 outside and inside 10 total 30 floors of this surface with 10 floors below and around the anti earth moving and 20 floors outside and above the earth moving. This is the opposite of the 10-story dwarf planet and the 20-story dwarf opposite planet.
21 days from a chicken egg to a chick in the natural earth's twin charge generation with the spinning of the black hole field is effective. Which means the formula for the earth's uninterrupted existence. This is an example of one of the many natural formation indicators.
Now hybridly at 25 or 26 hours when a chick hatches from the egg it is done by manipulating the anti black hole field against the natural black hole field in the black hole theory.This hatching in less than 20 days means that the DNA and RNA spring from the natural world egg has increased the length of the ladder 20 times longer than the hybrid. Hybrids with equal spin numbers. But the RNA spring, the DNA spring could not equal its length of 21 days by twisting it 20 times more. These two types of children are born in an environment where an iron screw is driven into wood
Here 20 days spin number is extra to allow 20 days light beam to enter the black hole field in one day. That is, the space of the natural body has been cut and installed by the anti-hybrid field of the black hole.
This body absorbs more charge in the new type of black hole field while living in the natural world. That is why they are kept alive by eating special types of hybrid food, which do not work in the DNA RNA body of natural chickens.
The surface structure of the body in which the artificial human civilization is living is not like that of the natural earth civilization. These hybrid individual black hole field arrayed twin beam feeds do not suit humans as they do on the natural Earth. Similarly, natural food does not suit artificial people either.Like eating pure ghee poisons urban civilization. Cholesterol creates problems.
Hybrid beef suits the urban civilization. But domestic cows develop cholesterol problems in their bodies including Sars cov.On the contrary, the tissue structure of the black hole field of hybrid beef is not the same as the tissue structure of the natural human being on earth, so many tissue fissions are torn while burning in the body, creating fusion and cancer. +
Both world civilizations call each other uneducated. But with the artificial world now in the leadership seat of society, the inhabitants of the natural world are openly illiterate and are often thought of as belonging to the tribe. But implicitly the artificial world itself has become illiterate.
They do not travel the world but live with the natural world in certain conditions. And spaceships still run on this earth's charge, missiles, warships, passenger and transport aircraft ships moving like hybrid chickens or all hybrids are the irony for life and organism in space.
বর্তমান থিওরিবিহীন আর্টিফিসিয়াল পৃথিবী বামন গ্রহ
ন্যাচারাল পৃথিবীর ৩৬০ ডিগ্রির ব্ল্যাক হোল ম্যাগনেটিক ফিল্ডের মধ্যে সব ফ্যাকাল্টির ইঞ্জিনিয়ারিং পৃথিবী ব্ল্যাক হোলের এন্টি ফিল্ড ৭০×৪= ২৮০ ডিগ্রির ম্যাগনেটিক ফিল্ডের বামন গ্রহের এন্টি ফিল্ড তৈরি করে বসে আছে বর্তমান সভ্যতা। এসবকে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় পর্যবেক্ষনে বলে আসছে খনিজ সম্পদ সারফেসে তুলে এসবকে নিজেদের পৃথিবী বানিয়েছে। যা ন্যাচারাল ছয়টি টুইন গ্রহের ম্যাটারের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে শহুরে আধুনিক সভ্যতা। এরা প্রায় চার্জহীন বা ন্যাচারাল পৃথিবীর অক্সিজেন বোতলে ভরে প্লেনে, স্পেসশিপে নিয়ে চলার মতো। যখন পর্যাপ্ত কৃত্রিম অক্সিজেন ওদের এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ডকে ন্যাচারের চেয়ে অনেকগুণ বেশি স্পিন করাতে পারে। যদি ন্যাচারাল পৃথিবী এভাবে অক্সিজেন তৈরি করতে পারতো প্ল্যাঙ্কের থিওরি কারেক্ট হতো।বা সার্ন ল্যাবকে রাখা যেতো।
যেমন হোয়াইট হাউজ বা ওয়াশিংটন ডিসির যতোটুকু অক্সিজেন প্রয়োজন তা এ্যামাজন থেকে ও ওয়াশিংটনের বিপরীত থেকে ৯৯℅ নিয়ে আসছে কিন্তু ওয়াশিংটন ডিসির নিজস্ব উৎপাদন ক্ষমতা ১℅। এভাবে ন্যাচারাল পৃথিবীর ম্যাগনেটিক ফিল্ডের বিরুদ্ধে এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড স্পিন করে টিকে আছে ওয়াশিংটনের মতো পৃথিবীর আধুনিক সভ্যতা।
ন্যাচারাল টুইন পৃথিবীর উৎপত্তি হয়ে আছে প্রধানত ৬ টি টুইন কঙ্কাল গ্রহ ও শুক্র, ইউরেনাস অবজেক্ট যেসব ব্যাকটেরিয়াহীন এবং এদের একটি করে ফিল্ড একই সময়ে আকাশে দেখা যায় আর অপরগুলো থাকে পৃথিবীর অভ্যন্তরে নির্দিষ্ট লেয়ারে খনিজ ও আকরিক হিসাবে।
এসব এখন যখন ২০ তলা ভবন তৈরির কাজে লাগছে তখন ১০ তলার ফাউন্ডেশন দিতে গিয়ে কম্প্লেক্স প্রায় চার্জহীন পদার্থের বামন গ্রহের টুইন ম্যাটার তৈরি করা হচ্ছে। যেসব কঙ্কাল গ্রহের স্তর ছিলো এসব কেটে ফেলে ১০ তলা মাটির নীচে যাওয়া পর্যন্ত যেসব গ্রহের স্তর অতিক্রম করেছে সেসব গ্রহে এখন বামন গ্রহগুলো দেখা যাচ্ছে। এই সারফেসের ২০ বাহিরে এবং অভ্যন্তরে ১০ মোট ৩০ তলার মধ্যে ১০ তলার নীচে এবং চারিদিকে এন্টি পৃথিবী চলাচল করছে আর ২০ তলার বাহির দিয়ে এবং উপর দিয়ে পৃথিবী চলাচল করছে। এই ১০ তলা বামন গ্রহ আর ২০ তলা বামন গ্রহের অপজিট।
মুরগীর ডিম থেকে ২১ দিনে বাচ্চা হলে ন্যাচারাল পৃথিবীর টুইন চার্জ উৎপাদনের সাথে ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের স্পিনিং কার্যকর বুঝায়। যা পৃথিবী বাধাহীনভাবে টিকে থাকার ফর্মূলা বুঝায়। এটি অসংখ্য রকমের ন্যাচারাল ফর্মেশন সূচকের একটি উদাহরন। এখন হাইব্রিডভাবে ২৫ বা ২৬ ঘন্টায় যখন কোনো মুরগীর বাচ্চা ডিম থেকে ফোটানো হয় তা ব্ল্যাক হোল থিওরিতে এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ন্যাচারাল ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের বিরুদ্ধে পরিচালনা করে করা হয়। ২০ দিন কম সময়ে এই বাচ্চা হওয়ার অর্থ হলো ন্যাচারাল পৃথিবীর ডিম থেকে ডিএনএ ও আরএনএ স্প্রিং এর মই এর দৈর্ঘ্য হাইব্রিডের তুলনায় ২০ গুণ বৃহৎ করেছে। স্পিন সংখ্যা সমান হাইব্রিডের।কিন্তু আরএনএ, ডিএনএ স্প্রিং ২০ গুণ বেশি পেঁচিয়ে ওর ২১ দিনের দৈর্ঘ্যের সমান করতে পারেনি। একটি লৌহার স্ক্রু কাঠে পেঁচিয়ে প্রবেশ করানোর মতো পরিবেশে এই দুই ধরনের বাচ্চার জন্ম হচ্ছে।
এখানে ২০ দিনের আলোর বিম একদিনে ব্ল্যাক হোল ফিল্ডে প্রবেশ করাতে ২০ দিনের স্পিন সংখ্যা অতিরিক্ত তৈরি হয়ে আছে। অর্থাৎ ন্যাচারাল বডির স্পেস কেটে বসানো হয়েছে ব্ল্যাক হোলের এন্টি হাইব্রিড ফিল্ড।
এই বডি ন্যাচারাল পৃথিবীতে বসবাস করতে গিয়ে নতুন ধরনের ব্ল্যাক হোল ফিল্ডে বেশি চার্জ এবজর্ব করে। যে কারণে বিশেষ ধরনের হাইব্রিড খাবার খাইয়ে এদের বাঁচিয়ে রাখা হয় যা ন্যাচারাল মুরগির ডিএনএ আরএনএ বডিতে এসব হাইব্রিড খাবার চলে না। ।
আর্টিফিসিয়াল মানবসভ্যতা যে পরিবেশে বসবাস করছে বডির সারফেস বিন্যাস ন্যাচারাল পৃথিবীর সভ্যতার মতো নয় । এসব হাইব্রিড পৃথক ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের বিন্যাস কৃত টুইন বিমের খাবার ন্যাচারাল পৃথিবীর মানুষকে যেমন স্যুট করে না। তেমনি ন্যাচারাল খাবার আর্টিফিসিয়াল মানুষদেরও স্যুট করে না। যেমন খাঁটি ঘি খেলে শহুরে সভ্যতার বিষক্রিয়া করে। কোলেস্টরেল সমস্যা তৈরি করে। হাইব্রিড গরুর মাংস শহুরে সভ্যতাকে স্যুট করে।কিন্তু গৃহস্হ বাড়ির গরু তাদের শরীরে সার্স কোভসহ কোলেস্টরেল সমস্যা তৈরি করে। আবার বিপরীতভাবে হাইব্রিড গরুর মাংসের ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের টিস্যুর বিন্যাস ন্যাচারাল পৃথিবীর মানুষের টিস্যুর বিন্যাস একইরকম না হওয়ায় শরীরে বার্ন করতে গিয়ে অনেক টিস্যু ফিশন বেশি হতে গিয়ে ছিঁড়ে যায় ফিউশন তৈরি করে ক্যানসার ।
উভয় পৃথিবীর সভ্যতা একে অপরকে অশিক্ষিত বলে। কিন্তু আর্টিফিসিয়াল পৃথিবী এখন সমাজে নেতৃত্বের আসনে থাকায় ন্যাচারাল পৃথিবীর বাসিন্দাদের প্রকাশ্যভাবে অশিক্ষিত বলে থাকে।এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এদের উপজাতির অন্তর্ভুক্ত করে ভাবা হয়ে থাকে। কিন্তু অপ্রকাশ্যভাবে আর্টিফিসিয়াল পৃথিবীই অশিক্ষিত হয়ে গেছে।
এরা পৃথিবী ভ্রমণে বেড় হয়না কিন্তু নির্দিষ্ট গন্ডির মধ্যে ন্যাচারাল পৃথিবী নিয়ে বসবাস করে। আর এই পৃথিবীর চার্জ নিয়ে এখনও স্পেসশিপ চলে, ক্ষেপনাস্ত্র,যুদ্ধ জাহাজ, যাত্রী ও পরিবহন উড়োজাহাজ জাহাজ চলাচল করছে হাইব্রিড মুরগির মতো বা সব হাইব্রিডের মতো জীবণ ও জীবদেহের স্পেসের জন্য বিড়ম্বনার কারণ।