Will the earth be destroyed again by the impact of the asteroid? Solved Answer
hese are western lab news. Seeing the world with a wave camera without theory. Again, seeing a big hole in the flat land of a continent, it is assumed that a stone or rock block came from another planet and then the earth was destroyed, etc.
These are western lab news. Seeing the world with a wave camera without theory. Again, seeing a big hole in the flat land of a continent, it is assumed that a stone or rock block came from another planet and then the earth was destroyed, etc. Study the black hole theory at Rakim University and it will not be difficult to understand that every creation has a field of opposite physical charges given the opposite spin of The Black Hole.
Washington DC or the Pentagon have the opposite. In these places, the anti-matter of 6 planets has been raised above the earth's soil. As a result, the world has gone underground. Washington DC or pentagons on opposite-space artificial Earths spin oppositely to the black hole orbiting extremely close, labeled the dangerous ionosphere.
Because if these areas had a natural earth, then the ionosphere of oxygen, nitrogen in the opposite space would disappear (away) and carry or spin these large asteroids, comets. Two Washington's twin oxygen consumption or the negative twin charge consumption of the large asteroid comet two Washingtons, it is not easy to burn the tails of either. The two Washingtons are supposed to be destroyed by the arrival of metallic space on both sides.
It is not being destroyed because the natural earth is filling the ionosphere with the black hole twin field of the Amazon DC transmission line. The radiation generated by twin Washington is exchanged every day and night with the twin Amazons. As a result, the Amazons emit radioactive fields or UV rays. The surface diversity of the twin Amazons is being destroyed or the alignment of virus bacteria is being thinned out, if not like that of Washington.
This is just an example. The area around Washington is also affected by radio activity. All in all, the US is a large metallic space whose tail of large asteroid comets is short half the year.
The opposite picture appears when the Kuiper asteroid connects the asteroid Kuiper Twin Belt or asteroid Comet Mini Belt in the last six months of the year. And that is tail big metallic space small. It creates bacteria panics or carries tornado matter. These natural growth processes have happened so that Einstein, Hawking, Max Planck's singularity theory has been used in universities all over the world.
Thus, the sea routes carrying oil and gas from Europe to the Middle East, including the Panama Canal and the surface and sky fleets of the western Atlantic, have abnormally shortened the ionosphere. Keep in mind the analysis assumes that the atmosphere also flows as dark matter inside the surface.
The United States processes a billion barrels of oil every day and night, a part of the matter, antimatter of different planets. When all the matter and anti-matter of the 6 planets are obtained through the mining of the earth and cut from the planets to produce 70 million barrels per day. It is not every day that the United States and Europe are destroyed. Because the Earth's natural field is still in the 110 degree the black hole field.
And Europe, North America's twin field leadership adds up to NATO leadership. The anti alliance of this alliance is also running the festival by making artificial fields.
On the other hand, both the alliances are now unable to trust each other. hostile to each other. The artificial field is rapidly moving from 70 degrees to 90 degrees and the natural world is moving from 110 degrees to 90 degrees. It will take months or years to complete. Not running out of time to think?
Suddenly the dark matter that you see from a distance turning the screw of the spring and passing by nearby will not strike. It will only be done when the artificial world and the natural world will be equal without war as this warring environment continues. Then the artificial territory of many countries including Europe and North America will be separated.
You will see asteroid belt, comet belt has become nebula, pulsar. Half of the Milky Way, Andromeda, is burning or opening up and disappearing. The inhabitants of the artificial Twin Fields of the Twin Earths will see opposite space coming in and crushing them, or some of the spaces where there are no minerals but plants are forming the ocean floor. The twin fields of the oceans are also burning or the ice has all melted and frozen in space for the air conditioners that were running it, forming the polar regions.
Rakim University Prannathpur, Bangladesh is warning after discovering the absolute science theory of The Black Hole.
Get rid of your worries as much as you need to minimum. Per capita calculations of the economy are unscientific. May the great creator guide everyone.
গ্রহানুর আঘাতে আবার কি পৃথিবী ধ্বংস হবে
মিমাংসিত উত্তর।
এসব পাশ্চাত্যের ল্যাবের খবর। ওয়েভ ক্যামেরা দিয়ে বিশ্ব দেখে আসছে থিওরি ছাড়া। আবার কোনো মহাদেশের সমতল ভূমিতে বড় কোনো গর্ত দেখে অনুমান করে বলে থাকে যে ভিন্ন কোনো গ্রহ থেকে কোনো পাথর বা শিলা খন্ড এসে সেখানে পরে পৃথিবী ধ্বংস হয়েছিলো ইত্যাদি। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্ল্যাক হোল থিওরি স্টাডি করুন বুঝতে অসুবিধা হবে না যে প্রতিটি সৃষ্টির পরস্পর বিপরীত ব্ল্যাক হোলের স্পিন দেওয়া পরস্পর বিপরীত বৈদ্যতিক চার্জের ফিল্ড রয়েছে সর্বোত্র।
ওয়াশিংটন ডিসি বা পেন্টাগনেরও বিপরীত আছে। এসব স্হানে ৬ টি প্ল্যানেটের এন্টি ম্যাটার গুলো পৃথিবীর মাটির নীচ থেকে সব উপরে তুলে রাখা হয়েছে। ফলে পৃথিবী চলে গেছে মাটির নীচে। বিপরীত স্পেসের পৃথিবীতে যে ওয়াশিংটন ডিসি বা পেন্টাগণ বিপরীতভাবে ব্ল্যাক হোলের স্পিনে ঘুরছে তা অত্যন্ত কাছাকাছি বিপদজনক আয়নোস্ফেয়ার লেবেল দিয়ে ঘুরছে।
কেননা এসব এলাকা যদি ন্যাচারাল পৃথিবী থাকতো তাহলে বিপরীত স্পেসের অক্সিজেন, নাইট্রোজেনের আয়নোস্ফেয়ার অদৃশ্য হয়ে (দূর দিয়ে) এই বৃহৎ এস্টরয়েড, ধূমকেতু বহন করতো বা স্পিন করাতো। ওয়াশিংটনের যে অক্সিজেন খরচ হয় বা নেগেটিভ টুইন চার্জ খরচ হয় তাতে ওয়াশিংটন নামক বৃহৎ এস্টরয়েড কোমেটের, তাতে উভয়ের লেজকে পোড়ানো সহজ নয়। উভয় দিকের মেটালিক স্পেস এসে চাপা দিয়ে দুই ওয়াশিংটন ধ্বংস হয়ে যাওয়ার কথা। এটি ধ্বংসপ্রাপ্ত হচ্ছে না এজন্য যে ন্যাচারাল পৃথিবী অ্যামাজন ডিসি ট্রান্সমিশন লাইনের ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড দিয়ে আয়নোস্ফেয়ারের ঘাটতি পূরন করে দিচ্ছে। এতে টুইন ওয়াশিংটনের যে তেজস্ক্রিয়তা সৃষ্টি হচ্ছে প্রতি দিবস রাতে এটি বিনিময় হচ্ছে টুইন অ্যামাজনের সাথে।ফলে অ্যামাজনে তেজস্ক্রিয় ফিল্ড বা ইউভি রে ছড়িয়ে দিচ্ছে। টুইন অ্যামাজনের সারফেসের বৈচিত্র্য ধ্বংস হচ্ছে বা ভাইরাস ব্যাকটেরিয়ার এলাইনমেন্ট ধ্বংস হচ্ছে যা ওয়াশিংটনের মতো না হলেও রোগা হচ্ছে।
এটি জাস্ট একটি উদাহরন। ওয়াশিংটননের আশে পাশের এলাকাও রেডিও এক্টিভিটিতে আক্রান্ত থাকছে।মোট কথা সম্পূর্ণ মার্কিন মূলক একটি বৃহৎ মেটালিক স্পেস যার বৃহৎ এস্টরয়েড কোমেটের লেজ বছরের অর্ধেকটা সময় ছোট থাকছে।
এস্টরয়েড কাইপার টুইন বেল্ট বা এস্টরয়েড কোমেট মিনি বেল্ট থেকে যখন বছরের শেষ ছয়মাসে কাইপার এস্টরয়েড সংযোগ নেয় তখন বিপরীত চিত্র এসে হাজির হয়। এবং তা হয় লেজ বড় মেটালিক স্পেস ছোট। এটি ব্যাকটেরিয়া আতঙ্ক তৈরি করে বা টর্নেডোর ম্যাটার বহন করে। এসব স্বাভাবিক বৃদ্ধির প্রসেস হয়ে গেছে এজন্য যে সাজানো গোছানোভাবে আইনস্টাইন,হকিং,ম্যাক্স প্ল্যাঙ্কদের সিঙ্গুলারাটি থিওরি স্হায়ী হয়ে আছে সমগ্র পৃথিবীর বিশ্ববিদ্যালয়ে।
এভাবে ইউরোপ মধ্য প্রাচ্যের তেল গ্যাস বহনকারী সামুদ্রিক রুট সহ পানামা খাল আর পশ্চিমাঞ্চলের আটলান্টিকের সারফেস ও আকাশে প্লেনের বহর অস্বাভাবিকভাবে আয়নোস্ফেয়ার ছোটো করে ফেলেছে। সারফেসের ভিতরেও বায়ুমন্ডলের আকাশ ডার্ক ম্যাটার হিসাবে প্রবাহিত হচ্ছে বিষয়টিকে ধরে বিশ্লেষনটি মাথায় রাখুন।
যুক্তরাষ্ট্র প্রতি দিবস রাতে বিভিন্ন গ্রহের ম্যাটার, এন্টি ম্যাটারের এক অংশ তেল প্রতিদিন প্রসেস করে এক কোটি ব্যারেল। যখন সমগ্র পৃথিবী ৬ গ্রহের ম্যাটার ও এন্টি ম্যাটার পৃথিবীর খনির মাধ্যমে প্রাপ্ত হয়ে গ্রহগুলো থেকে কেটে উৎপাদনে আনে দৈনিক ৭ কোটি ব্যারেল। প্রতিদিন যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপ ধ্বংস হতে গিয়েও হচ্ছে না। এজন্য যে পৃথিবীর ন্যাচারাল ফিল্ড এখনও ১১০ ডিগ্রির ব্ল্যাক হোল ফিল্ডে আছে। আর ইউরোপ, উত্তর আমেরিকার টুইন ফিল্ডের নেতৃত্বের সাথে ন্যাটো নেতৃত্বের যোগফলে যোগ হয়েছে। এই জোটের এন্টি জোটও কৃত্রিম ফিল্ড তৈরী করে মহোৎসব চালাচ্ছে।
পক্ষান্তরে দুই জোটই এখন আর কেউ কাউকে বিশ্বাস করতে পারছে না। একে অপরের শত্রুভাবাপন্ন। দ্রুত কৃত্রিম ফিল্ড ৭০ ডিগ্রি থেকে ৯০ ডিগ্রির দিকে যাচ্ছে আর ন্যাচারাল পৃথিবী ১১০ ডিগ্রি থেকে ৯০ ডিগ্রির দিকে অগ্রসর হচ্ছে। এটি সম্পন্ন হতে আর কয়মাস বা কয়বছর লাগবে। ভেবে দেখার সময় ফুরিয়ে যাচ্ছে না?
হঠাৎ ডার্ক ম্যাটার যা দূরে থেকে স্প্রিংয়ের প্যাঁচ ঘুরিয়ে কাছাকাছি দিয়ে চলে যেতে দেখছেন তা আঘাত হানবে না। হানবে তখনই যখন এই ঝগড়াটে পরিবেশ চলতে চলতে যুদ্ধ ছাড়াই কৃত্রিম পৃথিবী আর ন্যাচারাল পৃথিবী সমান হবে। তখন আলাদা হবে ইউরোপের প্রায় অঞ্চল আর উত্তর আমেরিকাসহ বহু দেশের কৃত্রিম টেরিটোরি।
দেখবেন এস্টরয়েড বেল্ট, কোমেট বেল্ট হয়ে গেছে নিহারিকা, পালসার। মিল্কিওয়ে, এন্ড্রোমিডার অর্ধেক নিয়ে পুড়ছে বা খুলে খুলে হারিয়ে যাচ্ছে। টুইন পৃথিবীর কৃত্রিম টুইন ফিল্ডের বাসিন্দারা দেখতে পাবে বিপরীত স্পেস এসে চাপা দিয়ে পিষিয়ে দিচ্ছে বা যেখানে খনিজ নেই কিন্তু উদ্ভিদ আছে সেই স্পেসগুলোর কোনো কোনটি মহাসাগরের তল তৈরি করছে। মহাসাগরের টুইন ফিল্ডও পুড়ছে বা বরফ সব গলে এয়ারকন্ডিশনে যারা চালাচ্ছিলেন তাদের স্পেসে জমাট বেধে মেরু অঞ্চল বানিয়ে ফেলেছে।
ব্ল্যাক হোলের পরম বিজ্ঞান তত্ব আবিস্কার করে এজন্য সতর্ক করে যাচ্ছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় প্রান্নাথপুর, বাংলাদেশ।
মিনিমাম যতোটুকু প্রয়োজন হলে আপনার চলে তার বেশি চিন্তা ঝেড়ে ফেলুন। অর্থনীতির মাথা পিছু হিসাব অবৈজ্ঞানিক। মহান সৃষ্টিকর্তা সকলকে হেদায়েত দান করুন।