The Earth's core is twinned with the Sun and Polaris

Sars Cove is formed from UV radiation. Magnetic field twin alignment of these two occurs through sufficient flow of oxygen. The black hole field of the Sars Cove virus and the infection of the bacteria means that this part is the black hole field of the opposite virus.


Sars Cove is formed from UV radiation. Magnetic field twin alignment of these two occurs through sufficient flow of oxygen. The black hole field of the Sars Cove virus and the infection of the bacteria means that this part is the black hole field of the opposite virus.Taking these two as magnetic fields, the twin space that is created is the biosphere world. Therefore, the body of the organism is rich in minerals.

6 germ-free twin planets if only minerals. And if the flow of twin Venus and twin Uranus passes over all of them, the field of the planets spins in the opposite direction and creates the spin of the black hole.That is, the negative positive black hole twin field spins in the direction in which the water flows on the surface of the planet. For example, the ionic field of the water flowing down from the mountain is spinning in the opposite direction. Here the water has a negative charge while the mountains have a positive charge.In the negative hill, the positive water ion rises in anti-spin as dark matter. At the same time in the opposite hemisphere opposite charges flow forming beams. One is the other's dark matter.

This action creates night in the southern hemisphere while it is day in the northern hemisphere. That is, the charge of water and mountains changes. The opposite hemisphere is thus always opposite.The north-south, south-north magnetic field is always counter-spinning the twin black hole field spins.

Their two twin magnetic fields are always creating twin poles. And their fusion is taking place in the fission reactor. And when the fusion object is created, it is getting fissioned. The fission object is creating two charges opposite the arms at an angle of 22.5 degrees. 0.9 degrees away from there is creating a fusion furnace or creating a fusion object.Thus the twin poles are formed. Now, if you want to expand the Earth's core, where will you find the center?

The morning begins with the pole star creating the earth and the night begins with being able to create the sun. The cores of these two worlds are Sun and Polaris.Even if calculated in this way, these two twin objects are running into existence and non-existence every morning and evening from the twin of the center north and south poles of the two hemispheres. They are caught seeing one end of the magnet as cold and the other as hot. Again the cooling process where the edge is hot.These are balancing the twin space depending on the concentration of opposing beams.

They can be detected when satellites are launched while crossing the heating ionosphere. After that there is no sun and no stars. It can only be seen that the Earth's day and night positions are spinning in opposite directions.It can only be seen that the Earth's day and night positions are spinning in opposite directions. On the opposite side, the Sun makes the night and the Pole Star makes the day. In such a situation, the half of the world that the camera's eye sees during the day, then the space is in the pole star. And when the night shows, there is space in the sun. Below the station is the east west or west east opposite of the opposite hemisphere or the opposite end of the equator. Since there is another line opposite to this Kármán line in anti-spin. So below it is another DC current area cooling system and the crossing of the opposite ionosphere. Since nebulae and pulsars are of opposite charge. So the north-south twin hemispheres have ionospheres of opposite charge and opposite direction at the same time.

If we have such twin worlds of day and night, we see opposite worlds of day and night.And NASA's eyes are seeing what's real from the reverse ionosphere or dark matter deposition. Science is not defined without black hole science.

About a world like Jordan, the University of Jordan, like any other university in the world, was given some articles yesterday. I gave these articles on their Facebook feature page through Facebook. Not even a minute later, Facebook replied that we removed your comment and removed the following article. https://www.rakimuniversity.com/blog/earth's-core-and-age-definition.The twin magnetic field formation of the black hole theory has changed the science definition of civilization. Civilization must advance towards new horizons.This article has been called anti-community by Facebook/Meta authorities, as opposed to the hypothetical conclusion that the traditional Earth core is at the center of a world without understanding anything else.I ask the University of Jordan to first read everything and then comment on Facebook and X where these articles are given. You will get proper answer.

When the world was in fear of Corona, I gave its formula to the country of Jordan like other countries of the world. He took the vaccine without understanding. If you are interested in science, you should apply science properly. Otherwise, half of the unscientifically produced toxins will disappear from our living environment.

Our civilization is progressing on the same unscientific path as during the time of Prophet Lut (AS). From which empirical analysis is being developed along with the foundations of black hole science in an attempt to naturalize twin Earths.

Let us not create signs for the next generation like the era of Lut (as). Due to lack of understanding of science, that civilization disappeared and still exists in your country.

There are pyramids in Egypt and pyramids from other eras elsewhere in the world. Different ages of human civilizations are associated with dinosaurs of different sizes. Many civilizations are like this At different times, the twin worlds have repeatedly split in half. You can get these articles on Rakim University website, X, Facebook.


আর্থ কোর টুইন এবং তা সূর্য ও ধ্রুবতারায়

সার্স কোভ সৃষ্টি ইউভি রেডিয়েশন থেকে। যা অক্সিজেনের পর্যাপ্ত প্রবাহের মাধ‍্যমে এই দুটির ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড টুইন এলাইনমেন্ট সংঘটিত হয়। সার্স কোভ ভাইরাসের ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড আর ব‍্যাকটেরিয়ার আক্রান্ত হওয়া মানে এই অংশ ভাইরাসের বিপরীত জীবাণুর ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড। এই দুটিকে ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড হিসাবে নিলে যে টুইন স্পেস তৈরি হয় তা হয় জীবজগতের পৃথিবী। এজন‍্য জীবজগতের দেহ মিনারেল সমৃদ্ধ।

শুধু মিনারেল হলে ৬টি জীবাণু- ভাইরাসহীন টুইন গ্রহ। আর টুইন শুক্র ও টুইন ইউরেনাসের প্রবাহ এদের সবার উপর দিয়ে হলে যে ডাইরেকশনে স্পিন করে গ্রহগুলোর ফিল্ড তার বিপরীত নিয়ে ব্ল‍্যাক হোলের স্পিন তৈরি করে। অর্থাৎ গ্রহের সারফেসে যে দিকে পানির প্রবাহ তৈরি হয় হয় সেদিকের সাথে নেগেটিভ পজিটিভ ব্ল‍্যাক হোলের স্পিন তৈরি করে। যেমন পাহাড় থেকে পানির যে আয়নিক ফিল্ড নীচের দিকে প্রবাহিত হয় পাহাড় বিপরীত ডাইরেকশনে স্পিন করছে। এখানে পানি নেগেটিভ চার্জ হলে পাহাড় পজিটিভ চার্জ। নেগেটিভ পাহাড়ে পজিটিভ পানির আয়ন ডার্ক ম‍্যাটার হিসাবে এন্টি স্পিনে উঠে যাচ্ছে। বিপরীত গোলার্ধে একই সময়ে বিপরীত চার্জ বিম তৈরি করে প্রবাহিত হয়। একটি অপরটির ডার্ক ম‍্যাটার।

এই কাজটি উত্তর গোলার্ধে দিনে হলে একই স্হানে পরিবর্তিত রাত দক্ষিণ গোলার্ধ তৈরি করে। অর্থাৎ পানি ও পাহাড়ের চার্জ পরিবর্তন হয়ে যায়। বিপরীত গোলার্ধ এভাবে সব সময় বিপরীত থাকে। উত্তর - দক্ষিণ,দক্ষিণ-উত্তর ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড সব সময় বিপরীতভাবে টুইন ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড স্পিন বিপরীতভাবে স্পিন করছে।

এদের এই দুই টুইন ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড সব সময় টুইন পোল তৈরি করছে। আর এদের ফিশন চুল্লির স্হানে ফিউশন হচ্ছে। আর ফিউশন অবজেক্ট তৈরি হলে তা ফিশন হয়ে যাচ্ছে। ফিশন অবজেক্ট ২২.৫ ডিগ্রি কোণের বাহুর বিপরীতে দুটি চার্জ তৈরি করছে।সেখান থেকে ০.৯ ডিগ্রি সরে গিয়ে ফিউশন চূল্লী তৈরি করছে বা ফিউশন অবজেক্ট তৈরি করছে।

এভাবে টুইন মেরু তৈরী হচ্ছে। এখন আর্থ কোর বেড় করতে চাইলে সেন্টার কোথায় পাবেন? সকাল শুরু করছেন পোল স্টার পৃথিবী তৈরি করে আর রাত শুরু হয় সূর্য তৈরি করতে পারছেন বলে। এই দুই পৃথিবীর কোর সূর্য ও ধ্রুবতারায়। এভাবে হিসাব করলেও এই দুই টুইন অবজেক্ট প্রতি সকাল সন্ধ‍্যায় দুই গোলার্ধের সেন্টার উত্তর ও দক্ষিণ মেরুর টুইন থেকে অস্তিত্ব ও অনস্তিত্বে ধাবিত হচ্ছে। এদের ধরা যাচ্ছে ম‍্যাগনেটের এক প্রান্ত ঠান্ডা অপরটি গরম দেখে। আবার যে প্রান্ত গরম সেখানে কুলিং ব‍্যবস্হা। এসব পরস্পর বিপরীত বিমের কনসেন্ট্রেশনের উপর নির্ভর করে টুইন স্পেসের ভারসাম্য তৈরি করছে।

এদের ধরতে পারছেন হিটিং আয়নোস্ফেয়ার অতিক্রম করার সময় যখন স‍্যাটেলাইট উৎক্ষেপন করেন। এরপর সূর্য নেই ধ্রুবতারাও নেই। শুধু দেখা যায় বিপরীতে পৃথিবীর দিবস ও রাতের অবস্হান স্পিন করছে। এদের রাত বিপরীতে সূর্য তৈরি করছে আর দিবস করছে পোল স্টার। এমন যখন অবস্হা তখন পৃথিবীর যে অর্ধেকে ক‍্যামেরার চোখ দিন দেখায় তখন স্পেস থাকে পোল স্টারে । আর রাত দেখালে স্পেস থাকে সূর্যে। ষ্টেশনের নীচে থাকে বিপরীত গোলার্ধে বা বিষুব রেখার বিপরীত প্রান্তের পূর্ব পশ্চিম অপজিট।√ যেহেতু এই Kármán লাইনের বিপরীতে আর একটি লাইন এন্টি স্পিনে ঘুরছে। তাই এর নীচে আরেকটি ডিসি কারেন্ট এরিয়া কুলিং সিস্টেম এবং বিপরীত আয়নোস্ফিয়ারের ক্রসিং রয়েছে। যেহেতু নীহারিকা এবং পালসার বিপরীত চার্জের। তাই উত্তর দক্ষিণ টুইন গোলার্ধে একই সময়ে বিপরীত চার্জের ও বিপরীত ডাইরেকশনের আয়নোস্ফেয়ার রয়েছে।

আমরা দিবস রাতের এরকম টুইন পৃথিবীতে থাকলে দিবস ও রাতের দুই পৃথিবীর বিপরীত দেখি। আর নাসার চোখে বিপরীত আয়নোস্ফেয়ার বা ডার্ক ম‍্যাটার অবস্হান থেকে যা বাস্তব তাই দেখছি। ব্ল‍্যাক হোল বিজ্ঞান ছাড়া বিজ্ঞানের সংজ্ঞা নেই।

জর্ডানের মতো এক পৃথিবী সম্পর্কে জানা জর্ডান বিশ্ববিদ্যালয়কে পৃথিবীর অন‍্যান‍্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো গতকাল কিছু আর্টিকেল দেওয়া হয়েছিলো। এসব আর্টিকেল ফেসবুকের মাধ‍্যমে তাদের ফেসবুক ফিচার পেজে দিলাম। এক মিনিটও হয়নি এরই মধ‍্যে ফেসবুক রিপ্লাই করলো যে we removed your comment বলে নিম্নোক্ত আর্টিকেল রিমুভ করে। https://www.rakimuniversity.com/blog/earth's-core-and-age-definition

ব্ল‍্যাক হোল থিওরির টুইন ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড ফর্মেশনে সভ‍্যতার সাইন্স ডেফিনেশন পরিবর্তন হয়ে গেছে। নতুন দিগন্তের পথে সভ‍্যতাকে এগোতে হবে বাধ‍্যতামূলকভাবে। আর কিছু না বুঝে গতানুগতিক আর্থ কোর এক পৃথিবীর কেন্দ্রে থাকার কাল্পনিক সিদ্ধান্তের বিপরীতে এই আর্টিকেলটি কমিউনিটি বিরুদ্ধ বলা হয়েছে ফেসবুক/মেটা কর্তৃপক্ষের মাধ‍্যমে। জর্ডান বিশ্ববিদ্যালয়কে বলছি যে আগে সবকিছু পড়বেন তারপর ফেসবুকে এবং X এ এসব আর্টিকেল দেওয়া আছে সেখানে কমেন্ট করবেন। যথাযথভাবে উত্তর পেয়ে যাবেন।

করোনা আতঙ্কে পৃথিবী যখন তখন এর ফর্মূলা পৃথিবীর অন‍্যান‍্য দেশের মতো জর্ডান দেশেও দিয়েছিলাম। না বুঝে ভ‍্যাকসিন নিয়েছিলেন। বিজ্ঞান বিষয় সম্পর্কে আগ্রহ থাকলে বিজ্ঞানের সঠিক প্রয়োগ করতে হবে। তা নাহলে আমাদের বসবাসের পরিবেশ থেকে অর্ধেক অবৈজ্ঞানিকভাবে সৃষ্ট পয়জনাস অংশ বিলুপ্ত হয়ে যাবে।

হযরত লুত (আ:) এর আমলের মতো আমাদের সভ‍্যতা একইরকম অবৈজ্ঞানিক পথে অগ্রসর হচ্ছে। যেখান থেকে টুইন পৃথিবীকে ন‍্যাচারাল করার প্রয়াসে ব্ল‍্যাক হোল বিজ্ঞানের ফাউন্ডেশনসহ প্রায়োগিক বিশ্লেষন তৈরি করে দেওয়া হচ্ছে।

আমরাও যেনো পরবর্তী প্রজন্মের কাছে লুত (আ:) এর যুগের মতো নিদর্শন তৈরি না করি। বিজ্ঞান সম্পর্কে না বোঝার কারণে সেই সভ‍্যতা বিলুপ্ত হয়ে আপনাদের দেশে আজও আছে ।

মিশরে পিরামিড এবং পৃথিবীর অন‍্যান‍্য স্হানেও অন‍্য যুগের পিরামিড আছে। আবার বিভিন্ন যুগের মানব সভ‍্যতার সাথে বিভিন্ন আকারের ডাইনোসর প্রাণীদের সম্পর্ক আছে। বহু সভ‍্যতা এভাবে ভিন্ন ভিন্ন সময়ে বিলুপ্ত হয়ে গেছে টুইন পৃথিবী বার বার অর্ধেক হয়ে। এসব লেখা পেয়ে যাবেন রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট,X, ফেসবুকে।