Definition of the Earth's core and the age of the Earth
Western civilization discovered electricity. Which ushered in the mechanical/electric age. The more matter, antimatter that turns antimatter, matter, the more electrical charge it can create. Incorrect methods of spending this electrical charge in a packet have been discovered which is called technology know-how.
Western civilization discovered electricity. Which ushered in the mechanical/electric age. The more matter, antimatter that turns antimatter, matter, the more electrical charge it can create. Incorrect methods of spending this electrical charge in a packet have been discovered which is called technology know-how.Not the least bit of science has been applied to the application of this technology. The subject has taught civilization to lift the soil under its feet to the sky and take the sky to the ground.
If there is science, there will be earth under the feet and a safe sky above the head. Twin automatically learns that asteroids that burn up comets combine with Earth's dark matter and matter with dark matter. And by burning it to a greater extent, the world of radioactive metals and non-metals has become the technology of this civilization.which is formed on Earth's surface by mixing components from other planets that are supposed to lie beneath the Earth's surface.The two north and two south black hole field furnaces that ignite the reactors simultaneously produce centrifuges and centrifugal beams, as opposed to the two norths and two souths that form the triangularly curved path that produces the two easts and two wests that we have seen many times in analysis.
We are born and culminating from two north and two south which are drawn towards our center by orbits from both sides like twin risings settings of two suns and two polar stars.Civilization has learned that the imaginary diagram of the Earth's core, which is confused with the midpoint of the straight path of the two eastern and two western lights, can be determined by making a direct perpendicular to the surface.
There will be no point where the Earth's core becomes one because these are the solar poles or the beams of two oppositely charged objects from the two Earths. Without these twin beams, the point is the black hole. Earth core is not possible without two north and two south.For example, the Sun cannot be found outside the ionosphere. It carries the charge of the night earth and the night carries the negative charge of the day earth. They spark themselves, one illuminating and the other shadowing.
If you touch the sun, the world of darkness will come. So, if you drive a spaceship to catch the sun during the day, it will be understood that it is burning up only when it reaches a maximum of 600 km, and then it will be dark, which is our night world, and the spaceship will reach this world.But Canberra, Sydney, Melbourne are bright cities instead of dark at night, so they are not sun spaces. And there the spaceship will not touch the sun. Since its space is dark, if you want to land, you will need the darkness of the Indian Ocean or the Pacific Ocean and will sink there or get into a dark area.
Realize that the illuminated city at night never lets the opposite territory make the sun. Cities pose an environmental threat to the survival of global humanity and the survival of biodiversity. No one can be blamed for the fact that these things are made without the knowledge of the mind as there is no theory.
But it has been 3 years and 8 months since the creation of Black Hole Theory, Dark Matter Theory, Twin Universe Theory and first of all Corona or Covid-19 theory. Even after informing the world civilization of evidence-based scientific analysis for so long, it did not wake up. Do they have a complex brain disease that does not understand the definition of such simple science?
Is there still no natural part of the world because the North American or European civilizations have lost the rainbow world around them? They are centrifuged and centrifuged by twin beams of matter and anti-matter from the 7 planets. And the opposite twin is orbiting in the sky.
The twin cannot see from one end of the world to the other because the black hole bends the light. And from twin concentration beams of twin black hole light to the creation of matter anti matter everything is bent and seen bent.
The world has been made old. The capacity of her charge generating reactor has been reduced. All the objects in two spaces of the sky, including water, have made more than one-third of their space artificial. This artificial space is consuming charges constantly and every second from the natural earth's twin field. TWIN ARTIFICIAL TERRITORY OF TECHNOLOGY IS TAKING ASTEROIDS AND COMETS FROM NATURAL TWIN EARTH AND ARE BURNED. And the artificial world of technology persists and this terrible technological addiction is expanding its space.
The natural twin Earth is producing at a higher rate than the artificial Earth is consuming. This simple calculation does not understand why civilization! No educated person would fight in such conditions. Weapons are supposed to be buried in the ground instead of being sold.
.There should be less going out of the house. Flight should be stopped. Total shutdown of electricity use at night, reduction of any vehicular movement. Chemical industries should be closed, oil gas mineral extraction and marketing should be stopped. Since 1/3 has become artificial civilization. 1/2 of the world is little time left.Although sitting quietly, Twin Earth's charge is already consuming the artificial territory. These should be broken down.
Again, the total Earth's electricity consumption could be reduced by half, mineral resource extraction stopped, all flights stopped and then the artificial Earth's magnetic field shift conditions could be observed.
Civilization has not taken any initiative. If time goes out of control, civilizations will be forced to leave the artificial world.
But where is the place of 500 million people of artificial civilization? So this 500 crore technology civilization has to be stopped now. In the past 3000-3500, such an uneducated human race has never been created.
আর্থ কোরের ডেফিনেশন ও পৃথিবীর বৃদ্ধাবস্হা
পশ্চিমা সভ্যতা বিদ্যুত আবিস্কার করে। যা যান্ত্রিক যুগের সূচনা করে। যে যতো বেশি ম্যাটার-এন্টি ম্যাটারকে এন্টি ম্যাটার-ম্যাটার বানায় সে ততো বেশি বৈদ্যতিক চার্জ তৈরি করতে পারে। এই বৈদ্যতিক চার্জ একটি প্যাকেটে করে খরচ করার কৌশল আবিস্কার করেছে যা প্রযুক্তির জ্ঞান বলা হয়ে থাকে। সামান্যতম বিজ্ঞানের প্রয়োগ হয়নি এই ব্যবস্হার প্রযুক্তির প্রয়োগে। বিষয়টি নিজের পায়ের তলার মাটিকে আকাশে তুলে আকাশকে মাটিতে নেওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষা দিয়েছে সভ্যতাকে।
বিজ্ঞান হলে পায়ের তলায় মাটিও থাকবে এবং মাথার উপরে নিরাপদের আকাশও থাকবে। টুইন পৃথিবীর ডার্ক ম্যাটারকে মাটার আর ম্যাটারকে ডার্ক ম্যাটার করলে যে এস্টরয়েড ধূমকেতু একসাথে হয়ে পোড়ে অটোমেটিকভাবে তাই শিখেছে। এবং একে বেশি মাত্রায় পুড়িয়ে তেজস্ক্রিয় মেটাল ও নন মেটালের পৃথিবী হয়েছে এই সভ্যতার টেকনোলজি। যা অন্য গ্রহসমুহের কম্পোনেন্টের মিক্সার পৃথিবীর সারফেসে তৈরি হয়েছে যা থাকার কথা পৃথিবীর মাটির নীচে। দুই উত্তর ও দুই দক্ষিণের ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের চূল্লীতে যে রিয়্যাক্টর জ্বালায় তা সেন্ট্রিফিউজ ও সেন্ট্রিফুগাল বিম একই সাথে তৈরি করে দুই উত্তর ও দুই দক্ষিণের বিপরীতে যে ট্রায়াঙ্গুলারভাবে বাঁকানো পথ তৈরি করে তা দুই পূর্ব ও দুই পশ্চিম তৈরি করে যা বহুবার আমরা বিশ্লেষনে জেনেছি।
আমাদের দুই উত্তর ও দুই দক্ষিণ থেকে জন্ম ও শেষ পরিণতি হচ্ছে যা দুই সূর্য ও দুই ধ্রুবতারার টুইন উদয়াস্ত এরকম দুদিক থেকে কক্ষপথ দ্বারা আমাদের কেন্দ্র অভিমূখে টানছে। যা দুই পূর্ব ও দুই পশ্চিমের আলোর সোজা পথের মধ্য বিন্দু কেন্দ্রতে থাকার বিভ্রান্ত তৈরি হয়ে আর্থ কোরের কাল্পনিক ডায়াগ্রাম তৈরি করা হয়েছে যা সরাসরি সারফেসের সাথে লম্ব তৈরি করে নির্নয় করা যায় বলে সভ্যতা জেনে এসেছে।
আর্থ কোর একটি হওয়ার কোনো বিন্দু পাওয়া যাবে না একারণে যে এরাই সূর্য ধ্রুবতারা বা দুই পৃথিবীর দুই বিপরীত চার্জের অবজেক্টের বিম। এই টুইন বিম না থাকলে পয়েন্টটি ব্ল্যাক হোল বুঝায়। দুই উত্তর ও দুই দক্ষিণ ছাড়া আর্থ কোর পাওয়া সম্ভব নয়। যেমন সূর্যকে পাওয়া যাবে না আয়নোস্ফেয়ারের বাহিরে। এটি রাতের পৃথিবীর চার্জ বহন করে আর দিনের পৃথিবীর নেগেটিভ চার্জ বহন করে রাত। এরা নিজেদের স্পার্ক করে একটি আলোকিত হচ্ছে অপরটি ছায়া দেখাচ্ছে। সূর্যকে ছুঁইতে গেলে অন্ধকারের পৃথিবী চলে আসবে। তাই দিনে সূর্যকে ধরতে স্পেসশিপ চালালে ৬০০ কিলোমিটার সর্বোচ্চ অগ্রসর হলেই ওর অবস্হান পুড়ছে বোঝা যাবে আর এরপর অন্ধকার দেখাবে যা আমাদের রাতের পৃথিবী হওয়ায় এই পৃথিবীতে স্পেসশীপ এসে পৌঁছাবে। তবে ক্যানবেড়া, সিডনি, মেলবোর্ন রাতের অন্ধকারের বদলে আলোকিত শহর হওয়ায় সূর্যের স্পেস নয়। এবং সেখানে স্পেসশিপ সূর্যের ছোঁয়ায় থাকবে না। এর স্পেস অন্ধকার হওয়ায় নামতে চাইলে ভারত মহাসাগর বা প্রশান্ত মহাসাগরের অন্ধকার লাগবে এবং সেখানে ডুবে যাবে বা অন্ধকার কোনো স্হলভাগে পরবে।
বুঝতে পারছেন যে রাতের আলোকিত শহর কখনো বিপরীত টেরিটোরিকে সূর্য তৈরি করতে দেয় না। শহরগুলো বিশ্বমানবতার বেঁচে থাকার জন্য ও জীবজগতের টিকে থাকার জন্য পরিবেশের হুমকি তৈরি করেছে। এসব বিষয় থিওরি না থাকায় মনের অজান্তে তৈরি হয়েছে বলে দোষ দেওয়া যায় না কাউকে।
কিন্তু ব্ল্যাক হোল থিওরি,ডার্ক ম্যাটার থিওরি,টুইন ইউনিভার্স থিওরি এবং সবার আগে করোনা বা কোভিড -১৯ থিওরি তৈরি করে বিশ্বসভ্যতাকে জানানো হয়েছে ৩ বছর ৮ মাস হলো। এতোটা সময় প্রমাণ ভিত্তিক বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন বিশ্ব সভ্যতাকে জানানোর পরও ঘুম ভাঙ্গেনি । তাদের মস্তিষ্কের জটিল রোগ হয়েছে কি যে এতো সহজ বিজ্ঞানের সংজ্ঞা বোঝে না?
উত্তর আমেরিকা বা ইউরোপীয় সভ্যতা নিজেদের চারিদিকে রঙধনুর পৃথিবী হারিয়ে ফেলেছে বলে পৃথিবীতে কি এখনও ন্যাচারাল অংশ নেই ? এরা সিন্ট্রিফিউজ ও সেন্ট্রিপিউট হচ্ছে ৭ গ্রহের ম্যাটার এন্টি ম্যাটারের টুইন বিম দ্বারা। আর বিপরীত টুইন আকাশে কক্ষ পথে চলাচল করছে।
টুইন আলোকে ব্ল্যাক হোল বাঁকিয়ে নিয়ে যায় বলে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্ত দেখতে পায় না। আর আলোর টুইন ব্ল্যাক হোলের প্যাঁচানো নির্দিষ্ট মাত্রার টুইন কনসেন্ট্রেশন বিম থেকে ম্যাটার এন্টি ম্যাটার সৃষ্টি বলে সব কিছু বাঁকিয়ে আছে এবং বাঁকিয়ে দেখা যায়।
পৃথিবীকে বৃদ্ধ করে ফেলা হয়েছে। ওর চার্জ উৎপাদনের চূল্লির ক্ষমতা কমিয়ে ফেলানো হয়েছে। জলে স্হলে আকাশের দুই স্পেসের সকল অবজেক্ট ওয়ান থার্ডের বেশি স্হান আর্টিফিশিয়াল করে ফেলেছে। এই আর্টিফিশিয়াল স্হান চার্জ খরচ করছে প্রতিনিয়ত এবং প্রতিসেকেন্ডে ন্যাচারাল পৃথিবীর টুইন ফিল্ড থেকে। প্রযুক্তির টুইন আর্টিফিশিয়াল টেরিটোরি ন্যাচারাল টুইন পৃথিবী থেকে এস্টরয়েড ও ধূমকেতু খুলে এনে পুড়ে ফেলছে । আর প্রযুক্তির আর্টিফিশিয়াল পৃথিবী টিকে থাকছে এবং এই ভয়ানক প্রযুক্তির নেশা এর স্পেস বড় করছে।
ন্যাচারাল টুইন পৃথিবী তৈরি হচ্ছে যতটা তার চেয়ে বেশি রেটে খরচ করছে আর্টিফিশিয়াল পৃথিবী। এই সাধারন হিসাব বুঝতে পারছে না কেনো সভ্যতা! এমন পরিস্হিতিতে কোনো শিক্ষিত মানুষ যুদ্ধ করবে না। অস্ত্র বিক্রি না করে মাটিতে পুঁতে ফেলার কথা। ঘর থেকে কম বাহিরে বেড় হওয়ার কথা। ফ্লাইট চালানো বন্ধ করার কথা। রাতে বিদ্যুত ব্যবহার টোটালি বন্ধ করা, যেকোনো যানবাহন চালনা কমিয়ে দেওয়া। কেমিক্যাল শিল্প কারখানা বন্ধ করা,তেল গ্যাস খনিজ উত্তোলন ও বিপনন বন্ধ রাখার কথা। যেহেতু ১/৩ হয়ে গেছে আর্টিফিশিয়াল সভ্যতা। পৃথিবীর ১/২ হতে সামান্য সময় বাঁকি। চুপচাপ বসে থাকলেও টুইন পৃথিবীর চার্জ এমনিতেই খেয়ে ফেলছে আর্টিফিশিয়াল টেরিটোরি। এসব ভেঙ্গে কমিয়ে ফেলার কথা।
আবার টোটাল পৃথিবীর বিদ্যুত খরচ অর্ধেক হ্রাস করে এবং খনিজ সম্পদ উত্তোলন বন্ধ করে সকল ফ্লাইট কুটনৈতিক বাহন ব্যতিত বন্ধ করে ম্যাগনেটিক ফিল্ড স্হানান্তরের অবস্হা পর্যবেক্ষন করা যেতো।
কোনোটির উদ্যোগ গ্রহন করেনি সভ্যতা। সময় নিয়ন্ত্রনের বাহিরে চলে গেলে আর্টিফিশেয়াল পৃথিবী ছাড়ার হিড়িক পরে যাবে সভ্যতার।
কিন্তু ৫০০ কোটি কৃত্রিম সভ্যতার মানুষের জায়গা কোথায়? কাজেই এই ৫০০ কোটির প্রযুক্তির সভ্যতাকে এখনই থামাতে হবে । বিগত ৩০০০ -৩৫০০ মধ্যে এতো অশিক্ষিত মানব জাতি আর কখনো তৈরি হয়নি।