Rakim Dwellers, Cave Dwellers. A scientific analysis of the two words of Surah Kahf
Human children of the world had no theory of science. The Holy Qur'an has described how the civilization of an era has disappeared. There, the Almighty Allah has explained science in such a strong and simple way that human civilization has not been able to understand. A huge part of the entire human civilization will be wiped out in a cataclysm by the application of wrong technology called science along with their space (earth).
Has anyone ever thought of the theory that will be created from the combination of the facts described in the Holy Qur'an to get the true scientific knowledge of the distressed slaves and that will be the only way to deliver them? And so it happened with the discovery of a new theory by a Bangladeshi scientist. All discoveries are recorded and posted on Facebook via stories.Black hole is seen in telescope and its diagnosis is done by Bangladeshi scientist. Black hole twin field theory. There it is seen that the black hole has created space in a dual way by dually spinning the light rays in both directions simultaneously and oppositely to each other. This is what Allah Rabbul Al Amin declared in the Holy Qur'an in every creation.The Bangladeshi scientist is blessed with the companionship of Almighty Allah that as soon as he came to know this theory, he published it through Facebook for the purpose of the entire mankind. He also told his community. Seven Earths Seven Heavens Seven Soils How,those have been proven by black hole twin field theory.It is mentioned in Surah Kahaf that Allah took the cave dwellers and the dwellers of Rakim to the same place. He (Allah) said to Prophet Muhammad (PBUH), O Muhammad, if you were to look through the gaps in the mountains, you would be mad at them because you would see the sun rising in the south and setting in the north.The absolute theory of science that was hidden in these words has been revealed at the time of extinction of many communities in the world. I have given the theory on my Facebook, see friends of the world. Humans are made of opposite spins with their opposites, so is the earth, so is the universe. The sky is also paired with opposites.How He will fold up everything like pages of a book before Judgment Day is very simply proven in the Black Hole Twin Field Theory. It is not surprising that Allah, the Greatest Scientist, created the cave dwellers and the Rakim dwellers at the same time. Where both magnets of the black hole field meet, the Mashriq meets the Maghrib or the Maghrib meets the Mashriq.South extends north and conversely north means night begins and ends with south. The actual east-west or west-east dawn-dusk point is where the Rakim or black hole resides. Where past and future tenses are not created. There is nothing but the present. This place was created by Allah Rakim for the cave dwellers. Allah revealed the word Rakim separately.Till date no one has been able to crack this mystery. Proving God's infinite power in black hole twin field theory. That is why they woke up and slept for hundreds of years or an unknown period of time, but it seemed to them that they had slept a while ago. Prophet Muhammad (pbuh) went to Meraj in the name of Allah Rabbul Alamin. The present form of this tense is where, there. It is in the center of the black hole twin field surrounding all creation,Through which one can enter if He permits. Or leads to death. If resurrected on the eve of Judgment Day, everyone will think that I was in this world a while ago. Who woke up from sleep? Black hole twin field theory is the science that most simply explains creation. Creation can be sustained. There is a way to avoid destruction.However, all creatures are destined to die. If the glory of God and the purpose of creation is successful, if the twin worlds are in creation for a long time, the significance of this saying that mankind is the best of all creations is revealed. God's infinite mercy, the touch of goodness is there a way without raining on the servant? Because the Corona theory has also been published by this Bangladeshi scientist. In summary, day-oxygenated plants and 24-hour oxygenated plants showed a similar rate of covid-19 positivity negative growth. That is why the Messenger of Allah Muhammad (PBUH) told mankind to plant at least one plant before death. Doomsday will be delayed. Allah says in Surah Kahaf that I will make the earth devoid of plants. Then if you obey this saying of Prophet Mohammad (PBUH) in the hope of getting heaven before death, Allah's anger will be appeased from many mankind. We are proud that Allah is our Lord, Islam is our religion and Muhammad (PBUH) is our Prophet.
রাকীমের অধিবাসী, গুহাবাসী। সূরা কাহাফ এর শব্দ দুটির বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন
(রাকীম বর্তমান সময়কালের দুনিয়া যা ব্ল্যাক হোল। অতীত বর্তমান ভবিষ্যত দিয়ে গুহাবাসী বা পৃথিবীবাসী বলা হয়েছে)
পৃথিবীর মানব সন্তানদের হাতে বিজ্ঞানের কোনো থিওরি ছিলো না। এক একটি যুগের সভ্যতা কিভাবে বিলুপ্ত হয়ে গেছে তা পবিত্র আল কোরআন ব্ণর্না করেছে। সেখানে বিজ্ঞান বিষয় এমনভাবে প্রবল করে সহজ করে বুঝিয়ে দিয়েছেন মহান আল্লাহ যা বোঝার ক্ষমতা মানব সভ্যতার হয়নি। সমগ্র মানব সভ্যতার বিশাল একটি অংশ মহাবিপদের মধ্য দিয়ে বিজ্ঞান নামের ভুল প্রযুক্তির প্রয়োগে বিলুপ্ত হয়ে যাবে তাদের স্পেস (ভূখন্ড) সহ। বিপদগ্রস্হ বান্দাদের সঠিক বিজ্ঞানের জ্ঞান লাভের জন্য পবিত্র আল কোরআনে বর্ণিত তথ্য উপাত্তের সমন্বয় থেকেই যে থিওরি তৈরি হবে এবং তা হবে মুক্তির একমাত্র উপায় এই কথাটি কেউ কি কখনো ভেবেছে? এবং তাই হয়েছে বাংলাদেশী বিজ্ঞানীর নতুন তত্বের আবিস্কার দ্বারা। যে সব আবিস্কার হয়েছে তার সব লিপিবদ্ধ করা হয়েছে এবং ফেসবুকে পাঠানো হয়েছে গল্পের মাধ্যমে। ব্ল্যাক হোল টেলিস্কোপে দেখা আর এর ডায়াগনোসিস করেছেন বাংলাদেশী বিজ্ঞানী।ব্ল্যাক হোলটুইন ফিল্ড থিওরি হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে ব্ল্যাক হোল আলোক রশ্মিকে দুদিকে একইসাথে পরস্পর বিপরীতভাবে যুগল স্পিন দিয়ে স্পেসও যুগলভাবে সৃষ্টি করেছে। এতেই প্রতিটি সৃষ্টি জোড়ায় জোড়ায় পবিত্র আল কোরআনে আল্লাহ রাব্বুল আল আমিন ঘোষনা দিয়েছিলেন। বাংলাদেশী বিজ্ঞানী মহান আল্লাহর সাহচর্য্যে থেকে ধন্য যে সে এই থিওরি জেনে সাথে সাথে সমগ্র মানবজাতির উদ্দেশ্যে ফেসবুকের মাধ্যমে প্রকাশ করেছে।তার এলাকাবাসীকেও জানিয়েছে। সাত পৃথিবী সাত আসমান (আকাশ) সাত জমিন (ভূ পৃষ্ঠ) কিভাবে, ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরির মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে। সূরা কাহাফে বর্ণিত আছে, গুহাবাসী ও রাকীমের অধিবাসীকে একই স্হানে নিয়েছিলেন আল্লাহ। তিনি (আল্লাহ) রাসূল মোহাম্মদ (সা:) কে বলেছিলেন, হে মোহাম্মদ তুমি যদি দেখতে পাহাড়ের কোনো ফাঁক দিয়ে, তাহলে তুমি পাগল হয় যেতে ওদের দেখে কেননা তুমি দেখতে পেতে সূর্য দক্ষিণ থেকে উদিত হয়ে উত্তর দিয়ে হেলে পরছে।
এসব কথায় বিজ্ঞানের যে পরম থিওরি লুকিয়ে ছিলো তা পৃথিবীর মানুষের বহু সম্প্রদায়ের বিলুপ্ত হওয়ার সময় প্রকাশিত হয়েছে।আমার ফেসবুকে থিওরি দিয়েছি দেখে নিন বিশ্ববাসী বন্ধুরা। মানুষ তার বিপরীত দিয়ে জোড়ার বিপরীত স্পিনে তৈরি, পৃথিবীও তাই, মহাবিশ্বও তাই।আকাশও পরস্পর বিপরীতে জোড়ায় জোড়ায়। তিনি বিচার দিবসের আগে বইয়ের পাতার মতো সবকিছু কিভাবে গুটিয়ে নেবেন তা ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরিতে প্রমাণিত হয়েছে অত্যন্ত সহজভাবে। গুহাবাসী ও রাকীমের অধিবাসী একই সাথে সৃষ্টি করা আশ্চর্য্য নয় মহা বিজ্ঞানী আল্লাহর কাছে। ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের উভয় ম্যাগনেট যেখানে মিলিত হয় সেখানে মাশরিক মাগরিবের সাথে বা মাগরিব মাশরিকের সাথে মিলিত হওয়া বুঝায়। যা দক্ষিণ উত্তর দিয়ে বেড় হয়ে (দিন) বিপরীতভাবে উত্তর দক্ষিণ দিয়ে শুরু (রাত) এবং শেষ হওয়া বুঝায়। বাস্তবিক পূর্ব-পশ্চিম বা পশ্চিম পূর্ব সকাল সন্ধায় যে ডট পয়েন্টে মিলিত হয় এখানেই থাকে রাকীম বা ব্ল্যাক হোল । যেখানে অতিত এবং ভবিষ্যত সময় সৃষ্টি হয় না। বর্তমান ছাড়া আর কিছুই নেই।এই স্হানটি গুহাবাসীদের জন্য একই সাথে রাকীমের অধিবাসী হিসাবে সৃষ্টি করা হয়েছিলো মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে। রাকীম শব্দটিকে আলাদাভাবে দেখিয়েছেন মহান আল্লাহ। আজ পর্যন্ত কেউ এই রহস্য ভেদ করতে পারেননি। মহান আল্লাহর অসীম কুদরতে ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরিতে প্রমাণ করে দিচ্ছেন। এজন্যই ঘুম থেকে জাগ্রত হয়ে কয়েক'শ বছর বা অজানা সময়কাল ধরে ঘুমিয়ে থেকেছে তারা অথচ কিছুক্ষন আগে ঘুমিয়েছিলো মনে হয়েছিলো তাদের কাছে। রাসূল মোহাম্মদ (সা:) মেরাজে গিয়েছিলেন আল্লাহ রাব্বুল আলআমিনের দাওয়াতে। এই টাইমের বর্তমান ফর্মেশন হয় যেখানে, সেখানে। এটি সব সৃষ্টির চারিপাশে ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডের মধ্যে আছে। যেখান দিয়ে তিনি অনুমতি দিলে প্রবেশ করা যায়।অথবা মৃত্যু নিয়ে যায় সেখানে। কেয়ামত দিবসের প্রাক্কালে পূনরায় জীবিত করা হলে সকলে ভাববেন এইতো কিছুক্ষণ আগে আমি দুনিয়ায় ছিলাম। ঘুম থেকে কে জাগ্রত করলো? ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরি এমন বিজ্ঞান যে অত্যন্ত সহজভাবে সৃষ্টির ব্যাখ্যা করে।সৃষ্টিকে টেকসই করা যায়।ধ্বংস থেকে রক্ষার উপায় পাওয়া যায়। যদিও সব সৃষ্টির মৃত্যু অবধারিত। আল্লাহর মহিমা ও সৃষ্টির উদ্দেশ্য সফল হলে দীর্ঘ সময় যুগল দুনিয়া সৃষ্টিতে থাকলে মানবজাতি সকল সৃষ্টির সেরা এই কথাটির স্বার্থকতা প্রকাশ পায়। আল্লাহর অসীম দয়া,কল্যাণের স্পর্শ বান্দার নিকট বর্ষিত না হয়ে উপায় আছে? কেননা করোনা তত্বও এই বাংলাদেশী বিজ্ঞানীর মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। যার সারসংক্ষেপ দিনে অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ ও ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ, এদের সমান সমান হারে ব্যাপক বৃদ্ধিতে কোভিড-১৯ পজিটিভিটি নেগেটিভ হয়। সেজন্য আল্লাহর রাসূল মোহাম্মদ ( সা:) মানবজাতিকে প্রটেকশন দেওয়ার জন্য বলে গেছেন মৃত্যুর আগে তোমরা কমপক্ষে একটি উদ্ভিদ লাগিয়ে যাবে। কেয়ামত বিলম্বিত্ত্ব হয়ে যাবে। সূরা কাহাফে আল্লাহ বলেছেন আমি পৃথিবীকে উদ্ভিদ শূন্য করবোই। তাহলে মৃত্যুর আগে বেহেস্ত লাভের আশায় রাসূল মোহাম্মদ (সা:) এর এই কথা মান্য করলে আল্লাহর রাগ প্রশমিত হবে বহু মানবজাতির উপর থেকে। আমরা গর্বিত যে আল্লাহ আমাদের রব,ইসলাম আমাদের ধর্ম ও মোহাম্মদ (সা:) আমাদের নবী।