Dwarf Planets Can Be Minimized By Emergency Intermittent Lock Downs
Current civilizations on Earth are chasing what is not science. In the western civilization where one percent of science cannot be defined, if you can go to the mechanical or technologically corrupted civilization of those places, consider yourself lucky because you do not understand science.
Current civilizations on Earth are chasing what is not science. In the western civilization where one percent of science cannot be defined, if you can go to the mechanical or technologically corrupted civilization of those places, consider yourself lucky because you do not understand science.
It won't take World War III for the dwarf planets to equal the twin field planets. Solar radiation cuts through the space of the night world and descends to the oxygen day world in the form of UV rays. With increased nitrogen availability, its twin is also undergoing fission fusion on the daytime Earth, which should only undergo fission fusion at night.And fusion fission was oxygen anti oxygen. And in the day like oxygen anti oxygen fission fusion. The 70 degree magnetic field is compressing the western Earth to form a polar region similar to the North South Twin Poles. Which created huge cracks in the earth.The East has now joined them.
Through these fissures, beneath the crust, as much as the sky above is visible. The river flowing in the upper sky can be seen in that sky.Or seeing the natural world. Those who are looking like this Many such examples have been highlighted in the analysis report of Rakim University. These analyzes have been given long ago. Yet neither the West nor the Nobel Committee are afraid.
Then you can understand why 0.5℅ plastic in their brain has been caught in the diagnosis. Numerous such metallic and non-metallic dwarf planetary bodies have grown. If the intelligent people of 500 years ago had lived and understood that their next generation was infected with such a disease, they would not have allowed the generation to grow out of the house.
When the explosive is blasted, twin beams of mineral material are produced and packed into a confined space. And when blasted, some areas such as polythene spread over the natural earth obstruct air movement above and below the crust.This is an example of dynamite. And when this dynamite is more explosive or burning fuel and becomes a fireball and runs as a missile, then if you estimate how many areas the twin of this dwarf planet is growing, you should be scared. These include passenger, cargo planes, warplanes, spaceships, etc. They are also fireball twins or asteroid comet twins that are enlarging the twin dwarf planets.The use of chemicals is very quickly causing the West to bend the Earth's twin magnetic fields and try to dominate them.
The twin spaces of each of the entire twin planetary objects have created fissures from the smallest to the largest.If an American civilization stored seven days worth of food and nobody left their homes and cut off 90% the electricity, the entire Earth would be so polluted that Saturn's rings would disappear to such an extent that it would be understood that the dwarf planet had taken the pollution from the dwarf planet and washed it away.
The blue spread of Mars will decay to a fraction of what Earth has entered, Earth will return to join the illiterate US space, and then on the eighth day the brain diagnoses the plastic will drop from 0.5% to 0.49999 ℅.
United Nations member countries should be helped in this way. Then the number of bribery and looters will decrease and they will not go for political asylum in countries like the United States. Stolen diseases will leave the head. And the desire to be such a benevolent civilization would never occur to the West.The pollution of political science will also be removed from the earth
ইমার্জেন্সীভাবে মাঝে মাঝে লক ডাউন দিয়ে চললে ডোয়ার্ফ প্ল্যানেট ছোট করা সম্ভব
পৃথিবীতে বর্তমান সভ্যতার কাছে যা বিজ্ঞান নয় তার পিছনে ছুটে চলছে। যে পশ্চিমা সভ্যতায় শতকরা এক ভাগ বিজ্ঞানের সংজ্ঞা তৈরি করা যায় না সেসব স্হানের যান্ত্রিক বা প্রযুক্তির দূষিত সভ্যতায় যেতে পারলে নিজেদের ভাগ্যবান মনে করছে বিজ্ঞান না বোঝার কারণে।
ডোয়ার্ফ প্ল্যানেটের টুইন ফিল্ড প্ল্যানেটগুলোর সমান হতে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ লাগবে না। রাতের পৃথিবীর স্পেস কেটে সোলার রেডিয়েশন হয়ে নেমে আসছে অক্সিজেনের দিনের পৃথিবীতে ইউভি রে হয়ে। নাইট্রোজেনের উপস্হিতি বেড়ে গিয়ে এটির টুইনও ফিশন ফিউশন করছে দিনের পৃথিবীতে যা শুধু রাতে ফিশন ফিউশন হওয়ার কথা। আর ফিউশন ফিশন হতো অক্সিজেন এন্টি অক্সিজেন। আর দিনে যেমন অক্সিজেন এন্টি অক্সিজেন ফিশন ফিউশন করে। ৭০ ডিগ্রির ম্যাগনেটিক ফিল্ড পশ্চিমা পৃথিবীতে উত্তর দক্ষিণ টুইন পোলের মতো মেরু অঞ্চল তৈরি করাতে চেপে যাচ্ছে। যা ভূত্বকে বিশাল বিশাল ফাটলের সৃষ্টি করেছে। এদের সাথে এখন প্রাচ্যও জয়েন করেছে।
এসব ফাটলের মধ্য দিয়ে ভূত্বকের নীচ দিয়ে উপরের আকাশের মতো নীচেও দেখা যাচ্ছে। সেই আকাশে উপরের আকাশে বয়ে চলা নদী দেখা যাচ্ছে। অথবা ন্যাচারাল পৃথিবী দেখা যাচ্ছে। যারা যেখানে এমন দেখছেন এরকম বহু উদাহরণ তুলে ধরা হয়েছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের এনালাইসিস রিপোর্টে। এসব বিশ্লেষন দেওয়া হয়ে গেছে অনেক আগে। তবুও ভয় করছে না পশ্চিমারা বা নোবেল কমিটি। তাহলে বুঝতে পারছেন এদের ব্রেইনের মধ্যে কেনো ০.৫℅ প্লাস্টিক ডায়াগনোসিসে ধরা পরেছে। এরকম অসংখ্য ধাতব এবং অধাতব ডোয়ার্ফ প্ল্যানেটারী ম্যাটার বেড়ে গেছে। যদি ৫০০ বছর আগের বুদ্ধিমান মানুষগুলো বেঁচে থাকতেন এবং এমন রোগে আক্রান্ত হয়ে গেছে তাদের পরবর্তী প্রজন্ম বুঝতে পারতেন তাহলে ঘর থেকে বেড় হতে দিতেন না প্রজন্মকে।
এক্সপ্লুসিভ যখন ব্লাস্ট হয় তখন পরিমিত স্হানে খনিজ বস্তুর টুইন বিম তুলে প্যাকেট করে প্রস্তুত করা হয়। আর যখন ব্ল্যাস্ট হয় ন্যাচারাল পৃথিবীতে পলিথিন বিছিয়ে দেওয়ার মতো কিছু এলাকা ভূত্বকের উপরে এবং নীচের আকাশ চলাচল বাধাগ্রস্হ করে।
এটি একটি ডিনামাইটের উদাহরন । আর এই ডিনামাইট যখন আরও এক্সপ্লুসিভ বা জ্বালানি পুড়িয়ে আগুনের গোলা হয়ে ক্ষেপনাস্ত্র নামে ছুটে চলে তখন কতো এলাকায় এই ডোয়ার্ফ প্ল্যানেটের টুইন বৃদ্ধি হয়ে চলছে তা অনুমান করলে ভয়ে আঁতকে উঠার কথা। এর মধ্যে যাত্রীবাহী,পণ্যবাহী প্লেন, যুদ্ধ বিমান, স্পেসশিপ ইত্যাদি এরাও যে আগুনের গোলার টুইন বা এস্টরয়েড ধুমকেতুর টুইন যা টুইন ডোয়ার্ফ প্ল্যানেটকে বৃহৎ করছে। রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহার খুব দ্রুত পৃথিবীর টুইন ম্যাগনেটিক ফিল্ডকে পশ্চিমারা বাঁকিয়ে নিয়ে যাচ্ছে এবং নিজেদের নেতৃত্বে করার চেষ্টা করছে।
সমগ্র টুইন প্ল্যানেটারী অবজেক্টকের প্রত্যেকটির টুইন স্পেস অগণিত ছোট্ট থেকে বৃহত্তম পর্যায়ে ফাটলের সৃষ্টি করেছে। এক মার্কিন সভ্যতা সাত দিনের খাবার মজুদ করে ঘর থেকে কেউ যদি বেড় না হতো এবং বিদ্যুত সংযোগ ৯০℅ বিচ্ছিন্ন রাখতো তাহলে সমগ্র পৃথিবীর পলুশান এমনভাবে বিমুক্ত হতো যে শনির বলয় বিলুপ্ত হয়ে যেমন পর্যায়ে এখন তা সামান্য হলেও ডোআর্ফ প্ল্যানেট থেকে দুষন নিয়ে পরিস্কার করে বলয়ে স্হাপন করেছে বোঝা যাবে।
মঙ্গল গ্রহের নীল ছড়ানো ক্ষয় হয়ে যাবে সামান্য হলেও সেখানে যতটুকু পৃথিবী প্রবেশ করে আছে তা থেকে সামান্য হলেও পৃথিবী ফিরে এসে অশিক্ষায় জর্জরিত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্পেসে যোগ হবে এবং তারপর অষ্টম দিনে ব্রেইনের ডায়াগনোসিস করলে প্লাস্টিক ০.৫ % থেকে কমে ০.৪৯৯৯৯ ℅ হলেও হবে। এভাবে সুস্হ করতে হবে জাতিসংঘের সদস্য দেশগুলোকে। তাহলে ঘুষ দূর্নীতি লুটপাটকারীর সংখ্যাও কমবে আর যুক্তরাষ্ট্রসহ যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশগুলোয় আর রাজনৈতিক আশ্রয়ের জন্য যাবে না। চুরি রোগ মাথা ছেড়ে যাবে। এবং এমন ধরনের কল্যাণকর সভ্যতা হওয়ার আকাঙ্খা পশ্চিমের কাছে কখনই ঘটবে না। পলিটিক্যাল সাইন্সের দূষনও পৃথিবী থেকে চলে যাবে