Dr. Azhari's video says Dajjal was born in Israel. Rakim University responds
Dajjal's existence in a model natural environment surpasses ancient times and prophets. Rakim University’s scientific theories propose that modern technological areas will merge into black holes, revealing hidden cosmic truths.
Dajjbal is living on an island that is completely a model natural environment. Where people live longer. Which is more than the spinning alignment of oxygen nitrogen black holes past many prophets. More than the age of Hazrat Nuh (as) and his children.There is nothing strange about the position of black hole field alignment of oxygen nitrogen as Hazrat Khizr (as) is still alive. 1400 years ago some Arabs saw Dajjal. However, the comment made in the comment box of the video post in response to the above headline is the speech of Rakim University and is as follows;
Dajjbal is born and nurtured in Israel. This word has no scientific definition. Almighty Allah is managing the universe scientifically which is subject to His will. The natural terrain of Dajjal will merge with the natural earth when the electrified and technological cities, ports, military ghats, arsenal storage areas, artificial fertilizer application areas, areas without 24-hour oxygenated plants, those metallic areas will disappear into the black hole with the metallic area of the opposite black hole. From human civilization.
And the natural parts will form a small natural world with opposite black holes fragmented or large opposite parts. During this period, it is mentioned in the hadith that there will be a 40-day period of unrest. The first year will have six months of day and six months of night. Then there will be 15 days and 15 nights of a month. The next day will be three and a half days and three and a half days of a week's day and night. After that, the 37 days will be the same as the present day, but the atmosphere of those days will be unusual. In this way 1 year and 74 days time will come the next morning (Jesus) and on that day Dajjwal will be killed by a common stick weapon. There will be no traces of technology in that small world. If Dajjal was in Israel at this time, Israel would have gone into a pure black hole. No weaponized area, concrete area and above described area will not exist with natural earth. In those few seconds the photon will become anti photon and go to black hole. The science definition of these subjects is given from Bangladesh. For this purpose, Rakim University has been established as a model university at Prince Palace in Prannathpur village of Bogra district of Bangladesh.The definition of science subject is not in any university in the world except this university. The meaning of the word Rakim in the Holy Qur'an is black hole. And the theory of black holes, the twin of every creation, is discovered. The theory of dark matter is discovered.
From now on, Waj Mahfil will be organized not as science-based Islamic conference lectures. It is necessary to know how the relationship between Allah and His creation is directly conducted through the black hole. A very insignificant human child of Islam has defined science to save the entire human civilization from catastrophe.
ডক্টর মিজানুর রহমান আজহারীর একটি ভিডিওর হেড লাইনে দেখলাম দাজ্জ্বালের জন্ম হয়ে গেছে, ইসরাইলে লালন পালন হচ্ছে। এবিষয়ে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের বক্তব্য
দাজ্জ্বাল এমন একটি দ্বীপে বসবাস করছে যা সম্পূর্ন একটি মডেল ন্যাচারাল পরিবেশ। যেখানে মানুষের হায়াৎ অনেক বেশি। যা অক্সিজেন নাইট্রোজেনের ব্ল্যাক হোলের স্পিনিং এলাইনম্যান্ট অতীত বহু নবী রাসূলদের চেয়েও বেশি। হযরত নূহ (আ:) এবং তাঁর সন্তানদের যুগের চেয়েও বেশি। হযরত খিজির (আ:) যেমন এখনও জীবিত এমন অক্সিজেন নাইট্রোজেনের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড এলাইনমেন্টের স্হান বিচিত্র কিছু নয়। এখন থেকে ১৪০০ বছর আগেও দাজ্জ্বালের দেখা পেয়েছিলেন কয়েকজন আরববাসী। যাহোক উপরোক্ত হেড লাইনের জবাবে ভিডিও পোস্টের কমেন্ট বক্সে যে মন্তব্য করা হয়েছে তা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের বক্তব্য এবং তা নিম্নরূপ ;
দাজ্জ্বালের জন্ম হয় গেছে এবং ইসরাইলে লালন পালন হচ্ছে।এই কথার বিজ্ঞানের সংজ্ঞা নেই। মহান আল্লাহ বিজ্ঞান ভিত্তিকভাবে মহাবিশ্ব পরিচালনা করছেন যা তাঁর ইচ্ছার অধীনের সাথে সম্পৃক্ত। দাজ্জ্বালের ন্যাচারাল ভূখন্ড তখন ন্যাচারাল পৃথিবীর সাথে সংযুক্ত হবে যখন বিদ্যুতায়িত ও প্রযুক্তির শহর বন্দর সামরিকঘাটি,অস্ত্রাগারের মজুদ ক্ষেত্র,কৃত্রিম সার প্রয়োগকারী ক্ষেত্র,যেসব এলাকায় ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ নেই,সেসব মেটালিক এলাকা ব্ল্যাক হোলে ওর বিপরীত ব্ল্যাক হোলের ম্যাটালিক এলাকা নিয়ে বিলুপ্ত হয়ে যাবে মানব সভ্যতা থেকে। আর ন্যাচারালি অংশগুলো বিপরীত ব্ল্যাক হোলের সাথে খন্ড খন্ড বা বৃহৎ বিপরীত অংশ নিয়ে আবার ছোট্ট একটি ন্যাচারাল পৃথিবী তৈরি হবে। এই সময়কালের কথায় বলা হয়েছে হাদীসে ৪০ দিনের একটি অস্হিতিশীল পরিবেশ আসবে।প্রথম বছর ছয়মাস দিন এবং ছয় মাস রাত থাকবে। এরপর হবে এক মাসের ১৫ টি দিবস এবং ১৫ দিনের রাত । তার পরের দিন হবে সাড়ে তিন দিবস ও সাড়ে তিন দিন রাতের এক সপ্তাহের দিবস রাত্রি।এর পর ৩৭ দিন বর্তমানের মতো দিন হলেও সেদিনগুলোর পরিবেশ অস্বাভাবিক থাকবে। এভাবে ১ বছর ৭৪ দিন সময় পরের দিন ভোরে (ঈসা:) আসবেন।এবং ঐদিন দাজ্জ্বাল সাধারন লাঠি জাতীয় আস্ত্রের আঘাতে মৃত্যবরন করবে। প্রযুক্তির চিহ্ন সেই ছোট্ট দুনিয়ায় থাকবে না। দাজ্জ্বাল এই সময় ইসরাইলে থাকলে ইসরাইল শুদ্ধ ব্ল্যাক হোলে চলে যেতো। কোনো ওয়েপনধারী এলাকা,কঙ্ক্রিটের এলাকা এবং উপরিউক্ত বর্ণিত এলাকা ন্যাচারাল পৃথিবীর সাথে থাকবে না।ঐসব কয়েক সেকেন্ডে ফোটন এন্টি ফোটন হয়ে ব্ল্যাক হোলে চলে যাবে। এসব বিষয়ের বিজ্ঞানের সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে বাংলাদেশ থেকে।এই উদ্দ্যেশে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় মডেল বিশ্ববিদ্যালয় হিসাবে বাংলাদেশের বগুড়া জেলার প্রান্নাথপুর গ্রামের প্রিন্স প্যালেসে স্হাপিত করা হয়েছে। বিজ্ঞান বিষয়ের সংজ্ঞা এই বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া পৃথিবীর কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে নেই। পবিত্র আল কোরআনের রাকীম শব্দের অর্থ ব্ল্যাক হোল আর ব্ল্যাক হোলের থিওরি,প্রতিটি সৃষ্টির টুইন আবিস্কার করা হয়েছে।ডার্ক ম্যাটার থিওরি আবিস্কার করা হয়েছে।
এখন থেকে ওয়াজ মাহফিলের আয়োজন নয় বিজ্ঞান ভিত্তিক ইসলামিক সন্মেলনের লেক্চারের হবে। আল্লাহ এবং তাঁর সৃষ্টির মধ্যে সম্পর্ক সরাসরি কিভাবে ব্ল্যাক হোলের মাধ্যমে পরিচালনা হচ্ছে তা জানা দরকার। ইসলাম ধর্মের একজন অতি নগণ্য মানব সন্তান সাইন্সের সংজ্ঞা দিয়েছে সমগ্র মানব সভ্যতাকে মহাবিপর্যয় থেকে উদ্ধার করতে।