Doctor of Philosophy is earned through non-teaching
A Doctor of Philosophy (Ph.D.) earned through non-teaching emphasizes deep theoretical research and critique of existing scientific practices, aiming to address systemic issues and propose innovative solutions beyond traditional classroom instruction.
In the black hole theory, all creation is made up of twin forms of opposite charges. One of which is always dark matter. The definition of science is found in this theory. Besides, there is no trace of science in anything in present civilization. By combining science with the technology of present civilization, science has become garbage. Twin space in the void of space is filled with the stench of decay. In order to clean these garbage, science should be learned in these theories discovered by the scientist of Rakim University of Bangladesh.
Otherwise the present civilization will perish. Civilizations like Europe and America will disappear from two opposite worlds. Speaking from the evidence of Black Hole Theory.
We know in this theory of Rakim University that the day earth produces oxygen and the night earth produces nitrogen. Although some plants can produce oxygen in the night world.
These plants have drastically decreased in the environment. Soil fertility has been destroyed by the science of present technology. Earth's soil is now organic fertilizers, technology has taught. What an uneducated education. Science is teaching what is not science. This is how the doctorate degree was created. Same situation for all faculties.
Artificial fertilizers are being applied to the Earth's soil, such as nitrogen fertilizer is applied to urea, while civilization is creating the environment during the day as the Earth at night creates a black hole field. Naturally this field is doing the work of the day in the night world. Also, the present civilization has eliminated the nighttime oxygen that is needed in the plant environment for clouds. Just running madly for food plants.
And for rain, day is made into night or night is made into day with chemicals, by sprinkling sulphur, it creates clouds. Human civilization is on the complete opposite path. But this sulfur is matter of another planet. This is being done by bringing it up from inside the earth. Keeping these chemicals on the surface is now dangerous for the natural world. Because the capacity of the artificial earth to carry the charge of the natural earth is becoming limited.
About half of the planetary system's mineral resources or extraterrestrial matter has now burned off the artificial Earth's twin surface to create a separate smelly chamber in the twin artificial universe.
The black hole field of the artificial world is so embedded with the environment that the natural world or the natural universe cannot recover until it is destroyed. However, if these things were managed in the science definition of Rakim University, there was a chance for the survival of the artificial world.
অশিক্ষার মাধ্যমে অর্জিত হচ্ছে ডক্টর অব ফিলোসফি বিজ্ঞান
ব্ল্যাক হোল থিওরিতে সব সৃষ্টি পরস্পর বিপরীত চার্জের টুইন ফর্মে তৈরি। যার একটি সব সময় ডার্ক ম্যাটার। এই থিওরিতে বিজ্ঞানের সংজ্ঞা পাওয়া যায়।এছাড়া বর্তমান সভ্যতার কোনো কিছুতেই বিজ্ঞানের লেশমাত্র নেই। বর্তমান সভ্যতার প্রযুক্তির সাথে বিজ্ঞান যুক্ত করে বিজ্ঞানকে আবর্জনা তৈরি করে ফেলেছে। মহাশূন্যের অশূন্যে টুইন স্পেস পঁচা দূর্গন্ধে ভরে আছে। এসব আবর্জনা পরিস্কার করার জন্য বাংলাদেশের রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীর আবিস্কার এসব থিওরিতে বিজ্ঞান শিখতে হবে।
অন্যথায় বর্তমান সভ্যতা ধ্বংস হয়ে যাবে। দুই বিপরীত পৃথিবী থেকে ইউরোপ আমেরিকার মতো সভ্যতা বিলুপ্ত হবে।ব্ল্যাক হোল থিওরির প্রমাণ থেকে বলছি।
আমরা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের এই থিওরিতে জেনেছি দিনের পৃথিবী অক্সিজেন তৈরি করে আর রাতের পৃথিবী নাইট্রোজেন। যদিও রাতের পৃথিবীতে অক্সিজেন তৈরি করতে পারে কিছু উদ্ভিদ।
এসব উদ্ভিদ পরিবেশে মারাত্মকভাবে কমে গেছে। মাটির ফার্টিলিটি ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়েছে বর্তমান প্রযুক্তির বিজ্ঞানের দ্বারা। পৃথিবীর মাটি এখন জৈব সার, প্রযুক্তি শিখিয়েছে । কেমন অশিক্ষিত শিক্ষা। বিজ্ঞানকে যা বিজ্ঞান নয় তা শিক্ষা দিচ্ছে। এভাবেই ডক্টরেট ডিগ্রি তৈরি হয়েছে। সকল অনুষদের একই হাল।
পৃথিবীর মাটিতে কৃত্রিমভাবে সার তৈরি করে প্রয়োগ হচ্ছে যেমন নাইট্রোজেন সার ইউরিয়া প্রয়োগ করা হয় যখন তখন রাতের পৃথিবী যেভাবে ব্ল্যাক হোল ফিল্ড তৈরি করে সেই পরিবেশ দিনে তৈরি করছে সভ্যতা। স্বাভাবিক এই ফিল্ড রাতের পৃথিবীতে দিনের কাজ করছে। আবার মেঘের জন্য যে রাতের অক্সিজেনের উদ্ভিদ পরিবেশে থাকা প্রয়োজন তাও শেষ করে ফেলেছে বর্তমান সভ্যতা। শুধু খাবার উদ্ভিদের জন্য পাগল হয়ে ছুটছে। আর বৃষ্টির জন্য কেমিক্যাল দিয়ে দিবসকে রাত বা রাতকে দিবস বানানো হচ্ছে সালফার ছিটিয়ে মেঘ সৃষ্টি করে। সম্পূর্ন উল্টো পথে মানব সভ্যতা। অথচ এই সালফার অন্য গ্রহের ম্যাটার। যা পৃথিবীর অভ্যন্তর থেকে তুলে এনে এসব করা হচ্ছে। এসব কেমিক্যাল সারফেসে রাখাও এখন ন্যাচারাল পৃথিবীর জন্য বিপদজনক। কেননা কৃত্রিম পৃথিবীর চার্জ বহনের ক্ষমতা ন্যাচারাল পৃথিবীর সীমিত হয়ে যাচ্ছে।
প্ল্যানেটারি সিস্টেমের প্রায় অর্ধেক খনিজ সম্পদ বা অন্য গ্রহের ম্যাটার এখন কৃত্রিম পৃথিবীর টুইন সারফেস থেকে পুড়ে টুইন কৃত্রিম মহাবিশ্বের আলাদা দূর্গন্ধের চ্যাম্বার তৈরি করেছে।
কৃত্রিম পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ফিল্ড এমনভাবে পরিবেশের সাথে গেঁথে গেছে ধ্বংস হয়ে না যাওয়া পর্যন্ত ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না ন্যাচারাল পৃথিবী বা ন্যাচারাল মহাবিশ্ব। অথচ এসবকিছু রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানের সংজ্ঞায় পরিচালনা করলে কৃত্রিম পৃথিবীর টিকে থাকার সুযোগ ছিলো।