Discovery of Twin Rakim Field Theory Supporting Black Hole Twin Fields
To prevent fires and environmental damage, increase 24-hour oxygen-producing plants, halt artificial chemicals, and understand black hole effects on Earth's dual fields. Rakim signifies eternal black hole realms in the Qur'an.
Plants that provide 24-hour oxygen must be rapidly increased in the world. It is not allowed to be only a food plant or it gives oxygen during the day but cannot give it at night. These will burn to ashes. Fires will occur if the environment does not have oxygenated plants for 24 hours. Immediately stop application and spraying of artificial fertilizers, pesticides, any chemical in crop field or garden.
The dual field of the double Earth's two-space soil and surrounding local atmospheric (day-night) black hole tunnels blocks the passage of oxygen and nitrogen. We have to remember that the Sun is different from the Earth's ionosphere. The dark energy field (anti-Earth) of the night pole star is different. A few days ago the article discussed about the fission fusion of oxygen nitrogen how the sun and stars are formed every day.
Rakim is the word used in the Holy Qur'an for the attribute of the knowledge of God. Surah Kahaf took the youth of the sleeping cave with the dwellers of Rakim or the dwellers of the black hole. In black holes, the past and future of the time clock cannot be proven. Because the pair of opposite spins of space closes the cluster and anti-cluster or the space has no more charge or space exists and space does not remain. Disappears. I have given a scientific analysis of these in different ways.
The even field of any space fades away in time. We don't see a space between the two. Seeing that which is fissioning. At the same time there is fusion there. We are not seeing this fusion. Or we are seeing fusion somewhere far away, not seeing fission space. Actually watching any one of the day night space. Night spaces are seen running towards the center of the black hole. And the spaces of the day run out.
The black hole's spin magnets are opposite each other and are illuminating each other at a very slow rate somewhere. Somewhere fast. As the morning dawns on Earth, the south magnet of the Rakim (black hole) takes time to heat up while the Sun is left with a dish-like oxygen field and a nitrogen pair field, and the anti-oxygen stack (black hole field) warms the north field south Rakim field, causing the pair stack of light radiation to bend it eastward. The North Rakim Field moves west through fusion.Again, if the nitrogen of anti-space is divided into the south by the north, the anti-nitrogen Rakim field is added to the east, which becomes west due to night. And the north remains in the east through fusion. Any pair of hot and cold spots in the universe starts fission, fusion, and the double space field of opposite charges shows up against each other. In fact this space remains invisible to creation and tunnels light of lowest charge on both surfaces of creation.The moment before the cloud vanishes thinnest like a flash of lightning. Such is the case when its temperature has only ended or not begun. But until noon, the South Rakim field of the highest produced oxygen, splitting with its anti-Rakim north, generates maximum heat outside the Rakim (outside the black hole) in the anti-neutron position, and the Rakim field with the South-North magnet disappears at noon and turns into a North-South magnet. But in reality we see Rakim or black hole (Sun) moving from east to west like a magnet. Conversely, north-south becomes south-north at the midpoint of the night. When it moves from west to east the equator seems to be moving because the night space is in the opposite spinning of the day space.The concentration of light is never the same.
Nowhere is the electrified night city, stop using electricity during the day and night. The four dot magnets are active day and night in mountains, sea, sky or any other place. These dots form the central black hole junction. Where time for creation has ceased.
It is here that living creatures enter Rakim (Black Hole) without the permission of the Creator. And black hole twin field theory has become Rakim Twin Field Theory. This word in the Holy Qur'an means infinite black hole area where the inhabitants live for eternity. Its infinite black hole tunnels are created by the concentration of individual Rakim field pair rays or black hole field pair rays.
Allah's permission is required to enter Rakim's or black hole's junction. Also death is certain. And then the soul is present there.
টুইন রাকীম ফিল্ডের থিওরি আবিস্কার যা ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডকে সমর্থন করছে
২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদের প্রজনন বৃদ্ধি করতে হবে দ্রুত পৃথিবীতে। শুধু খাবার উপকরনের উদ্ভিদ হলে চলবে না বা দিনে অক্সিজেন দেয় কিন্তু রাতে দিতে পারে না এসব হলে চলবে না। এসব পুড়ে ছাই হয়ে যাবে।দাবানল সৃষ্টি হবে যদি পরিবেশে ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ না থাকে। কৃত্রিম সার,কিট নাশক, যে কোনো কেমিক্যাল শস্য ক্ষেতে বা বাগানে প্রয়োগ ও স্প্রে অবিলম্বে বন্ধ করুন।
যুগল পৃথিবীর দুই স্পেসের মাটি ও চারিদিকের স্হানীয় বায়ুমন্ডলীয় (দিবস রাত্রির) ব্ল্যাক হোল সূরঙ্গ পথের যুগল ফিল্ড অক্সিজেন নাইট্রোজেনের যাতায়াত পথ বন্ধ করে দেয়। মনে রাখতে হবে আমাদের যে পৃথিবী এর আয়নোস্ফেয়ারের সূর্য আলাদা। রাতের ধ্রুবতারার ডার্ক ইনার্জি ফিল্ড (এন্টি পৃথিবী) আলাদা। কয়েকদিন আগের আর্টিকেলে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের ফিশন ফিউশন সম্পর্কে আলোচনা হয়েছে সূর্য এবং ধ্রুবতারা কিভাবে তৈরি হচ্ছে প্রতিদিন।
পবিত্র আল কোরআনে বিজ্ঞানময় আল্লাহর বিশেষত্বের গুণে ব্যবহৃত প্রদত্ত শব্দ রাকীম। সূরা কাহাফে রাকীমের অধিবাসীদের সাথে বা ব্ল্যাক হোলের অধিবাসীদের সাথে নিয়েছিলেন ঘুমিয়ে থাকা গুহার যুবকদের। যে ব্ল্যাক হোলে সময় ঘড়ির অতীত এবং ভবিষ্যত প্রমাণ করা যায় না।কেননা পরস্পর বিপরীত স্পেসের স্পিনের যুগলে ক্লাস্টার ও এন্টি ক্লাস্টার বন্ধ হয়ে যায় বা স্পেসের আর আকার থাকে না। বিলীন হয়ে যায়। এসবের বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন দিয়েছি বিভিন্নভাবে দেখে নিন ।
যে কোন স্পেসের যূগল ফিল্ড সময়ের ব্যবধানে আলোকিত হয়ে হারিয়ে যাচ্ছে। দুয়ের মধ্যে একটি স্পেস আমরা দেখিনা। যেটি ফিশন হচ্ছে তা দেখছি।একই সাথে সেখানে ফিউশন হচ্ছে।এই ফিউশন আমরা দেখছি না।বা দূরে কোথাও ফিউশন দেখছি ফিশন স্পেস দেখছি না। আসলে দিবস রাত্রির স্পেসের যে কোনো একটি দেখছি। রাতের স্পেস গুলো ব্ল্যাক হোলের কেন্দ্রের পথে ছুটতে দেখা যায়। আর দিনের স্পেসগুলো বাহিরে ছুটে চলে।
ব্ল্যাক হোলের স্পিন ম্যাগনেট পরস্পর বিপরীত একে অপরকে ঘাত প্রতিঘাত আলোকিত করছে খুব ধীর গতিতে কোথাও। কোথাও দ্রুত গতিতে। পৃথিবীর সকাল শুরু হওয়ার সময় ব্ল্যাক হোলের দক্ষিণ ম্যাগনেট গরম হতে সময় নেয় যখন সূর্যকে একটি থালার মতো অক্সিজেন ফিল্ড ও নাইট্রোজেন যুগল ফিল্ড অবশিষ্ট থাকাতে এন্টি অক্সিজেেনের রাকীম (ব্ল্যাক হোল ফিল্ড) উত্তর ফিল্ড দক্ষিণকে গরম করলে আলো বিকিরণের যুগল রাকীম ওকে বাঁকিয়ে পূর্বে নিয়ে যায়।আর উত্তর রাকীম ফিল্ড ফিউশন হয়ে পশ্চিমে চলে যায়। আবার এন্টি স্পেসের নাইট্রোজেন দক্ষিণকে উত্তর এন্টি নাইট্রোজেন রাকীম ফিল্ড স্প্লিট করলে পূর্বে যুক্ত হয় যা রাতের কারণে পশ্চিম হয় । আর উত্তর ফিউশন হয়ে পূর্বে থাকে। মহাবিশ্বের যে কোনো যুগল স্হান হালকা গরম এবং হালকা ঠান্ডা হয়ে ফিশন, ফিউশন শুরু করে ডাবল রাকীম ফিল্ড পরস্পর বিপরীত চার্জের স্পেস পরস্পর বিপরীতে দেখায়। আসলে এই স্হানটি ইনভিজিবল থাকছে সৃষ্টির কাছে এবং সৃষ্টির উভয় পৃষ্ঠের সবচেয়ে কম চার্জের আলোর সূরঙ্গ পথ। যা মেঘের বিদ্যুতের আলোকোচ্ছটার মতো সবচেয়ে চিকন হয়ে বিলীন হওয়ার সামান্য আগের মুহুর্ত। যখন এর তাপমাত্রা কেবল শেষ হয়েছে বা শুরুই হয়নি বিষয়টি এমন। যা মেঘের বিদ্যুতের আলোকোচ্ছটার মতো সবচেয়ে চিকন হয়ে বিলীন হওয়ার সামান্য আগের মুহুর্ত। যখন এর তাপমাত্রা কেবল শেষ হয়েছে বা শুরুই হয়নি বিষয়টি এমন। কিন্তু দুপুর পর্যন্ত সর্বোচ্চ উৎপাদিত অক্সিজেনের দক্ষিণ রাকীম ফিল্ড ওর এন্টি রাকিম উত্তর দিয়ে স্প্লিটিংয়ে নিউট্রন এন্টি নিউট্রন পজিশনে রাকীমের বাহিরে (ব্ল্যাক হোলের বাহিরে ) সময়ের ব্যবধানে সর্বোচ্চ উত্তাপ সৃষ্টি করলে দক্ষিণ-উত্তর ম্যাগনেট যুক্ত রাকীম ফিল্ড দুপুরে বিলুপ্ত হয়ে উত্তর-দক্ষিণ ম্যাগনেটে পরিণত হয়। কিন্তু বাস্তবে আমরা দেখি রাকীম বা ব্ল্যাক হোল (সূর্য) পূর্ব থেকে পশ্চিমে যেনো ম্যাগনেট তৈরি করে চলে যাচ্ছে। বিপরীত দিকে রাতের মধ্য বিন্দুতে উত্তর-দক্ষিণ দক্ষিণ-উত্তর হয়ে যায়। যখন তা পশ্চিম থেকে পূর্বে ধ্রুবতারা চলে যায় মনে হয়।যেহেতু রাতের স্পেস দিনের স্পেসের বিপরীত স্পিনিংয়ে থাকে। আলোর কনসেন্ট্রশন কখনো এক থাকছে না।
বিদ্যুতায়িত রাতের শহর নয় কোথাও,রাতে বিদ্যুত বন্ধ করে দিন। পাহাড়,সমুদ্র,আকাশ অথবা যে কোনো স্হানের আলাদা আলাদা এরকম দিবস রাত্রির চারটি ডটের ম্যাগনেট সক্রিয় থাকে। এসব ডট পয়েন্ট সেন্ট্রাল ব্ল্যাক হোল জংসন তৈরি করে দেয়। যেখানে সৃষ্টির জন্য সময় স্হির হয়ে গেছে।এখানেই জীবিত সৃষ্টির প্রবেশাধিকার স্রষ্টার অনুমতি ব্যতিত নেই। আর ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরি এভাবেই হয়ে গেছে রাকীম টুইন ফিল্ড থিওরি। পবিত্র আল কোরআনের এই শব্দের অর্থ অসীম ব্ল্যাক হোল এরিয়া যেখানে অধিবাসীরা থাকেন অনন্ত কাল। যার অসীম ব্ল্যাক হোল সূরঙ্গ গুলো আলাদা আলাদা রাকীম ফিল্ড যুগল রশ্মি বা ব্ল্যাক হোল ফিল্ড যুগল রশ্মির কনসেন্ট্রশনে পৃথক পৃথক সৃষ্টি।
রাকীমের বা ব্ল্যাক হোলের জংসনে প্রবেশ করতে হলে আল্লাহর অনুমতি লাগবে।এছাড়া মৃত্যু অবধারিত।আর তখন আত্মা সেখানে বর্তমান হয়ে থাকে।