There is no exact definition of science in the world.

If you look at any scientific journal in the West, you will find NASA researches, new findings of such and such universities, a world of millions of research centers. Like a shopping mall. These research centers called science will be destroyed soon because of not knowing the definition of science.


If you look at any scientific journal in the West, you will find NASA researches, new findings of such and such universities, a world of millions of research centers. Like a shopping mall. These research centers called science will be destroyed soon because of not knowing the definition of science.

The definition of science is nowhere' is said from the Data Science Analysis Center of Rakim University, Bangladesh. It is as if the eyes of the present civilization are blind and the ears are deaf. The final moment of such ignorance has never come, despite the fact that there is ample reason to create a situation that is conducting all activities against the pair universe formed by the organizational structure of the black hole at will.

Equal to the Natural part of the Pair Universe is the Pair Artificial Universe which is complete Pair garbage. This junk pair has come very close to the end of the artificial universe. Which is the actual evidence-based scientific analysis of The Black hole, dark matter and all created pairs are being communicated to the world.

Any university representative in the world or any PhD degree holder is being challenged that there will be no science outside of these theories. It is also being challenged that any current science PhD degree or certified copy of the highest degree will be confiscated by any judicial department or court in the world.

Despite saying these words several times, Facebook/Meta or any civilization in the world did not wake up. In this way, the scientific analysis has been raised on Facebook and has been reported voluntarily on social media in many countries of the world on my behalf or on behalf of the labs of the symbolic and non-profit model universities established by me. The fact that it is no longer possible to submit new articles to any media after this July 18th, the world is moving towards dire danger. Although I am able to post some text on Twitter or X account's social media. I have a problem with not having a large space on EMU where I have never posted such a science theory before.

Each day goes by and the artificial part of the Earth is cutting off the asteroid comet from the natural Earth. In the name of NASA researchers, New Findings are stupidly captured on camera and show on social media and civilization is encouraging their activities. The number of asteroid comets that each space ship or any plane, or each city vehicle or sea vehicle misses from the natural world would be crazy if you understood the practical scenario of this theory. What a terrible state of artificial civilisation, marching towards simultaneous death. Like the radioactive NASA environment of The Black hole, the twin fields cannot survive without oxygen, and this artificial civilization is heading towards extinction.

This artificial civilization is about to suffer the same fate as the twin radioactive voids around NASA's ISS station. The artificial Earth's twin surface black holes will soon lose their spin. And all unfolded into a black hole field of photon, anti-photon beams similar to the current NASA outer environment. Within a few seconds, the current artificial civilization will disappear into the black hole where only the present time exists.

Just as NASA does not have the ability to stay connected with the natural world, if the artificial world including the United States disappears into The Black hole, these technicians will also disappear into The Black hole. An advanced society on Mars or such an advanced society living on the moon would have no escape route open. When the artificial earth equals the natural earth, no spaceship or vehicle will be able to launch.

Potential inhabitants of Mars or the Moon will not find their natural anti-fields which are connected to the natural earth. Analysis of the theory of dark matter objects is said. Which is not anywhere in the world except the page of Rakim University. The fact is that when fires occur, those territories are close to oxygen vacuum. While escaping with a vehicle from its side, that vehicle itself burns the engine of oxygen. The same will be the case with the electric engine.Therefore, when the engine of the vehicle is started, it will catch fire or it will not start or if it starts running, vacuum will be created and it will catch fire. This fire is caused due to the fact that two opposite spaces collide almost as one in two opposite worlds of oxygen and nitrogen (according to the dark matter theory of Rakim University student Saiful Islam Juboraj).

Find out quickly from Rakim University whether the dark matter objects on the surface and opposite surface of your country, the interior of the earth and the interior of the sky are okay or not in the definition of science before they are destroyed by the black hole in the coming cataclysm. No university in the world can solve it. You can only know the full part from the Facebook page of the scientist of Rakim University of Bangladesh and partially from Twitter. These links are given above.


পশ্চিমা যে কোনো বিজ্ঞান বিষয়ক জার্নাল দেখলে নাসার রিসার্স, অমুক বিশ্ববিদ্যালয়ের নিউ ফাইন্ডিংস, লক্ষ‍ লক্ষ রিসার্স সেন্টারের পৃথিবী। সপিং মলের মতো। সাইন্স নামের এসব গবেষনাকেন্দ্র ধ্বংস হয়ে যাবে অচিরেই বিজ্ঞানের সংজ্ঞা না জানার কারণে।

'বিজ্ঞানের সংজ্ঞা কোথাও নেই ' কথাটি বলা হচ্ছে বাংলাদেশের রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাটা সাইন্স এনালাইসিস কেন্দ্র থেকে। বর্তমান সভ‍্যতার চোখ যেনো অন্ধ এবং কান বধির হয়ে গেছে। এমন অশিক্ষার চূড়ান্ত মুহুর্ত কখনো আসেনি এমন পরিস্হিতি সৃষ্টি হওয়ার যথেষ্ট কারণ থাকা সত্বেও যে যার ইচ্ছেমতো ব্ল‍্যাক হোলের সাংগঠনিক স্ট্রাক্চার দ্বারা গঠিত পেয়ার ইউনিভার্সের বিরুদ্ধে সকল কর্মকান্ড পরিচালনা করছে।

পেয়ার ইউনিভার্সের ন‍্যাচারাল অংশের সমান পেয়ার কৃত্রিম ইউনিভার্স যা সম্পূর্ণ পেয়ার আবর্জনা। এই আবর্জনার পেয়ার কৃত্রিম ইউনিভার্স বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার সময় খুব কাছাকাছি চলে এসেছে। যা ব্ল‍্যাক হোল, ডার্ক ম‍্যাটার এবং সব সৃষ্টি পেয়ারভাবে তৈরির বাস্তব প্রমাণভিত্তিক বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন বিশ্ববাসীকে জানিয়ে দেওয়া হচ্ছে।

পৃথিবীর যে কোনো বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি বা যে কোনো পিএইচডি ডিগ্রিধারীদের চ‍্যালেঞ্জ দেওয়া হচ্ছে এসব থিওরির বাহিরে বিজ্ঞান হবেই না। যে কোনো বর্তমান বিজ্ঞানের পিএইচডি ডিগ্রি কিংবা সর্বোচ্চ ডিগ্রির সার্টিফাইড কপিও পৃথিবীর যে কোনো বিচার বিভাগ বা আদালত বাজেয়াপ্ত করবে এটিও চ‍্যালেঞ্জ দেওয়া হচ্ছে।

এভাবে কথাগুলো কয়েকবার বলা সত্ত্বেও ফেসবুক/মেটা কিংবা পৃথিবীর কোনো সভ‍্যতার ঘুম ভাঙ্গেনি। এমনভাবে বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন ফেসবুকে উত্থাপিত হয়ে পৃথিবীর বহু দেশের সোশ‍্যল মিডিয়ায় স্বেচ্ছায় আমার পক্ষ থেকে বা আমার দ্বারা প্রতিষ্ঠিত প্রতিকী ও নন প্রফিট মডেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ল‍্যাবের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। যদিও টুইটার বা X একাউন্টের সোশ‍্যাল মিডিয়ায় সামান‍্য লেখা পোস্ট করতে পারছি। ইমুতেও বড় স্পেস না থাকাতে দিতে সমস‍্যা হচ্ছে যেখানে এমন বিজ্ঞান তত্ব আগে কখনো পোস্ট করিনি।

একেকটি দিন যাচ্ছে আর পৃথিবীর কৃত্রিম অংশ ন‍্যাচারাল পৃথিবী থেকে এস্টরয়েড কমেট কেটে বেড় করে নিয়ে আসছে। নাসা রিসার্সের নামে নিউ ফাইন্ডিংস মূর্খের মতো ক‍্যামেরা বন্দী করে সোশ‍্যাল মিডিয়ায় দেখাচ্ছে আর সভ‍্যতা তাই দেখে এদের কর্মকান্ডকে উৎসাহ যুগিয়ে যাচ্ছে। একেকটি স্পেস শীপ কিংবা যে কোনো প্লেন, কিং‍বা একেকটি সিটির যানবাহন কিংবা সামুদ্রিক যানবাহন যে পরিমাণ এস্টরয়েড কোমেট ন‍্যাচারাল পৃথিবী থেকে কাটছে তা এই থিওরির প্র‍্যাকটিক‍্যাল দৃশ‍্য বুঝতে পারলে পাগল হয়ে যেতো। কি ভয়াবহ কৃত্রিম সভ‍্যতার অবস্হা, একযোগে মৃত‍্যুর দিকে অগ্রসর হচ্ছে। ব্ল‍্যাক হোলের তেজস্ক্রিয় নাসার পরিবেশের মতো টুইন ফিল্ড যেমন অক্সিজেন ছাড়া চলতে পারবে না তেমন অবস্হার দিকে ধাবিত হচ্ছে এই কৃত্রিম সভ‍্যতা। নাসার আইএস স্টেশনের চারিদিকে যেমন টুইন আকাশ ফাঁকা হয়ে দৃশ‍্যমান দেখছে ঠিক ঐরকম অবস্হা হতে চলেছে এই কৃত্রিম সভ‍্যতার।

নাসার আইএসএস স্টেশনের চারিদিকে যেমন টুইন তেজস্ক্রিয় আকাশ ফাঁকার মতো হয়ে দৃশ‍্যমান দেখছে ঠিক ঐরকম অবস্হা হতে চলেছে এই কৃত্রিম সভ‍্যতার। কৃত্রিম পৃথিবীর টুইন সারফেস ব্ল‍্যাক হোলের স্পিন হারাবে অচিরেই। আর সব খুলে খুলে ফোটন,এন্টি ফোটন বিমের ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডে পরিণত হবে বর্তমান নাসার বাহিরের পরিবেশের মতো। এর কয়েক সেকেন্ডের মধ‍্যে শুধু বর্তমান কালের সময় যেখানে বিদ‍্যমান সেই ব্ল‍্যাক হোলে অদৃশ‍্য হয়ে চলে যাবে বর্তমান কৃত্রিম সভ‍্যতা।

নাসার যেমন ন‍্যাচারাল পৃথিবীর সাথে কানেক্টেড হওয়ার ক্ষমতা নেই ঠিক তেমনি যুক্তরাষ্ট্রসহ কৃত্রিম পৃথিবী ব্ল‍্যাক হোলে বিলুপ্ত হলে এসব টেকনিশিয়ানগুলোও ব্ল‍্যাক হোলে বিলুপ্ত হবে। মঙ্গল গ্রহের এডভান্স সোসাইটি কিংবা চাঁদে বসবাসের এরকম এডভান্স সোসাইটির পালানোর কোনো পথ খোলা থাকবে না। যখন ন‍্যাচারাল পৃথিবীর সমান হবে কৃত্রিম পৃথিবী তখন কোনো স্পেসশীপ কিংবা যানবাহন স্টার্ট দেওয়া সম্ভব হবে না। মঙ্গল বা চাঁদের সম্ভাব‍্য অধিবাসীরা ওর ন‍্যাচারাল এন্টি ফিল্ড খুঁজে পাবে না তখন যা ন‍্যাচারাল পৃথিবীর সাথে কানেক্টেড আছে। ডার্ক ম‍্যাটার অবজেক্টের থিওরির বিশ্লেষন করে বলা হলো। যা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের পেজ ছাড়া পৃথিবীর কোথাও নেই। বিষয়টি এমন যখন দাবানল সৃষ্টি হয় অক্সিজেনের ভ‍্যাকুয়ামের কাছাকাছিতে থাকে ঐসব টেরিটোরি। এর আশে পাশে থেকে কোনো যানবাহন নিয়ে পালানোর সময় ঐ যানবাহন নিজেই অক্সিজেন পুড়ে ফেলে ইঞ্জিন। ইলেক্ট্রিক ইঞ্জিনের ক্ষেত্রেও একই অবস্হা হবে। এজন‍্য যানবাহনটির ইঞ্জিন স্টার্ট হলে আগুন ধরে যাবে অথবা স্টার্ট হবে না অথবা স্টার্ট হয়ে চলতে লাগলে ভ‍্যাকুয়াম তৈরি হয়ে আগুন ধরে যাবে। অক্সিজেন নাইট্রোজেনের পরস্পর বিপরীত দুই পৃথিবীতে অক্সিজেনের প্রায় শূন‍্যতায় দুই বিপরীত স্পেস প্রায় এক হয়ে সংঘর্ষ চলতে থাকায় এই দাবানল সৃষ্টি হয় (রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সাইফুল ইসলাম যুবরাজের ডার্ক ম‍্যাটার থিওরি অনুসারে )।

আসন্ন মহাবিপর্যয়ে ব্ল‍্যাক হোলের মাধ‍্যমে ধ্বংস হয়ে যাওয়ার আগে নিজের দেশের সারফেস ও বিপরীত সারফেস মাটির অভ‍্যন্তরভাগ ও আকাশের অভ‍্যন্তরভাগ ডার্ক ম‍্যাটার অবজেক্টগুলো ঠিক আছে কি না বিজ্ঞানের সংজ্ঞায় রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জেনে নিন দ্রুত। পৃথিবীর কোনো বিশ্ববিদ্যালয় এর সমাধান দিতে পারবে না। শুধুই বাংলাদেশের রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীর ফেসবুক পেজ থেকে সম্পূর্ণ এবং টুইটার থেকে আংশিক জানতে পারবেন। এসব লিঙ্ক উপরে দেওয়া আছে।