Declare the immediate abandonment of all Western sciences of present civilization
The universe, as per black hole field theory, reveals a twin world. Discover practical insights through Bangladeshi scientists, not Western institutions. Study 24-hour oxygen plants to understand true scientific impact.
The universe is another world of ours, which is true according to the pair black hole field theory. Know practically what this other side of the planet or Earth is like. You don't need to go to CERN in Switzerland or to a university of the American civilization of the Israeli alliance of the West. Find out from the methodical laboratory of Bangladeshi scientist's Facebook story.
Look around the night world environment. Look up at the plants around you, at the ground. If you look at plants, you will see that almost all plants are consuming negatively charged oxygen. Meanwhile, this civilization of the night is burning oxygen. This oxygen is burning and keeping the constant space illuminated. Dhruvatara itself is a black hole world that brought Earth from day to darkness.It is an artificial Earth's black hole. Most of the dark matter that is left to form life or space has become positive due to charging the black hole's darkness with light. Light is produced when a black hole has a negative charge and a black hole must have a positive charge in the opposite direction.
We are somehow charging the stars with the electricity of the present scientific civilization. If it's hot, we are taking cold, and if it's cold, we are taking heat. I have forgotten to move around on foot. Under the pressure of globalization, I have gone by vehicle.Although the space above the earth has a negative black hole charge, we are also making the opposite side of the equator free of negative charge by creating artificial light. Man is trapped between these two spaces. Outside of this, his body will not meet the concentration of double black hole field rays. It would not match anywhere in the twin universes in this theory.
Squirrels (anti-Earth charge) light up during the day by charging the dark black hole Earth. And the anti-Earth black hole looks out of the sun. Part of our other pair, Earth, passes seamlessly into the black hole.
However, with the blackhole of this natural part, we are using various types of electricity including running industrial factories, running vehicles, running office courts. The negative charge production of a pair of black holes is protected by the day plant.
The excess electrical charge we create during the day doing these things is consuming Earth's excess negative black hole charge. The negative blackhole field of the day-making blackhole and the blackhole field of the night-making are coming. But the danger is when it stops suddenly. Then one world will hold Venus and the other world will hold the moon. The duo of these two will see the uncivilized world of the accursed infidel Dajjal. Death will occur in the first morning of a normal day.
Day is the space of the polar star's black hole and night is the space of the Earth's black hole. This is our twin planet and our twin body abode. How the world is in order to conduct science correctly, you can understand the results of adding plants that provide oxygen for 24 hours. Learn about the difference between basic science and composite science and explore the development of human civilization.
বর্তমান সভ্যতার পশ্চিমা সকল বিজ্ঞান অবিলম্বে পরিত্যক্ত ঘোষনা করুন
ধ্রুবতারা আমাদের আর একটি পৃথিবী।যা যুগল ব্ল্যাকহোল ফিল্ড থিওরি মোতাবেক সত্য। ধ্রুবতারা বা পৃথিবীর এই অপর পার্ট কেমন আছে তা জানুন প্র্যাকটিক্যালি।এর জন্য সুইজারল্যান্ডের সার্নে যেতে হবে না কিংবা পশ্চিমের কোনো ইসরাইলী এলায়েন্সের যুক্তরাষ্ট্রীয় সভ্যতার কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। জেনে নিন বাংলাদেশী বিজ্ঞানীর ফেসবুক গল্পের পদ্ধতিগতো ল্যাবেরটরী থেকে।
রাতের পৃথিবীর পরিবেশ দেখুন চারিদিকে তাকিয়ে। চোখ মেলিয়ে দেখুন আপনার চারিপাশের উদ্ভিদের দিকে,মাটির দিকে উপরের দিকে। উদ্ভিদের দিকে তাকালে দেখবেন প্রায় সব উদ্ভিদ নেগেটিভ চার্জের অক্সিজেন গ্রহণ করছে। এর মধ্যদিয়ে রাতের এই সভ্যতা অক্সিজেন পোড়াচ্ছে।এই অক্সিজেন পুড়িয়ে ধ্রুবতারির স্পেসকে আলোকিত করে রেখেছে। ধ্রুবতারা নিজেই একটি ব্ল্যাকহোলের পৃথিবী যে পৃথিবীকে দিন থেকে অন্ধকারে নিয়ে এসেছে।এটি একটি কৃত্রিম পৃথিবীর ব্ল্যাকহোল।এর মধ্যে ডার্ক ম্যাটার যা জীবিত বা স্পেস সৃষ্টির জন্য অবশিষ্ট আছে তার অধিকাংশ পজিটিভ হয়ে গেছে এই ব্ল্যাকহোলের অন্ধকারকে আলো দিয়ে চার্জ করার কারণে। আলো তৈরি হয় ব্ল্যাকহোলের নেগেটিভ চার্জ থাকলে আর একটি ব্ল্যাকহোলের পজিটিভ চার্জ বিপরীতভাবে থাকতে হবে বাধ্যতামূলকভাবে।
আমরা ধ্রুবতারাকে কতোরকমভাবে চার্জ করছি বর্তমান বিজ্ঞান সভ্যতার বিদ্যুত দিয়ে। গরম লাগলে ঠান্ডা নিচ্ছি আবার ঠান্ডা লাগলে গরম নিচ্ছি। পায়ে হেঁটে কাছাকাছি চলাচল ভুলে গেছি।গ্লোবালাইজেশনের চাপে পরে গেছি যানবাহন দিয়ে। পৃথিবীর উপরের স্পেস নেগেটিভ ব্ল্যাকহোল চার্জের হলেও ওকে কৃত্রিম আলো তৈরি করে ধ্রুবতারার বিপরীত অংশকেও নেগেটিভ চার্জহীন করছি। মানুষ এই দুই স্পেসের মধ্যে বন্দী।এর বাহিরে কোথাও ওর শরীরের যুগল ব্ল্যাকহোল ফিল্ডের রশ্মির কনসেন্ট্রশন মিলবে না। এটি এই থিওরিতে যুগল ইউনিভার্সের কোথাও মিলবে না।
ধ্রবতারা (এন্টি পৃথিবীর চার্জ ) আলোকিত হয় দিনে অন্ধকার ব্ল্যাকহোলের পৃথিবীকে চার্জ করে। আর এন্টি পৃথিবীর ব্ল্যাকহোল সূর্য বাহিরে দেখি। আমাদের অপর যুগলের অংশ পৃথিবী ব্ল্যাকহোলে নির্বিঘ্নে চলে যায়। এরপরও এই ন্যাচারাল অংশের ব্ল্যাকহোলের সাথে শিল্প কলকারখানা চালানো, যানবাহন চালানো,অফিস আদালত চালানোসহ সহ কতো ধরনের বিদ্যুত ব্যবহার করছি আমরা। যুগল ব্ল্যাকহোলের নেগেটিভ চার্জ উৎপাদন দিনের উদ্ভিদ করে দেয় বলে রক্ষা।
এই কাজগুলো দিনে করতে গিয়ে যে বৈদ্যুতিক অতিরিক্ত চার্জ আমরা তৈরি করি তা ধ্রবতারা পৃথিবীর অতিরিক্ত নেগেটিভ ব্ল্যাকহোলের চার্জ খরচ করছে। দিবস তৈরির ব্ল্যাকহোলের নেগেটিভ ব্ল্যাকহোল ফিল্ড ও রাত তৈরির ব্ল্যাকহোল ফিল্ড আসছে।কিন্তু হঠাৎ থেমে গেলেই বিপদ। তাহলে এক পৃথিবী ধরবে শক্রগ্রহকে অপর পৃথিবী ধরবে চাঁদকে। এই দুইয়ের যুগল অস্হিতিশীল পৃথিবী দেখবে অভিশপ্ত কাফের দাজ্জাল।স্বাভাবিক দিনের প্রথম সকালে মৃত্যু হবে।
দিবস ধ্রুবতারার ব্ল্যাকহোলের স্পেস আর রাত পৃথিবীর ব্ল্যাকহোলের স্পেস। এই আমাদের যুগল গ্রহ এবং আমাদের যুগল দেহের বসবাসের অস্হায়ী ঠিকানা।সব স্রষ্টার অপার অনুগ্রহে আমরা। বিজ্ঞানকে সঠিকভাবে পরিচালনা করতে পৃথিবী কেমন আছে ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদ সংযুক্ত করলে কেমন ফলাফল দেয় বুঝতেই পারছেন। মৌলিক বিজ্ঞান এবং যৌগিক বিজ্ঞানের পার্থক্য সম্পর্কে জানুন এবং মানব সভ্যতার বিকাশকে প্রস্ফুটিত করুন।