A day equals a year where the earth is.
In a system with 12-hour days, Venus and Uranus moon orbit slowly. Water phases—ice, liquid, gas—create anti-fields, forming triangular patterns and magnetic effects resembling bar magnets, affecting Earth ionosphere.
A day of two north two south is equal to 1 year, its orbital path is in our habitation. Ice, liquid, gaseous precipitation of H2O+, OH2- in the planetary system Three objects have constantly shown us that the orbit of Venus Uranus moon is different from all others which is extremely slow. They are responsible for the three falls of this twin beam of water.
1 day is equal to 12 hours and 1 night is equal to 12 hours. As two worlds are normal, the orbits of the two earths are the same. 1 day is equal to 6 months of the lunar month (Arabic month) and 1 night is six months. mean The fission fusion twin reactors they created in the north-south split show four streams of water running alongside the ice melting to cool the hot water.
Analyzing these currents, however, reveals that the ice is accelerating from the slow-moving twin to the liquid stream, forming two types of water that do not mix. And it created the anti-fields of Venus and Uranus.
It forms two lines of 4 on one side of the planetary system along the Earth east-west twin meridian. It was seen three times last month and was said to be a rare occurrence. When the north-south split occurs, three bow-like triangular objects form poleward, forming the ionosphere at the junction of the curved arms of the triangle, and reversely fuse in the furnace and return with a slight change of position.This created six objects that we call planets. Triangular Twin One Line Opposite Hemispheric Triangular Twin Another Line.
Again it is seen from our living earth in the sky. Since these ionosphere black holes are from opposite spinning fields, the anti-objects of each have created the opposite magnetic field of the Earth by bending the light there.
It is like a bar magnet. A black hole field with positive half of one arm and negative half of the other arm but with opposite spins. They spin in opposite spin as far away as Earth ionosphere is formed. The boundary line of our movement and travel is in the middle of this piece of space. We cannot go beyond it.
একদিন সমান এক বছর পৃথিবী যেখানে
দুই উত্তর দুই দক্ষিণের একদিন সমান ১ বছর যে অংশে, এর কক্ষ পথ পরিক্রমা আমাদের বসবাসের মধ্যে আছে। প্ল্যানেটারী সিস্টেমে H2O+, OH2- এর বরফ, তরল, বায়বীয় অবস্হার তিনটি অবজেক্ট আমাদের প্রতিনিয়ত দেখিয়েছে ভেনাস ইউরেনাস চাঁদের পরিক্রমা সবার থেকে আলাদা যা অত্যন্ত ধীরগতির। এরাই এই পানির টুইন বিমের তিন অবস্হার জন্য দায়ী। ১দিন সমান ১২ ঘন্টা এবং ১ রাত সমান ১২ ঘন্টা দুই পৃথিবী যেমন স্বাভাবিক, দুই পৃথিবীর পরিক্রমা ঠিক তেমনি ১ দিন সমান চাঁদের মাসের (আরবী মাস) ৬ মাস আর ১ রাতের সময় ছয় মাস, দুই এস্টরয়েড বেল্ট ও দুই কাইপার বেল্টের দুই উত্তর দুই দক্ষিণ পৃথিবী মিন করছে। এরা উত্তর দক্ষিণে যে ফিশন ফিউশন টুইন চূল্লি তৈরি করেছে তা স্প্লিট হওয়াতে উত্তপ্ত অবস্হা ঠান্ডা করতে বরফ গলে পাশেই চারটি পানির স্রোতধারা দেখায়। এই স্রোতধারা বিশ্লেষন করলেও বোঝা যায় বরফ ধীর গতির টুইন থেকে বেগবান হয়ে তরল স্রোতধারা নির্দিষ্ট নিয়মে টুইনভাবে দুই ধরনের পানি তৈরি করেছে যারা মিশছে না। এবং তা ভেনাস ও ইউরেনাসের এন্টি ফিল্ড তৈরি করেছে। এটি পৃথিবীর পূর্ব পশ্চিম টুইন মধ্য রেখা বরাবর গ্রহ সিস্টেমের একদিকের ৪ টি করে দুই লাইন তৈরী করেছে। এটি গতমাসে তিনটি তিনটি হয়ে দেখা গিয়েছিল এবং বলা হয়েছিলো এই বিষয়টি একটি বিরল ঘটনা। উত্তর দ্বারা দক্ষিণ যখন স্প্লিট হয় তখন তিনটি করে ধনুকের মতো ট্রায়াঙ্গুলার অবজেক্ট মেরুর দুদিক থেকেই তৈরি হয়ে ত্রিভূজাকার বাঁকা বাহুর মিলন স্হলে আয়নোস্ফেয়ার শুরু করে এবং বিপরীতভাবে চূল্লিতে ফিউশন হয়ে সামান্য স্হান পরিবর্তন করে ফিরে আসে। এজন্য ছয়টি অবজেক্ট তৈরি করেছে যাকে আমরা গ্রহ বলছি। ট্রায়াঙ্গুলার টুইন এক লাইন বিপরীত গোলার্ধের ট্রায়াঙ্গুলার টুইন আর এক লাইন।
আবার এটি আমাদের বসবাসের পৃথিবী থেকে দেখছি আকাশে। যেহেতু এসব আয়নোস্ফেয়ারের ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের বিপরীত স্পিনিং থেকে হচ্ছে এজন্য প্রতিটির এন্টি অবজেক্ট পৃথিবীর বিপরীত ম্যাগনেটিক ফিল্ড হয়ে আলোকে বাঁকিয়ে নিয়ে সেখানে তৈরি করেছে। এটি একটি ম্যাগনেট দন্ডের মতো। যার এক বাহুর অর্ধেক ধ্বনাত্বক অপর বাহুর অর্ধেক ঋণাত্বক কিন্তু বিপরীত স্পিনের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড তৈরি করেছে। এরা পৃথিবীর যে আয়নোস্ফেয়ার তৈরি হয়ে আছে যতো দূরে, ঠিক ততো দূরে অপজিট স্পিনে ঘুরছে। আমাদের চলার এবং পরিভ্রমণের সীমা রেখা এই টুকু স্হানের মধ্যে। এর বাহিরে আমরা যেতে সক্ষম নই।