Day and night are two spaces of our world, driven by oppositely charged black holes.
Stephen Hawking's theories were invalidated in 2022. Planets and their black holes create our dual Earth system. Each planet, including the Moon, is influenced by its own black hole fields.
Stephen Hawking's theory has been canceled in 2022 due to cancellation of fundamental theory of matter, particle theory, cosmological principle. These are old discussions.
It is understood that all the planets originate from the earth or the solar system and the polar system together on the earth that we are living in both spaces at the same time. These planets are being controlled by their own black hole fields. Everything is created separately, including field manipulation of the charge wave magnitude controlled by the binary planet's black hole. The existence of life allotted to mankind is the earth twin.
That is why we are saying that these planets are the inner part of the twin earth. which are moving both beneath and beyond the surface. Each of them has its own Sun since it has its own pair of black holes. Which can be understood by going to their sky. Among them, Venus and Uranus do not spin like the other six planets. The other six spin anti-clockwise and they spin clockwise.
These are the pair of moons of two Earths, Kuiper-Asteroid, the pair of moons of two opposite Earths in the middle of the asteroid-Kiper belt. which is part of the two world bodies. The gall bladder is connected to the liver in the human body. If it is surgically cut off, it is able to metabolize food in a controlled manner.
Which is similar to the residents of the area where the corona radiation is generated. Metabolism of food can be done by taking gastric medicine. But the life of medical science and positive charge field of other sciences in the area covered by that body or corona occupied radiation space will not last long.
Watch the sun rise and imagine the smallest red part.. Understandably on earth the east starts at the western equator moving west to darkness. The creation of four pairs of black holes on Earth began in the Exist Space Way. Two poles and two east and west.And four anti-exists are moving in the opposite direction in the spaceway. So four couplet means north charge is due to south and south starts with north since equator is opposite to our earth. These magnetic fields are the charged space field of the black hole if it starts from east to west. This is how they started.
Each side is a magnet of opposite charge to a black hole. Therefore, they are seen in Ursha Major in Little Deep. They formed eight planets in the solar system opposite Ursha Major. Of the seven stars or planets, three stars are seen in a line and separately four stars are seen in quadrant locations.
The moon that we see has its four twin sides or magnetic field charged and shining oppositely as evening stars or Venus. That is why Ursha Major does not have it. And since Venus is a fixed star and does not have enough spin, one side of the moon is always dark. In fact, there is no one fixed. Four dot points in the day-night cycle on the blackhole tunnel path.
And since our moon is a space and satellite. Moreover, by east-west west-east, north-south south-north by asteroid Kuiper belt pair opposite space to Venus. As the inner matter of the pair earth is controlled by all planets or black holes as we have discovered the science theory with opposite charge matter rays of black hole cosmological principle has also been abolished. Which is being propagated in these stories for the first time in the world through the Bangladeshi scientist. If there are eight magnetic pairs of the earth or black holes or planets, the moon will have them. When the star is dark or a black hole, it is the sun. And when we are in darkness, the star is bright. Interestingly, we live together with two pairs of opposite charges, light-shadow or light-dark charge.
A light Exist space cluster field of charged anti-exist black hole field, the other a dark anti-exist space cluster field
একই সাথে দিবস রাত্রির সূর্য-ধ্রুবতারা আমাদের পৃথিবীর দুই স্পেস। পরস্পর বিপরীত চার্জযুক্ত ব্ল্যাকহোলের গ্রহ তত্ব।
পদার্থের মৌলিক তত্ব,পার্টিকেল তত্ব, মহাজাগতিক নীতি বাতিল হওয়াতে স্টিফেন হকিং তত্ব ২০২২ সালে বাতিল হয়ে গেছে। এসব পুরনো আলোচনা।
বোঝা যাচ্ছে সব গ্রহের উৎপত্তি পৃথিবী থেকে বা সোলার সিস্টেম ও পোলার সিস্টেম মিলে যে পৃথিবীতে আমরা দুই স্পেসেই একই সাথে বসবাস করছি তার অভ্যন্তরীণ ম্যাটার আমাদের আটটি গ্রহ এবং পোলার সিস্টেমের আটটি যা উর্ষা মেজরের লিট্ল স্পেসে বিদ্যমান। এসব গ্রহ নিজস্ব ব্ল্যাকহোল ফিল্ড দ্বারা নিয়ন্ত্রীত হচ্ছে। যুগল গ্রহের ব্ল্যাকহোল দ্বারা নিয়ন্ত্রীত চার্জ ওয়েভ মাত্রার ফিল্ড পরিচালনার অন্তর্ভূক্তিতে সবকিছু পৃথকভাবে সৃষ্টি। মানবজাতির জন্য বরাদ্দকৃত জীবনের অস্তিত্ব টুইন পৃথিবী ।
এজন্যই বলে আসছি ঐসব গ্রহ টুইন পৃথিবীর ভিতরের অংশ। যা উভয়ের সারফেসের নীচে ও বাহিরে চলাচল করছে। এদের প্রত্যেকের নিজস্ব সূর্য আছে যেহেতু নিজস্ব ব্ল্যাকহোল যুগল আছে। যা তাদের আকাশে গেলে বোঝা সম্ভব। এদের মধ্যে ভেনাস ও ইউরেনাস অন্যান্য ছয়টি গ্রহের মতো স্পিন করে না।অন্য ছয়টির স্পিন করে এন্টি ক্লকওয়াইজ আর এরা করে ক্লকওয়াইজ।
এরা দুই পৃথিবীর চাঁদের যুগল কাইপার- এস্টরয়েড,এস্টরয়েড-কাইপার বেল্টের মাধ্যমে দুই বিপরীত পৃথিবীর চাঁদের যুগল স্পেস। যা দুই পৃথিবীর বডির অংশ। মানবদেহের লিভারের সাথে যে গল ব্লাডার সংযুক্ত থাকে এমন। এটির অপারেশন করে কেটে ফেলে দেওয়া হলে নিয়ন্ত্রীত মাত্রায় খাদ্য বিপাক ক্রিয়া সম্পন্ন করার মতো।
যা করোনার রেডিয়েশন সৃষ্টি হওয়া এলাকার বাসিন্দাদের মতো। গ্যাসট্রিকের ঔষধ খেয়ে খাদ্য বিপাক ক্রিয়া সম্পন্ন করা যায়। কিন্তু বেশি দিন ঐ বডি বা করোনা অধ্যুষিত রেডিয়েশনে আচ্ছাদিত এলাকায় মেডিকেল সাইন্সের জীবন এবং অন্যান্য সাইন্সের পজিটিভ চার্জ ফিল্ড রেডিয়েশনের স্পেস টিকবে না।
সূর্য উদিত হওয়া দেখুন এবং সবচেয়ে ছোট লাল অংশ কল্পনা করুন।।বুঝা যায় পৃথিবীতে পূর্ব শুরু হয়েছে পশ্চিম ধ্রুবতারা পশ্চিম দিয়ে অন্ধকারে চলে যাচ্ছে। চারটি যুগল ব্ল্যাকহোল পৃথিবীতে সৃষ্টি শুরু হলো এক্সিস্ট স্পেস ওয়েতে। দুটি পোল দিয়ে দুটি পূর্ব পশ্চিম দিয়ে। আর চারটি এন্টি এক্সিস্ট স্পেসওয়েতে বিপরীতভাবে চলে যাচ্ছে। তাহলে চার যুগল মানে উত্তর চার্জ হচ্ছে দক্ষিণ দিয়ে আর দক্ষিণ শুরু হলো উত্তর দিয়ে যেহেতু ধ্রুবতারা বিপরীতভাবে আমাদের পৃথিবী। এসব ম্যাগনেটিক ফিল্ডের ব্ল্যাকহোলের চার্জিত স্পেস ফিল্ড হয় যদি পূর্ব পশ্চিম শুরু হয়। এভাবে এরা শুরু হয়ে আছে।
প্রতিটি দিক একটি করে ব্ল্যাকহোলের পরস্পর বিপরীত চার্জের ম্যাগনেট। এজন্য উর্ষা মেজর লিটল ডিপে এদের দেখা যায়। এরা উর্ষা মেজরের বিপরীতে সোলার সিস্টেমে আটটি গ্রহ তৈরি করেছে। যে সাতটি তারা বা গ্রহ এর তিনটি তারা এক লাইনে এবং আলাদাভাবে চারটি তারা চতূর্ভজাকৃতি লোকেশনে দেখা যায়।
আমরা যে চাঁদ দেখি ওর চারটি যুগল দিক বা ম্যাগনেটিক ফিল্ড চার্জ হয়ে সন্ধ্যাতারা বা শুক্রগ্রহ হয়ে বিপরীতভাবে জ্বলছে। এজন্যই উর্ষা মেজরে এর অবস্হান নেই। এবং চাঁদের যুগল হওয়ায় শুক্র ফিক্সট স্টার এবং পর্যাপ্ত স্পিন না থাকায় চাঁদের এক পৃষ্ঠ সব সময় অন্ধকার। আসলে কেউ ফিক্স্ট নেই। ব্ল্যাকহোল সূরঙ্গ পথে দিবস রাত্রির পরিক্রমায় চারটি ডট পয়েন্টে।
আর যেহেতু আমাদের চাঁদ একটি স্পেস ও উপগ্রহ। তারও পূর্ব-পশ্চিম পশ্চিম-পূর্ব,উত্তর-দক্ষিণ দক্ষিণ -উত্তর দ্বারা এস্টরয়েড কাইপার বেল্ট যুগলের বিপরীত মাধ্যমে শুক্র গ্রহের বিপরীত স্পেস।যেহেতু যুগল পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ ম্যাটার সব গ্রহ বা ব্ল্যাকহোল দ্বারা নিয়ন্ত্রীত কেননা আমরা ব্ল্যাকহোলের পরস্পর বিপরীত চার্জ ম্যাটার রশ্মি দিয়ে বিজ্ঞানের সূত্র আবিস্কার করেছি। মহাজাগতিক নীতিও বাতিল হয়ে গেছে। যা বাংলাদেশী বিজ্ঞানীর মাধ্যমে পৃথিবীতে প্রথম এসব গল্পে তার মতবাদ প্রচারিত হচ্ছে।যুগল পৃথিবীর আটটি ম্যাগনেটিক যুগল ব্যবচ্ছেদ বা ব্ল্যাকহোল বা গ্রহ থাকলে চাঁদের থাকবে। ধ্রুবতারা যখন অন্ধকার বা ব্ল্যাকহোলে তখন তা সূর্য।আর আমরা যখন অন্ধকারে তখন ধ্রুবতারা আলোকিত। মজার বিষয় দুই বিপরীত চার্জের যুগল আলো ছায়া বা আলো অন্ধকারের চার্জের এমন দুটির সাথে একই সংগে আমাদের বসবাস। চার্জযুক্ত পরস্পর বিপরীত ব্ল্যাকহোল ফিল্ডের একটি এক্সিস্ট স্পেস ক্ল্যাস্টার ফিল্ড অন্যটি এক্টি এক্সিস্ট স্পেস ক্লাস্টার ফিল্ড।