Dark Matter Energy Fake Research Results
Light and darkness are opposing spaces. Exist Space (light) and Anti-Exist Space (darkness). Photons and anti-photons from black holes define these realms, balancing day and night with opposing charges.
Light and darkness are two opposing religious spaces. One of these is Exist Space and the other is Anti-Exist Space. Exist space radiates light and anti-exist space is dark. These two create opposite religious charges. It originates from photons and anti-photons, and photons and anti-photons originate from black holes.These issues have been discussed a lot. Photon space or luminous space is the solar side of the black hole. Which we can also call electron anti electron side. Because every space has double spins opposite each other. Then this is the Exist space side. which refers to the space current expansion or ionizing area.It is the space of light or day. Exist space.
Dark or night space photon anti-photon pair space. The extent of which is pole star system. or polar earth pair. Which is the east west pair of solar earth in day system. Night space is anti-exist space (the couplet must read).Now when matter is in night space it is also in anti-photon phase. Or proton-anti-proton black hole system is also there. Since earth is also night time. Since the anti-space of the earth at night is called space. Any range of antispaces in a pair of universes has night or darkness.
Then you can understand how space and anti-space charges are. Light makes darkness and darkness makes day by clustering and anti-clustering. The light gradually increases and fades from the highest level to darkness. If we say this in quantum field theory, how much time will it take to enter the space (territories ) black hole of American and European models of artificial civilization between two levels of human civilization? Do they have more time?
Then you understand that the anti-exist space which is the space of darkness is the space of light with the four magnetic fields at the pole star level and the four black hole pairs at the east-west level. And dark space carries metallic charge and light carries non-metallic charge and the two spaces spin oppositely and are running in a coupled state.Dark space is called dark matter. They carry anti-exist space matter rays. Exist space matter is spinning counter to the rays. This ray is always opposite to creation so it cannot be seen. It is also called shadow. Every creation has its shadow which is the dual space of that creation's opposite. It is not seen in the dark matter position. Thus space matter and dark matter are created.
Today I saw a university submitted a research paper on dark matter energy. I understood by looking at the headline of a western journal. A year after my theory was published, the United States launched a spacecraft to search for dark matter. Western science is a madhouse. Dark matter space is always illuminated by lightning in their countries and civilizations.That's why it seems that he went to the sky to find and is submitting the paper by creating a fake lab.
The night doesn't touch them. For some reason there's an uproar when it's Black Night in the US. Learn to survive the black night. Prohibit use of current in moonlight. Then you will not see the shadow of opposite space at night, you will see dark matter. At night, the world is shadowed by opposite space. This is how the natural world is. If you turn on the light, it becomes artificial. Night is for people to sleep and dream.
ডার্ক ম্যাটার ইনার্জির ভূয়া গবেষণার ফলাফল
আলো এবং আঁধার এই দুটি বিপরীত ধর্মী স্পেস। এর একটি এক্সিস্ট স্পেস অপরটি এন্টি এক্সিস্ট স্পেস। এক্সিস্ট স্পেস আলো ছড়ায় আর এন্টি এক্সিস্ট স্পেস অন্ধকার। এই দুটি পরস্পর বিপরীত ধর্মী চার্জ তৈরি করে। যায উৎপত্তি ফোটন ও এন্টি ফোটন থেকে।আর ফোটন ও এন্টি ফোটনের জন্ম ব্ল্যাক হোল থেকে। এসব বিষয়ের আলোচনা অনেক হয়েছে। ফোটন স্পেস বা আলোকিত স্পেস সোলার সাইড ব্ল্যাক হোলের। যাকে আমরা ইলেক্ট্রন এন্টি ইলেক্ট্রন সাইডও বলতে পারি। কেননা প্রতিটি স্পেসের ডাবল স্পিনিং আছে পরস্পর বিপরীতের। তাহলে এটি এক্সিস্ট স্পেস সাইড। যা স্পেসের বর্তমান বিস্তার বা আয়োনাইজিং এরিয়া বোঝায়।এটি আলো বা দিবসের স্পেস। এক্সিস্ট স্পেস।
অন্ধকার বা রাতের স্পেস ফোটন এন্টি ফোটন যুগল স্পেস।যার ব্যপ্তি পোল স্টার সিস্টেম।বা পোলার পৃথিবী যুগল। যা দিনের সিস্টেমে সোলার পৃথিবীর পূর্ব পশ্চিম যুগল। রাতের স্পেস এন্টি এক্সিস্ট স্পেস (যুগল কথাটি থাকতেই হবে )। এখন রাতের স্পেসে যখন ম্যাটার থাকে এন্টি ফোটন পর্যায়েও থাকে।বা প্রোটন এন্টি প্রোটন ব্ল্যাক হোল সিস্টেমেও থাকে।যেহেতু পৃথিবীর রাতের সময়ও থাকে। যেহেতু রাতের সময় পৃথিবীর এন্টি স্পেসকে স্পেস বলে থাকি। ইউনিভার্সের যুগলের যে কোনো পরিসরের এন্টি স্পেসেও রাত থাকে বা অন্ধকার থাকে।
তাহলে বুঝতেই পারছেন স্পেস ও এন্টি স্পেস চার্জ হচ্ছে কিভাবে। আলো করছে অন্ধকারকে আর অন্ধকার করছে দিনকে ক্লাস্টার ও এন্টি ক্লাস্টার করে পর্যায়ক্রমে শৃঙ্খলিত করে। আলো ক্রমেই বৃদ্ধি পায় এবং সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে অন্ধকারে পতিত হয়। এই কথাটিকে কোয়ান্টাম ফিল্ড থিওরিতে বললে পৃথিবীর দুই স্তরের মানব সভ্যতার মধ্যে মার্কিন ও ইউরোপীয় মডেলের কৃত্রিম সভ্যতার স্পেস (এলাকা) ব্ল্যাক হোলের পেটে যেতে কতো সময় লাগবে ? বেশি সময় কি আছে?
তাহলে বুঝতে পারছেন যে এন্টি এক্সিস্ট স্পেস যা অন্ধকারের স্পেস তা আলোর স্পেসের সাথে পোল স্টার পর্যায়ে চারটি ম্যাগনেটিক ফিল্ড এবং পূর্ব-পশ্চিম পর্যায়ে চারটি ব্ল্যাক হোল যুগল পরস্পর বিপরীতে যুগল হয়ে চলমান রয়েছে। আর অন্ধকারের স্পেস ধাতব চার্জ বহন করে আর আলো অধাতব চার্জ বহন করে দুই স্পেস বিপরীতভাবে স্পিন করে যুগলবন্দী অবস্হায় চলছে। অন্ধকারের স্পেস কে ডার্ক মেটার বলে। এরা এন্টি-এক্সিস্ট স্পেস ম্যাটার রশ্মি বহন করে।এক্সিস্ট স্পেস ম্যাটার রশ্মির সাথে বিপরীতভাবে স্পিন করে চলছে। এই রশ্মি সব সময় সৃষ্টির বিপরীতে থাকে বলে একে দেখা যায় না। এটিকে ছায়াও বলা হয়ে থাকে। প্রতিটি সৃষ্টির ছায়া আছে যা ঐ সৃষ্টির অপজিটের যুগল স্পেস। ডার্ক ম্যাটার পজিশনে তাকে দেখা যায় না। এভাবে সৃষ্টিতে স্পেস ম্যাটার এবং ডার্ক ম্যাটার।
আজ আমি দেখলাম ডার্ক ম্যাটার এনার্জির একটি গবেষনা পেপার্স কোনো বিশ্ববিদ্যালয় জমা দিয়েছে। একটি পশ্চিমা জার্নালের হেড লাইন দেখে বুঝলাম। আমার তত্ত্ব প্রকাশিত হওয়ার এক বছর পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ডার্ক ম্যাটার অনুসন্ধানের জন্য আকাশে মহাকাশযান পাঠিয়েছিলো। পাশ্চাত্য বিজ্ঞান একটি পাগলের আস্তানা। ডার্ক ম্যাটার স্পেস সবসময় তাদের দেশ এবং সভ্যতায় বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত থাকে।এজন্যই বোধ হয় আকাশে গিয়েছিলো খুঁজতে আর পেপার সাবমিট করছে ভূয়া ল্যাব বানিয়ে।
রাত তাদের স্পর্শ করে না।কোনো কারণে যুক্তরাষ্ট্রে ব্ল্যাক নাইট হলে হৈচৈ পরে যায়। ব্ল্যাক নাইটেই থাকতে শিখুন। চাঁদের আলোয় কারেন্ট ব্যবহার নিষিদ্ধ করুন। তাহলে বিপরীত স্পেসের ছায়া রাতে দেখবেন না, ডার্ক ম্যাটার দেখবেন। রাতে পৃথিবী ছায়া যুক্ত থাকে বিপরীত স্পেস হয়ে।এভাবেই ন্যাচারাল পৃথিবী হয়। আলো জ্বালিয়ে দেখলে হয়ে যায় কৃত্রিম। রাত মানুষের ঘুম এবং স্বপ্ন দেখার জন্য ।