The behavior of dark matter with technology
Everything has energy, harnessed through black hole coupling. Current technologies, driven by fission and fusion, lead to radioactive fields and artificial worlds. True understanding reveals the flaws in modern science and technology.
Iron, sulphur, wood, coal, gas, oil, Gold, clay, various materials, oxygen, nitrogen, hydrogen, carbon, dead body, you name it, everything has energy. which is captured by the coupling of the black hole's spin and anti-spin. Again, without the use of artificial energy, there is a possibility that civilization will die of suffocation. The type of energy generation technology of these objects seems to be a huge achievement.Again, people have made weapons with these to kill people. Atomic ray bombs are also created by two types of fission and fusion, which also invalidated the story of quantum mechanics.
The story of quantum mechanics was also the account of single space. If Uranium is a metal, its anti-space non-metal, and since hydrogen is a metal, its anti-hydrogen is a non-metal. No one knew this. And this discovery of anti-space has thrown the subject called science into the abyss. Because this anti-space is dark matter. And to discover this dark matter, western technology has spent trillions of dollars for decades. Spaceships have also been sent into the sky to search.
And in the world of Almighty Allah, a non-profit university of Bangladesh, I am talking about the building where I live, among the inhabitants of which I was able to research because He has favored me. I have made as much as possible of the data science information I have received and continue to do so.
Each object has anti-space along with the energy that it emits. Through space through anti-space through the black hole's opposite spin, the two opposite Earths are generating charges and the human race is harnessing them. What is the earth made of and where do we live? We end up generating electricity through the space of matter and antimatter outside the black hole's radioactive envelope.Whereas all levels of matter are anti-matter (dark matter) created by spinning black holes and negative positive charge matter which means non-metals and metals. They are also rays. Because the magnetic field spins are associated with the black hole field and they also create separate magnetic field magnets that expand and contract in opposite directions in the coupled spins, creating nature and generating charge.
We are using this field charge to add machinery, add sound, add chemicals, add electrified environments, use preservatives. Wanting to do everything at a fast pace, creating unusual ionospheres with different chemicals in natural food preparation environments. But the ionic rays of all the ionosphere are twisted fibers of black holes. The tunneling fiber pairs of these black holes also have radio activity.
How much fiber and anti-fiber are we taking in with what we eat and breathe in each of the pair black hole fields of oxygen nitrogen. What has technology taught us? When the pair space tunnels we live in become radio active. Where is the soil of the fertile or organic part. Except for the magnetic field of the two spaces of oxygen nitrogen, this organic matter does not contain the black hole field magnet that the earth has created for mankind.
The artificial world is not illuminated by the sun nor the moon seen at night by Western civilization for at least half a century. Just during the vacation, while playing the machine in the sea or on the beach, destroying the pair's space, the sky, the earth, the sea, the fish and the birds are seen. Again comes the radio active black hole pair field.
The inhabitants of the artificial world are not illuminated by the light of the sun or see the moon at night Western civilization for at least half a century. Only during the vacation time while driving the device in the sea or on the beach, the sky, the earth, the sea, the fish and the birds are seen. In this way they cut through the Earth's matter and dark matter and come back to the radio active black hole pair field where they live.
Remember, technologists, when you create electricity or energy by fission, dark matter fuses with dark energy. That is, opposite space comes forward. And when fusion occurs your space moves towards dark matter space. This is how dark energy behaves with technology. Now tell me whether the entire current technology countries are becoming an artificial world in the middle of the natural world? It is the spaceship of mankind in the name of mechanization and modern civilization without science, which is still a world.
Mechanized civilization which is electrified and all the technologies of chemistry, physics, biology, geography etc. are conducted. The creation of a strange human community. Does anyone have the technology to survive and expand such a civilization? Atheists are illiterate. The righteous can never be. Religion will never speak of the destruction of civilization. Because if there is no civilization, what is religion?
প্রযুক্তির সাথে ডার্ক ম্যাটারের আচরণ
লোহা,সালফার,কাঠ,কয়লা,গ্যাস,তেল, স্বর্ণ,মাটির বিভিন্ন ম্যাটার,অক্সিজেন,নাইট্রোজেন,হাইড্রোজেন,কার্বন, ডেড বডি, যে কোনো বস্তুর নাম বলি না কেনো সব কিছুতে ইনার্জি আছে। যা ব্ল্যাক হোলের স্পিন ও এন্টি স্পিনের যুগল দ্বারা বন্দী। আবার কৃত্রিম ইনার্জির ব্যবহার ছাড়া দম বন্ধ হয়ে সভ্যতা মারা যাবে এমন অবস্হা তৈরি হয়েছে। এসব বস্তুর ইনার্জি তৈরির প্রযুক্তির ধরন দেখে মনে হচ্ছে বিশাল কি অর্জন করেছে। আবার এসব দিয়ে অস্ত্র তৈরি করেছে মানুষ মানুষকে হত্যা করার জন্য। পরমাণু রশ্মির বোমাও দুই ধরনের ফিশন ও ফিউশন করে তৈরি করে কোয়ান্টাম ম্যাকানিক্সের গল্পও বাতিল করে ফেলেছে।
কোয়ান্টাম ম্যাকানিক্সের গল্পও ছিলো সিঙ্গেল স্পেসের হিসাব। ইউরেনিয়াম ধাতব হলে ওর এন্টি স্পেস অধাতব হয়, আর হাইড্রোজেন ধাতব হওয়ায় ওর এন্টি হাইড্রোজেন অধাতব। এসব জানা ছিলো না কারো। আর এই এন্টি স্পেসই আবিস্কারই এখন বিজ্ঞান নামক সাবজেক্টকে আস্তাকুঁড়ে নিক্ষেপ করেছে। কেননা এই এন্টি স্পেসই ডার্ক ম্যাটার।আর এই ডার্ক ম্যাটার আবিস্কার করতে ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ডলার খরচ করেছে পশ্চিমা প্রযুক্তি কয়েক দশক ধরে। আকাশে স্পেসশিপও পাঠিয়েছে খুঁজতে।
আর মহান আল্লাহর দুনিয়ায় বাংলাদেশের একটি নন প্রফিট বিশ্ববিদ্যালয় আমার বসবাসের বিল্ডিংকে বলছি যার অধিবাসীদের মধ্যে তিনি আমাকে অনুগ্রহ করেছেন বলে আমি রিসার্চ করতে পেরেছি। যেসব ডাটা সাইন্সের তথ্য পেয়েছি তার কোনো কিছু না লুকিয়ে আমার সাধ্যমতো প্রকাশ করে গেছি এবং এখনও চলমান রয়েছে।
প্রতিটি অবজেক্ট থেকে যে ইনার্জি বেড় করবেন তার স্পেসের সাথে এন্টি স্পেস আছে। স্পেস দিয়ে এন্টি স্পেসের মাধ্যমে ব্ল্যাক হোলের পরস্পর বিপরীত স্পিনের মাধ্যমে দুই বিপরীত পৃথিবী চার্জ উৎপন্ন করছে আর মানব জাতি তা থেকে ব্যবহার করছে। পৃথিবী কি দিয়ে তৈরি আর আমরা কোথায় বসবাস করি? আমরা ব্ল্যাক হোলের তেজস্ক্রিয় আবরনের বাহিরে যে ম্যাটার ও এন্টি ম্যাটার সেই স্পেস দিয়ে বিদ্যুত উৎপাদন করে শেষ করে ফেলছি। অথচ সব স্তরের ম্যাটার এন্টি- ম্যাটার (ডার্ক ম্যাটার) ব্ল্যাক হোলের স্পিনিংয়ের মাধ্যমে তৈরি এবং নেগেটিভ পজিটিভ চার্জ ম্যাটার যা অধাতব ও ধাতব বস্তু বুঝায়। এরা রশ্মিও বটে। যেহেতু ম্যাগনেটিক ফিল্ড স্পিনের সাথে ব্ল্যাক হোল ফিল্ড যুক্ত থাকে এবং ওরাও আলাদা আলাদা ম্যাগনেটিক ফিল্ড ম্যাগনেট তৈরি করে পরস্পর বিপরীতভাবে যুগল স্পিনে বিস্তৃত এবং সংকোচিত হয়ে ন্যাচার তৈরী করে চার্জ উৎপন্ন করে চলেছে। আমরা এই ফিল্ডের চার্জ খরচ করছি যন্ত্র যোগে,শব্দ যোগে,কেমিক্যাল উৎপাদন যোগে,বিদ্যুতায়িত পরিবেশ যোগে,প্রিজার্ভেটিভে ব্যবহার করছি।দ্রুত গতিতে সবকিছু করতে চাচ্ছি, ন্যাচারাল খাবার তৈরির পরিবেশে বিভিন্ন কেমিক্যাল দিয়ে অস্বাভাবিক আয়নোস্ফেয়ার তৈরি করছি। অথচ সব আয়নোস্ফেয়ারের আয়নিক রশ্মিগুলোও ব্ল্যাক হোলের প্যাঁচানো ফাইবার। এসব ব্ল্যাক হোলের সূরঙ্গযুক্ত ফাইবার যুগলেও রেডিও এক্টিভিটি আছে।
আমরা কি খাচ্ছি আর নিঃশ্বাসের সাথে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের প্রতিটির পেয়ার ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের কতোটুকু ফাইবার ও এন্টি ফাইবার গ্রহন করছি। কি শিক্ষা দিয়েছে প্রযুক্তি আমাদের। যখন আমাদের বসবাসের পেয়ার স্পেসের সূরঙ্গ ম্যাটার রেডিও এক্টিভ হয়ে গেছে। উর্বর বা জৈব অংশের মাটি কোথায়। অক্সিজেন নাইট্রোজেনের দুই স্পেসের ম্যাগনেটিক ফিল্ড ছাড়া এই জৈব অংশ ধারণ করে না ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাগনেট যা মানবজাতির জন্য পৃথিবী তৈরি করা হয়েছে।
কৃত্রিম পৃথিবীর অধিবাসীরা সূর্যের আলোয় আলোকিত থাকে না বা রাতে চাঁদও দেখেনা পশ্চিমা সভ্যতা কমপক্ষে অর্ধ শতাব্দি। শুধু অবকাশ যাপন কালে সমুদ্রে বা সৈকতে যন্ত্র চালিয়ে বেড়াতে গিয়ে আকাশ পৃথিবী সমুদ্র মাছ পাখি দেখে। এভাবে তারা পৃথিবীর ম্যাটার ও ডার্ক ম্যাটার চারিদিক দিয়ে কেটে যায় আবার চলে আসে তাদের বসবাসের রেডিও এক্টিভ ব্ল্যাক হোল পেয়ার ফিল্ডে।
মনে রাখুন প্রযুক্তিবিদগণ আপনারা যখন ফিশন ঘটিয়ে বিদ্যুত বা ইনার্জি তৈরি করেন ডার্ক ম্যাটার ডার্ক ইনার্জিতে ফিউশন ঘটায়।অর্থাৎ বিপরীত স্পেস এগিয়ে আসে। আর যখন ফিউশন ঘটান আপনার স্পেস ডার্ক ম্যাটার স্পেসের দিকে এগিয়ে যায়। ডার্ক ইনার্জি এভাবে প্রযুক্তির সাথে এমন আচরন করে। এখন বলুন সমগ্র বর্তমান প্রযুক্তির দেশগুলো ন্যাচারাল পেয়ার পৃথিবীর মধ্যে পেয়ার কৃত্রিম পৃথিবী হয়ে চলছে কি না? এটি যান্ত্রিক ও আধুনিক সভ্যতার নামে বিজ্ঞানহীন একটি সম্প্রদায়ের মানবজাতির স্পেসশীপ যা এখনও একটি পৃথিবী ।
যন্ত্রচালিত সভ্যতা যা বিদ্যুতায়িত হয়ে রসায়ন, পদার্থ,বায়োলজি,জিওগ্রাফি ইত্যাদি সকল প্রযুক্তি পরিচালিত হয়। একটি আজব মানব সম্প্রদায়ের সৃষ্টিতত্ব । যেনো ইচ্ছা করলে এমন সভ্যতা আরও সম্প্রসারিত করে টিকে থাকার প্রযুক্তি কারো কাছে আছে। নাস্তিকরা অশিক্ষিত। ধার্মিকগণ কখনো হতে পারে না। ধর্ম কখনো সভ্যতা ধ্বংসের কথা বলবে না। কেননা সভ্যতা না থাকলে কিসের ধর্ম।