Dark matter is anti-matter. If you look at it with light, it becomes matter.
Humans have created age of technology with different matter. They did not imagine that all matter has pairs or antimatter. Which is dark matter. They are opposite matter by creating two negative positive charges by opposite spinning of black hole field and anti field. Any matter below the surface is dark matter and antimatter.
Humans have created age of technology with different matter. They did not imagine that all matter has pairs or antimatter. Which is dark matter. They are opposite matter by creating two negative positive charges by opposite spinning of black hole field and anti field. Any matter below the surface is dark matter and antimatter. Bringing this matter up, we turn it into matter and take spaceships with equipment to travel through space to find dark matter.
The US administration spent billions of dollars from the budget last year. NASA sent spaceships to search for dark matter. Space Sheep returned early this year or late last year. Their lab test results could not be released even today. This is the western education system.Also as covid-19 positive activity cannot be cured by any medicine only by keeping natural earth environment close covid-19 positive black hole field becomes deactive. But the West has made a big business out of making vaccines. And it has been able to export many medical equipments. The student, scientist and founder of Rakim University, a newly established model institution, have shown proof of this long ago.
If one of organic and inorganic matter is considered matter, the other is dark matter or anti-matter. Dark matter is the opposite of matter. He cannot be caught or seen. There will always be opposites or charge reversals because the black hole keeps both in opposite spins. He can be seen or caught by turning on the light and removing the darkness. Spin changes into matter. Like all matter at night is dark matter. But the university dwellers turn on the artificial light and recognize the dark matter of the night as the matter of the day.
Any mineral matter is anti-matter or dark matter. Just extracting any mineral changes the magnetic field of its black hole spin or antimatter becomes matter. Oxygen comes from underground at night. But the night world can produce oxygen with some plants. These plants have made twin satellites.
However, these processes are natural in nature and ongoing. This oxygen forms surface water and holds it. Which is now on the verge of extinction in urban civilization and most of the rural areas. That is why the river is drying up. The pond has dried up long ago. However, these processes are natural in nature and ongoing. This oxygen forms surface water and holds it. Which is now on the verge of extinction in urban civilization and most of the rural areas. That is why the river is drying up. The pond has dried up long ago. Ponds are running in artificial earth with mineral water and irrigation work is also going on with this mineral water. However, these processes are natural in nature and ongoing. This oxygen forms surface water and holds it. These plants are now on the verge of extinction in urban civilization and most of the rural areas. That is why many rivers have dried up and are going away. The pond water has dried up long ago.Ponds are running in artificial earth with mineral water and irrigation work is also going on with this mineral water.
Those who look at the sky with a telescope can tell that the moon is moving away even if they do not know the definition of science. This means that water sources in the area of those watching are rapidly drying up. The night world's oxygenated vegetation is being destroyed over a quarter of the night world's territory. Or burning fossil fuels abundantly with natural gas oxygen. All false theories or undefined scientific teachings have become responsible.
মানুষ বিভিন্ন ম্যাটার দিয়ে প্রযুক্তির যুগ তৈরি করেছে। তারা কল্পনাও করেনি যে সব ম্যাটারের জোড়া আছে বা এন্টি ম্যাটার আছে। যা ডার্ক ম্যাটার। ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ডের পরস্পর বিপরীত স্পিনিং দ্বারা দুটি নেগেটিভ পজিটিভ চার্জ তৈরি করে এরা পরস্পর বিপরীত ম্যাটার । মাটির নীচের যে কোনো ম্যাটার অন্ধকার ডার্ক ম্যাটার এবং এন্টি ম্যাটার। এই ম্যাটারকে উপরে তুলে এনে তাকে আমরা ম্যাটার বানিয়ে স্পেস শীপ তৈরির সরঞ্জাম নিয়ে মহাকাশ ভ্রমণে বেড় হই ডার্ক ম্যাটার খুঁজতে।
গতবছরও বিলিয়ন ডলার বাজেট থেকে খরচ করেছে মার্কিন প্রশাসন। নাসার স্পেসশীপ পাঠিয়েছিলো ডার্ক ম্যাটার খুঁজতে। স্পেস শীপ বর্তমান বছরের শুরুতে বা গতবছরের শেষে ফেরত এসেছে। ওদের ল্যাব টেস্টের ফলাফল প্রকাশ করতে পারেনি আজও। এই হলো পাশ্চাত্যের শিক্ষা ব্যবস্হা। আরও যেমন কোভিড-১৯ পজিটিভ এক্টিভিটি কোনো মেডিসিন দিয়ে সারানো যায় না কেবল ন্যাচারাল পৃথিবীর পরিবেশ কাছাকাছি রাখতে পারলে কোভিড -১৯ পজিটিভ ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ডিএক্টিভ হয়ে যায়। অথচ পাশ্চাত্য বিশাল ব্যবসা করেছে ভ্যাকসিন তৈরি করে। আর আনুষঙ্গিক বহু মেডিক্যাল ইকুইপমেন্ট এক্সপোর্ট করতে পেরেছে। সদ্য প্রতিষ্ঠিত একটি মডেল প্রতিষ্ঠান রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, বিজ্ঞানী ও প্রতিষ্ঠাতা অনেক আগে এসবের প্রমাণ দেখিয়েছে।
অর্গানিক এবং ইনঅর্গানিক ম্যাটারের একটিকে ম্যাটার ধরলে অপরটি হয় ডার্ক ম্যাটার বা এন্টি ম্যাটার। ম্যাটারের সাথে ডার্ক ম্যাটার থাকে বিপরীতে। ওকে ধরা যায় না বা দেখা যায় না। সব সময় বিপরীতে থাকবে বা চার্জ বিপরীত হবে কেননা ব্ল্যাক হোল উভয়কে বিপরীত স্পিনে রেখেছে। আলো জ্বালিয়ে অন্ধকার সরিয়ে ফেললে ওকে দেখা যায় বা ধরা যায়। স্পিন পরিবর্তন হয়ে ম্যাটারে পরিণত হয়। যেমন রাতের সব ম্যাটার ডার্ক ম্যাটার। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিবাসীরা রাতের ডার্ক ম্যাটার দিনের ম্যাটার হিসাবে দেখে এন্টি ম্যাটার হিসাবে দেখে । আলো জ্বালিয়ে অন্ধকার সরিয়ে ফেললে ওকে দেখা যায় বা ধরা যায়। স্পিন পরিবর্তন হয়ে ম্যাটারে পরিণত হয়। যেমন রাতের সব ম্যাটার ডার্ক ম্যাটার। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিবাসীরা কৃত্রিম বিদ্যুতের আলো জ্বালিয়ে রাতের ডার্ক ম্যাটার দিনের ম্যাটার হিসাবে চিনে ।
যে কোনো খনিজ ম্যাটার এন্টি ম্যাটার বা ডার্ক ম্যাটার। যে কোনো খনিজকে উত্তোলন করা মাত্র ওর ব্ল্যাক হোলের ম্যাগনেটিক ফিল্ড স্পিন পরিবর্তন হয় বা এন্টি ম্যাটার ম্যাটার হয়। অক্সিজেন রাতে মাটির নীচ দিয়ে আসে। তবে রাতের পৃথিবী কিছু উদ্ভিদ দিয়ে অক্সিজেন তৈরি করতে পারে। এসব উদ্ভিদ উপগ্রহের টুইন তৈরি করে রেখেছে । যাহোক এসব প্রক্রিয়া প্রকৃতির স্বভাবজাত যা চলমান ছিলো। এই অক্সিজেন সারফেসের পানি তৈরি করে ধরে রাখতো। এসব উদ্ভিদ এখন শহুরে সভ্যতায় ও স্হলভাগের অধিকাংশ এলাকায় বিলুপ্ত হওয়ার পথে। যে কারণে বহু নদী শুকিয়ে গেছে এবং যাচ্ছে । পুকুর জলাশয় বহু আগে শুকিয়ে গেছে। মিনারেল ওয়াটার দিয়ে কৃত্রিম পৃথিবীতে পুকুর চলছে এবং সেচের কাজও চলছে এই মিনারেল ওয়াটার দিয়ে ।
টেলিস্কোপ দিয়ে যারা আকাশ দেখে বিজ্ঞানের সংজ্ঞা না জানলেও বলতে পারছে চাঁদ দূরে সরে যাচ্ছে। এর অর্থ যারা দেখছে তাদের এলাকায় জলাশয়ের উৎস দ্রুত শুকিয়ে যাচ্ছে। রাতের পৃথিবীর অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ ধ্বংস হচ্ছে রাতের পৃথিবীর চারভাগের এক ভাগ টেরিটোরিতে। অথবা ফসিল জ্বালানি প্রচুর পোড়ানো হচ্ছে প্রাকৃতিক গ্যাস অক্সিজেন দিয়ে। সব ভুল থিওরি বা সংজ্ঞাহীন বিজ্ঞান শিক্ষা দায়ী হয়ে গেছে।