Definition of dark energy and dark space
If artificial Earth is half the size of natural Earth, it becomes a black hole. Increased dark matter and energy from artificial civilizations accelerate black hole formation. My theories warn of these risks.
If the artificial Earth is half the size of the natural Earth, it will become a completely artificial black hole:-
American, European Civilization, Concrete Civilization, Vehicle Civilization, Electrified Night Civilization, Artificial Fertilizer Civilization, Port City Civilization, fossil fuel civilization, high speed vehicle civilization, chemical substance civilization, spaceship driving civilization, plant killing civilization and 24 hour oxygenation among plants, civilization of basic science of matter, basic science of particle theory and cosmology, to do so many unscientific activities. Dark matter coupling has increased Earth's dark matter by a factor of 40 in 3000 years. That is, the dark energy field has increased forty times. Each pair of black hole engine pairs of fields causes fission fusion with each other. They produce energy in space by creating magnets of opposite spin against each other. Space on one side moves in the light cycle and on the opposite side moves in the opposite direction in the dark cycle.It takes 40 times less time for the same area to become dark on one side than it takes for the same area to light up on the opposite side.
Dark energy comes from dark matter, i.e. anti-field. Comes from black holes. Space stands above black holes. Everything inside space is anti-field matter, which takes time to create. If it is artificially energized, there will be no space at the bottom, resulting in creation becoming a black hole.The amount of energy to create requires matter. For what you spend, you can give the same amount of energy to the ionosphere of the black hole.What is visible is matter but anti matter is real like this but this theory will solve the black hole twin field theory. Which the world has never heard. This is my small attempt to warn them. But alas I have to do it alone.
A full implementation of my published corona theory could protect the Earth by creating a pair field of black holes.
Equal amounts of paired matter cannot cause a black hole to spin, because then space would vanish into a black hole. A black hole has no shape. It does not reveal the existence of matter. But through it it is possible to pass words or orders to all ends of the existing dual universe within the dot point time. No creature has or can enter here.Creation is created naturally by creating the smallest pairs of photons anti-photon black holes. One side of it can be seen and the other side cannot be seen. And because there is creation outside, it is created or becomes. Different branches of science have different names for the smallest black hole pair matter.
The opposite of matter is dark matter. Light space and dark space rotate in opposite directions, creating opposite charges. If the same metal is visible it is called fission and if it is invisible it is called fusion. The opposite of every creation is called dark matter. That which cannot be seen is called dark matter. An iron ball is called matter. It has its opposite, so it is dark matter. The opposite of what is visible is called dark matter.Dark matter is real matter. It has the opposite ability to exhibit almost equal energy, so it is called dark energy. Dark energy visible energy is inversely opposite and spins opposite to the black hole engine, which creates a magnetic field coupling. Both have periods of visible energy.
That is, the difference between the visible and invisible times of the same amount of matter that matter is European and North American has reduced that capacity forty times compared to the Amazon. And the sunrise and sunset of the Amazon countries are in Bangladesh when we see them 3 hours later in the ionosphere of the northeast sky. If the duration of one earth is 12 hours, our energy has decreased by 25 percent compared to Brazil Argentina.
Sitting in the ranking lab, the telescope saw the solid star 40 times larger than the sun. That is, the tension of the physical energy of the space in the space from which they conducted the experiment was reduced by 40 times. In other words, they move forty times closer to their space black hole than a normal or natural Earth, and forty times further away than a natural one. They see the world against them all the time.The matter is like a human nightmare. They have no theory of science. Westerners and high voltage civilizations like them are not safe without the implementation of newly discovered theories. Identify diseased Earthlings by Dark Matter and Dark Energy Analysis of Artificial Civilizations.
I request the world civilization to remember my scientific analysis of these theories. God knows how long I can write. Remember that my analyzes are published in the form of theory and the Holy Qur'an is a dictionary of science for all mankind. The complete livelihood of mankind.
ডার্ক ইনার্জি এবং ডার্ক স্পেসের সংজ্ঞা
কৃত্রিম পৃথিবী ন্যাচারল পৃথিবীর অর্ধেক হলেই সম্পূর্ণ কৃত্রিম ব্ল্যাক হোলে চলে যাবে :-
মার্কিন, ইউরোপীয় সভ্যতা,কংক্রিটের সভ্যতা,যানবাহনের সভ্যতা,বিদ্যুতায়িত রাতের সভ্যতা,কৃত্রিম সার প্রয়োগের সভ্যতা,পোর্ট সিটি সভ্যতা,ফসিল জ্বালানি সভ্যতা,দ্রুত গতির যানবাহনের সভ্যতা, ক্যামিক্যাল পদার্থের সভ্যতা, স্পেসশিপ চালানো সভ্যতা,উদ্ভিদ নিধন সভ্যতা ও উদ্ভিদের মধ্যে ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ বিলুপ্ত করে দেওয়ার সভ্যতা,পদার্থের মৌলিক সভ্যতার সাইন্স,কণা তত্বের সাইন্স ও কসমোলজির মৌলিক সভ্যতা, এতোসব অবৈজ্ঞানিক কার্যক্রম করতে করতে ডার্ক ম্যাটার যুগল পৃথিবীর ডার্ক ম্যাটার ৩০০০ বছরের মধ্যে ৪০ গুণ বৃদ্ধি করেছে। অর্থাৎ ডার্ক ইনার্জি ফিল্ড চল্লিশ গুণ বেড়ে গেছে। ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিনের যুগল ফিল্ডের প্রতি জোড়া একে অপরকে ফিশন ফিউশন ঘটায়। এরা একে অপরের বিরুদ্ধে পরস্পর বিপরীত ঘূর্নির ম্যাগনেট তৈরি করে স্পেসে ইনার্জি সরবরাহ করে। এক দিকের স্পেস আলোকিত চক্রে চলে বিপরীত দিকে অন্ধকার চক্রে পরস্পর বিপরীত ডাইরেকশনে চলে। এক দিকে সমান স্হান অন্ধকার হতে যে সময় লাগে বিপরীত দিকে সমান স্হান আলোকিত হতে ৪০ গুণ কম সময় লাগছে।
ডার্ক ইনার্জি ডার্ক ম্যাটার থেকে আসে।অর্থাৎ এন্টি ফিল্ড থেকে আসে। ব্ল্যাক হোল থেকে আসে। ব্ল্যাক হোলের উপর স্পেস দাঁড়িয়ে থাকে। স্পেসের ভিতরে যা কিছু সব এন্টি ফিল্ড ম্যাটার।যা তৈরি করতে সময় লাগে। এটিকে কৃত্রিম উপায়ে ইনার্জি তৈরি করলে নীচে স্পেস থাকবে না।ফলে সৃষ্টি ব্ল্যাক হোলে চলে যাবে। যে পরিমাণ ইনার্জি তৈরি করবেন তার জন্য ম্যাটার প্রয়োজন। খরচ যা করবেন তার জন্য সমপরিমাণ ইনার্জি ব্ল্যাক হোলের আয়নোস্ফেয়ারকে দিয়ে তবে করতে পারবেন। দৃশ্যমান যা তা ম্যাটার হলেও এন্টি ম্যাটার এভাবে বাস্তব কিন্তু আছে কিনা এই থিওরিই ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরি।যা বিশ্ববাসী কখনো শোনেনি।তাদের সাবধান করে দেওয়ার জন্য আমার এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা। কিন্তু আফসোস এককভাবে আমাকে করতে হচ্ছে। আমার প্রকাশিত করোনা তত্বের পূর্নাঙ্গ বাস্তবায়নই পারে পৃথিবীকে ব্ল্যাক হোলের যুগল ফিল্ড তৈরি করে সূরক্ষা দেওয়া।
সম পরিমাণ যুগল ম্যাটার পরস্পর ব্ল্যাক হোলের স্পিন ঘটাতে পারে না।কেননা তাহলে স্পেস বিলপ্ত হয়ে যাবে ব্ল্যাক হোলে। ব্ল্যাক হোলের কোনো আকার নেই।সেখানে ম্যাটারের অস্তিত্ব প্রকাশ করে না। কিন্ত এর মধ্য দিয়ে অস্তিত্ব সম্পন্ন যুগল মহাবিশ্বের সকল প্রান্তে শব্দ কিংবা অর্ডার পাস করানো সম্ভব ডট পয়েন্ট সময়ের মধ্যে। এখানে কোনো সৃষ্টির প্রবেশাধিকার নেই বা প্রবেশ করতে পারে না। সৃষ্টি তৈরি হয় ন্যাচারালি যা তা ফোটন এন্টি ফোটন ব্ল্যাক হোলের পরস্পর বিপরীত ক্ষুদ্রতম জোড়া তৈরি করে। এর একদিক দেখা যায় অপরদিক দেখা যায় না।আর বাহিরে সৃষ্টি আছে বলে তৈরি হচ্ছে বা হয়ে থাকে। বিভিন্ন সাইন্সের শাখার বিভিন্ন ক্ষুদ্রতম ব্ল্যাক হোল যুগল ম্যাটারের নাম হয়েছে।
যাহাই ম্যাটার বিপরীতভাবে তাহাই ডার্ক ম্যাটার।আলোর স্পেস অন্ধকার স্পেস পরস্পর বিপরীভাবে ঘোরে বলে এরা চার্জের বৈপরীত্য তৈরি করে। একই মেটার দৃশ্যমান হলে তা ফিশন আর অদৃশ্যমান হলে তা ফিউশন বলে। প্রতিটি সৃষ্টির বিপরীতকে ডার্কম্যাটার বলে।যা দেখা যায় না তাকে ডার্ক ম্যাটার বলে।একটি লোহার বলকে ম্যাটার বলে।ওর বিপরীত আছে বলে তা ডার্ক ম্যাটার।দৃশ্যমান যা কিছু তার বিপরীতকে ডার্ক ম্যাটার বলে। ডার্ক ম্যাটার একটি বাস্তব ম্যাটার। ওর প্রায় সমান শক্তি প্রদর্শনের বিপরীত ক্ষমতা আছে বলে একে ডার্ক এনার্জি বলে। ডার্ক এনার্জি দৃশ্যমান এনার্জি পরস্পর বিপরীতভাবে বিপরীত ধর্মী এবং ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিনের বিপরীত স্পিনিংয়ে চলে।যা ম্যাগনেটিক ফিল্ড যুগল তৈরি করে চলে।উভয়ের দৃশ্যমান ইনার্জি প্রদর্শনের সময়কাল আছে।
অর্থাৎ সমপরিমাণ ম্যাটারের দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান হওয়ার সময়ের পার্থক্য তৈরি করে যে ম্যাটার তা ইউরোপীয় ও উত্তর আমেরিকা সেই ক্ষমতা চল্লিশ গুণ কমিয়ে ফেলেছে এ্যামাজনের তুলনায়। আর এ্যামাজনের দেশগুলোর সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত বাংলাদেশে হয় যখন তখন থেকে ৩ ঘন্টা পর ওদের দেখে থাকি আমরা উত্তর পূর্ব আকাশের আয়নোস্ফেয়ারে। এক পৃথিবীর সময়কাল ১২ ঘন্টা হলে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার তুলনায় আমাদের ইনার্জি কমে গেছে ২৫ ভাগ।
র্যাংকধারী ল্যাবে বসে টেলিস্কোপে দেখতে পেয়েছে ধ্রবতারা সূর্যের চেয়ে ৪০ গুণ বড়। অর্থাৎ যে স্পেস থেকে ওরা পরীক্ষা চালিয়েছে সেসব এলাকার স্পেসের শারীরিক শক্তির উত্তেজনা ৪০ গুণ কমে গেছে। অন্যভাবে বলা যায় ওরা স্বাভাবিক বা ন্যাচারাল পৃথিবীর তুলনায় ওদের স্পেস ব্ল্যাক হোলের চল্লিশ গুণ কাছে চলে যায় এবং চল্লিশ গুণ বেশি দূরে চলে যায় ন্যাচারালের তুলনায়। ওরা ওদের বিপরীত পৃথিবী দেখে সব সময়।বিষয়টি এমন যেনো মানুষের দুঃস্বপ্ন দেখার মতো। বিজ্ঞানের কোনো থিওরি ওদের কাছে নেই। কেবল যেসব থিওরি নতুন আবিস্কার হয়েছে এসবের বাস্তবায়ন ব্যতিত পশ্চিমাদের ও ওদের মতো হাইভোল্টেজ সভ্যতার রক্ষা নেই। কৃত্রিম সভ্যতার ডার্ক মেটার ও ডার্ক ইনার্জি এনালাইসিস দেখে রোগাক্রান্ত পৃথিবীর অধিবাসীদের চিহ্নিত করুন। এই কাজটি করতে করোনা রেটিং এনালাইসিস বাৎসরিক রেট, সূর্যের স্পেস ও ধ্রুবতারার স্পেসের হ্রাস বৃদ্ধি রেট, বাৎসরিক বায়ুমন্ডলের আয়নোস্ফেয়ারের দূরত্বের ব্যবধান কম বেশি হওয়া, ধ্রুবতারা উত্তর আকাশে উদিত হওয়ার সময় কম বেশি হওয়া ইত্যাদি বিভিন্ন বিশ্ব বিদ্যালয়ের নিজস্ব ল্যাবের বাৎসরিক ডাটার উপর নির্ভর করবে সেসব এলাকার স্পেস মানুষ জীবজগতের রোগ।
আমার এসব থিওরি গুলোর বিজ্ঞান ভিত্তিক বিশ্লেষন অনুস্মরণ করতে অনুরোধ করছি বিশ্বসভ্যতাকে। কতোদিন লিখতে পারবো আল্লাহ জানেন। মনে রাখবেন আমার বিশ্লেষনগুলো থিওরি আকারে প্রকাশিত আর পবিত্র আল কোরআন সমগ্র মানবজাতির জন্য বিজ্ঞানের ডিকশনারি। মানবজাতির পূর্নাঙ্গ জীবনবিধান।