A world of artificial and natural black hole creating each other's dangerous magnetic fields

Planting foreign varieties of fruit trees has become a trend in different countries of the world including our country. But where you are going to produce new plant seedlings, you must plant the plant seedlings with oxygenated plants 24 hours a day.


Planting foreign varieties of fruit trees has become a trend in different countries of the world including our country. But where you are going to produce new plant seedlings, you must plant the plant seedlings with oxygenated plants 24 hours a day.There will be no shortage of fresh water. The water of the river channel which has been constructed or is being built or will be will not dry up or be inundated by flood. Will not be affected by storm. Blackhole radiation from plants balances against storm blackholes by creating a natural magnetic field. These are the laboratory proofs of the black hole theory which are being released from Prince Palace Prannathpur Santahar Bangladesh. No university in the world has these subjects. Build these technical engineering businesses. We know that engineering knowledge is the applied form of any branch of science. These are so far unscientific and higher education degrees are like white papers. Any engineering activity of the present civilization, any new engineering development beyond the arrangement of plants, is going against nature and is driving itself towards its own dire straits. World civilization has fallen behind in environmental disaster. Development does not mean destruction of plants. Plants given oxygen at night or 24 hours are abolishing . These plants have been eradicated as they only provide wood for a long period of time. Man's attraction to other plants is such that if you plant a fruit plant, the fruit will be eaten while wood will also be available. And the plants which give wood quickly but do not bear fruit have spread world civilization. But these plants can produce oxygen only during the day. These have become scientific doctrines. When the British or European civilization came to our India, they killed many plants by talking about indigo cultivation. These civilizations have faced environmental disaster in the wrong scientific civilization while running their civilization in the world for two hundred years. These European civilizations have greatly spoiled our Asiatic plant chain and educational civilization. There are so many plants in our Bangladesh but the plants that give oxygen at night are on the verge of disappearing. Only Hindu crematoriums use banyan trees, a strong oxygen source for cremation. These (bot pakur) plants have been found in these burial grounds for hundreds of years or more in some areas. The western civilization has created a fear in the minds of the people of this country that making a banyan tree brings ghosts. Again, in their civilization, it can be seen recently that if a 24-hour oxygenated plant is born in a forest in their area, many of them still call ghost the movement of small branches of small trees during the exchange of oxygen absorption of other plants and carbon dioxide intake of that one plant.Many such videos of western civilization are viral on social media. I let people in my area to plant these plants but still they don't plant because of these ghosts. What a terrible civilization the West has created. These plants are available in hundreds of years old bazaars in rural Bangladesh. Deserted islands, supposedly primitive civilization environments, parts of the Amazon, Sundarbans and other parts of the world survive with a 24-hour oxygen plant balance. Only in these balanced places does the natural black hole field exist on Earth. And the rest is a world of artificial black holes.Where the black hole rays of the corona field of the human body of medical science are being emitted. These places have created dangerous artificial worlds up to a level of the Sars Cove chain. When this artificial world cannot coordinate the magnetic field of the black hole pairs, these places will burn and become skeletons like Mars. And Ursha Major planet (not star) will have opposite space like Mars which is similar to current planet Venus. These are not poetry books or made up stories. An analysis of the new scientific theory of the black hole field theory discovered in the village of Prannathpur, Bangladesh, a small country in the continent of Asia. May Allah bless you.


কৃত্রিম ও প্রাকৃতিক ব্ল‍্যাকহোলের পৃথিবী একটি অপরটির বিপদজনক ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করছে

উদ্ভিদের বিদেশী জাতের ফলের গাছ রোপনের হিড়িক পরেছে আমাদের দেশসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে। কিন্তু যেখানে যে উদ্ভিদের নতুন চারা উৎপন্ন করবেন সেখানে অবশ‍্যই দিনে অক্সিজেন দেওয়া গাছের সাথে ২৪ ঘন্টা উদ্ভিদের চারা রোপন করতে হবে। সেখানে সুপেয় পানির অভাব হবে না। যে নদী নালা খাল বিল তৈরি করা আছে অথবা করছেন বা করবেন সেখানের পানি শুকাবে না বা বন‍্যায় প্লাবিত হবে না।ঝড়ে আক্রান্ত হবে না। ঝড়ের ব্ল‍্যাকহোলের বিরুদ্ধে ব‍্যালান্স উদ্ভিদের ব্ল‍্যাকহোল রশ্মি প্রাকৃতিক ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড প্রস্তুত করে। এসব ব্ল‍্যাকহোল থিওরির ল‍্যাবরেটরীর প্রমাণ যা প্রিন্স প‍্যালেস প্রান্নাথপুর সান্তাহার বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত হচ্ছে। পৃথিবীর কোনো বিশ্ববিদ‍্যালয়ে এসব বিষয় নেই। এসব প্রযুক্তিগত প্রকৌশল ব‍্যবস্হাপনা তৈরি করুন। বিজ্ঞানের যে কোনো শাখার এপ্লাইড ফর্মই হলো প্রকৌশল জ্ঞান আমরা জানি। এসব এখন পর্যন্ত বিজ্ঞানহীন আছে এবং উচ্চ শিক্ষার ডিগ্রি সাদা কাগজের মতো হয়ে আছে। বর্তমান সভ‍্যতার যে কোনো প্রকৌশল ব‍্যবস্হা চালনা, উদ্ভিদের বিন‍্যাস ব‍্যতিত নতুন কোনো প্রকৌশল স্হাপনা নির্ণয় করা প্রকৃতির বিরুদ্ধে গিয়ে নিজেদের ভয়াবহ অবস্হার দিকে তাড়িত করছে। পরিবেশ বিপর্যয়ে পরে গেছে বিশ্ব সভ‍্যতা।উন্নয়ন বলতে উদ্ভিদ ধ্বংস নয়। রাতে বা ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ বিলুপ্ত করা হচ্ছে। এসব উদ্ভিদ শুধুই দীর্ঘ মেয়াদে কাঠ দেয় বলে এদের উচ্ছেদ করা হয়েছে। অন‍্যান‍্য উদ্ভিদের প্রতি মানুষের টান এরকম যে ফলজ উদ্ভিদ রোপন করলে ফল খাওয়া হবে এক সময় কাঠও পাওয়া যাবে। আবার যেসব উদ্ভিদ দ্রুত কাঠ দেয় কিন্তু ফল দেয় না সেসব উদ্ভিদে ছড়িয়ে গেছে বিশ্ব সভ‍্যতা। অথচ এসব উদ্ভিদ শুধু দিনেই অক্সিজেন তৈরি করতে পারে। এসব বৈজ্ঞানিক মতবাদে পরিণত হয়েছে। আমাদের ভারত বর্ষে বৃটিশরা বা ইউরোপীয় সভ‍্যতা এসে নীল চাষের কথা বলে বহু উদ্ভিদ নিধন করে গেছে।এসব সভ‍্যতা দুই'শ বছর পৃথিবীতে তাদের সভ‍্যতা চালাতে গিয়ে ভুল বিজ্ঞান সভ‍্যতায় পরিবেশ বিপর্যয়ের সম্মুখীন করে ফেলেছে। এসব ইউরোপীয় সভ‍্যতা আমাদের এশিয়ার উদ্ভিদের চেইনসহ শিক্ষা সভ‍্যতা ভীষণভাবে নষ্ট করে গেছে। এতো উদ্ভিদ আমাদের বাংলাদেশে কিন্তু রাতে অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ ভীষনভাবে নাই হওয়ার পথে। কেবল হিন্দু সম্প্রদায়ের শ্মশাণে মৃতদেহ পোড়ানোর জন‍্য শক্ত অক্সিজেনের অবকাঠামো বেনিয়েন ট্রির ব‍্যবস্হা দেখা যায়। এসব (বট পাকুর) উদ্ভিদ কোনো কোনো এলাকায় শত বছর বা তার চেয়েও বেশি বছর ধরে এসব শ্মশান ঘাটিতে দেখতে পাওয়া যায়।
সেই পাশ্চাত্য সভ‍্যতা এদেশের মানুষের মনে ভীতি তৈরি করে গেছে যে বেনিয়েন ট্রি তৈরি করলে ভুত আসে। আবার তাদের সভ‍্যতায় ইদানিং দেখা যায় তাদের এলাকার কোনো জঙ্গলে একটি ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ জন্ম নিয়ে থাকলে সেখানে অন‍্যান‍্য উদ্ভিদের অক্সিজেন শোষন ও ঐ একটি উদ্ভিদের কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্রহনের বিনিময় চলাকালীন ছোট গাছের ছোট ডাল নড়াচড়াকে তাদের অনেকে আজও স্হানটিকে ভূতের আস্তানা মনে করে । এরকম পাশ্চাত্য সভ‍্যতার বহু ভিডিও সোশ‍্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে আছে।আমি আমার এলাকার মানুষকে এসব উদ্ভিদের চারা লাগাতে দিলে এখনও তারা এসব ভূতের কথা বলে চারা লাগাচ্ছে না। কতো ভয়ঙ্কর সভ‍্যতা পাশ্চাত্য তৈরি করে গেছে। বাংলাদেশের গ্রামীণ পুরাতন শত শত বছরের হাট বাজারে এসব উদ্ভিদ পাওয়া যায়। নির্জন দ্বীপ,কথিত আদিম সভ‍্যতার পরিবেশে, অ‍্যামাজনের কিছু অংশ, সুন্দরবন সহ পৃথিবীর আরও কিছু অংশে ২৪ ঘন্টা অক্সিজেনের উদ্ভিদ ব‍্যালেন্স নিয়ে টিকে আছে। শুধু এসব ভারসাম‍্যপূর্ণ স্হানে প্রাকৃতিক ব্ল‍্যাকহোল ফিল্ড পৃথিবী টিকে আছে। আর বাঁকিটা কৃত্রিম ব্ল‍্যাকহোলের পৃথিবী। যেখানে যেভাবে মেডিক্যাল সাইন্সের মানবদেহের করোনা ফিল্ডের ব্ল‍্যাকহোল রশ্মি নির্গত হচ্ছে। এসব স্হান সার্স কোভ চেইনের একটি লেবেল পর্যন্ত বিপদজনক কৃত্রিম পৃথিবী তৈরি করে আছে। এই কৃত্রিম পৃথিবী যে সময় ব্ল‍্যাকহোল যুগলের ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড সমন্বয় করতে না পারবে ঠিক তখন এসব স্হান পুড়ে মঙ্গলের মতো কংকাল হয়ে যাবে। আর উর্ষা মেজর গ্রহে (তারা নয়) মঙ্গলের মতো অপজিট স্পেস তৈরি হবে যা বর্তমানের শুক্র গ্রহের মতো। এসব কাব‍্য গ্রন্হ বা কোনো বানানো গল্প নয়। এশিয়া মহাদেশের ছোট্ট দেশ বাংলাদেশের প্রান্নাথপুর গ্রাম থেকে আবিস্কৃত ব্ল‍্যাকহোল ফিল্ড তত্বের নতুন বৈজ্ঞানিক থিওরির বিশ্লেষণ। আল্লাহ আপনাদের মঙ্গল করুন।