Why did the Creator place His THRONE in water before creating the earth?
One space diagram of the solar system has been changed by Rakim University Bangladesh a long time ago. It is presented by the Twin Planetary System diagram data.
One space diagram of the solar system has been changed by Rakim University Bangladesh a long time ago. It is presented by the Twin Planetary System diagram data.
Which THE BLACK HOLE THEORY does not qualify any definition of space science of current civilization 0.0005℅. Anything we see far or near to us in a telescope or with the naked eye is one of opposite objects. 1/14th or 1/16th. 1/16 is our twin Earth case.
Our planetary skeleton is divided into 6 twins. Three of these form the surface of one hemisphere to form Earth's day, while the other three form gaseous objects in the sky. Again the surface of the opposite hemisphere of the earth is formed by the sky of three planets and the sky is formed by the surface of 3 planets.
Now, instead of 4 planets in the two lines of the first space day or night of the twin planetary system, the surface and sky of the skeleton planets have to be made on one side. On the other hand, taking the opposite of these three, the first line is the sky and the second line is the surface. It is the skeletal structure or furnace inside the earth. Now flow the earth through them.
Then two lines of four planets will be found in opposite hemispheres. Or found twin fields of planetary. On both sides the earth flows simultaneously with two poles and two suns. To drive it, the living creatures have to make their own fuel, preferring to survive.Which every 6 months nuclear reactors are being turned on and off. This results in slow black hole spin as fusion is fission as opposed to fission-fission in two poles simultaneously.
Much writing has gone into creating the planetary twin field diagram. Let the Earth Twin Planets be moving through the 6 of the planets.Now the gaseous objects of Mercury, Mars, Jupiter, Saturn, Neptune, and Pluto, and the surface or solid space objects in review, are all together opposite space, as seen in the telescope's field of view.Dividing the surface and sky at the same time with solid and gaseous objects in this opposite space should include Mercury, Mars and Pluto in the surface, and Jupiter, Saturn and Neptune should be divided into sky objects and placed in the second line.Then you can make the surface sky and sky surface separately in day and night in their two hemispheres.
Notice the twin furnaces at each of the two poles are slowly burning and extinguishing creating the East West twin space in Ursha Major Little Dip and Deep Space.Which bends the black hole field spin beam far enough to make the twin Ursha Majors of the 7 planets clear the two opposites of our ionosphere. Or two north and two south showing six months of day and six months of night.
Between the slow motion of the two poles we see the usual ice.Planetary twin field alignments are correctly determined to allow Earth to create life from the twin of these objects if there is a regular flow of Earth flow or according to the rules of fission and fusion ice melting and ice formation.
Venus is flanked by ice-making and Uranus is seen moving first above all like a flowing river. That is why we get two day moons and two night moons from the three states of twin water flowing slowly relative to the earth.Fusion of our living objects Fission twin activity 7 Earth's matter is anti-matter If water twin's spin with all slow surface and sky's surface which is anti-spin with all.
If the center of the twin worlds of North and South and furnaces burn, go out every day, every night, then it is easy to understand why the great God first placed the throne in water before the creation of the world.
The twin fission fusion of this water is still flowing today with anti spin.
Almighty Allah the Most High, the All-Knowing and the Sustainer of all creation started the twin field of the planetary system with the opposing twin spins of Neptune and Venus. Which proves the black hole theory. Therefore, two opposite worlds create 16 fields with the black hole.
Every skeleton planet has water on the opposite surface of the black hole surface. Since this Venus and Uranus are in opposite spin with each other. Again the twin fields of the skeletons are also kept in anti-spin with the twin fields of the earth.Again, since the twin Uranus, Venus has placed this covering of the earth in opposite spin, both fields of the earth can be with water. Hence the skeleton forms kinship. Life cannot create.
সৃষ্টি কর্তা পৃথিবী সৃষ্টির আগে কেনো পানিতে তাঁর সিংহাসনকে সমাসীন করলেন
সোলার সিস্টেমের এক স্পেসের ডায়াগ্রাম পরিবর্তন করেছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ অনেক দিন হলো। এটিকে টুইন প্ল্যানেটারি সিস্টেমের ডায়াগ্রামের তথ্য উপাত্ত পেশ করেছে।
যা ব্ল্যাক হোল থিওরি বর্তমান সভ্যতার স্পেস সাইন্সের কোনো সংজ্ঞাকে ০.০০০৫℅ গ্রহন যোগ্যতা দিচ্ছে না। টেলিস্কোপে বা খালি চোখে দূরে বা আমাদের কাছে যা কিছুই দেখছি তা বিপরীত অবজেক্টের একটি। ১/১৪ ভাগ বা ১/১৬ ভাগ। ১/১৬ ভাগ হয় আমাদের টুইন পৃথিবীর ক্ষেত্রে।
আমাদের প্ল্যানেটারির কঙ্কাল গ্রহ ৬ টি টুইনে বিভক্ত। এর তিনটি পৃথিবীর দিবস তৈরিতে এক গোলার্ধের সারফেস তৈরি করে যখন এর বিপরীতে অন্য তিনটি গ্যাসিয়াস ম্যাটার আকাশের অবজেক্ট তৈরি করে। আবার পৃথিবীর বিপরীত গোলার্ধের সারফেস এবার তিনটি গ্রহের আকাশ দিয়ে গঠন করেছে আর আকাশ গঠন করেছে ৩ টি গ্রহের সারফেস দিয়ে।
এখন টুইন প্ল্যানেটারী সিস্টেমের প্রথম এক স্পেসের দিন অথবা রাতের যে দুই লাইনের ৪ টি করে গ্রহের পরিবর্তে ৩ টি করে কঙ্কালের গ্রহের সারফেস ও আকাশ করতে হয় এক পাশে । অন্য পাশে এই তিনটির বিপরীত নিলে হয় প্রথম লাইন আকাশ ও দ্বিতীয় লাইন সারফেস। এটি পৃথিবীর ভিতরের কঙ্কাল স্ট্রাক্চার বা চূল্লি। এখন এদের মধ্য দিয়ে পৃথিবী প্রবাহিত করুন।
তাহলে চার গ্রহের দুটি করে লাইন পাওয়া যাবে পরস্পর বিপরীত গোলার্ধে। বা প্ল্যানেটারীর টুইন ফিল্ড পাওয়া গেলো। দু দিকেই এক সাথে পৃথিবী প্রবাহিত হচ্ছে দুটি ধ্রুবতারা নিয়ে এবং দুটি সূর্য নিয়ে। এটিকে চালনা করতে জীবজগতের বাঁচার ইচ্ছাকে প্রাধান্য দিয়ে নিজেদের জ্বালানি তৈরি করে দিতে হচ্ছে। যা প্রতি ৬ মাস নিউক্লিয়ার চূল্লি উত্তর দক্ষিণে জ্বালানো হচ্ছে নিভানো হচ্ছে। এটি এক সাথে দুই মেরুতে ফিশন ফিউশনের বিপরীতে ফিউশন ফিশন হওয়ায় ধীর গতির ব্ল্যাক হোল স্পিন কার্যকর করছে।
প্ল্যানেটারী টুইন ফিল্ড ডায়াগ্রাম তৈরি করতে অনেকটা লেখা চলে আসলো। প্ল্যানেটগুলোর ৬টির মধ্য দিয়ে পৃথিবী টুইন প্ল্যানেট চলছে চলুক। এখন বুধ, মঙ্গল,বৃহস্পতি,শনি,নেপচুন এবং প্লুটোর গ্যাসিয়াস অবজেক্ট ও সারফেস বা শক্ত স্পেসের অবজেক্ট যেভাবে পর্যালোচনায় আছে টেলিস্কোপের দৃষ্টি ভঙ্গিতে যা কিছু দেখা যায় সব এক সাথে বিপরীত স্পেস। এই বিপরীত স্পেসের মধ্যে কঠিন ও গ্যাসীয় অবজেক্ট দিয়ে একই সময়ের দেখায় সারফেস ও আকাশ বিভক্ত করলে বুধ মঙ্গল ও প্লুটোকে সারফেসের অন্তর্ভূক্ত করতে হবে আর বৃহস্পতি শনি ও নেপ্চুনকে আকাশের অবজেক্টে বিভক্ত করে দ্বিতীয় লাইনে দিতে হবে। তাহলে এদের দুই গোলার্ধে দিবস ও রাতে পৃথকভাবে সারফেসকে আকাশ ও আকাশকে সারফেস বানাতে পারবেন।
একটি বিষয় লক্ষ্য করুন দুই মেরুর প্রত্যেকটির টুইন চূল্লিতে ধীর গতিতে চূল্লি জ্বলছে এবং নিভছে যা উর্ষা মেজর লিটল ডিপ ও ডিপ স্পেসে পূর্ব পশ্চিম টুইন স্পেস তৈরি করছে। যা ব্ল্যাক হোল ফিল্ড স্পিনের রশ্মি অনেক দূর দিয়ে বাঁকিয়ে ৭ টি করে গ্রহের টুইন উর্ষা মেজর আমাদের আয়নোস্ফেয়ারের দুই বিপরীতকে স্পষ্ট করছে। বা দুই উত্তর ও দুই দক্ষিণের ছয়মাস দিবস ও ছয় মাস রাতকে ফিক্সট করে দেখাচ্ছে।
দুই মেরুর ধীর গতির মধ্যে আমরা চিরায়ত বরফ দেখছি। যা পৃথিবীর প্রবাহ তৈরির নিয়মিত চলক থাকলে বা ফিশন ও ফিউশনে বরফ গলা এবং বরফ তৈরি হওয়া নিয়ম মাফিক হলে এই অবজেক্টের টুইন থেকে পৃথিবী জীবন তৈরি করতে পারার মধ্যে প্ল্যানেটারির টুইন ফিল্ড এলাইনমেন্ট সঠিকভাবে নির্ধারিত হয়ে আছে।
শুক্রকে দুদিকে বরফ তৈরির কাজে লাগানো হয়েছে আর ইউরেনাসকে প্রবাহমান নদীর মতো করে এই দুয়ের চলাচল প্রথম সবার উপরে দেখা যাচ্ছে। যে কারণে পৃথিবীর সাপেক্ষে ধীর গতির প্রবাহমান টুইন পানির তিন অবস্হা আমরা এই দুই থেকে দিনের চাঁদ দুটি এবং রাতের চাঁদ দুটি পাচ্ছি। আমাদের বসবাসের অবজেক্টগুলোর ফিউশন ফিশন টুইন কার্যক্রম ৭ পৃথিবীর ম্যাটার এন্টি ম্যাটার হলে সবার সাথে পানির টুইনের স্পিনিং ধীর গতিতে সারফেস ও আকাশের সাথে সবার সাথে এন্টি স্পিনে।
উত্তর দক্ষিণের টুইন দুই পৃথিবীর কেন্দ্র এবং চূল্লি জ্বলে, নিভে প্রতি দিন, প্রতি রাতে হলে মহান আল্লাহ পৃথিবী সৃষ্টির আগে সর্ব প্রথম পানিতে সিংহাসন বসিয়েছিলেন কেনো সহজেই বুঝতে পারা যায়।
এই পানির টুইন ফিশন ফিউশন সবার সাথে এন্টি স্পিনে এজন্য প্রবাহমান আজও।
মহান আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ট, সব বিষয়ের অসীম জ্ঞানী এবং সকল সৃষ্টির অভিভাবক প্ল্যানেটারি সিস্টেমের টুইন ফিল্ড স্টার্ট করেছিলেন নেপ্চুন ও শুক্রের পরস্পর বিপরীত টুইন স্পিন দিয়ে। যা ব্ল্যাক হোল থিওরি প্রমাণ করছে। এজন্য পরস্পর বিপরীত দুই পৃথিবী ব্ল্যাক হোল যুক্ত ১৬ টি ফিল্ড তৈরি করে।
প্রতিটি কঙ্কাল গ্রহের ব্ল্যাক হোলের সারফেসের বিপরীত সারফেসে পানি থাকছে। যেহেতু প্রত্যেকটির সাথে এই শুক্র ও ইউরেনাস বিপরীত স্পিনে থাকছে। আবার কঙ্কালগুলোর টুইন ফিল্ডকেও পৃথিবীর টুইন ফিল্ডের সাথেও এন্টি স্পিনে রাখা হয়েছে। আবার যেহেতু পৃথিবীর এই আবরনকেও টুইন ইউরেনাস, শুক্র বিপরীত স্পিনে রেখেছে বলে পৃথিবীর দুই ফিল্ডই পানির সাথে থাকতে পারে । এজন্য কঙ্কাল বন্ধাত্ব তৈরি করে। জীবন তৈরি করতে পারে না।