Creation is trapped in THE BLACK HOLE | Article no 2
Rakim University of Bangladesh has discovered black hole theory, dark matter theory or any creation of single not twin opposite spin. Space has no place anywhere in creation. All infinity is the invisible space of present time.If you don't know these theories, the opposite will suddenly come and destroy you
Rakim University of Bangladesh has discovered black hole theory, dark matter theory or any creation of single not twin opposite spin. Space has no place anywhere in creation. All infinity is the invisible space of present time.If you don't know these theories, the opposite will suddenly come and destroy you
For example, the NASA spaceship two east and two west where they meet before sunrise and at the end of sunset, half an hour before and an hour after the formation of two small worlds, because the ionosphere label is small, the opposite ionosphere label is very close.
At the speed at which the spaceship is launched, the opposite space is near and the opposite space is not created at a safe distance, and the spaceship crashes on impact. A civilization of mechanics know themselves as scientists and Hawking, Einstein, Planck have taught them that an infinity of space can run into nothingness.But the fact is that two opposite spaces create opposite spins every moment matter anti matter creates two opposite worlds. The opposite spin of these two, the spaceship rises to create more anti-spin, as opposed to the tube forming the ionosphere in the twin space sky.Like the flow of water on two opposite sides of the earth. A spaceship moves forward with a slightly higher spin than the spin at which two opposite spaces are moving. Just as the water of two oceans fuse together to create ice, spaceships also create solids of junk through fusion.Thus the space agency is polluting the environment of their country's two MPs and their destination's twin objects. They have since been constantly spreading fission and fusion reactions on earth every moment from both their space and the space of the destination, spreading pollution to all natural worlds. Astronaut mechanics should also be banned and university studies should be stopped.
Because it is anti-realistic or anti-scientific to conduct expeditions for the purpose of living and living in opposite space. They are creating serious pollution in the environment and are leading to suicidal death and so is the state of civilization.
If this spin-coupled or spring tube crosses the maximum label 600 miles skyward, the reverse ionosphere is obtained. But then from noon this channel makes billions of spins. Going through these billions of spins would take a long time to traverse the first Earth's space.It seems that the opposite earth or sun is 93 million miles away. Therefore, two hours after dawn or dusk, spaceships can travel because the low-spin path is closer to opposite space.
During the day, antispace at night can be found as the Sun two hours before or after midday but will show invisible darkness. By crossing a little less than 600 miles in one direction and the same 600 miles in the opposite direction, landing on the night world is possible.And that would be 1/16th of our world in opposition to any one of the 16 fields.
At the moment of sunrise two opposite worlds or two suns are forming 30 km apart. Here two worlds or two poles are disappearing.Against the same time in the west the day's earth vanishes at two sun dot points. Again from there two pole stars or two opposite worlds are born 30 miles apart. That is, creation has two opposites.And it vanishes from both sides of the black hole and is re-created from the black in two opposite spins.
সৃষ্টি আটকে আছে ব্ল্যাক হোলে। আর্টিকেল নং ২
বাংলাদেশের রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় আবিস্কার করেছে ব্ল্যাক হোল থিওরি,ডার্ক ম্যাটার থিওরি বা যেকোনো সৃষ্টি সিঙ্গেল নয় টুইন ভাবে বিপরীত স্পিনের। মহাশূন্য বলতে কোনো স্হান নেই সৃষ্টির কোথাও। সব ইনফিনিটি বর্তমানকালের সময়ের অদৃশ্য স্হান। এসব থিওরি না জানলে হঠাৎ বিপরীত এসে আঘাত করে ধ্বংস করে দেয়।
যেমন নাসার স্পেসশীপ দুই পূর্ব দুই পশ্চিম যেখানে সূর্যোদয়ের আগে ও সুর্যাস্তের শেষে মিলিত হয় এর আধা ঘন্টা এক ঘন্টা আগে পরে ছোট্ট দুই পৃথিবী তৈরি হওয়ায় আয়নোস্ফেয়ার লেবেল ছোট্ট থাকায় বিপরীত আয়নোস্ফেয়ার লেবেল খুব কাছে থাকে।
স্পেসশীপ যে স্পিডে লঞ্চ করে সেই স্পিডে উঠলে বিপরীত স্পেস কাছে থাকায় নিরাপদ দূরত্বে বিপরীত স্পেস সৃষ্টি না হওয়ায় ধাক্কা লেগে স্পেসশীপ ক্রাস হয়ে যায়। ম্যাকানিক্সদের সভ্যতা নিজেদের বিজ্ঞানী হিসাবে জানে এবং হকিং,আইনস্টাইন,প্ল্যাঙ্ক তাদের শিখিয়েছে যে এক স্পেসের অসীম শূন্যে ছুটে চলা যায়। কিন্তু বিষয়টি এমন যে পরস্পর বিপরীত দুই স্পেস প্রতি মুহুর্তে বিপরীত স্পিন তৈরি করে ম্যাটার এন্টি ম্যাটার দুই বিপরীত দিকের পৃথিবী তৈরি করতে থাকে। এই দুইয়ের বিপরীত স্পিন, টুইন স্পেসের আকাশে যতোটা আয়নোস্ফেয়ারের নল তৈরি করে সেই নল তৈরি হওয়ার বিপরীতে স্পেসশিপ বেশি এন্টি স্পিন তৈরি করতে করতে উপরে উঠে যায়। পৃথিবীর দুই বিপরীতে পানি প্রবাহের মতো। যে স্পিনে দুই বিপরীত স্পেস চলছে তার চেয়ে সামান্য বেশি স্পিন করে পানির বেশি চলার মতো স্পেসশীপ এগিয়ে চলে। এটি যেমন দুই সাগরের পানি এক স্হানে ফিউশন বিক্রিয়ায় মিলিত করে বরফ তৈরি করছে ঠিক স্পেসশীপও ফিউশনের মাধ্যমে আবর্জনার জমাট তৈরি করে চলে। এভাবে স্পেস এজেন্সী তাদের দেশের দুই ম্পেসকে পরিবেশ দুষন করছে এবং তাদের গন্তব্যের টুইন অবজেক্টকে। এরা এরপর থেকে তাদের উভয় স্পেস ও গন্তব্যের উভয় স্পেস থেকে স্হায়ীভাবে প্রতিমুহুর্তে পৃথিবীতে ফিশন,ফিউশন বিক্রিয়া ঘটিয়ে ছড়িয়ে দিচ্ছে সমস্ত ন্যাচারাল পৃথিবীতে দুষন। এজন্য এস্ট্রোনট ম্যাকানিক্সদেরও আটকাতে হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যয়ন বন্ধ করতে হবে। কেননা বিপরীত স্পেসে বসবাস ও বসবাসের উদ্দেশ্যে অভিযান পরিচালনা করা বাস্তবতাবিরোধী বা বিজ্ঞান বিরোধী। পরিবেশে মারাত্মক দূষন তৈরি করছে এবং আত্মহত্যার মতো মৃত্যুমুখী হচ্ছে ওরা এবং সভ্যতার দশাও এমন করছে।
এই স্পিন যুক্ত বা স্প্রিংয়ের নল সর্বোচ্চ লেবেল ৬০০ মাইল আকাশে অতিক্রম করলে বিপরীত আয়নোস্ফেয়ার পাওয়া যাবে। কিন্তু ততোক্ষনে দুপুর হতে হতে এই নালি কোটি কোটি চলার স্পিন তৈরি করে। এই কোটি কোটি স্পিন অতিক্রম করতে প্রথম পৃথিবীর স্পেস অতিক্রম করতে অনেক সময় লেগে যাবে। মনে হয়ে থাকে ৯ কোটি ৩০ লক্ষ মাইল দূরে থাকে বিপরীত পৃথিবী বা সূর্য। এজন্য সকাল সন্ধ্যার শুরুর দু ঘন্টা পর বা আগে কম স্পিন পথ সৃষ্টি হওয়ায় বিপরীত স্পেস কাছাকাছি থাকে বলে স্পেসশিপে ভ্রমণ করা যায়। দিনে গেলে রাতের এন্টি স্পেসকে সূর্য হিসাবে পাওয়া যাবে মধ্য দুপুরের দুঘন্টা আগে পরে কিন্তু অদৃশ্য অন্ধকার দেখাবে। একদিকে ৬০০ মাইলের কিছুটা কম অতিক্রম করতে এবং বিপরীত দিকে একই ৬০০ মাইলের এই বিপরীত আকাশ অতিক্রম করলে রাতের পৃথিবীতে অবরতরন সম্ভব। আর তা হবে ১৬ টি ফিল্ডের যে কোনো একটি দিয়ে অপজিটে আমাদের এই পৃথিবীই ১/১৬ অংশ দেখি।
সূর্যোদয়ের মুহুর্তে ৩০ কিলোমিটার দূরে বিপরীত দুই পৃথিবী বা দুই সূর্য তৈরি হচ্ছে। এখানে দুই পৃথিবী বা দুই ধ্রুবতারা বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। একই সময়ের বিপরীতে পশ্চিমে দিনের পৃথিবী দুই সূর্য ডট পয়েন্টে বিলুপ্ত হয়। আবার সেখান থেকে দুই ধ্রুবতারা বা দুই বিপরীত পৃথিবী জন্ম নিচ্ছে ৩০ মাইল দূরে। অর্থাৎ সৃষ্টির দুই বিপরীত আছে। এবং তা ব্ল্যাক হোলে উভয় দিক থেকে বিলুপ্ত হয়ে দুই বিপরীত স্পিনে পূনরায় সৃষ্টি হচ্ছে ব্ল্যাক থেকে।