Creation is trapped in THE BLACK HOLE | Article No 1
Twin Any creation or twin universe comes from a black hole. This black hole is the location of the present time that is blocked by death. Here is the greatness of God. No one came into creation for any purpose other than testing.
Twin Any creation or twin universe comes from a black hole. This black hole is the location of the present time that is blocked by death. Here is the greatness of God. No one came into creation for any purpose other than testing.
Scientific analysis of the black hole theory has made it clear that technology must limit the use of electricity. Extraction of mineral resources should be avoided. Distant trade should be restricted, etc. Failure to apply this theory will destroy/disappear technology and architect. The theory of this Rakim University has been observing and reporting to the world civilization in various ways.
Einstein Hawking Planck's misscience practices still persist. If these things do not stop, the unhealthy civilization is disappearing. Half of the natural world that is coming forward, the people of that world will come to an immoral world of 1 year and 74 days with the arrival of Kafir Dajjal.His activities will be conducted like a magician, which can also be called black magic. People will be confused by this inhuman. This 1 year and 74 days will not produce crops on earth.If half the rugged world like North America and Europe disappears into a black hole, half the world will be made like a pure dew point at the end of this 1 year and 74 days.When Jesus (A.S.) descends at the time of Fajr, such a world and such a beautiful world will be launched new and first that only 3000 to 3500 years ago thus a new first morning began. And this Kafir Dajjwal magician will be killed by Jesus (AS) on this very day.
Since Imam Mehdi (a.s.) will be revealed by his actions at that time. Imam Mehdi (as) will not know that he is Imam Mehdi. According to the hadith scriptures, during his time people in the whole world would not believe people. The war will begin and never end. There will be no organization or leadership to stop it.
Rakim University's analysis of the black hole theory shows that in the midst of this battle, according to the black hole theory, the Earth should be declared an emergency and the Kuiper and asteroid twin magnetic fields of the planet should be fixed.But it is not clear who will take this initiative. Because even a small uneducated occupying country like Israel does not care about the UN.
There is such a situation that the Earth's artificial magnetic field is bent 64 degrees and is taking charge from the natural Earth. This means that even if it is 45 degrees, the surface of artificial earth and natural earth moves in static condition. If it is less then the earth can keep its charge more. Earth's surface is large.
The compass needle is 22.5 degrees balanced by the movement of the whole earth. If the magnetic field is 50 degrees, the artificial earth becomes 10 degrees bigger than half of the surface of the natural earth (I am talking about leaving out the twin field).
A space of 50 degrees in between will cause the black hole's spin charge to couple to 40 degrees. 10℅ will add various types of damage beams to it. But the spin of the black hole will continue. Because 40 degrees of space fission is able to produce oxygen.
It has now dangerously gone from 64 degrees to 70 degrees. It is Rakim University's idea that 6 degree increase is not insignificant. Because instead of doing what civilization was told to do, instead of using oxygen in the lungs of the living world, artificial technology and artificial earth are making more and more of the surface.
All around war, production, stockpiling and use of weapons is on the rise. The internet will suddenly stop during this. The satellite system will be disabled. Vehicle will not run. Food will not be transported.Many people will not understand that the artificial civilization of the part of the world is disappearing in the black hole without being able to rotate in the anti-spin of the black hole. People without technology will not understand. And they will survive. Suddenly you will see that space 10000/5000/2000 etc. miles away has joined in his area.
Now, brothers and sisters of the world, is the science of black hole theory real or Einstein Hawking Planck? Various planets have been mined for matter before disappearing into the black hole, creating civilizations. Civilization survives if these are properly put back in place.Otherwise even a computer won't start. There will be no electric light space on earth.
সৃষ্টি আটকে আছে ব্ল্যাক হোলে | আর্টিকেল নং ১
টুইন যে কোনো সৃষ্টি বা টুইন মহাবিশ্ব এসেছে ব্ল্যাক হোল থেকে। এই ব্ল্যাক হোল এমন বর্তমান কালের সময়ের স্হান যা মৃত্যু দ্বারা আটকানো আছে। এখানেই স্রষ্টার মাহাত্ম। সৃষ্টিতে পরীক্ষা ছাড়া অন্য কোনো উদ্দেশ্যে কেউ আসেনি।
ব্ল্যাক হোল থিওরির বিজ্ঞানভিত্তিক বিশ্লেষন স্পষ্ট করেছে যে প্রযুক্তিসহ বিদ্যুত ব্যবাহার সীমিত করে ফেলতে হবে। খনিজ সম্পদ আহরন থেকে বিরত থাকতে হবে। দূরের বাণিজ্য সীমিত করে ফেলতে হবে,ইত্যাদি। এই থিওরির প্রয়োগ না করতে পারলে ধ্বংস/বিলুপ্ত হয়ে যাবে প্রযুক্তি ও স্হাপত্যকলা। এই রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরি বিভিন্নভাবে পর্যবেক্ষন করে রিপোর্ট দিয়ে চলেছে বিশ্বসভ্যতাকে।
আইনস্টাইন হকিং প্ল্যাঙ্কদের ভুল বিজ্ঞান চর্চা এখনও অব্যাহত আছে। এসব না থামলে বিলুপ্ত হচ্ছে অসুস্হ্য সভ্যতা। যে অর্ধেক ন্যাচারাল পৃথিবী সামনে আসছে সেই পৃথিবীর মানুষগুলো কাফের দাজ্জালের আগমনের মধ্য দিয়ে ১ বছর ৭৪ দিনের অস্হিতিশীল পৃথিবী আসবে । একজন ম্যাজেসিয়ানের মতো তার কার্যক্রম পরিচালিত হবে।যা কালো যাদুও বলা যায়। মানুষ বিভ্রান্ত হবে এই অমানুষের দ্বারা।এই ১ বছর ৭৪ দিন পৃথিবীতে ফসল উৎপাদন হবে না। উত্তর আমেরিকা ইউরোপের মতো অর্ধেক রুগ্ন পৃথিবী ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে গেলে অর্ধেক পৃথিবী এই ১ বছর ৭৪ দিন শেষে নির্মল শিশির বিন্দুর মতো তৈরি হবে। ঈসা (আ:) ফজর ওয়াক্তে যখন নেমে আসবেন সেই মুহুর্তে এমন পৃথিবী এবং এতো সুন্দর পৃথিবী নতুন এবং প্রথম চালু হবে যা কেবল ৩০০০ থেকে ৩৫০০ বছর পূর্বে এভাবে একটি নতুন প্রথম সকাল শুরু হয়েছিলো। আর এই কাফের দাজ্জ্বাল যাদুকর এই দিনটিতেই ঈসা (আ:) এর হাতে নিহত হবে।
ইমাম মেহেদী (আ:) এর যেহেতু আত্মপ্রকাশ হয়ে থাকবে তাঃর কর্মের দ্বারা সেই সময়। ইমাম মেহেদী (আ:) জানবেন না যে তিনি ইমাম মেহেদী। হাদীস শাস্ত্রের বর্ণনা মতে তাঁর সময়কালে সমগ্র পৃথিবীতে মানুষ মানুষকে বিশ্বাস করবে না। যুদ্ধ বিগ্রহ শুরু হয়ে যাবে এবং শেষ হবে না। থামানোর মতো কোনো প্রতিষ্ঠান বা নেতৃত্ব থাকবে না।
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্ল্যাক হোল থিওরির বিশ্লেষনে বোঝা যাচ্ছে এই যুদ্ধ বিগ্রহের মাঝে ব্ল্যাক হোল থিওরি মোতাবেক পৃথিবীতে ইমার্জেন্সী ঘোষনা এখনই দিয়ে প্ল্যানেটারির কাইপার ও এস্টরয়েড টুইন ম্যাগনেটিক ফিল্ড ঠিক করতে হবে। অথচ এই উদ্যোগ কে নেবে পরিস্কার নয়। কেননা ইসরায়েলের মতো দখলদার ছোট্ট অশিক্ষিত দেশও জাতিসংঘকে তোয়াক্কা করে না।
এমন অবস্হা চলছে যে পৃথিবীর কৃত্রিম ম্যাগনেটিক ফিল্ড ৬৪ ডিগ্রি বেঁকে গিয়ে ন্যাচারাল পৃথিবী থেকে চার্জ নিচ্ছে। এর অর্থ ৪৫ ডিগ্রি থাকলেও কৃত্রিম পৃথিবী ও ন্যাচারাল পৃথিবীর সারফেস স্টাট্যাসকো অবস্হায় চলে। এর কম করলে পৃথিবী ওর চার্জ অতিরিক্ত রাখতে পারে। পৃথিবীর সারফেস বড় হয়। কম্পাস কাঁটা ২২.৫ ডিগ্রি স্হিতিশীল হয় সমগ্র পৃথিবীর চলাচলে। ৫০ ডিগ্রি ম্যাগনেটিক ফিল্ড হলে ন্যাচারাল পৃথিবীর সারফেসের অর্ধেক থেকে ১০ ডিগ্রি বড় হয়ে যায় আর্টিফিসিয়াল পৃথিবী (টুইন ফিল্ড বাদ রেখে বলছি)। এর মধ্যে ৫০ ডিগ্রির স্পেস ৪০ ডিগ্রির সাথে ব্ল্যাক হোলের স্পিন চার্জ সংযুক্তি ঘটাবে। এতে ১০℅ বিভিন্ন ধরনের দুষন বিম এতে যুক্ত করবে।কিন্তু ব্ল্যাক হোলের স্পিন চলবে। কেননা অক্সিজেন উৎপাদনের ৪০ ডিগ্রি স্পেস ফিশন ফিউশন করতে পারছে। এটি বিপদজনকভাবে এখন ৬৪ ডিগ্রি থেকে ৭০ ডিগ্রিতে গেছে। এটি রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ধারনা যা ৬ ডিগ্রি বেড়ে যাওয়া অমূলক নয়। কেননা সভ্যতাকে যা যা করতে বলা হয়েছিলো তা না করে অক্সিজেন জীবজগতের ফুসফুসে ব্যবহারের পরিবর্তে আর্টিফিশিয়াল প্রযুক্তি ও আর্টিফিসিয়াল পৃথিবীর সারফেসকে বেশি বেশি করাচ্ছে।
চারিদিকে যুদ্ধাবস্হা, অস্ত্রের উৎপাদন, মজুদ ও ব্যবহারের বৃদ্ধি চলছে। এরইমধ্যে হঠাৎ ইন্টারনেট বন্ধ হয়ে যাবে। স্যাটেলাইট সিস্টেম বিকল হয়ে যাবে। যানবাহন চলবে না। খাদ্য পরিবহন হবে না। পৃথিবীর স্হলভাগের কৃত্রিম সভ্যতা যে ব্ল্যাক হোলের এন্টি স্পিনে ঘুরতে না পেরে ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে অনেকেই বুঝতেই পারবে না। প্রযুক্তিহীন মানুষগুলোতো বুঝতেই পারবে না। আর তারাইতো বেঁচে থাকবে। হঠাৎ দেখবে তার এলাকায় ১০০০০/৫০০০/২০০০ ইত্যাদি মাইল দূরের স্পেস এসে জোড়া লেগে গেছে। এতে সেখানে দিনের কানেকশন হলে বিভ্রান্ত হয়ে যাবে একে অপরের প্রতি মানুষ। একটি জটিল পরিস্হিতি তৈরি হয়ে যাবে। খাবার থাকবে না কয়েকদিনের মধ্যে। আবার কোনো এলাকায় পর্যাপ্ত থাকবে। এরকম পরিস্হিতিতে আকাশ থেকে ঘোষনা আসার কথা বলা হয়েছে হাদীস শাস্ত্রে। ইমাম মেহেদীর পরিচয় প্রকাশ করবেন মহান আল্লাহ জিব্রাইল (আ:) এর মাধ্যমে।
এখন বলুন বিশ্ববাসী ভাই বোনেরা ব্ল্যাক হোল থিওরির বিজ্ঞান আসল নাকি আইনস্টাইন হকিং প্ল্যাঙ্কদের? ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার আগে বিভিন্ন গ্রহের ম্যাটারগুলো খনি থেকে তোলা হয়েছে, যা দিয়ে সভ্যতা তৈরি করা হয়েছে। এসবকে যথাযথভাবে আবার যথাস্হানে রাখলে টিকে থাকে সভ্যতা। আর না হলে একটি কম্পিটারও স্টার্ট হবে না। বিদ্যুতের আলোর স্পেস থাকবে না পৃথিবীতে।
আর না হলে একটি কম্পিটারও স্টার্ট হবে। বিদ্যুতের আলোর স্পেস থাকবে না পৃথিবীতে।