In black hole field theory, creation pulls south by day, north by night
The black hole field theory reveals opposite spins of Earth’s poles influence light and water flow. Night and day worlds contrast, creating unseen dark matter. Rakim University offers crucial insights into these cosmic phenomena
In the black hole field theory, the pull of creation is at the south pole during the day and opposite at night. The North Pole is connected to the South Pole and the South Pole is connected to the North Black Hole Field.
As light rays are bent by the spin of the black hole, the Sun appears to rise from south to east, while the opposite pole star rises from north to south. Actually the solstice goes from west to east. A few proofs have already been given. Day and night worlds are completely opposite to each other. This is the opposite of the usual east-to-west spin of space west-to-east dark matter spin. which cannot be seen. Zulfi will be the star when it is seen. It has been said by the Holy Prophet (PBUH) that it will come down. And the other half will undergo many additions and subtractions while being reorganized. Meanwhile, as there is a space field in the remaining half, those who will hear the east-west meeting means that the loud noise that will be created when the metal collides will take a few hours to bend the spin of the black hole. And if Zulfi star is seen, the news will reach the people. It is said to keep the house closed with a sheet at night.
The water of two rivers does not mix together. Because the Earth's North Pole and South Pole are spinning opposite to each other. These two opposite poles have to be cooled by ice instead of heating the space of the Earth opposite the night called the Sun. They are two currents of melt water flowing in the earth. A black hole field of two rays of water and anti-water is everywhere. A river descends from the mountains to the plains of the seas and oceans we are all watching. In the same process, conversely, opposite space on Earth takes water from the oceans to the mountains.
These two fields are similar to the black hole field theory of electron beam and positron beam. And the fact that these two rivers run through an opposite space means that the space river of the night world is connected to the dark matter we cannot see.Oxygen nitrogen opposite black hole field formation of positive metal charge field means that they in the Earth's soil system over the metallic and non-metallic rays in the flow of negative rays with the negative of two opposite ions of water in organic matter hold each other black hole opposite field. Along with this inorganic, the organic field of the soil traps the positive metallic rays of water and pulls them towards the poles. Pulling towards the pole means that the twin field of the black hole field is the world being born every day through the Exist space and the creation is leaving through the Anti-Exist space.
How much matter and anti-matter rays in the twin field of the world, the black hole field! Their south north north south twin black holes are emerging from and leaving the field.
We have shown the birth of the sun in the south. Because there was a polar star North Earth as a metallic object. To the south oxygen has fissioned in metallic plates. Current civilization knows that metal particles can be broken by radio active fields, but civilization can create charges by reversing the way nature creates charges. And if there is no charge in the natural field, there will be no creation of matter anti matter. This is the fatal inconsistency of the survival of the present civilization.
In fusion, south north merges and water is formed. This water will not form unless there is another spin opposite to the ionic field in which this water is spinning.
Two ions of water are shown in north and south. This water is always ice. But if a planet in the southern black hole field called the Sun heats the water, this state of boiling water does not exist here. There are two oceans of water with the anti-field of the black hole or the field inside the black hole. This separate water rises skyward in two directions, opposite to the direction in which it spins at normal temperatures.
Here it is not seen that the ice melts from the poles and the water becomes normal. This fission fusion occurs in dark matter space. Like mountain streams. Now these opposite spaces are seen. Current civilization thinks technology is showing these. Actually the habitable fields of the technology have moved away from the natural fields of black holes. We are creating opposite fields with the matter and anti-matter of creation that we are giving birth to the body of the earth by creating a field of charged rays every day.
In fact, the anti-black hole field of organisms is normal. We applied organic magnet anti-field under the cracks that we see in the ground or in the ice. It has become difficult for human civilization to catch these. Because everyone in the world has to leave everything behind and do it simultaneously. Therefore Rakim University has published the theories for the welfare of mankind by the infinite mercy of Almighty Allah. Science study curriculum of any university in the world is not correct.
ব্ল্যাক হোল ফিল্ড থিওরিতে সৃষ্টির টান দক্ষিণ মেরুতে দিনে,রাতে বিপরীতে। উত্তর মেরুর সাথে দক্ষিণ মেরু সংযুক্ত এবং দক্ষিণ মেরুর সাথে উত্তর ব্ল্যাক হোল ফিল্ড সংযুক্ত।
আলোক রশ্মি ব্ল্যাক হোলের স্পিনে বেঁকে যায় বলে সূর্য দক্ষিণ থেকে পূর্বে উদয় হতে দেখা যায়।আর এর বিপরীত ধ্রুবতারা উত্তর থেকে দক্ষিণে যায়। আসলে ধ্রুবতারা পশ্চিম থেকে পূর্বে যায়। কয়েকটি প্রমাণ ইতিপূর্বে দেওয়া হয়েছে। দিবস ও রাতের পৃথিবী একে অপরের সম্পূর্ণ বিপরীত। এই যে পূর্ব থেকে পশ্চিমে অস্ত যাওয়া স্বাভাবিক দেখা এর বিপরীত স্পেস পশ্চিম থেকে পূর্বে চলা ডার্ক ম্যাটার স্পিন । যা দেখা যায় না। এটি যখন দেখা যাবে জুলফি তারকা হবে। নীচে নেমে আসা হবে বলে বলা হয়েছে মহানবী (সা:) কর্তৃক।
আর বাঁকি অর্ধেক পূনর্গঠিত হওয়োর সময় বহু সংযোজন বিয়োজন হবে। এসময় বাঁকি অর্ধেকে স্পেস ফিল্ড থাকায় যারা শুনতে পাবে পূর্ব পশ্চিম মিলিত হওয়া মানে ধাতব সংঘর্ষ হলে যে বিকট শব্দ তৈরি হবে তা ব্ল্যাক হোলের স্পিনে বাঁকিয়ে আসতে কয়েক ঘন্টা সময় লাগবে কানে তখন শব্দ শোনামাত্র সেজদায় পতিত হয়ে দোওয়া পড়তে বলেছেন। আর জুলফি তারকা দেখলে চাদর মুড়ি দিয়ে ঘর বন্ধ করে থাকার কথা বলা হয়েছে।
দুই নদীর পানি এক সাথে মিশে না। কেননা পৃথিবীর উত্তর মেরু দক্ষিণ মেরু পরস্পর বিপরীতে স্পিন করছে বলে। সূর্য নামক রাতের বিপরীত পৃথিবীর স্পেসকে উত্তপ্ত করা থেকে এই দুই বিপরীত মেরু বরফ দিয়ে ঠান্ডা করতে হচ্ছে বলে। এরা গলে পানির দুটি স্রোতধারা বহমান পৃথিবীতে। পানি ও বিপরীত পানির দুই রশ্মির ব্ল্যাক হোল ফিল্ড সর্বোত্র। একটি নদী পাহাড় থেকে সমতলে নেমে যায় সাগর মহাসাগরে সবিই দেখছি।একই প্রক্রিয়ায় বিপরীতভাবে পৃথিবীর বিপরীত স্পেস সাগর থেকে পানি পাহাড়ে নিচ্ছে।
এই দুই ফিল্ড ইলেক্ট্রন রশ্মি ও পজিট্রন রশ্মির ব্ল্যাক হোল ফিল্ড থিওরির মতো। আর এই দুই নদীর একটি বিপরীত স্পেস দিয়ে চলার অর্থ রাতের পৃথিবীর স্পেস নদীর সাথে সংযুক্ত আছে যা ডার্ক ম্যাটার আমরা দেখতে পাই না। অক্সিজেন নাইট্রোজেনের বিপরীত ব্লাাক হোল ফিল্ড পজিটিভ ধাতব চার্জ ফিল্ডের তৈরি মানে এরা পৃথিবীর সয়েল সিস্টেমে ধাতব ও অধতব রশ্মির উপর দিয়ে নেগেটিভ রশ্মির প্রবাহে পানির দুটি বিপরীত আয়নের নেগেটিভের সাথে ইন অর্গানিক ম্যাটার একে অপরকে ব্ল্যক হোলের বিপরীত ফিল্ড আটকে ধরে থাকে।এই ইনঅর্গানিকের সাথে মাটির অর্গানিক ফিল্ড পানির পজিটিভ ধাতব রশ্মিকে আটকে ধরে মেরুর দিকে টানে। মেরুর দিকে টানর অর্থ হলো ব্লাক হোল ফিল্ডের টুইন ফিল্ড পৃথিবীর জন্ম হচ্ছে প্রতিদিন এক্সিস্ট স্পেস দিয়ে আর সৃষ্টি চলে যাচ্ছে এন্টি এক্সিস্ট স্পেস দিয়ে।
পৃথিবীর টুইন ফিল্ডে কতো ম্যাটার ও এন্টি ম্যাটার রশ্মির ব্ল্যাক হোল ফিল্ড! তাদের দক্ষিণ উত্তর উত্তর দক্ষিণ টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ড থেকে সৃষ্টি হচ্ছে আর চলে যাচ্ছে।
আমরা সূর্যের জন্ম দক্ষিণ দিয়ে দেখিয়েছি। কেননা সেখানে ধ্রুবতারা উত্তর পৃথিবীও ছিলো ধাতব বস্তু হিসাবে।দক্ষিণ বলতে অক্সিজেন অধাতব প্লেটে ফিশন হয়েছে। বর্তমান সভ্যতা জানে ধাতব বস্তর রেডিও এক্টিভ ফিল্ড ধাতবকে ভাঙ্গা যায়।কিন্ত ন্যাচার যে পদ্ধতিতে চার্জ উৎপন্ন করে সভ্যতা তার বিপরীত করলে চার্জ তৈরি করতে পারে। আর ন্যাচারাল ফিল্ডে চার্জ না থাকলে ম্যাটার এন্টি ম্যাটার সৃষ্টিও থাকবে না। এই বিষয়টিই মারাত্মক অসংগতি বর্তমান সভ্যতার টিকে থাকার।
দক্ষিণের ফিউশনে দক্ষিণ উত্তর একত্রিত হয়েছে এবং পানি তৈরি হয়েছে। এই পানি যে আয়নিক ফিল্ডে স্পিন করছে ওর বিপরীতে আর একটি স্পিন না থাকলে এই পানি তৈরি হবে না।
উত্তর দক্ষিণে দুই আয়নের পানি দেখানো হলো। এই পানি সব সময় বরফ। কিন্তু সূর্য নামক দক্ষিণ ব্ল্যাক হোল ফিল্ড পানিকে উত্তপ্ত করলে ফুটন্ত পানির এই অবস্হান এখানে নেই। আছে দুই মহাসাগরের পানির ব্ল্যাক হোলের এন্টি ফিল্ড বা ব্ল্যাক হোলের অভ্যন্তর ফিল্ড দিয়ে। এই পৃথক পানি স্বাভাবিক যে ট্যাম্পারেচারে যে ডাইরেকশনে স্পিন করছে তার বিপরীতে দুই ডাইরেকশনে আকাশের দিকে উঠে গেছে।
এখানে মেরু থেকে বরফ গলে পানি হয় স্বাভাবিক তা দেখা যায় না। ডার্ক ম্যাটার স্পেসে এই ফিশন ফিউশন ঘটে বলে। যেমন পাহাড়ের ঝর্না ধারার মতো। এখন এসব বিপরীত স্পেস দেখা যাচ্ছে । বর্তমান সভ্যতা মনে করছে প্রযুক্তি এসব দেখাচ্ছে। আসলে প্রযুক্তির বসবাসের ফিল্ডগুলো ব্ল্যাক হোলের ন্যাচারাল ফিল্ড থেকে চলে গেছে। আমরা সৃষ্টির যেসব ম্যাটার ও এন্টি ম্যটার নিয়ে প্র জন্ম নিচ্ছি সেরকম দেখছি। আসলে অর্গানিজমের এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ইনঅর্গানিজম স্বাভাবিক। আমরা অর্গানিক ম্যাগনেট এন্টি ফিল্ড করে মাটিতে বা বরফে যে সব ফাটল দেখছি এর নীচে অর্গানিজম করেছি। এপ্লাইড কেমিস্ট্রি প্রাণ রসায়ন।হুদাই সব সাইনস ফ্যাকাল্টি। এসব ধরা দু:সাধ্য হয়ে গেছে মানব সভ্যতার। কেননা এ কাজ সব ফেলে রেখে পৃথিবীর সকলকে একযোগে করতে হবে। এজন্য রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় মহান আল্লাহর অশেষ দয়ায় থিওরিগুলো মানবসভ্যতার কল্যাণে প্রকাশ করেছে। পৃথিবীর কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইন্স স্টাডির ক্যরিকুলাম সঠিক নয়। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আমরা সকলে।