It is not possible to create the past by creating the present tense of time

Dark matter is an object that is the opposite of a black hole. Objects of two opposite spins at the same time. A group of eccentric radio mechanics in France who are thought to have brain problems after receiving the Covid-19 vaccine have said that in 2030, the Prophet's (PBUH) Farewell Hajj will reveal the story behind the airwaves.


Dark matter is an object that is the opposite of a black hole. Objects of two opposite spins at the same time. A group of eccentric radio mechanics in France who are thought to have brain problems after receiving the Covid-19 vaccine have said that in 2030, the Prophet's (PBUH) Farewell Hajj will reveal the story behind the airwaves.

Einstein or Planck saw the waves of the single Earth. Singles have seen the universe. Never seen another wave of opposite space. Which is dark matter. At the same time any creature is born and creates an initial fabrical magnet like a butterfly. It displays a hydrogen anti-hydrogen negative twin, cutting out any creation during the black hole's minimu period.It has a proton beam on one side and an electron beam on the other side. Since all creations are pairs, the proton beam or positron beam spins in the anti-direction of the electron beam with the electron, and the electron beam spins in the anti-direction of the proton beam with the proton beam. The black hole is so close to the center that it is difficult to see it. Farther away from the center these smaller twin matter of black holes fuse together to form a large matter black hole twin field at the center.In this, the surface of nature is compressed from both sides. And new twin matter platforms will be created artificially in existing space. In this way, the fusion process has produced all the debris of the shiny civilization like electricity generation in the fission process. This is the center black hole twin field of nature and against it that is artificially created It will never be found in the orbital time of that surface after the time has passed. That is why it is not possible to return to the past. Because what happens is that charge is spent and the opposite of nature's black hole becomes an artificial twin Earth.Like the spring of this black hole, European and North American artificial earth civilizations whose springs are opened will reach the black hole. And if you go like this in black hole, it is possible to get all the events from the beginning of creation to the end. But then it refers to the disconnection from the present civilization or the afterlife.

So never say like Einstein that it is possible to make time stand still. Or time will become present. Because then in the black hole theory, creation does not exist or there is no body of creation. So the holy face of Muhammad (pbuh) will tell the story of learning to make a messy story of showing the live video.

If the black hole theory of Bangladesh's Rakim University was understood, the French would not have spoken of such strange research as Einstein's strange research.As student, scientist and founder of this university, I am disappointed that these Western uneducated civil society will disappear into the black hole of such weirdos. And the territory of CERN research centers of camera technology will be destroyed.

Meanwhile I have said many times that small nuclear reactors can be built. Each of which may be nuclear powered submarines. That too should be done by building plants that can produce oxygen and nitrogen during the day and night. So that these reactors can naturally produce more than the amount of natural charge they consume.These weak brains who have extreme reluctance in the field of education have made themselves viral on various social media last week by building the infrastructure of the world's largest fusion reactor.It also stated that the reactor's magnetic field would be strengthen 200,000 times the Earth's magnetic field. This is also said to be the CERN lab data modeled on the imaginative Planck.

The theory of the Earth's magnetic field did not originate in the black hole twin field theory of these societies that the Earth's magnetic field never produces the same amount of charge during the beginning and end of the day and night of the two Earths. The energy that the magnetic field creates clusters from the start of the two to the midpoint of day and night to create maximum charge. On the contrary, anti-clustering creates minimum charge from mid- to end session . It is AC current system.

And the amount of Planck fusion from the charge energy produced by the Earth's variable magnetic field would produce the debris that would supply the twin matter of which planet?

At that time, would the Congo Forest supply enough twin charge to maintain the twin surface of the planet Earth, whose twin weak magnetic field makes a reactor plate or reactor? How many countries will the Congo forest supply? And Amazon will supply oxygen to many countries!

The fission fusion of the planet Earth will cut the surface of the planet and accumulate the debris through chemical reactions in the artificial Earth. In this 64 degree natural artificial earth moves and how much time will it take to reach 90 degree? The uneducated civil society living on the surface of the twin space of the artificial world will not be able to survive even for a year.

By uneducated civil society I mean the whole of North America, Europe and their followers or competitors who are currently industrialized civilizations. When the definition of science is said to be invalid, they do not stop but lead themselves to dire consequences. And how long to tell the story of this laboratory? Do you have time to survive? Your core story of a world has also changed. The core area starts rotating in the anti-direction.


সময়ের বর্তমান কাল সৃষ্টি করে অতীত সৃষ্টি করা সম্ভব নয়

ডার্ক ম‍্যাটার এমন একটি অবজেক্ট যা ব্ল‍্যাক হোলের বিপরীতে। একই সময়ে দুই বিপরীত স্পিনের অবজেক্ট। কোভিড-১৯ ভ‍্যাকসিন গ্রহনকারী ব্রেইনের সমস‍্যা হয়েছে বলে ধরা নেওয়া যায় ফ্রান্সের একদল উদ্ভট রেডিও ম‍্যাকানিক্স বলেছে যে ২০৩০ সালে মহানবী (সা:) এর বিদায় হজের ভাষন ইথার তরঙ্গের পিছনের কথা সামনে এনে শোনাবেন। আইনস্টাইনরা বা প্ল‍্যাঙ্করা সিঙ্গেল পৃথিবীর তরঙ্গ দেখেছে। সিঙ্গেল মহাবিশ্ব দেখেছে। বিপরীত স্পেসের আর একটি তরঙ্গ দেখেনি। যা ডার্ক ম‍্যাটার। একই সময়ে যে কোনো সৃষ্টিতে জন্ম নেয় এবং তা বাটার ফ্লাইয়ের মতো ইনিশিয়াল ফেব্রিক‍্যাল ম‍্যাগনেট তৈরি করে। এটি ব্ল‍্যাক হোলের নূন‍্যতম সময়জুড়ে যে কোনো সৃষ্টি কেটে বাহিরে ডিসপ্লে করলে হাইড্রোজেন এন্টি হাইড্রোজেন নেগেটিভ টুইন হয়। যার একদিকে প্রোটন বিম এবং অপরদিকে ইলেক্ট্রন বিম থাকে। যেহেতু সব সৃষ্টি পেয়ার একারণে ইলেক্ট্রনের সাথে প্রোটন বিম বা পজিট্রন বিম ইলেক্ট্রন বিমের এন্টি ডাইরেকশনে স্পিন করে আবার প্রোটন বিমের সাথেও ইলেক্ট্রন বিম প্রোটনের এন্টি ডাইরেকশনে স্পিন করে। ব্ল‍্যাক হোল সেন্ট্রালি এতো কাছে থাকে যে এটিকে কেটে দেখানোও কঠিন। সেন্টার থেকে যতো দূরে এই ছোট ছোট ব্ল‍্যাক হোলের ছোট ছোট টুইন ম‍্যাটার তার বহু নিউক্লিয়াস এক সাথে ফিউজ হলে কেন্দ্রে বৃহৎ ম‍্যাটারের ব্ল‍্যাক হোল টুইন ফিল্ড তৈরি করে। এতে ন‍্যাচারের সারফেস দুদিক থেকে সংকুচিত হয়ে যায়। আর নতুন টুইন ম‍্যাটারের প্লাটফর্ম এক্সিস্ট স্পেসে কৃত্রিমভাবে তৈরি করবে। ফিউশন প্রক্রিয়াও এভাবে এতোদিনের ফিশন প্রক্রিয়ায় বিদ‍্যুত উৎপাদনের মতো চাকচিক‍্যের সভ‍্যতার সব ডেবরিজ তৈরী হয়ে গেছে। কাজেই কখনো আইনস্টাইনের মতো এমন কথা বলবেন না যে সময়কে স্হির করে দেওয়া সম্ভব।বা সময় বর্তমান হয়ে যাবে। কেননা তখন ব্ল‍্যাক হোল থিওরিতে সৃষ্টির অস্তিত্ব থাকে না বা সৃষ্টির বডিই থাকে না। কাজেই মোহাম্মদ (সা:) এর পবিত্র মুখ নি:সৃত বাণী সরাসরি ভিডিও ফুটেছে দেখানোর জগাখিচুড়ি গল্প বানানোর হাতুড়ে বিদ‍্যার গল্প শোনাবেন।

এই যে কেন্দ্রের ব্ল‍্যাক হোল টুইন ফিল্ড ন‍্যাচারের এবং এর বিরুদ্ধে যা কৃত্রিমভাবে তৈরি করা হবে তা কখনো অতীত সময় হয়ে যাওয়ার পরে আর ঐ সারফেসের অর্বিটাল সময়ে খুঁজে পাওয়া সম্ভব নয়। যে কারণে অতীতেও ফেরা সম্ভব নয়। কারণ যা ঘটে যায় তার জন‍্য চার্জ খরচ হয়ে ন‍্যাচারের বিপরীত ব্ল‍্যাক হোলের কৃত্রিম টুইন পৃথিবী হয়ে যায়। এই ব্ল‍্যাক হোলের স্প্রিংয়ের মতো প‍্যাঁচানো ইউরোপীয় ও উত্তর আমেরিকার কৃত্রিম পৃথিবীর সভ‍্যতা যাদের প‍্যাঁচ সব খুলে গেলে ব্ল‍্যাক হোলে পৌঁছে যাবে। আর ব্ল‍্যাক হোলে এভাবে গেলে সৃষ্টির শুরু থেকে শেষের ঘটনা সব পাওয়া সম্ভব। কিন্তু তখন বর্তমান সভ‍্যতার সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন বা মৃত‍্যু পরবর্তী বিষয়কে নির্দেশ করে। কাজেই কখনো আইনস্টাইনের মতো এমন কথা বলবেন না যে সময়কে স্হির করে দেওয়া সম্ভব।বা সময় বর্তমান হয়ে যাবে। কেননা তখন ব্ল‍্যাক হোল থিওরিতে সৃষ্টির অস্তিত্ব থাকে না বা সৃষ্টির বডিই থাকে না। আর মোহাম্মদ (সা:) এর পবিত্র মুখ নি:সৃত বাণীর গাঁজাখুঁড়ি গল্প বানানোর হাতুড়ে বিদ‍্যার গল্প শোনাবেন।++

বাংলাদেশের রাকিম ইউনিভার্সিটির ব্ল্যাক হোল তত্ত্ব বোঝা গেলে আইনস্টাইনের উদ্ভট গবেষনার মতো এমন আজব গবেষণার কথা ফরাসিরা উচ্চারণ করত না। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, বিজ্ঞানী ও প্রতিষ্ঠাতা হিসাবে হতাশ হয়ে যাচ্ছি যে এসব পশ্চিমা অশিক্ষিত সিভিল সোসাইটি ব্ল‍্যাক হোলের মাধ‍্যমে বিলুপ্ত হয়ে যাবে এরকম উদ্ভট টাইপের কথা বলছে যারা। আর ক‍্যামেরা প্রযুক্তির সার্ন গবেষনার কেন্দ্রগুলোর টেরিটোরি ধ্বংস হয়ে যাবে। এদিকে আমি অনেকবার বলেছি যে ছোট ছোট পরমাণু চুল্লি তৈরি করা যেতে পারে। যেসব একেকটি হতে পারে পারমাণবিক ইঞ্জিন চালিত সাবমেরিনের মতো। তাও সেখানে প্রচুর দিবস ও রাতে অক্সিজেন নাইট্রোজেন তৈরি করতে পারে এমন উদ্ভিদ স্হাপন করে করতে হবে।যেনো এসব রিএ‍্যাক্টর যে পরিমাণ ন‍্যাচারাল চার্জ খেয়ে ফেলবে তার চেয়ে বেশি উৎপাদন ন‍্যাচার করতে পারে। এসব দূর্বল মস্তিষ্ক যাদের শিক্ষা ক্ষেত্রে চরম অনীহা ওরা পৃথিবীর বৃহত্তম ফিউশন চুল্লি নির্মানের ইনফ্রাস্ট্রাক্চার করে গতসপ্তাহে বিভিন্ন সোশ‍্যাল মিডিয়ায় নিজেদের ভাইরাল করেছে। এও বলেছে যে পৃথিবীর ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডের দুই লাখ গুণ শক্তিশালী রিঅ‍্যাক্টরের ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড হবে। এটিও কল্পনাপ্রসূত প্ল‍্যাঙ্কের মডেলে তৈরি সার্ন ল‍্যাবের ডাটার হিসাবে। ব্ল‍্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরিতে পৃথিবীর ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড সম্পর্কে ধারনার জন্ম হয়নি এসব সোসাইটির যে পৃথিবীর ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডের দুই পৃথিবীর দিবস ও রাতের শুরু ও শেষের সময়কালে কখনো এক নয়। ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড যে শক্তি তৈরি করে তা ক্লাস্টার করে এই দুইয়ের শুরু থেকে দিবস ও রাতের মধ‍্য বিন্দু পর্যন্ত ম‍্যাক্সিমাম চার্জ তৈরি করে। আবার বিপরীতভাবে মধ‍্য সময় থেকে অস্তাচল সময়ে এন্টি ক্লাস্টার করে মিনিমাম চার্জ তৈরি করে । এটি এসি কারেন্ট সিস্টেম।

আর পৃথিবীর ভ‍্যারিয়‍্যাবল ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডের উৎপাদিত চার্জের শক্তি থেকে এই পরিমাণ প্ল‍্যাঙ্কের ফিউশন করতে হলে যে ডেবরিজ জমা হবে তা কোন গ্রহের টুইন ম‍্যাটার সাপ্লায় দেবে?

ঐসময় পৃথিবী, যে গ্রহের টুইন দূর্বল ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডকে রিয়‍্যাক্টরের প্লেট বা চুল্লি বানায় তার টুইন সারফেস ঠিক রাখতে কঙ্গো ফরেস্ট পর্যাপ্ত টুইন চার্জ সাপ্লাই দিতে পারবে? কঙ্গো ফরেস্ট সাপ্লাই দিবে কতো দেশকে? আর অ‍্যামাজানই বা দিবে আর কতো দেশকে অক্সিজেন সাপ্লায়!

যে গ্রহের ফিশন ফিউশনে থাকবে পৃথিবী সেই গ্রহের সারফেস কেটে নিয়ে কৃত্রিম পৃথিবীতে কেমিক‍্যাল রিয়াক্শনের মাধ‍্যমে ডেবরিজ জমা করবে। এতে ৬৪ ডিগ্রি ন‍্যাচারাল কৃত্রিম পৃথিবী সরে যাওয়া আর কতো সময় লাগবে ৯০ ডিগ্রিতে পৌঁছতে? এক বছরও টিকে থাকতে পারবে না কৃত্রিম পৃথিবীর টুইন স্পেসসহ এসবের পৃষ্ঠে বসবাসরত অশিক্ষিত সিভিল সোসাইটি।

অশিক্ষিত সিভিল সোসাইটি বলতে আমি বুঝাতে চাইছি সমগ্র উত্তর আমেরিকা,ইউরোপ এবং এদের ফলোয়ার বা প্রতিযোগী যারা এই মুহুর্তে শিল্পোন্নত সভ‍্যতার দেশগুলো। বিজ্ঞানের সংজ্ঞা যখন বাতিল হয়ে গেছে বলা হচ্ছে তারা থামেনি বরং নিজেদের ভয়ানক পরিণতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে। আর কতোসময় ধরে বলতে হবে এই গবেষণাগারের গল্প? সময় আছেতো সারভাইভ করার? এক পৃথিবীর আপনাদের কোরের গল্পও পরিবর্তন হয়ে গেছে। কোর এলাকা রোটেট করা শুরু করেছে এন্টি ডাইরেকশনে।