Create an ultra-natural environment of 24-hour oxygenated plants in Makkah Madinah

Makkah and Madinah should replace concrete with oxygen-producing plants for 24-hour air supply. Scientific theories from Bangladesh, rooted in Qur'anic principles, reveal critical truths about black holes and universal balance.


The holy Makkah and Madinah have been stripped of metallic spaces. Concrete cities have been made. I am suggesting to cut the floor concrete of two cities and make a plant that gives oxygen for 24 hours. Saudi Arabia can spend a lot of money now. These should be done on an urgent basis. Black hole twin field theory, double space theory, Corona or Sars Cove theory, etc. these absolute theories have been discovered from Bangladesh.All this happened through a very insignificant worker of Islam, a very insignificant servant of Allah Rabbul Al Amin. The Holy Qur'an is a complete science book for human civilization. Everything about creation theory is here. Everything that can be done to achieve orderly coordination of all living and inanimate objects, including human and jinn races, is fulfilled by the life and great sayings of Prophet Muhammad (PBUH). Many interpretations of the Qur'an and Hadith which are scientific matters were unknown to mankind.

I believe that all such absolute scientific theories have been discovered from Bangladesh which have been accomplished by the immense grace of Allah Ta'ala. The science theory of the present civilization has gone wrong in every creation, from the existence of the smallest inanimate objects and organisms to the larger and then the universe, because science was born on the basis of a single or fundamental theory. Anything that happens with clapping can be a big fake story.

But if it is a story, any literature that is created means the motivation of mankind to build society and be beautiful.

But the parts of those stories have to be cut so that due to being associated with these technologies, garbage has been created in the sky, in the air, on the ground, in the basement. Twins are everywhere in the nature of the earth and twin universes.

When such a dire situation is everywhere, it is only natural that Islam is the guide by which the Creator guides His beleaguered servants. Because from Adam (pbuh) to Muhammad Rasulullah (pbuh) all the guides or prophets have come to obey one God and the true religion Islam or the religion of peace has thus guided all ages.

Twin Earths or Twin Universes will be destroyed or the opposite spaces of the Twin Fields of the Twin Black Holes will fold into their respective places like the pages of a book, the two parts of the Twin Universe will disappear into one book, everything will disappear. Then the Fundamental Light of the One Great Creator will be revealed. This time he will create an eternal universe of fundamental theories. On the Day of Resurrection He promised reward and punishment.

Since the pairs of the four pairs of opposite directions cross the pairs of the magnetic fields of the magnetic field in all creations, stopping production from the oxygen space and the nitrogen from the antispace will stop the opposite spins of both spaces by a sum. If a space is created, the magnets on either side of the two pairs of north-south or east-west will disappear first. As a result, the universe will be one, which will then have an infinite number of book pages.

The scientific proof of the theory that we can live longer by streamlining and beautifying our short-lived laboratory life is now in front of the world. If the duration of prayer to God is prolonged, the fame of Islam will spread throughout the world.

Didn't Prophet Muhammad (PBUH) say that we plant at least one plant in the environment before death! The scientific theory of this word has been applied to the Black Hole Twin Field Theory in such a way that every home, walkway and office court needs plants.On the one hand the day oxygenating plants will provide our food and the 24 hour oxygenating plants will balance the day night spin. For which both types of plants should be planted equally. This should be done compulsorily for the people of the whole world.

The current human civilization can see the opposite space of the black hole, which is extremely dangerous. Inverse space is seen when black hole tunnel field paths leak. Sars Cove now has the form of covid-19 JN-1 radiation.Those who work on materials engineering say that cosmic particles (beam pairs with black holes) are rushing to Earth. Those who are in the Karman line space are seeing asteroids floating towards the Earth but they don't understand why they are coming and where they are going. All these have been explained thoroughly. Leakages in the counter tunnels of countless black holes must be repaired. The scientific theory of which is open to the entire human civilization on my Facebook. Makkah and Madinah should be made safe land by scientific means. Keep in mind the 2020 situation related to the fear of Corona.We could not circumambulate the House of Allah Rabbul Al Amin.However, the decision to stop Tawaf at that time was correct. But think about the whole Muslim Ummah, we cannot even pray unless Allah wills it. Corona theory will be developed and proper guidelines will be developed for it. Now we can say that these things were to warn us. 20th of 2020 In December I published the Corona Theory.

In the previous month I felt the presence of Allah Rabbul Al Amin in everything. He himself told me what to do! And why does this happen in the whole creation.

Allah Rabbul Al Amin is teaching us. The best scientific theories of all time are now on my Facebook. These will scientifically guide the entire mankind in favor of Islam, InshAllah. The scientific evidence of the Holy Qur'an will not be fully revealed before the Resurrection, so can it ever be?


মক্কা মদীনায় ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদের অতি প্রাকৃতিক পরিবেশ তৈরি করুন

পবিত্র মক্কা এবং মদিনা মেটালিক স্পেস করে ফেলা হয়েছে।কঙ্ক্রিটের শহর করা হয়েছে। শহর দুটির ফ্লোরিং কংক্রিট কেটে কেটে সুন্দর করে ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদ তৈরির পরামর্শ প্রদান করছি। সৌদি আরব কতোই না অর্থ ব‍্যয় করতে সক্ষম এখন। এসব করতে হবে জরুরি ভিত্তিতে। ব্ল‍্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরি ,যুগল স্পেস তত্ব,করোনা বা সার্স কোভ তত্ব, ইত‍্যাদি এসব পরম তত্ব আবিস্কার হয়েছে বাংলাদেশ থেকে ।এসব হয়েছে ইসলাম ধর্মের একজন অতি নগণ‍্য কর্মী, আল্লাহ রাব্বুল আল আমিনের অতি নগণ‍্য একজন ভৃত‍্যের মাধ‍্যমে। পবিত্র আল কোরআন মানব সভ‍্যতার জন‍্য পূর্ণাঙ্গ একটি সাইন্স গ্রন্হ।আর সৃষ্টি তত্বের সবকিছু রয়েছে এখানে। মানব ও জ্বীণ জাতিসহ সমগ্র জীব ও জড় বস্তুর সুশৃঙ্খল সমন্বয় সাধন যা করা যেতে পারে তার সবকিছু রাসূল মোহাম্মদ (সা:) এর জীবনী এবং মহান বাণীর দ্বারা পূর্ণতা পেয়েছে। কোরআন এবং হাদীসের অনেক ব‍্যাখ‍্যা যা বিজ্ঞান বিষয়ক তার অনেক কিছু অজানা ছিলো মানবজাতির কাছে।

বাংলাদেশ থেকে এমন সব পরম বিজ্ঞান তত্ব আবিস্কার হয়েছে যা আল্লাহ তায়ালার অপার অনুগ্রহে সম্পাদিত হয়েছে বলে আমি মনে করি। বর্তমান সভ‍্যতার বিজ্ঞান তত্ব প্রতিটি সৃষ্টি ক্ষুদ্রতম জড় ও জীবের অস্তিত্ব থেকে বৃহত্তর অত:পর মহাবিশ্ব পর্যন্ত সবকিছু একক বা মৌলিক তত্বের ভিত্তিতে বিজ্ঞানের জন্ম হওয়ায় সবকিছুতে ভুল হয়ে গেছে। জোড়তালি দিয়ে যা হয় তা বড়জোর ফেক গল্প হতে পারে।

কিন্তু তা গল্প হলে যে কোনো সাহিত‍্য তৈরি হয় মানবজাতির প্রেরণা তৈরি হওয়া সমাজ বিনির্মান ও সুন্দর হওয়া বুঝায়।

কিন্তু সেসব গল্পের জোড়াতালি অংশ গুলো কর্তন করতে হবে এজন‍্য যে এসব প্রযুক্তির সাথে সম্পৃক্ত হয়ে যাওয়ায় আবর্জনা তৈরি হয়েছে যুগল আকাশে,বাতাসে, ভূমিতে, পাতালে। যুগল পৃথিবীর ও যুগল মহাবিশ্বের প্রকৃতির সকল স্হানে।

যখন এমন ভয়াবহ পরিস্থিতি সর্বত্র, তখন এটা স্বাভাবিক যে ইসলামই সেই পথপ্রদর্শক যার মাধ্যমে সৃষ্টিকর্তা তাঁর বিপদগ্রস্ত বান্দাদেরকে পথ দেখান। কেননা আদম (আঃ) থেকে শুরু করে মোহাম্মদ রাসুলুল্লাহ (সাঃ) পর্যন্ত সকল পথপ্রদর্শক বা নবী এক আল্লাহর আনুগত্য করতে এসেছেন এবং সত্য ধর্ম ইসলাম বা শান্তির ধর্ম এভাবে সব যুগে পথপ্রদর্শন করেছে।

টুইন আর্থ বা টুইন ইউনিভার্স ধ্বংস হয়ে যাবে অথবা যমজ ব্ল্যাক হোলের টুইন ফিল্ডের বিপরীত স্পেসগুলো তাদের নিজ নিজ জায়গায় বইয়ের পাতার মতো ভাঁজ হয়ে যাবে, টুইন ইউনিভার্সের দুটি অংশ একটি বই হয়ে অদৃশ্য হয়ে যাবে, সবকিছু মিলিয়ে যাবে। এরপর একক মহান সৃষ্টিকর্তার ফান্ডামেন্টাল আলোর অস্তিত্ব প্রকাশ পাবে। এবার তিনি মৌলিক তত্ত্বের চিরন্তন মহাবিশ্ব তৈরি করবেন। কেয়ামত দিবসে পুরস্কার ও শাস্তির প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিনি।

যেহেতু চারটি যুগল দিকের যুগল বিপরীত ক্রস যুগল ফিল্ডের ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডের যুগল স্পেস সকল সৃষ্টিতে, সে কারণে অক্সিজেন স্পেস থেকে এবং নাইট্রোজেন এন্টি স্পেস থেকে উৎপাদন বন্ধ করলে উভয় স্পেসের পরস্পর বিপরীত স্পিন এক যোগে বন্ধ হয়ে যাবে। এক স্পেস তৈরি হলে উত্তর-দক্ষিণ বা পূর্ব-পশ্চিমের দুই যুগলের যে কোনো দুই দিকের ম‍্যাগনেট আগে বিলুপ্ত হবে।ফলে মহাবিশ্ব একটি হবে, যার থাকবে তখন অসীম সংখ‍্যক বইয়ের পাতা।

আমাদের স্বল্পকালীন পরীক্ষাগারের এই জীবনকে সুশৃঙ্খল ও সুন্দর করে আরও দীর্ঘ সময় বসবাস করতে পারি এমন থিওরির বৈজ্ঞানিক প্রমাণ এখন বিশ্ববাসীর সামনে। সৃষ্টিকর্তার নিকট প্রার্থনার সময়কাল দীর্ঘায়িত হলে ইসলাম ধর্মের সুখ‍্যাতি বিশ্ব পরিমন্ডলে ছড়িয়ে যাবে।

রাসূল মোহাম্মদ (সা:) কি বলে যাননি যে আমরা মৃত‍্যুর আগে কমপক্ষে একটি উদ্ভিদ পরিবেশে লাগাই ! এই কথার বৈজ্ঞানিক তত্ব এমনভাবে ব্ল‍্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরিতে প্রযোজ‍্য হয়েছে যে প্রতিটি আবাস, চলার পথ এবং অফিস আদালতে উদ্ভিদের বড়ই প্রয়োজন। একদিকে দিনে অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ আমাদের খাবারের ব‍্যবস্হা করবে এবং চব্বিশ ঘন্টা অক্সিজেন দেবে এমন উদ্ভিদ দিবস রাতের স্পিনের ব‍্যালান্স করবে যে জন‍্য উভয় টাইপের উদ্ভিদ সমান সমান লাগাতে হবে।এটি সমগ্র পৃথিবীর মানুষের জন‍্য বাধ‍্যতা মূলকভাবে করতে হবে।

ব্ল‍্যাক হোলের বিপরীত স্পেস দেখতে পাচ্ছে বর্তমান মানব সভ‍্যতা।যা অত‍্যন্ত বিপদজনক। ব্ল‍্যাক হোল সূরঙ্গ ফিল্ডের পথ লিকেজ হলে বিপরীত স্পেস দেখা যায়। সার্স কোভ এখন কোভিড-১৯ জেএন-১ রেডিয়েশনের রূপ ধারন করেছে। পদার্থের প্রকৌশল বিদ‍্যা নিয়ে যারা যন্ত্রাংশ বানিয়ে দেখছে তারা বলছে মহাজাগতিক কণা (ব্ল‍্যাক হোলযুক্ত রশ্মি যুগল) ধেয়ে আসছে পৃথিবীতে। যারা কারমান লাইনের স্পেসে আছে তারা দেখছে এস্টরয়েড ভেসে আসছে পৃথিবীর দিকে অথচ বুঝতে পারছে না যে এসব কেনো আসছে আর কোথায় গিয়ে জোড়া লাগছে। এসবের পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে ব‍্যাখ‍্যা প্রদান করেছি।

অগণিত ব্ল‍্যাক হোলের পরস্পর বিপরীত সূরঙ্গ পথের লিকেজগুলো মেরামত করতে হবে। যা আমার ফেসবুকে সমগ্র মানব সভ‍্যতার জন‍্য উন্মুক্ত করা আছে। মক্কাকে এবং মদীনাকে বৈজ্ঞানিক উপায়ে নিরাপদ ভূমি করা হোক। মনে রাখতে হবে করোনা সম্পর্কিত ২০২০ সালের অবস্হা।আল্লাহ রাব্বুল আল আমিনের ঘরকে আমরা তাওয়াফ করতে পারিনি। ঐসময়ের তাওয়াফ বন্ধের সিদ্ধান্তের বিষয়টি যদিও সঠিক ছিলো। কিন্তু ভেবে দেখুন সমগ্র মুসলিম উম্মাহ, আল্লাহ যদি না চান তাহলে আমরা প্রার্থনাও করতে পারি না। করোনা তত্ব তৈরি হবে এবং সেই সম্পর্কে সঠিক গাইড লাইন তৈরি হবে সে কারণেই কিন্তু এসব হয়েছে এখন আমরা বলতে পারি। ২০২০ সালের ২০ শে ডিসেম্বর আমি করোনা তত্ব প্রকাশ করেছি।

স্বয়ং আল্লাহ রাব্বুল আল আমিনের অস্তিত্ব আমি সকল কিছুতে অনুভবে দেখেছিলাম তার আগের মাসে। তিনি স্বয়ং আমাকে জানিয়ে দিলেন করোনা কি ! এবং কেনো এমন হচ্ছে সমগ্র সৃষ্টির মাঝে।

আল্লাহ রাব্বুল আল আমিন আমাদের শিক্ষা দিচ্ছেন। সর্বকালের সেরা বৈজ্ঞানিক তত্ত্বগুলি এখন আমার ফেসবুকে রয়েছে। এগুলো ইসলামের পক্ষ থেকে সমগ্র মানবজাতিকে বিজ্ঞানসম্মতভাবে সঠিক পথ দেখাবে, ইনশাআল্লাহ। কেয়ামতের আগে পবিত্র কোরআনের বৈজ্ঞানিক প্রমাণ সম্পূর্ণরূপে প্রকাশ পাবে না, তাই কখনো হতে পারে ?