University of Michigan's ignorance of comets and dark matter
The University of Michigan's study on dark comets and water highlights their limited grasp of celestial matter and dark matter theories, revealing potential misconceptions and risks in current scientific research.
Current news from BD News24.com reports a recent claim by a graduate student from the University of Michigan’s Department of Astronomy, suggesting that dark comets might bring water to Earth. This assertion, which has been published again in Science and discussed through screenshots from a Bangladesh newspaper on Facebook, underscores the recurring emphasis on "probability." Such repeated emphasis raises concerns about whether these analyses represent genuine scientific inquiry or if they veer into speculative fiction.
The theories discussed include complex ideas about twin spaces in the universe, which feature the smallest beams of matter and antimatter. These concepts encompass electrons, positrons, and dark energy. The discussion also extends to planetary systems, where asteroid comets and nebula pulsars are linked to concepts of day and night planets. Critics argue that many individuals presenting themselves as scientists, using advanced telescopes and cameras, lack a foundational theoretical understanding. This disconnect could potentially jeopardize scientific progress and civilization itself if they proceed without adequate knowledge.
Rakim University’s black hole theory, detailed by Saiful Islam Juboraj, proposes that night planets are composed of comets, while day planets are made of asteroids. The theory suggests that matter transforms into antimatter over time and describes how Earth’s twin space extracts water from underground during both day and night cycles. This interaction between asteroids and comets, driven by the black hole field, is said to contribute to a complex system where anti-space water is brought to the surface to meet human needs.
Juboraj’s critique of the University of Michigan’s research reveals a significant concern about the depth and accuracy of current scientific analyses. This critique is part of a broader discussion about a global scientific crisis, emphasizing the urgent need for reassessment and improvement in scientific methodologies. Without prompt and accurate scientific analysis, there is a risk of widespread collapse of artificial civilizations. Understanding and addressing these issues swiftly is crucial to safeguarding the future of scientific inquiry and civilization itself.
কোমেট এবং ডার্ক ম্যাটার সম্পর্কে মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের অজ্ঞতা
এখনকার খবর বিডি নিউজ২৪.কম গতকাল তাদের বিজ্ঞান ডেস্ক থেকে নিউজ করেছে যে,যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান ইউনিভার্সিটির জোতিবর্বিদ্যা বিভাগের স্নাতকোত্তর শাখার ছাত্র বলেছেন ডার্ক কমেট থেকে সম্ভবত পানি আনা যাবে। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাও যেমন শিক্ষকরাও তেমন। আবার র্যাঙ্কিংধারীও প্রতিষ্ঠানটি। আমি বাংলাদেশের পত্রিকার নিউজটি কয়েকটি স্ক্রিনশর্টে এই আর্টিকেলের সাথে ফেসবুকের ফটোসেক্শনে দিয়ে দিয়েছি পড়লে বুঝতে পারবেন। প্রতিটি বাক্যে বার বার সম্ভবত বলে ধারনা পোষন করে তা আবার বিজ্ঞান জার্নালে প্রকাশ করেছেন। বিজ্ঞানের বিশ্লেষন যদি হয় একটি ঘটনা যা ঘটতে পারে বা না ও পারে, তাহলে তা বিজ্ঞানের বিশ্লেষন হয় ? বরং এটি হতে পারে কবিতা, নাটক, অথবা সিনেমার গল্প।
মহাবিশ্বের টুইন স্পেসের স্হানের বিবেচনায় ক্ষুদ্রতম ম্যাটার ও এন্টি ম্যাটারের বিম আছে। যেমন টুইন পরমাণু বিমের ম্যাটার এবং এন্টি ম্যাটারের অভ্যন্তরীণ স্পেসের নাম ইলেক্ট্রন এন্টি ইলেক্ট্রন বা পজিট্রন বা ডার্ক ইনার্জী। আবার প্ল্যানেটারী সিস্টেমে আসলে একে ক্ষুদ্রতম টুইন অবজেক্ট হিসাবে এস্টরয়েড কোমেট আবার গ্যালাক্সীতে গেলে নীহারিকা পালসার হিসাবে দিনের গ্রহ ও রাতের গ্রহের দুই অবজেক্টকে মিন করে।
এসব ভুল বিজ্ঞান বিজ্ঞান খেলায় যারা টেলিস্কোপ নিয়ে গবেষনার নামে নিজেদের বিজ্ঞানী হিসাবে প্রচার করছে এরা নেহায়েত একজন ভিডিও গ্রাফার ক্যামেরাম্যান ছাড়া কিছুই বলা যায় না। নাসা বা নাসার সাথে সংশ্লিষ্ট এমনধরনের স্পেস নিয়ে যারা ক্যামেরায় আকাশ দেখার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় খুলেছেন তারা থিওরি না জেনে এমন ভয়ঙ্করভাবে অগ্রসর হলে সভ্যতাকে বিপন্ন করে তুলবে।
টেলিস্কোপ হাতে নেওয়ার আগে তাদের শিক্ষা দেওয়া জরুরি।ব্ল্যাক হোল থিওরিতে যে কোনো টুইন অবজেক্টের একটি স্পেস হলে অপরটি ডার্ক ম্যাটার। সূর্য যেমন রাতের পৃথিবী আমাদের টুইন পৃথিবীর আয়নোস্বেয়ার যার দূরত্ব সারফেস থেকে সর্বোচ্চ ৬০০ মাইল হলে এর বিপরীতের ৬০০ মাইলের মধ্যে রাতের পৃথিবী দিনের পৃথিবীর সাথে স্পার্ক হয়ে জ্বলছে এবং আমাদের বিপরীত পৃথিবীকে সূর্য বলছি। আমরা স্পেসকে কখনো দেখি না। দেখি বিপরীত স্পেস।
সূর্য ও তারার ডেফিনেশন বদলে গেছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীর ব্ল্যাক হোল থিওরিতে।
ধূমকেতু দিয়ে তৈরি রাতের গ্রহ। আর এস্টরয়েড দিয়ে তৈরি দিনের গ্রহ। একই ম্যাটার কিন্তু ব্ল্যাক হোলের চার্জ পরস্পর বিপরীত স্পিনে চলছে। ব্ল্যাক হোল থিওরিতে যাহাই ম্যাটার তাহাই আবার এন্টি ম্যাটার হয়ে যায় নির্দিষ্ট কিছু সময়ের মধ্যে।
পৃথিবীর টুইন স্পেসে ভূগর্ভ থেকে পানি উত্তোলন করছেন দিবস ও রাতের দুই পৃথিবীর ফিল্ডের সময়কালে। যদিও এই পানির টুইন ফিল্ড ইউরেনাস ও ভেনাসের মাধ্যমে স্টোরেজ সিস্টেম হয়ে আসছে। দিনের পৃথিবী থেকে পানি যখন ভূগর্ভ থেকে তুলছেন তখন পৃথিবীর দিনের এস্টরয়েড কেটে বেড় হয়ে যাচ্ছে আর রাতের পৃথিবীতে যোগ হচ্ছে কোমেট হয়ে। তদ্রুপ রাতে যখন ভূগর্ভ থেকে পানি তুলছেন তখন কোমেট কেটে বেড় হয়ে এস্টরয়েড হয়ে দিনের পৃথিবীতে যোগ হচ্ছে। শুধু ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের স্তর ট্রান্সফার হচ্ছে। যেমন এন্টি স্পেসের পানি সারফেসে তুলে আনতে হচ্ছে মানুষের চাহিদা মেটানোর জন্য যা প্রযুক্তির ভুল বিজ্ঞানের প্রয়োগের কারণে সমগ্র কৃত্রিম পৃথিবীর একই দশায় পরিণত হয়েছে। এসব সমাধানের থিওরি রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী সাইফুল ইসলাম যুবরাজের ফেসবুক গল্পে বিস্তারিত প্রকাশ ঘটানো হয়েছে।
এখন আকাশ থেকে পানি ধরতে চাচ্ছেন। এমন গবেষণা যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশ করে প্রাইমারি লেবেলের স্কুলে পড়ার মতো শিক্ষক ছাত্রদের অবস্হা। আমার কথাগুলো এভাবে হয়ে যায় এজন্য যে এসব বিশ্ববিদ্যালয়কে গতকালকের লেখা পর্যন্ত সর্বশেষসহ ক্রমান্বয়ে পিছনের ৭৬ টি আর্টিকেল দিয়েছি। যেনো বুঝতে পারে এবং মার্কিন জনগণকে সামনের মহাবিপর্যয় থেকে রক্ষা করতে পারে।
তাই বলে শুধু আমি মার্কিনযুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা সেলিব্রিটিকে এসব থিওরি দিচ্ছি না। চীন ভারত রাশিয়া জাপানসহ ইউরোপ আফ্রিকা দক্ষিণ আমেরিকাতে চলে যাচ্ছে। এটি একটি গ্লোবাল ক্রাইসিস। যখন কৃত্রিম পৃথিবীর আয়তন আর মাত্র ২৬ ডিগ্রির এস্টরয়েড কোমেট বা নীহারিকা পালসার হয়ে বর্ধিত হলেই বিলুপ্ত হয়ে যাবে কৃত্রিম সভ্যতা।
ডার্ক ম্যাটার থিওরি বুঝতে পারবে মনে হয় মিশিগান ইউনিভার্সিটিসহ সকল ইউনিভার্সিটি। যদি মাটির নীচ থেকে ইউরেনাসের এন্টি ফিল্ডের পানিতে দিনের বেলা বোম্বিং করে উড়িয়ে দেন এবং এই পানির পরিমাণ ৫ কোটি লিটার হয় তাহলে এই এস্টরয়েড অন্য ম্যাটার হলে এর বিপরীত ম্যাগনেটিক ফিল্ড বা রাতের পৃথিবীর কোমেট বিপরীত চার্জের অন্য ম্যাটারে পরিণত হবে। এই বিষয়টি আকাশে কৃত্রিম মেঘ সৃষ্টি করে যেভাবে বৃষ্টি ঘটানো হয় একইরকম হয়েছে এই মিশিগান ইউনিভার্সিটির গবেষনার রেজাল্ট।
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাখ্যায় সম্ভবত শব্দ একটিবারও ব্যবহৃত হয়নি এজন্য যে, থিওরি আবিস্কার করে সঠিকভাবে বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন এমনভাবে করতে পারছে বলে। সভ্যতা দ্রুত জানতে পারলে বিপদ কেটে যাবে বলে আশা করা যায়।
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরি পড়ুন সভ্যতায় টিকে থাকুন। বিজ্ঞানের পরম সংজ্ঞা শিখুন।