Cluster anti-cluster field coupling instead of quantum
☆ Twin Fields of Black Holes, Charged Magnetic Fields of Light and Darkness Rays of Twin Space Fields of the Universe Nowhere in Quantum Field Theory ☆
Quantum field theory will bring down the current civilization. The quantum method has entered everything in such a way that when they see a singularity they are not aware that there is antispace opposite it. All science has come up with an atomic model. But its anti-atom is the first. How has this anti-nuclear determined the current civilization? And the many mistakes that have messed up all of science will have to pay for those who created the artificial world.
Call the atomic phase and call any phase. All phases are born and die in the radiation of the field black hole. All space pairs charge each other and spin oppositely in an east-west west-east, north-south, south-north direction.Opposite to each other are opposite charges. Spin stops and starts. This closing time is not infinite. This eternal duration is not in the hands of creation due to human behavior especially the tendency to show disobedience to the Creator and disobey instructions, even if it can be proven in the language of my newfound scientific theory.
Our artificial double black hole ray world is powered by the magnetic field of charge rays created in all creation. The source of charge in so many artificial environments is the natural coupled field. In between, day space and night anti-space are charged oppositely to eight pairs of black holes. Those of us who have created artificial black hole fields have come close to spinning against the completely opposite natural black hole field.That is why fires are breaking out or crops are burning like a toaster. The matter is like this; The distance between our Earth and Anti-Earth (polar star system) in the opposite ionosphere is 447.6 unit years (I can't say light years because light doesn't have a fixed speed). The double charge energy and time required to travel from Bangladesh to Bangladesh's anti-space Bolivia by running a space ship at a distance of 447 years is the best approach if Bolivia can be brought face-to-face to Bangladesh at a distance of 1 second, and such science is in the hands of the current civilization.It has begun to see each other in the same way that electron beams see anti-positron beams through satellite systems. In this, we see the north-south south-north east-west west-east magnet space cut. Now let's consider the number of artificial satellites (garbage) sent into anti-space near us by the invention of the present civilization which takes one second to cross from Bangladesh to Bolivia. Where it is supposed to be, as many seconds as 447 years.Which would take a day if it was too much to go through the vehicles we discovered. In this way, the natural space has to be cut. The faster you want to go, the faster nature's opposite charge reserves will be consumed.
Now think about how much charge you are creating in nature. Everyone is busy making weapons, making laser beams. Desperate to live artificially. Desperate to artificially produce crops. The economy is desperate with unnecessary reserves. Whether the plants are suitable for the conservation environment, whether the plants are being grown without artificial fertilizers, whether the freshwater conditions are normal or not. Whether the water of the space is being taken from anti-space (deep tube wells) and used or not.Whether anti-space matter is being lifted into space or not. Whether so many things are happening or not, its explanation was not known to the current science. Because there was a gap in the source of creating infinite energy in the current one world theory. Remember that no matter how fission and fusion produce a source of energy in any reaction, it is not infinite.
Anti-Earth charges the Earth. Likewise, the Earth charges the Anti-Earth.You I am charged from another one opposite you me.You I charge our opposit that's how our body mind life sustains.
Despite consuming so much oxygen, oxygen vacuum bombs have been made, many types of dynamite or explosives including laser bombs and their carriers have been made despite consuming so much oxygen and nitrogen.
The people of the artificial world see the natural world in the sky, the natural world in the bottom or cracks. It has become so fast that they do not understand how they are dreaming of science through terrible conditions. Which is not science at all.
The less Dr. The world will be better off if people like Yunush are allowed to travel abroad. Ask them to focus on the plant arrangement on an individual level.
There is no profit in money, pound, yen, euro, dollar, gold income. Work to block all space on Earth that is trapped in artificial concrete from entering a black hole. Contrasted beam twisted black hole coupled charge beam technology is the only plant configuration and this configuration will not undergo space growth. The creation and persistence of nonmetallic charge pairs in the splitting of the surface metallic charge pair field is important at this point.
Because the spaces that have become artificial worlds are suitable for human use. Do not use anti-space water, nitrogen. Anti-space positive charge double field fossil fuels brought to the negative black hole double charge field of our living space and do not burn like current. Do not burn wood, hay, vine leaves, dung.
Cluster the water from the mountains and run to the lowest ground in space. Then the anti-cluster system will run which will make the anti-Earth spin opposite. Quantum water fields are nowhere to be found. The quantum method is a confusing one-space artificial science formulation. From Max Planck to Einstein quantum field theory function of the Earth's pair field causing space to empty or collapse into a black hole.Matter cannot be destroyed, Einstein's theory of transformation from one substance to another has also been invalidated.
কোয়ান্টামের পরিবর্তে ক্লাস্টার এন্টি ক্লাস্টার ফিল্ডের যুগল
☆ ব্ল্যাক হোলের টুইন ফিল্ড, আলো অন্ধকারের চার্জিত ম্যাগনেটিক ফিল্ড রশ্মি থেকে সৃষ্টি মহাবিশ্বের যুগল স্পেস ফিল্ডের কোথাও কোয়ান্টাম ফিল্ড থিওরির কার্যকারিতা নেই ☆
কোয়ান্টাম ফিল্ড থিওরি বর্তমান সভ্যতার পতন ঘটাবে। সবকিছুতে কোয়ান্টাম মেথড এমনভাবে প্রবেশ করেছে যে যখন কোনো সিঙ্গুলারিটি দেখে তখন তাদের খবর নেই যে ওর বিপরীতে এন্টি স্পেস রয়েছে। পরমাণু একটি মডেল ধরে চলে এসেছে সব সাইন্স।কিন্তু ওর এন্টি পরমাণু প্রথমত রয়েছে। এই এন্টি পরমাণু নির্ধারন করেছেন কিভাবে বর্তমান সভ্যতা? এবং তা যে কতোবড় ভুল হয়ে সব সাইন্সকে জগাখিচুড়ি করেছে যার খেসারত দিতে হবে কৃত্রিম জগত যারা তৈরি করে ফেলেছেন তাদের।
পরমাণু পর্যায় বলুন আর যেকোনো পর্যায় বলুন সব পর্যায়ের ফিল্ড ব্ল্যাক হোলের রশ্মিতে জন্ম এবং মৃত্যু। সব স্পেসের যুগল একটি অপরটিকে চার্জ করে পূর্ব-পশ্চিম পশ্চিম-পূর্ব ভাবে, উত্তর-দক্ষিণ দক্ষিণ-উত্তরভাবে পরস্পর বিপরীতভাবে স্পিনিং করে। পরস্পর বিপরীতে বিপরীত চার্জ থাকে। স্পিন বন্ধ হয়ে শুরু হয়। এই বন্ধ হওয়া শুরু হওয়ার সময়কাল অনন্ত নয়। আমার নতুন আবিস্কৃত বিজ্ঞান তত্বের ভাষায় প্রমাণ করা গেলেও মানুষের আচরনের কারণে বিশেষ করে স্রষ্টার প্রতি আনুগত্য প্রদর্শন এবং নির্দেশনাবলী অমান্যর প্রবনতার জন্য এই অনন্ত সময়কাল সৃষ্টির হাতে নেই।
সকল সৃষ্টির মাঝে যে চার্জ রশ্মির ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি হয়ে আছে তা দিয়ে আমাদের কৃত্রিম যুগল ব্ল্যাক হোল রশ্মির পৃথিবী চলছে। এতো কৃত্রিম পরিবেশ এসবের চার্জের উৎস প্রাকৃতিক যুগল ফিল্ড। এর মধ্যে দিবসের স্পেস ও রাতের এন্টি স্পেসকে আটটি করে ব্ল্যাক হোলের পরস্পর জোড়াকে বিপরীতভাবে চার্জ করে চলছি। আমরা যারা কৃত্রিম ব্ল্যাক হোল ফিল্ড তৈরি করেছি তারা সম্পূর্ণ বিপরীত প্রাকৃতিক ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের বিপরীতে স্পিন করার কাছাকাছি চলে আসার মতো অবস্হা হয়েছে। যে কারণে দাবানল সৃষ্টি হচ্ছে বা শস্য ক্ষেত রুটি শেকার মতো পুড়ে যাচ্ছে। বিষয়টি এমন ; আমাদের পৃথিবী ও এন্টি পৃথিবীর (ধ্রুবতারা সিস্টেম) পরস্পর বিপরীত আয়নোস্ফেয়ারের ডিস্ট্যান্স ধরে ৪৪৭.৬ ইউনিট বছরের পথ (আলোক বর্ষ বলতে পারছি না কেননা আলোর নির্দিষ্ট গতিবেগ নেই) । ৪৪৭ বছর দূরত্বে স্পেস শীপ চালিয়ে বাংলাদেশ থেকে বাংলাদেশের এন্টি স্পেস বলিভিয়ায় যাওয়ার পথ অতিক্রম করার জন্য যে যুগল চার্জ ইনার্জি এবং সময় খরচ হবে যদি তা সামনা সামনি বলিভিয়াকে বাংলাদেশের ১ সেকেন্ডের দূরত্বে করা যায় তাহলে সেটাই উত্তম পন্হা, আর এমন সাইন্স বর্তমান সভ্যতার হাতে। এটি স্যাটেলাইট সিস্টেম দিয়ে ইলেক্ট্রন রশ্মির এন্টি পজিট্রন রশ্মি দেখার মতো করে একে অপরকে দেখা শুরু হয়ে গেছে। এতে উত্তর-দক্ষিণ দক্ষিণ-উত্তর পূর্ব-পশ্চিম পশ্চিম-পূর্ব ম্যাগনেটের স্পেস কেটে আমরা দেখছি। এখন অংকের হিসাবে ধরুন আমাদের কাছাকাছি যেসব কৃত্রিম উপগ্রহগুলো (আবর্জনা) এন্টি স্পেসে পাঠানো হয়েছে এসব বর্তমান সভ্যতার আবিস্কার যা অতিক্রম করতে বাংলাদেশ থেকে বলিভিয়া যেতে সময় লাগছে এক সেকেন্ড। যেখানে লাগার কথা ৪৪৭ বছরে যতো সেকেন্ড হয় ততো।যা আমাদের আবিস্কৃত যানবাহনের মাধ্যমে গেলে খুব বেশি হলে একদিন সময় লাগবে। এভাবে যেতেও প্রাকৃতিক স্পেস কেটে যেতে হচ্ছে। যতো দ্রুত যেতে চাইবেন ততো দ্রুত প্রকৃতির পরস্পর বিপরীত চার্জের রিজার্ভ খরচ হবে।
এখন চিন্তা করুন প্রকৃতিতে চার্জ উৎপাদন করছেন কতোটুকু। সকলে অস্ত্র তৈরি লেজার রশ্মি তৈরিতে ব্যস্ত। কৃত্রিমভাবে বাঁচতে মরিয়া। কৃত্রিমভাবে শস্য উৎপাদনে মরিয়া। অর্থনীতির অহেতুক রিজার্ভ নিয়ে মরিয়া। উদ্ভিদের রিজার্ভেশন পরিবেশে সুবিন্যস্ত কি না, সেসব উদ্ভিদ কৃত্রিম সারের বাহিরে উৎপাদিত হচ্ছে কি না,সুপেয় পানির স্পেসের অবস্হা স্বাভাবিক কি না। এসব স্পেসের পানি অ্যান্টি-স্পেস (গভীর নলকূপ বসিয়ে তোলা) থেকে তুলে ব্যবহার করা হচ্ছে কি না।এন্টি স্পেস ম্যাটার স্পেসে উঠিয়ে আনা হচ্ছে কি না। এতোসব ইত্যাদি হচ্ছে কি না, তার ব্যখ্যা বর্তমান বিজ্ঞানের কাছে জানা ছিলো না।কেননা বর্তমান এক পৃথিবী তত্বের অফুরন্ত ইনার্জি তৈরির উৎসে বিভোর ছিলো। মনে রাখুন ফিশন ও ফিউশন যে কোনো বিক্রিয়ায় ইনার্জির উৎস তৈরি করুন না কেনো তা অফুরন্ত নয়।
পৃথিবীকে চার্জ করে এন্টি পৃথিবী।তদ্রুপ এন্টি পৃথিবীও চার্জ করে পৃথিবীকে। আপনি আমি চার্জ হচ্ছি আপনার আমার বিপরীত আর একজন থেকে।আপনি আমি চার্জ করি আমাদের অপজিটকে এভাবেই আমাদের দেহ মন জীবন টিকে রেখেছি। এতো অক্সিজেন খরচ করেও অক্সিজেনের ভ্যাকুয়াম বোমা তৈরি হয়েছে,এতো অক্সিজেন নাইট্রোজেন খরচ করেও লেজার বোমসহ বহু টাইপের ডিনামাইট বা এক্সপ্লুসিভ ও এদের ক্যারিয়ার তৈরি করা হয়েছে।
কৃত্রিম পৃথিবীর মানুষগুলো আকাশে দেখছে ন্যাচারল পৃথিবী,পাতালে বা ফাটলে দেখছে ন্যাচারাল পৃথিবী। এতো ফাস্ট হয়ে গেছে যে বুঝতে পারছে না, কেমন ভয়ানক পরিস্হিতির ভিতর দিয়ে বিজ্ঞানের স্বপ্ন দেখছে। যা আদৌ বিজ্ঞান নয়। আবার যতো কম ড. ইউনুছদের মতো মানুষদের বিদেশে ভ্রমণ করতে দেবেন ততো পৃথিবীর মঙ্গল হবে। এদের ব্যক্তিগত পর্যায়ে উদ্ভিদ বিন্যাসে মনোযোগী হতে বলুন। টাকা,পাউন্ড,ইয়েন,ইউরো,ডলার,গোল্ড ইনকাম করে কোনো লাভ নেই। পৃথিবীর যে সব স্পেস কৃত্রিম কঙ্ক্রিটে বন্দী সেসবকে ব্ল্যাক হোলে প্রবেশ ঠেকাতে কাজ করুন। পরস্পর বিপরীত রশ্মির প্যাঁচানো ব্ল্যাক হোল যুগল চার্জ রশ্মির প্রযুক্তি একমাত্র উদ্ভিদের বিন্যাস এবং এই বিন্যাসিত স্পেস বৃদ্ধি ব্যতিত হবে না। ভূ উপরিভাগের ধাতব চার্জ যুগল ফিল্ডের বিভাজনে অধাতব চার্জ যুগল সৃষ্টি করা এবং টিকে থাকা এই মুহুর্তে জরুরী। কেননা কৃত্রিম পৃথিবী হয়ে গেছে যেসব স্পেস তা মানুষের ব্যবহার উপযোগী করুন। এন্টি স্পেসের পানি, নাইট্রোজেন ব্যবহার করবেন না।এন্টি স্পেসের পজিটিভ চার্জ যুগল ফিল্ডের ফসিল জ্বালানি আমাদের বসবাসের স্পেসের নেগেটিভ ব্ল্যাক হোলের যুগল চার্জ ফিল্ডে তুলে এনে বর্তমানের মতো জ্বালাবেন না।কাঠ, খড়, লতা পাতা, গোবর পোড়াবেন না।
পাহাড় থেকে পানি ক্লাস্টার করে স্পেসের সর্ব নিম্ন ভূমিতে রান করান।তাহলে এন্টি ক্লাস্টার সিস্টেম রান করবে যা এন্টি পৃথিবী বিপরীত স্পিনে করে দিবে। কোয়ান্টাম পানির ফিল্ড কোথাও খুঁজে পাবেন না। কোয়ান্টাম মেথড একটি বিভ্রান্তিকর এক স্পেসের কৃত্রিম বিজ্ঞানের ফর্মূলা। ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক থেকে আইন স্টাইন কোয়ান্টাম ফিল্ড থিওরির কার্যকারিতা পৃথিবীর যুগল ফিল্ড স্পেস ফাঁকা হওয়ার কারণ হচ্ছে বা ব্ল্যাক হোলে চলে যাওয়ার কারণ হচ্ছে।
আইনস্টাইনের পদার্থকে ধ্বংস করা যায় না,এক পদার্থ থেকে অন্য পদার্থের রূপান্তর হওয়ার তত্বও বাতিল হয়ে গিয়েছে।