Close the cracks in continents, oceans, skies, polar regions etc
The Earth's twin space faces grave danger as black holes merge, disrupting day-night balance. The artificial world suffers from pollution and environmental collapse. To restore balance, urgent reforestation and ecological action are needed.
Earth's twin space is on the path of great danger. The black hole will mix the twin of the artificial world. The opposite spins of day and night space leave these pairs. The earth is bursting into chaos. Twin continents, twin oceans, twin skies are bursting. I am promoting these from World Research Center Prannathpur Bangladesh. Just as the Bangladesh government has no headache, so does the media of Bangladesh. Bangladeshi media depend on western brokers.
These brokers do not understand what is the condition of Dhaka city and what is the condition of the country? With the dire consequences of the West, while Dhaka, Bangladesh has been trapped by fossil fuels, concrete, electrified by night and endangered by day, the mountain and plain space of Bangladesh has also been positively fielded, if not mechanically. The hills and plains now come at night fully positively charged. Because these places do not have 24 hours oxygen plant.
They are exotic fruits, food production, vegetable production, wood cultivation plants that can only provide oxygen during the day and not at night, covering the entire country. Nowhere is the environment of the night environment soil, sky, river, bill space blocked with the day space on the opposite side. Because of this there is no surface water in space. Anti-space has become dependent on underground water.By applying artificial fertilizers to these agricultural lands, the gas from the bottom coming up and the gas from the top going down has created a barrier and has left it in the soil forever. Seeing the anti-space of small black hole fields is called the permanent capture of this ground. And the anti-space water is being soaked in the soil of space and is being cultivated. Radioactivity of dry-season ground squirrels shows environmental emissions. Viruses in the human body are thus created while consuming the biosphere as well. Even the wind. Plants are burning like bread. Eating fruit is promoting the idea of contracting unknown diseases or viruses like Westerners. Westerners have to live by taking gastric medicine and digesting food in some way. How many foods can the residents of the city of Bangladesh have the ability to digest without taking antacids !
Sitting in Dhaka, the television brokers are like street hawkers in fear of eating any food and any disease? When Westerners are upset with these diseases, they send news to them, what is happening? The doctor himself is in fear every day to save his life and seeks advice from that doctor. The world of mankind has become a strange world tribe.
Westerners tear open the sky and see the deer in the sky, melt the polar ice and see the rivers of the other hemisphere, see the country there. Looking over the ocean, a city appeared. Going to the mountains in a snow-free environment, he is looking at the mountains below as an object of the sky. And the stream of water sees where it has gone and merged.Continental and oceanic rifts are getting bigger. From Japan to New Zealand the rift in the Pacific Ocean continues to grow. Human settlements are busy planning to move to the polar regions of the Moon. There is no island in the ocean where no toxic vehicles are moving.
When will the inhabitants of the artificial world understand how much of the sky will stop the spin of the black hole of the opposite sky with the opposite space! All around has become a poisoned area of western scientific glitter of fallacious theories. Trials seem to be in progress before the infidels' misguided Dajjal arrives.According to the hadith, many people will go astray during the period of one year and 74 days of Dajjwal, during which men will try hard to keep women at home. Because at that time there will be no trace of technology in the world. The entire Earth is locked down for the next ten years to heal the current artificial Earth's unhealthy pair space before another short-lived pair Earth arrives.No one can get away anywhere. To restore the endangered environment, the whole world should be arranged in plants that give oxygen 24 hours a day and night. No navigation on sea oceans. Prohibit shipping. Restrict air traffic by 95%. No vehicular movement except for essential goods within the country, keep the city dark at night. Complete all work during the day.Begin the arrangement of plants from the hills to the plains at once. Remove artificial people from those places. Use them in the arrangement of plants and in the arrangement of land. Create immigrants in countries where manpower is scarce. The fountain will flow again. There will be water in the river again. All continental, oceanic, polar regions and sky etc. dual space rifts will be closed.
Europe has understood my formula and is using the uneducated people of Satkhira region of Bangladesh to manufacture and buy wooden bicycles. The shocking media of Bangladesh is spreading this news. And they are talking like sidewalk hawkers who go to the office in fossil fuel vehicles. Bangladeshi scientist's story of discovery is being exploited by foreigners and Bangladeshi public and private day laborers or monthly contract laborers cannot ply the roads without fossil fuel vehicles.
I am telling the administration, tell the Satkhira region that the banyan, paikar, neem, bamboo plants should not be cut. And create a festival to plant these trees in all regions of Bangladesh.Bury unneeded metals deep into the soil and plant oxygenated plants for 24 hours. In addition, while the black hole will swallow many parts of the artificial Earth, some of these metallic artificial Earth pairs will be buried deep in the ground. The pairs of polar regions will be decoupled.Satellite moon pairs, planetary pairs will collide and form a new small solar polar system.
The creator Almighty Allah sat on the throne on the water at the beginning of creation. That water is now beyond the reach of humans. It has to be taken from the opposite space. If you want to convert that opposite space into space, after causing a great catastrophe, put the areas where there is fresh water in the space into the human front space.
Understand who is lucky enough to meet these spaces. Planting will not create or delay such conditions. Again the sky will be blue and the whole earth will be filled with crystal green.Only food production or its growth can never be done unless equal numbers of 24-hour oxygenating plants are arranged and organic fertilizers are applied.
মহাদেশ,মহাসাগর,আকাশ,মেরু অঞ্চল ইত্যাদির ফাটল বন্ধ করুন
মহা বিপদের পথে এগিয়ে যাচ্ছে পৃথিবীর টুইন স্পেস।ব্ল্যাক হোল কৃত্রিম পৃথিবীর যুগলকে মিশিয়ে দেবে। দিবস ও রাত্রির স্পেসের পরস্পর বিপরীত স্পিন এসব যুগলকে ছেড়ে দিচ্ছে। মাটি ফেটে চৌচির হয়ে যাচ্ছে।যুগল মহাদেশ, যুগল মহাসাগর সাগর,যুগল আকাশ ফেটে যাচ্ছে। এসব প্রচার করছি বিশ্ব গবেষনা কেন্দ্র প্রান্নাথপুর বাংলাদেশ থেকে। বাংলাদেশ সরকারের যেমন মাথা ব্যথা নেই তেমনি বাংলাদেশের অথর্ব মিডিয়াগুলোর নেই। পশ্চিমা দালাল নির্ভর বাংলাদেশের মিডিয়াগুলো।
এসব দালালরা বুঝতেই পারছে না ঢাকা শহরের অবস্হা কি আর দেশের অবস্হা কি? পশ্চিমাদের ভয়াবহ পরিণতির সাথে বাংলাদেশের ঢাকাকে যখন ফসিল জ্বালানি, কঙ্ক্রিট দিয়ে আটকে ফেলেছে, রাতকে বিদ্যুতায়িত করে দিন করে বিপদে রেখেছে, তখন বাংলাদেশের পাহাড় এবং সমতল ভূমির স্পেসও যান্ত্রিকভাবে না হলেও ভয়াবহরূপে পজিটিভ ফিল্ড করে ফেলেছে। পাহাড় এবং সমতলে এখন রাত আসে সম্পূর্ণ পজিটিভ চার্জ হয়ে। কারণ এসব স্হানে ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়ার উদ্ভিদ নেই বললেই চলে।
এরা বিদেশী ফলমূল, খাদ্য উৎপাদন, শাক সব্জি উৎপাদন,কাঠের চাষের উদ্ভিদ যারা শুধু দিনে অক্সিজেন দিতে পারে রাতে নয়, এমনভাবে সমগ্র দেশকে ছেয়ে ফেলেছে।কোথাও রাতের পরিবেশের মাটি,আকাশ,নদী,বিলের স্পেস বিপরীত দিকের দিনের স্পেসের সাথে আটকে রাখার পরিবেশ নেই। যে কারণে স্পেসের উপরের পানি নেই।এন্টি স্পেস ভূগর্ভের পানির উপর নির্ভরশীল হয়ে পরেছে। এসব চাষাবাদের জমিতে কৃত্রিম সার প্রয়োগ করে নীচের গ্যাস উপরে আসা উপরের গ্যাস নীচে যাওয়ায়ও বাধা সৃষ্টি করে মাটিতে চির ধরিয়ে দিয়েছে। ছোট ছোট ব্এল্যাক হোল ফিল্ডের এন্টি স্পেস দেখা বলে এই মাটির চির ধরাকে। আর স্পেসের মাটিতে এন্টি স্পেসের পানি তুলে ভিজিয়ে রেখে চাষাবাদ করছে। শুকনো মৌসুমের মাটির চৌচির রেডিও এক্টিভিটি বেড়িয়ে আসা দেখাচ্ছে পরিবেশের। মানুষের শরীরের ভাইরাস একারণে সৃষ্টি হয়েছে যখন জীবজগতকেও গ্রাস করে ফেলেছে। বাতাসকেও। উদ্ভিদগুলোও রুটি শেকার মতো পুড়ে যাচ্ছে। ফল খেলে খাদ্য খেলে পশ্চিমাদের মতো অচেনা রোগে আক্রান্ত হওয়ার কথা প্রচার করছে। পশ্চিমাদের গ্যাসট্রিকের ঔষধ খেয়ে খাবার কোনো রকমে হজম করতে হয়।বাংলাদেশের শহরের বাসিন্দারা কতোজন খাবার এন্টাসিড না খেয়ে হজম করার ক্ষমতা রাখে!
ঢাকায় বসে টেলিভিশনের ব্রোকাররা রাস্তার হকারদের মতো আতঙ্কে থাকে কোন খাবার খেলে কোন রোগ হবে? পশ্চিমারা যখন এসব রোগে মাথা খারাপ অবস্হা তখন ওদের কাছেই খবর পাঠায় এসব কি হচ্ছে? ডাক্তার নিজেই ওর জীবন বাঁচানোর জন্য প্রতিদিন ভয়ে থাকে আর সেই ডাক্তারের কাছে চায় পরামর্শ। মানবজাতির দুনিয়া হয়েছে আজব দুনিয়ার উপজাতি।
পশ্চিমারা আকাশ ফাটিয়ে ফেলে হরিন দেখে আকাশে,মেরুর বরফ গলিয়ে ফেলে অন্য গোলার্ধের নদী দেখে, দেশ দেখে সেখানে। মহাসগরের উপরে দেখে কোনো শহর সামনে এসে গেছে। পাহাড়ে গিয়ে বরফ শূন্য পরিবেশে নিজে আকাশের বস্তু হয়ে নীচে পাহাড় দেখছে। আর পানির স্রোতধারা দেখছে কোথায় যেনো গিয়ে মিশে গেছে। মহাদেশীয় ও মহাসাগরীয় ফাটল ক্রমেই বড় হচ্ছে। জাপান থেকে নিউজিল্যান্ড প্রশান্ত মহাসাগরের ফাটল বেড়েই চলেছে। মানব বসতি চাঁদে মেরু অঞ্চলে যাওয়ার পরিকল্পনায় ব্যস্ত। সাগর মহাসাগরের এমন কোনো দ্বীপ নেই যে, যেখানে বিষাক্ত যানবাহন চলাচল করছে না।
কোন আকাশের কতোটুকু কোন বিপরীত আকাশের ব্ল্যাক হোলের পরস্পর বিপরীত স্পেসের সাথের স্পিন বন্ধ করবে তা কৃত্রিম পৃথিবীর বাসিন্দারা আর কবে বুঝতে পারবে! ভুলে ভুলে গড়ে উঠা ভুল থিওরির পশ্চিমা বিজ্ঞানের চাকচিক্যের বিষাক্ত এলাকায় পরিণত হয়ে গেছে চারিদিক।কাফের পথভ্রষ্ট দাজ্জ্বাল আসার আগে মনে হয় ট্রায়াল চলছে। হাদীস দ্বারা বোঝা যায় সেই সময়ের একবছর ৭৪ দিনের দাজ্জ্বালের হায়াতের মধ্যে বহু মানুষ পথভ্রষ্ট হয়ে যাবে যার মধ্যে মেয়ে মানুষদের ঘরে আটকে রাখতে হিমসিম খাবে পুরুষরা। কেননা সেই সময় কোনো প্রযুক্তির চিহ্ন আর দুনিয়ায় থাকবে না। সংক্ষিপ্ত সময়কালের আর একটি ছোট্ট যুগল পৃথিবী আসার আগে বর্তমানের কৃত্রিম পৃথিবীর অসুস্হ যুগল স্পেসকে সুস্হ করতে সমগ্র পৃথিবী লক ডাউন দিন আগামী দশ বছর। কেউ কোথাও দূরে যেতে পারবে না। বিপন্ন পরিবেশ পূনরুদ্ধারে দিবস রাত্রির ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়ার উদ্ভিদে সাজাই সমগ্র পৃথিবী। সাগর মহাসাগরে পরিভ্রমণ নয়।জাহাজ চলাচল নিষিদ্ধ করুন। উড়ো জাহাজে চলাচল ৯৫℅ সীমিত করুন। দেশের অভ্যন্তরেও নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য চলাচল ব্যতিত কোনো যানবাহনে চলাচল নয়,রাতের শহরকে অন্ধকার দিন।দিনে সকল কাজ শেষ করুন।
পাহাড় থেকে উদ্ভিদের বিন্যাস শুরু করুন একযোগে সমতল পর্যন্ত। সেসব স্হান থেকে কৃত্রিম মানুষদের সরিয়ে নিন। এদের কাজে লাগান।যেসব দেশে ম্যানপাওয়ার কম সেসব স্হানে ইমিগ্র্যান্ট তৈরি করুন। ঝর্না প্রবাহিত হবে আবার। আবার নদীতে পানি হবে। সকল মহাদেশীয়,মহাসাগরীয়,মেরু অঞ্চল ও আকাশ ইত্যাদি যুগল স্পেসের ফাটল বন্ধ হবে।
ইউরোপ আমার ফর্মূলা বুঝতে পেরে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের অশিক্ষিত লোকজনকে কাজে লাগিয়ে কাঠের সাইকেল তৈরি করে কিনছে। বাংলাদেশের আহম্মক মিডিয়াগুলো ফলাও করে প্রচার করছে।আর ফসিল জ্বালানির গাড়িতে চরে অফিসে গিয়ে ফুটপাতের হকারদের মতো তা প্রচার করছে। বাংলাদেশী বিজ্ঞানীর আবিস্কারের গল্প বিদেশীরা কাজে লাগাচ্ছে আর বাংলাদেশের সরকারি বেসরকারি দিন মজুররা বা মাসিক চুক্তির মজুররা ফসিল জ্বালানির গাড়ি ব্যতিত রাস্তায় বেড় হতে পারে না।
প্রশাসনকে বলছি,সাতক্ষীরা অঞ্চলকে বলে দিন বট পাইকর নিম ফাঁশ যেনো না কাটা হয়। আর বাংলাদেশের সকল অঞ্চলে এসব কাঠের গাছ লাগানোর উৎসব তৈরি করুন।
অপ্রয়োজনীয় মেটালগুলো মাটির গভীরে পুঁতে দিয়ে ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ লাগান। তা ছাড়া ব্ল্যাক হোল কৃত্রিম পৃথিবীর বহু অংশের যুগল গিলে খাওয়ার সময় কোনো কোনো যুগল অংশ মাটির গভীরে পুঁতে ফেলবে।যুগল মেরু অঞ্চল লন্ডভন্ড হয়ে যাবে। উপগ্রহ চাঁদ যুগল, গ্রহ যুগলগুলো লন্ডভন্ড হয়ে নতুন সেপে ক্ষুদ্রাকার সোলার পোলার সিস্টেম তৈরি করবে।
সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহ সৃষ্টির প্রথমে পানির উপর আরশ নিয়ে বসেছিলেন।সেই পানি এখন মানুষের নাগালের বাইরে।বিপরীত স্পেস থেকে নিতে হচ্ছে। সেই বিপরীত স্পেসকে স্পেসে রূপান্তর করতে হলে মহা বিপর্যয় সংঘটিত করার পর যেসব এলাকায় স্পেসে মিঠা পানি আছে সেসব এলাকাকে মানুষের সম্মুখভাগের স্পেসে দিবেন। বুঝতেই পারছেন কারা এমন সৌভাগ্যবান যারা এসব স্পেসের সাথে গিয়ে মিলিত হতে পারবে। উদ্ভিদের বিন্যাস করলে এমন পরিস্হিতি সৃষ্টি হবে না বা বিলম্বিত হবে। আবার আকাশ হবে নীল এবং স্ফটিকের মতো সবুজে ভরবে সমগ্র দুই পৃথিবী। শুধু খাদ্যোউৎপাদন বা এর বৃদ্ধি কখনো করা যাবে না যদি ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়ার উদ্ভিদের সমান সংখ্যক বিন্যাস না করা হয় এবং জৈব সার প্রয়োগ না করা হয়।
ধন্যবাদান্তে