Clockwise anti-clockwise direction is required on the equator

THE BLACK HOLE THEORY,THE DARK NATTER THEORY, ANY CREATION IS NOT SINGLE BUT DOUBLE.The name of the first black hole science university of the discoverer of black hole science is Rakim University, Pranathpur, Bangladesh. Learn Black Hole Science. Survive Black Hole Extinction.Details Rakim University website.


THE BLACK HOLE THEORY,THE DARK NATTER THEORY, ANY CREATION IS NOT SINGLE BUT DOUBLE.The name of the first black hole science university of the discoverer of black hole science is Rakim University, Pranathpur, Bangladesh. Learn Black Hole Science. Survive Black Hole Extinction.Details Rakim University website.

Two worlds, one in the northern and the other in the southern hemisphere. With which dark matter is connected north to south and north to south. Since the spin direction of north and south is opposite to each other. Again the sun is visible in both hemispheres at the same time.Therefore, since the sun is the night world, the night world will also have the equator. However, if you take the direction clockwise for the day, you have to take the anti-clockwise direction at night. Because no part of day and night spins in the same direction. Their water courses also flow in completely opposite directions.And so the direction of each Uranus-Neptune twin also changes. The twins of each of the 6 planets are in the Kuiper comet belt during the day and in the asteroid belt at night. That is why the 6 skeletons of Twin Earths keep the Earth inside its crust during the day and outside at night.Because the skeletons are outside, the sky's ionosphere, which they create, cannot carry the negative charge of oxygen to the Earth's surface at night, making the night appear dark.

Still the moon lights up the night. Because 24-hour oxygenated plants are still present on Earth and there are still some areas outside of the chemical fertilizers or chemically applied areas of the land. When the oxygen comes up from the interior of the soil at night or the 7 beams of the earth during the day are seen in the sky through the Saptarshimandal (Ursha Major Little Deep Space) and the oxygen coming from that anti space is creating a magnetic field of nitrogen oxygen with nitrogen.During the day when the magnetic field of oxygen-nitrogen shows. Due to the change in the direction of oxygen nitrogen at night, the spin direction or ionization system of the moon is spinning in anti-direction with the earth and 6 other planets. Which is the twin of Venus with the twin of Uranus and the two twins of the Moon moving as transmitters of the two hemispheres.

Do you understand that living on the moon or reverse ionosphere is going to create dire consequences? If the Prophet of the religion of peace or Islam had not split the moon in two on that day, then this moon would not have been found in the sky for so long. If the pancreas of the human body is damaged, the state of civilization would be the same as people cannot be saved.The two hemispheres of the moon can illuminate each other like the twin of the moon's equator. But the Sun or the reverse darkness of the Moon is setting from west to east. which does not show from east to west like Earth's sun. Very dim light. Which makes the opposite darkness the sun.PT-3, PT-5 are carrying all the evils of the earth due to the crack in the moon by Muhammad (PBUH).

As many Prophets and Messengers who came to the world did this work, half of the world was destroyed, and the healthy Pancreas Moon also came with the world. If the great disaster takes place in the future, no messenger will come to earth to do this work.

That is why Muhammad (pbuh) is the last messenger of peace to all mankind described in the Holy Qur'an. Which after the coming of Isa (pbuh) he will prove by his actions that the bearer of peace or Muhammad (pbuh) was sent for the same purpose, after these proofs the last unbroken moon will be quickly damaged in the equinoctial state.

According to the theory of Black Hole Science University, Rakim University, now established in Prannathpur, Bangladesh, the earth will last for a long time, which defined the science of infinite time. And if we continue to use technology as science to correct all the current mistakes, the world has no time.

This includes Israel's red cow sacrifice to the cursed Dajjal and Israel's audacity to the UN of civilization which ignores the Palestinian issue and does not stop the US-backed war.

Therefore, due to the spread of unscientific wrong technology, if there is time for half of the world to disappear into black holes in the middle of 10 years, if nuclear or oil refineries accept a large-scale attack, Israel, including the United States, will become stars and burn to ashes in the sky.

Think atheists and physicists or any science pundits have no definition of science. Got to be a big blacksmith and that's why you got the wrong education certificate.Because of which half of the twin worlds will be destroyed. If everyone had a defined science certificate then
the black hole would be science certificates and civilization would not be destroyed.


বিষুব রেখার উপর ক্লকওয়াইজ এন্টি ক্লকওয়াইজ ডাইরেকশন লাগবে

ব্ল‍্যাক হোল থিওরি ডার্ক ম‍্যাটার থিওরি, যে কোনো সৃষ্টি সিঙ্গেল নয়, ডাবল।ব্ল‍্যাক হোল সাইন্সের আবিস্কারকের প্রথম কোনো ব্ল‍্যাক হোল সাইন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম রাকীম ইউনিভার্সিটি,প্রান্নাথপুর,বাংলাদেশ। ব্ল‍্যাক হোল সাইন্স শিখুন।ব্ল‍্যাক হোলে বিলুপ্তির হাত থেকে বাঁচুন। বিস্তারিত রাকীম ইউনিভার্সিটির ওয়েবসাইটে।

দুই পৃথিবীর একটি উত্তরে অপরটি দক্ষিণ গোলার্ধে। যার সাথে ডার্ক ম‍্যাটার হিসাবে উত্তরের সাথে দক্ষিণ এবং দক্ষিণের সাথে উত্তর সংযুক্ত।যেহেতু উত্তর ও দক্ষিণের স্পিন ডাইরেকশন পরস্পর বিপরীত। আবার সূর্য দুই গোলার্ধে একই সময় দেখা যায়। অতএব সূর্য যেহেতু রাতের পৃথিবী তাহলে রাতের পৃথিবীতেও বিষুবরেখা থাকবে। তবে দিনের জন‍্য যে ডাইরেকশন ক্লক ওয়াইজ ধরলে রাতেরটি এন্টি ক্লক ওয়াইজ ধরতে হবে। কেননা দিবস ও রাতের কোনো স্হান একই ডাইরেকশনে স্পিন করে না। এদের পানির গতিপথও সম্পূর্ণ পরস্পর বিপরীত ডাইরেকশনে প্রবাহিত হয়। আর এজন‍্য ইউরেনাস নেপ্চুন প্রত‍্যেক টুইনের ডাইরেকশনও পরিবর্তন হয়। ৬ টি গ্রহের প্রত‍্যেকটির টুইন দিবসে কাইপার বা ধূমকেতু বেল্টে থাকে আর রাতে থাকে এস্টরয়েড বেল্‍টে। যে কারণে টুইন পৃথিবীর ৬ টি কঙ্কালকে দিনের পৃথিবী রাখে ওর ভূত্বকের ভিতরে আর রাতে থাকে বাহিরে। কঙ্কালগুলো বাহিরে থাকায় ওরা যে আকাশের আয়নোস্ফেয়ার তৈরি করে তাতে রাতের পৃথিবীর সারফেসকে অক্সিজেনের নেগেটিভ চার্জ করতে পারে না বলে রাত অন্ধকার দেখায়।

এরপরেও রাতকে আলোকিত রাখে চাঁদ। যেহেতু পৃথিবীতে ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ বর্তমান আছে এখনও এবং ভূমিতে রাসায়নিক সার বা কেমিক‍্যাল দেওয়া স্হানের বাহিরে কিছু এলাকা এখনও আছে। যখন রাতে অক্সিজেন মাটির অভ‍্যন্তরভাগ থেকে উপরে উঠে আসে বা দিনের পৃথিবীর ৭ টি বিম সপ্তর্ষীমন্ডল (উর্ষা মেজর লিটল ডিপ স্পেস) হয়ে আকাশে দেখা যায় আর সেই এন্টি স্পেস থেকে অক্সিজেন এসে নাইট্রোজেনের সাথে নাইট্রোজেন অক্সিজেনের ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করছে। দিনে যখন অক্সিজেন- নাইট্রোজেনের ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড দেখায়। রাতে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের ডাইরেকশন পরিবর্তনের কারণে চাঁদের স্পিন ডাইরেকশন বা আয়নাইজেশন সিস্টেম পৃথিবীসহ আরও ৬ গ্রহের সাথে এন্টি ডাইরেকশনে স্পিন করছে। যা শুক্রের টুইন ইউরেনাসের টুইনের সাথে চাঁদের দুই টুইন দুই গোলার্ধের ট্রান্সমিটার হয়ে চলাচল করছে।

বুঝতেই পারছেন চাঁদে বসবাস বা বিপরীত আয়নোস্ফেয়ার কি ভয়াবহ পরিণতি তৈরি করতে যাচ্ছে? শান্তির ধর্মের বা ইসলাম ধর্মের নবী যদি সেদিন চাঁদকে দ্বিখন্ডিত না করতেন তাহলে এতোদিন এই চাঁদকে আকাশে খুঁজে পাওয়া যেতো না। মানবদেহের প‍্যানক্রিয়াস ড‍্যামেজ হলে মানুষকে যেমন বাঁচানো যায় না ঠিক তেমন দশা হতো সভ‍্যতার। চাঁদের সেই ফাটল টুইন পৃথিবীর বিষুব রেখার মতো চাঁদের দুই গোলার্ধ পরস্পর পরস্পরকে আলোকিত করতে ‍পারে । তবে চাঁদের সূর্য বা বিপরীত অন্ধকার পশ্চিম থেকে পূর্বে অস্ত যাচ্ছে। যা পৃথিবীর সূর্যের মতো পূর্ব থেকে পশ্চিমে দেখায় না। খুবই স্তিমিত আলো। যা ওর বিপরীত অন্ধকারকে সূর্য তৈরি করে। চাঁদের ফাটল মুহাম্মদ (সা:) কর্তৃক করায় পৃথিবীর এতো দুষন এসব PT-3, PT-5 ওর বডিতে ধারন করে যাচ্ছে।

পৃথিবীতে যতো নবী রাসূল এসেছিলেন তাঁদের মাধ‍্যমে এই কাজটি করে আসায় এভাবে অর্ধেক পৃথিবী ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়ে আসায় পৃথিবীর সাথে সুস্হ‍্য প‍্যানক্রিয়াস চাঁদও চলে এসেছে। যা সামনে মহাবিপর্যয় অনুষ্ঠিত হলে আর এই কাজটি করার কোনো রাসূল আসবে না পৃথিবীতে।

একারণেই পবিত্র আল কোরআনে বর্ণিত সমগ্র মানবজাতির শান্তির দূত মোহাম্মদই (সা:) শেষ দূত । যা ঈসা (আ:) আসার পর তিনি তাঁর কার্যক্রম দ্বারা প্রমাণ করবেন শান্তির বাহক বা মোহাম্মদ (সা:) কে যে উদ্দেশ‍্যে পাঠানো হয়েছিলো তিনিও একই উদ্দেশে এসেছিলেন, এসব প্রমাণের পর শেষবারের অখন্ডিত চাঁদ বিষুব রেখাহীন অবস্হায় দ্রুত ড‍্যামেজ হবে।

এখন বাংলাদেশের প্রান্নাথপুরে স্হাপিত ব্ল‍্যাক হোল সাইন্স ইউনিভার্সিটি,রাকীম ইউনিভার্সিটির থিওরি মোতাবেক চললে পৃথিবী টিকবে বহুকাল যা অনন্ত সময়ের বিজ্ঞানের সংজ্ঞা দিয়েছে। আর বর্তমানের সব ভুলকে সাইন্স হিসাবে প্রযুক্তির ব‍্যবহার করা অব‍্যাহত থাকলে সময় নেই পৃথিবীর হাতে। এর মধ্যে অভিশপ্ত দাজ্জালের জন্য ইসরায়েলের লাল গরু কোরবানি করা এবং সভ্যতার জাতিসংঘকে ইসরাইল কর্তৃক দুঃসাহস দেখানো যা ফিলিস্তিন ইস্যুকে উপেক্ষা করে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনে যুদ্ধ থামছে না। একারণে অবৈজ্ঞানিক ভুল প্রযুক্তির প্রসারের কারণে পৃথিবীর অর্ধেক ১০ বছরের মধ‍্যে ব্ল‍্যাক হোলে বিলুপ্ত হওয়ার সময় থাকলে পরমাণু বা তেল শোধনাগারগুলো ব‍্যাপক আক্রমণের স্বীকার হলে এখনই যুক্তরাষ্ট্রসহ ইসরাইল জুলফি তারকা হয়ে আকাশে পুড়ে ছাই হয়ে যাবে।

যারা নাস্তিক এবং ফিজিসিস্ট কিংবা যে কোনো সাইন্সের পন্ডিত মনে করুন তাদের কাছে সাইন্সের সংজ্ঞাই নেই। বড়জোড় কামার হতে পেরেছেন এবং সেই কারণে ভুল শিক্ষার সার্টিফিকেট আপনার কাছে।যে কারণে টুইন পৃথিবীর অর্ধেক ধ্বংস হবে। যদি সবার সংজ্ঞাযুক্ত সাইন্স সার্টিফিকেট থাকতো তাহলে ব্ল‍্যাক হোল সাইন্সের সার্টিফিকেট হবে এবং সভ‍্যতা ধ্বংস হবে না।

রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত‍্যাশা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরিগুলো পৃথিবীর সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের ক‍্যারিকুলাম হবে এবং সভ‍্যতা টিকে থাকবে।