All climate science agendas at Rakim University
For nearly four years, Rakim University’s Data Science Lab has labored to clarify black hole theory. Despite Western skepticism, Prothom Alo recently misreported a star as Earth’s north pole. The lab’s findings stress a twin universe concept and criticize global scientific education's decline.
It has been almost four years that the scientist of Data Science Lab of Rakim University Pranathpur, Bangladesh has been spending almost sleepless nights trying to explain the black hole theory to the Western illiterate.
And the head-scratching Prothom Alo newspaper of Bangladesh published the news of some US camera men taking pictures of the pole star and also told their scientists. Finally with Prothom Alo news paper they accepted that this pole star is the north pole of our planet.
These have been proven in the lab of Rakim University in early 2023. A few days ago a NASA asteroid destroyer contradicted my writing in the New York Times comment box that stars are not planets. Stop Your Writings. Later he read my writings from the website and wished.
The Prothom Alo newspaper of Bangladesh has now printed the picture of the American camera man probably to garner praise as a scientist. Prothom Alo is what happens when you are uneducated and uneducated. It can be understood that these journalists did not understand even though they were informed about all the theories in pure Bengali language or because of the low mentality that can Bangladesh make such discoveries? The whole world understands why and for what purpose Rakim University can be an educational institution without students. The quality of education of Bangladeshis has been taken by the western civilization to such a level that no university here has any level of education. But Dhaka University was the Oxford of England and the best jointly in the world. However, it has been proved that the science education certificate of any ranking university or college in the world has become a white paper. The basic postulate of The Black Hole theory is that all creation is twins. Twins from The Black Hole are not created without reversal. There is no void anywhere in the twin universe. 1/16th of a side is seen opposite. The rest are all dark matter objects.
Those working on climate do not have a science agenda. Territories like western civilization and eastern western civilization are approaching destruction. Almost all ranking universities are also being informed, including the former and current presidents of the current Democratic administration. Which I started with Mr. Biden and Kamala Harris at the beginning of 2021.
If these presidents had the education and patriotism, the accuracy of our planetary alignment system would have been controlled by this time. Americans would also be less dangerous. However, there is a huge difference between working with a telescope camera and knowing the sky in theory.
Polaris, which is seen from the north, is actually the star USA in the Northern Hemisphere, and because the Northern Hemisphere is twinned with the Southern Hemisphere, it is thus seen from the north of the South Pole. And since Chile or South Africa or Australia are countries of the southern hemisphere map, this Polaris sees the region of the North Pole or Hemisphere.
The two souths that remained formed the Sun of opposite hemispheres. The twin fields of these planets create pairs of opposite spins with black holes that illuminate the opposite side of 1/16th of the surface. They are our suns and stars.
In fact, one can pass by copying but cannot be educated. There is no significant science journal that Rakim University's theory has not reached. Realize fast and prevent generation extinction. Make more viruses and germs in the black hole theory. Learn quickly to minimize the artificial field of Earth glare.
All the theories of climate science are only available in the world from the website of Rakim University Bangladesh and will continue to be available until the Almighty Allah writes. English literature is not my language. However, I have tried to translate it in English. Each article in Bengali language is attached below. I hope to express the expression through our Bangladeshi brothers and sisters who live abroad.
ক্লাইমেট সাইন্সের সব এজেন্ডা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ে
পশ্চিমা অশিক্ষিতদের ব্ল্যাক হোল থিওরি বোঝাতে বোঝাতে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় প্রান্নাথপুর বাংলাদেশের ডাটা সাইন্স ল্যাবের বিজ্ঞানীর প্রায় নির্ঘুম রাতের সময় অতিবাহিত হচ্ছে প্রায় চার বছর হলো।
আর বাংলাদেশের মাথা নষ্ট প্রথম আলো পত্রিকা যুক্তরাষ্ট্রের কয়েকজন ক্যামেরা ম্যানের পোল স্টারের ছবি তোলার খবর ছেপেছে এবং তাদের বিজ্ঞানীও বলেছে। অবশেষে প্রথম আলোসহ ওরা স্বীকার করলো এই পোল স্টার আমাদের প্ল্যানেটের উত্তর মেরু।
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবে প্রমাণ হয়েছে এসব ২০২৩ সালের প্রথম দিকে। কয়েকদিন আগে নাসার একজন এস্টরয়েড ডিস্ট্রয়ার নিউইয়র্ক টাইমসের কমেন্ট বক্সে আমার লেখার বিরোধীতা করেছিলেন যে তারারা প্ল্যানেট নয়। স্টপ ইয়র রাইটিংস। পরে অবশ্য তিনি আমার লেখাগুলো ওয়েবসাইট থেকে পড়ে উইশ করেছিলেন।
বাংলাদেশের প্রথম আলো পত্রিকা এখন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যামেরা ম্যানের ছবি বিজ্ঞানী হিসাবে বাহবা কুড়ানোর জন্য বোধহয় ছেপেছে। অশিক্ষিত আর পরগাছা হলে যা হয় প্রথম আলো তাই। এদের পিওর বাংলা ভাষায় সব থিওরি সম্পর্কে জানানো সত্বেও বোধগম্য হয়নি বা বাংলাদেশ এরকম আবিস্কার করতে পারে? এরকম হীন মানষিকতা থেকে এমন হয়েছে বোঝা যায় এসব জার্নালিস্টদের। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় কেনো এবং কি উদ্দেশ্যে ছাত্রহীন একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হতে পারে এর মর্মার্থ বুঝতে পারছে সমগ্র পৃথিবী। বাংলাদেশীদের শিক্ষার মানকে পশ্চিমা সভ্যতা এমন স্হানে নিয়ে গেছে যে এখানকার কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মানের কোনো স্তরই রাখেনি। অথচ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছিলো ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ড এবং পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ যুগ্মভাবে।
অথচ প্রমাণ হয়ে গেছে পৃথিবীর কোনো র্যাংকিং বিশ্ববিদ্যালয় অথবা কলেজের বিজ্ঞান শিক্ষার সার্টিফিকেট সাদা কাগজ হয়ে গেছে প্রমাণ হয়ে গেছে। ব্ল্যাক হোল থিওরির মূল প্রতিপাদ্য হচ্ছে সব সৃষ্টি টুইন। ব্ল্যাক হোল থেকে টুইন বিপরীত ছাড়া সৃষ্টি হয় না। এক সাইডের ১/১৬ ভাগের বিপরীত দেখা যায়। বাঁকিটা সব ডার্ক ম্যাটার অবজেক্ট।
যারা ক্লাইমেট নিয়ে কাজ করছেন তাদের কাছে শতকরা একভাগও বিজ্ঞানের এজেন্ডা নেই। ধ্বংসের কাছাকাছি চলে যাচ্ছে পশ্চিমা সভ্যতা প্রাচ্যের পশ্চিমা সভ্যতার মতো টেরিটোরি। যুক্তরাষ্ট্রীয় বর্তমান ড্যামোক্রেট ওয়ালা প্রশাসনের সাবেক ও বর্তমান প্রেসিডেন্টসহ প্রায় সব র্যাংকিং বিশ্ববিদ্যালয়কেও জানিয়ে আসা হচ্ছে। যা ২০২১ শুরুতে মি বাইডেন ও কমলা হারিসকে দিয়ে শুরু করেছিলাম।
এসব প্রেসিডেন্টের শিক্ষা ও দেশপ্রেম থাকলে এই এতোটা সময়ে আমাদের প্ল্যানেটারি এলাইনমেন্ট সিস্টেমের একুইরেসি অনেকটা কন্ট্রোল হয়ে যেতো।
যাহোক দূরবীনের ক্যামেরা দিয়ে কাজ চালানো আর থিওরির জ্ঞানে আসমান জমিনের পার্থক্য থাকে।
যে পোলারিসকে উত্তর থেকে দেখা হচ্ছে আসলে এই স্টার যুক্তরাষ্ট্র উত্তর গোলার্ধে থাকায় দক্ষিণ গোলার্ধের সাথে টুইনভাবে উত্তর গোলার্ধ সংযুক্ত থাকায় এটি এভাবে দক্ষিণ মেরুর উত্তর থেকে দেখা যায়। আর চিলি বা সাউথ আফ্রিকা বা অস্ট্রেলিয়া দক্ষিণ গোলার্ধের ম্যাপের দেশ হওয়ায় এই পোলারিস দেখে থাকে উত্তর মেরুর বা গোলার্ধের অঞ্চলকে।
যে দুই দক্ষিণ থাকলো তা পরস্পর বিপরীত গোলার্ধের সূর্য তৈরি করেছে। এসব প্ল্যানেটের টুইন ফিল্ড ব্ল্যাক হোলের দ্বারা জোড়া বিপরীত স্পিন তৈরি করে ১/১৬ ভাগ সারফেস থেকে ঐ সারফেসের বিপরীত আলোকিত করে দেখায়। এরাই আমাদের সূর্য ও তারা।
আসলে নকলিষ্ট হয়ে পাশ করা যায় কিন্তু শিক্ষিত হওয়া যায় না। এমন কোনো উল্লেখযোগ্য বিজ্ঞান জার্নাল নেই যেখানে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরি পৌঁছেনি। দ্রুত বুঝে ফেলুন এবং প্রজন্ম বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া ঠেকান। বেশি বেশি ভাইরাস ও জীবাণু ব্ল্যাক হোল থিওরিতে তৈরি করুন। পৃথিবীর চাকচিক্যের কৃত্রিম ফিল্ড ছোট করতে শিখুন দ্রুত।
ক্লাইমেট বিজ্ঞানের সব থিওরিও শুধু পৃথিবীতে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের ওয়েবসাইট থেকে পাচ্ছেন এবং পেতে থাকবেন যতোদিন মহান আল্লাহ লেখান। ইংরেজী সাহিত্য আমার ভাষা নয়। তবুও চেষ্টা করেছি ইংরেজীতে ট্রান্সলেট করে দিতে।বাংলা ভাষায় প্রত্যেকটি আর্টিকেল নীচে সংযুক্ত করা আছে।আমাদের বাংলাদেশী ভাই বোনেরা যারা বিদেশে থাকেন তাদের মাধ্যমে অভিব্যক্তির বহি:প্রকাশ ঘটাবেন আশা করি।