What is the definition of climate crisis and where to see the world?
Among the seven worlds, which world has mankind come to, those who are regularly acquiring knowledge of the new theory of Rakim University of Bangladesh must have understood. Even the followers of Islam did not know its scientific explanation.
Among the seven worlds, which world has mankind come to, those who are regularly acquiring knowledge of the new theory of Rakim University of Bangladesh must have understood. Even the followers of Islam did not know its scientific explanation.
When the opposite earth of the biosphere including mankind is planted on another six-pair earth or planet, the matter of those planets also naturally creates beams of twin fission fusion in the opposite field. As all minerals are made from matter, anti matter of 6 planets, everything we get for living corresponds to the matter of those planets. The only difference is that germs and viruses are created on our earth or on the 7th planet.
The two stars of Kuiper and the asteroid belt, the twin matter pole star and the sun, respectively, are one day and one night world. These two stars are newly created every month, and we have two worlds of 12 months. Stars are all planetary matter, anti-matter or twin planets.
What would happen if the 6 planets did not have matter anti matter (germs and viruses). There was no skeleton of the human body or the living body.
The world we live in is thus governed by two classes of twin objects, organic and inorganic, in which certain dimensions of matter are made up of antimatter spinning concentrations of black holes.
. You have variously explained the vast heterogeneity in the world by creating the corona formula. The West has created those who do not get food. Because they are making machineries in wrong formula. I have been asking to stop it for three and a half years. Mineral resources are exhausted in their country and the whole world does not stop for extraction. Not realizing that the education industry is doomed.
All faculties, including Einstein Hawking, Max Plack, are built in such a way that the false products of their respective theories are economic indicators. which studies economics. This subject also has no value. Because the way they create indicators will accelerate the use of total matter antimatter in the planetary system. They know nothing about science.
Global Total Analysis Report of Planetary System Analysis of New Science Theory Posted in Rakim University Bangladesh Scientist's Facebook Story. People who don't understand science are running their countries all over the world. Society is doing what the institutional framework has created. Which should be changed immediately.
Even though the total object of the planetary system looks the same, medical science has shown that the form or variant of the corona on earth has changed. Space science has observed that the color of the planet has changed. Saturn's rings are ending. The moon is moving away. Geography has shown that the base of Everest has formed a large rift through Tibet.
A rift through Africa has long been created. Seeing a rift in the South Pole, traveling by sea, seeing an area of the world floating in the water near a ship, or seeing animals in the Pacific Ocean near the polar ice, reporting misleading reports, seeing the Earth's pole shift 64 degrees. , civilization suffers from countless such paradoxes. Those who took these Nobel Prizes in their respective fields could not explain.
This 64 degrees was last year's measure. Rakim University Bangladesh asked to measure again. I repeatedly told it to stop at 64 degrees. This field of artificial worlds has been increased by the amount of weapons used during Israel's occupation of Gaza. The number of vehicles has not decreased, the number of industries has not decreased, the consumption of electricity has not decreased but is increasing.
This 64 degree 90 degree twin magnetic field will soon become. The viruses and germs of the Western and Western-type living territories are surviving by developing anti-black hole field engines that soon won't be able to anymore. will disappear. No one in the world has the ability to challenge the exact formula of this data science lab.
Now is the time to stop the artificial world to deal with the emergency. I have asked the young generation to come forward many times to do natural. I have told many times to the teachers or doctorates of the world that the artificial world will disappear because the generation will not get the right education that will be taught in the university curriculum.
Embracing the new generation of new Bangladesh on behalf of Rakim University (an icon and model) university. Bangladesh seems to have started first. Let it start as Sheikh Mujib started from the beginning but now differently. good wishes.
সাত পৃথিবীর মধ্যে কোন পৃথিবীতে মানবজাতি এসেছে যারা নিয়মিত বাংলাদেশের রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন থিওরির জ্ঞান অর্জন করছেন তারা অবশ্যই বুঝতে পেরেছেন। ইসলাম ধর্মাবল্বীরাও জানতেন না এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা।
মানবজাতিসহ জীবজগতের পেয়ার বিপরীত পৃথিবী যখন আবাদ হচ্ছে অন্য ছয় পেয়ার পৃথিবী বা গ্রহের উপর তখন সেসব গ্রহের ম্যাটারও ন্যাচারালি টুইন ফিশন ফিউশনের বিম তৈরি করছে বিপরীত ফিল্ডে। সকল খনিজ ৬ গ্রহের ম্যাটার এন্টি ম্যাটার থেকে তৈরি বলে আমাদের বসবাসের জন্য যা কিছু প্রাপ্য হয়েছি তা ঐসব গ্রহের ম্যাটারের সাথে মিলে যায়।শুধু পার্থক্য জীবাণু ও ভাইরাস তৈরি হয় আমাদের পৃথিবীতে বা ৭ম গ্রহে।
কাইপার ও এস্টরয়েড বেল্টের দুই নক্ষত্রের টুইন ম্যাটার পোল স্টার ও সূর্য যথাক্রমে একটি দিনের অপরটি রাতের পৃথিবী প্রতিমাসে এই দুই নক্ষত্র নতুন করে তৈরি হয়ে ১২ মাসের দুই পৃথিবী আমাদের। নক্ষত্রগুলো সব গ্রহের ম্যাটার, এন্টি ম্যাটার বা টুইন গ্রহ।
৬ টি গ্রহের ম্যাটার এন্টি ম্যাটার (জীবাণু ভাইরাস হীন) যদি না থাকতো তাহলে কি হতো। মানব দেহের বা জীবদেহের কঙ্কাল থাকতো না।
আমাদের বসবাসের পৃথিবীতে এজন্য জৈব ও অজৈব দুই শ্রেণীর টুইন অবজেক্ট দিয়ে পরিচালনা করা হচ্ছে যেখানে নির্দিষ্ট মাত্রার ম্যাটার এন্টি ম্যাটারে ব্ল্যাক হোলের স্পিনিং কনস্ন্ট্রেশনের সংমিশ্রণ দিয়ে তৈরি করা হয়েছে।
করোনার ফর্মূলা তৈরি করে আপনাদের বিভিন্নভাবে বোঝানো হয়েছে যে ব্যাপক বৈষম্য পৃথিবীতে। যারা খাবার পায় না তাদেরকে সৃষ্টি করেছে পাশ্চাত্য। কেননা ওরা মেশিনারিজ তৈরি করছে ভুল ফর্মূলায়। এটি থামাতে বলে আসছি সাড়ে তিন বছর হলো। খনিজ সম্পদ শেষ করেছে তাদের দেশে এবং সমগ্র পৃথিবীতে উত্তোলনের জন্য থামছে না। শিক্ষা ব্যবস্হা ধ্বংস হয়ে গেছে বলে বুঝতে পারছে না। আইনস্টাইন হকিং,ম্যাক্স প্ল্যাক সহ সব ফ্যাকাল্টি এমনভাবে তৈরি হয়েছে যে এদের স্ব স্ব ক্ষেত্রে থিওরির ভুল প্রডাক্ট যা তৈরি করে তা অর্থনৈতিক সূচক হয়। যা ইকোনোমিক্স স্টাডি করায়। এই সাবজেক্টেরও কোনো মূল্য নেই। কেননা এরা যেভাবে সূচক তৈরি করবে তা প্ল্যানেটারী সিস্টেমের টোটাল ম্যাটার এন্টি ম্যাটারের ব্যবহারকে আরও বেগবান করবে। এরা বিজ্ঞান বিষয়ের কিছুই জানে না।
প্ল্যানেটারী সিস্টেমের সমগ্র পৃথিবীর টোটাল এনালাইসিস রিপোর্ট নতুন বিজ্ঞান তত্বের বিশ্লেষনে বাংলাদেশের রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীর ফেসবুক গল্পে সন্নিবেশন করা হয়েছে। যারা বিজ্ঞান বোঝে না তারাই সমগ্র পৃথিবীর নিজ নিজ দেশ পরিচালনা করছে। সোসাইটি যে প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোতে তৈরি হয়েছে তাই করছে। যা অবিলম্বে বদলাতে হবে।
অথচ প্ল্যানেটারী সিস্টেমের টোটাল অবজেক্ট দেখতে আয়তনিকভাবে একই দেখা গেলেও পৃথিবীতে করোনার রূপ বা ভারিয়েন্ট যেভাবে পরিবর্তন হয়েছে, মেডিক্যাল সাইন্স তা দেখিয়েছে। স্পেস সাইন্স দেখেছে গ্রহের রঙ বদলে গেছে। শনির বলয় শেষ হয়ে যাচ্ছে। চাঁদ দূরে সরে যাচ্ছে। জিওগ্রাফি দেখিয়েছে এভারেস্টের পাদদেশ তিব্বত দিয়ে অনেক বড় ফাটল তৈরি হয়েছে। আফ্রিকা দিয়ে ফাটল অনেক আগে তৈরি হয়েছে।দক্ষিণ মেরুতে ফাটল দেখছে, সমুদ্রে বেড়াতে গেলে পৃথিবীর কোনো দেশের এলাকা জাহাজের কাছে পানির মধ্যে ভেসে উঠে কিংবা মেরুর বরফের কাছে প্রশান্ত মহাসাগরের প্রাণীকে দেখতে পায়, যা না বুঝে বিভ্রান্তিকর রিপোর্ট করছে, পৃথিবীর মেরু ৬৪ ডিগ্রি স্হানান্তরিত হওয়া দেখছে , এরকম অসংখ্য প্যারাডক্সে ভুগছে সভ্যতা। এসব নোবেল প্রাইজ স্ব স্ব ক্ষেত্রে যারা নিয়েছেন তারা ব্যাখ্যা করতে পারেননি। এই ৬৪ ডিগ্রির মাপ ছিলো গতো বছরের। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ আবার মাপতে বলেছে। এটি বার বার বলেছিলাম ৬৪ ডিগ্রিতে থামিয়ে দিতে। ইসরায়েলের গাজা দখলের মাধ্যমে যে পরিমাণ ওয়েপন ব্যবহার হয়েছে এতে কৃত্রিম পৃথিবীর এই ফিল্ড আরও বেড়ে গেছে। যানবাহনের সংখ্যা কমেনি, শিল্পের সংখ্যা কমেনি, বিদ্যুতের কনজামশন কমেনি বরং বেড়েই চলেছে। এই ৬৪ ডিগ্রি ৯০ ডিগ্রির টুইন ম্যাগনেটিক ফিল্ড অচিরেই হয়ে যাবে। ওয়েস্টার্ন ও ওয়েস্টার্ন টাইপ লিভিং টেরিটোরির ভাইরাস ও জীবাণু এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ইঞ্জিন তৈরি করে নিয়ে বেঁচে আছে যা অচিরেই আর পারবে না। বিলুপ্ত হয়ে যাবে। এই ডাটা সাইন্স ল্যাবের নির্ভূল ফর্মূলা চ্যালেঞ্জ করার ক্ষমতা পৃথিবীর কারো নেই। জরুরি মোকাবেলায় এখনই সময় কৃত্রিম পৃথিবীকে থামিয়ে দেওয়া। ন্যাচারাল করতে প্রজন্মের ইয়ং জেনারেশনকে এগিয়ে আসতে বলেছি অনেকবার। পৃথিবীর শিক্ষকদের বা ডক্টরেটদের বলেছি বহুবার যে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যক্রমে যে শিক্ষা দিবেন প্রজন্ম সঠিক শিক্ষা পাবে না বলে কৃত্রিম পৃথিবী বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় একটি প্রতিক ও মডেল বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে নতুন প্রজন্মকে আলিঙ্গন করছি। বাংলাদেশ থেকেই প্রথম শুরু হয়েছে। শেখ মুজিব যেভাবে প্রথম থেকে শুরু করেছিলেন সেরকমভাবে কিন্তু ভিন্নভাবে শুরু হোক। শুভ কামনা।