Civilization has lost the surface of the earth in all wrong theories
Billions of scientists have been created in the world in all faculties of science. All have learned to make space matter anti space matter react by making twin earth matter- anti matter, anti matter - matter.
Billions of scientists have been created in the world in all faculties of science. All have learned to make space matter anti space matter react by making twin earth matter- anti matter, anti matter - matter.
The six planets' matter remains as ore while in the mine, which, when brought to the surface, first turns into matter from Earth's dark matter. Earth's space begins to burn ie they start fission fusion permanently with the matter and antimatter of the earth's surface. Separating these ores gives different planetary matter.These matters that come out are matters of any of the 6 planets. Therefore, these matter on the surface of the earth are matter instead of the anti-matter of the planet, because when they were in the mine, the kind of ore that was made by the anti-matter of different planets was being fissioned by the spinning of the black hole, which was the bed of the twin earth.Even if the Earth's matter is anti-matter in the oxygen, nitrogen mines, it becomes the anti-matter of the two surfaces or the direction of the trajectory of the asteroid comet is changed, the nature of the earth is permanently changed.The analysis of theory to fix these changing directions is reaching civilization.
As the anti-matter of the planet they were inside the surface of the twin earth, the earth also had anti-matter and the dark matter of the lifeless planet and the dark matter of the earth.As a result, all the technology and science universities that have been created on the surface of the earth are the matter of the lifeless planet. In this way, it can be proved that many territories of the world, capitals of all countries, cities and ports, Kremlin pentagons, grain fields, breeding grounds of flora and fauna, and all other objects have created the garbage of the matter of the six planets.
While the promotion of living on those planets is happening, the universities are already living on those planets. Billions of scientists are busy searching the world. 30, 50, 100 or 200 years ago there was an area around the world. These are now busy keeping the living floor shiny by creating the Corona or Covid-19 virus. Where the virus is, its anti-magnetic field carries the bacteria. Twin Earth's magnetic field changes day and night Bacteria or germs automatically produce flour. And for fear of this, the inhabitants of the artificial world are forced to use chemical pesticides.
Due to the pressure of so many chemicals, asteroids of the size of the planets are accumulating on the earth and making viruses and comets are making bacteria and going to those planets. Those planets will create the same matter from the White House to every city in the United States. These are the analysis results of Twin Universe Theory. There is not a single exception.
Now if bacteria goes, non-metals and other matter will also go. If the concentration of oxygen in the magnetosphere of the black hole field suddenly becomes too high, such as when storm surges produce flooding conditions in the United States, water will also enter other planets.Mars is suddenly seeing water. The color of the planets is changing. Have these behaviors changed naturally? Man Made Unscientific Education, Not even 1℅ definition of science is in the hands of billions of scientists in the world.
Rakim University's lab talks about Einstein, Hawking, Planck only because they are not at the level of any category of educated people. It is said that all scientific doctrines will be canceled by their example.The definition of space itself has been mislearned since the universe is of twin form and space is not zero. Abort emergency spaceship maneuvers. The world is being destroyed by any vehicle including these vehicles.
A machine can do the work in 20 minutes that one person would do in a day to thresh. As the work is done in a day, the Twin Earth charge costs in 8 hours which the machine will do in 20 minutes. Humanity is so busy that it wants to work with robots. The human civilization of the world has become sick.
Twins put the world under such pressure. By consuming the charge from its stomach, it quickly brings eggs, chickens and food. Reduce production of these hybrids. Create these production environments at home. Curbing long-distance trade between East and West by banning high-speed vehicles. And take a month where you can go by two-day flight.
For example, if those who are working in NATO are used in the field to produce natural food, the environment of the world will develop. They are making weapons and machineries all the time. Traveling through the twin fields of the black hole's danger zone is their family, home country and civilization. From here, the official work of unnecessary state workers should be stopped. In this way, the concentration of earth's rainbow should be increased by changing the various damage indicators.
সব ভুল থিওরিতে পৃথিবীর সারফেস হারিয়েছে সভ্যতা
পৃথিবীতে কোটি কোটি বিজ্ঞানী তৈরি হয়েছে সব ফ্যাকাল্টির বিজ্ঞান বিষয়ের। সকলে টুইন পৃথিবীর ম্যাটার,এন্টি ম্যাটারকে এন্টি ম্যাটার, ম্যাটার বানিয়ে স্পেস ম্যাটার এন্টি স্পেস ম্যাটারের ক্রিয়া বিক্রিয়া ঘটাতে শিখেছে।
ছয় গ্রহের ম্যাটার খনিতে থাকার সময় আকরিক হিসাবে থাকে যা সারফেসে আনলে প্রথমতো পৃথিবীর ডার্ক ম্যাটার থেকে ম্যাটারে পরিণত হয়। পৃথিবীর স্পেস পোড়া শুরু হয় অর্থাৎ ওরা পৃথিবীর সারফেসের ম্যাটার এন্টি ম্যাটারের সাথে ফিশন ফিউশন শুরু করে দেয় পারম্যানেন্টলি। এসব আকরিক পৃথক করলে বিভিন্ন গ্রহের ম্যাটার পাওয়া যায়। এসব ম্যাটার যা বেড়িয়ে আসে তা ৬ টি গ্রহের কোনো কোনোটির ম্যাটার। এজন্য পৃথিবীর সারফেসের এসব ম্যাটার গ্রহের এন্টি ম্যাটার না হয়ে ম্যাটার হয় কারণ এরা যখন খনিতে ছিলো তখন যেধরনের আকরিক হয়েছিলো তা বিভিন্ন গ্রহের এন্টি ম্যাটার হয়ে ব্ল্যাক হোলের স্পিনিং দ্বারা ফিশন ফিউশন টুইনভাবে করে যাচ্ছিল যা টুইন পৃথিবীর বেড ছিলো। এমনকি পৃথিবীর ম্যাটার অক্সিজেন, নাইট্রোজেন খনিতে এন্টি ম্যাটার হয়ে থাকলে তাও হয়ে যায় দুই সারফেসের এন্টি ম্যাটার বা এস্টরয়েড ধূমকেতুর গতিপথের ডাইরেকশন পরিবর্তন করে দেওয়া হয়ে থাকে বলে পৃথিবীর ন্যাচার পারমেনেন্টভাবে পরিবর্তন করা হয়েছে। এসব পরিবর্তিত ডাইরেকশন ঠিক করার থিওরির বিশ্লেষন সভ্যতার কাছে পৌঁছনো হচ্ছে। এরা যে গ্রহের এন্টি ম্যাটার তা টুইন পৃথিবীর সারফেসের অভ্যন্তরে ছিলো বলে পৃথিবীরও এন্টি ম্যাটার ছিলো এবং নিস্প্রাণ গ্রহের ডার্ক ম্যাটার এবং পৃথিবীরও ডার্ক ম্যাটার। ফলে পৃথিবীর সারফেসে যতো প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যা তৈরি করেছে নিষ্প্রাণ গ্রহেরই ম্যাটার। এভাবে প্রমাণ করা যায় পৃথিবীর বহু টেরিটোরি, সব দেশের রাজধানী,শহর বন্দর, ক্রেমলিন পেন্টাগণ,শস্য ক্ষেত, উদ্ভিদ ও প্রাণীজগতের প্রজননক্ষেত্রসহ সকল স্হাপত্য ছয়টি গ্রহের ম্যাটারের আবর্জনা তৈরি করে ফেলেছে।
ঐসব গ্রহে বসবাসের প্রচার হচ্ছে যখন, তখন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আগে থেকেই সেসব গ্রহে বসবাস করছে। পৃথিবী খুঁজতে ব্যস্ত হয়ে পরেছে কোটি কোটি বিজ্ঞানী। নিজের বসবাসের চারিদিকে ৩০ ৫০ ১০০ বা ২০০ বছর আগে এলাকাভেদে পৃথিবী ছিলো। এসবে এখন করোনা বা কোভিড-১৯ ভাইরাস তৈরি করে বসবাসের ফ্লোর চকচকে রাখতে ব্যস্ত। যেখানে ভাইরাস থাকে ওর এন্টি ম্যাগনেটিক ফিল্ড ব্যাকটেরিয়া বহন করে। দিবস রাতে টুইন পৃথিবী ম্যাগনেটিক ফিল্ড পরিবর্তন করায় ব্যাকটেরিয়া বা জীবাণু অটোমেটিকভাবে তৈরি করে ফ্লোর। আর এর ভয়ে কীটনাশক কেমিক্যাল কীটনাশক ব্যবহার করতে করতে আর্টিফিশিয়াল পৃথিবীর বাসিন্দাদের লেজেগোবরে অবস্হা।
এতো ক্যামিক্যালের চাপে গ্রহগুলোর আয়তন এস্টরয়েড পৃথিবীতে জমা হয়ে ভাইরাস তৈরি করছে আর কোমেট ব্যাকটেরিয়া তৈরি করে চলে যাচ্ছে ঐসব গ্রহে। ঐসব গ্রহে যা যাবে যুক্তরাষ্ট্রের হোয়াইট হাউজ থেকে সকল সিটিতে একই ম্যাটার তৈরি করবে। এসব টুইন ইউনিভার্স থিওরির এনালাইসিস রেজাল্ট। একচূলও ব্যতিক্রম হবার সুযোগ নেই।
এখন ব্যাকটেরিয়া গেলে অধাতব অন্য ম্যাটারও যাবে। ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের ম্যাগনেটের অক্সিজেনের কনসেন্ট্রেশন মাত্রাতিরিক্ত হঠাৎ বেশি হয়ে গেলে যেমন ঝড় জলোচ্ছাসে বৃষ্টিপাতে বন্যা পরিস্হিতি তৈরি হলে যুক্তরাষ্ট্রে, অন্য গ্রহেও পানি ঢুকে পরবে।
মঙ্গল গ্রহে হঠাৎ পানি দেখতে পাচ্ছে। রঙ বদলে যাচ্ছে গ্রহগুলোর। এসব আচরন বদলে গেছে কি ন্যাচারালি ? ম্যান মেড অবৈজ্ঞানিক শিক্ষা, বিজ্ঞানের ১℅ সংজ্ঞাও নেই পৃথিবীর কোটি কোটি বিজ্ঞানীর ঝুলিতে।
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাব আইনস্টাইন, হকিং, প্ল্যাঙ্কদের কথাই শুধু বলে একারণে যে এরা কোনো ক্যাটাগরির শিক্ষিত মানুষের পর্যায়েই পরে না। এদের উদাহরনের মধ্য দিয়ে সবার সাইন্স বিষয়ক মতবাদ বাতিল হয়ে যাওয়ার কথা বলা হয়ে থাকে। ইউনিভার্স টুইন ফর্মের হওয়া এবং মহাশূন্য শূন্য না হওয়ায় স্পেসের সংজ্ঞাই ভুল করে শেখা হয়েছে। জরুরি স্পেসশীপ চালনা বন্ধ করুন। পৃথিবী ধ্বংস করে ফেলা হচ্ছে এসব যানবাহন সহ যে কোনো যানবাহন চালিয়ে।
শস্য মারাই করতে ১ জন মানুষ যে কাজ একদিনে করবে তা মেশিন দিয়ে করতে ২০ মিনিটে করে। একদিনে কাজটি হওয়ায় টুইন পৃথিবীর চার্জ খরচ ৮ ঘন্টায় যা হবে মেশিনে করবে ২০ মিনিটে। এতো ব্যস্ত মানবসভ্যতা যে রোবট দিয়ে কাজ করাতে চায়। অসুস্হ হয়ে গেছে পৃথিবীর মানবসভ্যতা।
এরকম চাপে রেখেছে টুইন পৃথিবীকে। এর পেট থেকে চার্জ খরচ করে দ্রুত ডিম, মুরগী, খাবার বেড় করে আনছে। এসব হাইব্রিডের উৎপাদন কমান। ঘরে ঘরে এসব উৎপাদনের পরিবেশ করুন। দ্রুতগামী যানবাহনে চলাচল নিষিদ্ধ করে প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের দূরের বাণিজ্যিক সম্পর্ক কমান। আর দুদিনের ফ্লাইটে চলাচল করে যেখানে যাওয়া যায় সেখানে একমাস সময় লাগান।
উদাহরনস্বরূপ ন্যাটোতে যারা চাকুরি করছে তাদের ন্যাচারাল ফুড তৈরিতে মাঠে কাজে লাগালে পৃথিবীর পরিবেশ ডেভেলপ করবে। এরা অস্ত্র ও মেশিনারিজ তৈরি করছে সব সময়। ব্ল্যাক হোলের ডেঞ্জার জোনের টুইন ফিল্ড দিয়ে চলাচল করছে তাদের পরিবার পরিজন দেশ ও সভ্যতাকে নিয়ে। এখান থেকে এভাবে অপ্রয়োজনীয় রাষ্ট্রীয় ওয়ার্কারদের অফিসিয়াল ওয়ার্ক বন্ধ করে দিতে হবে। এভাবে বিভিন্ন ড্যামেজ সূচকে পরিবর্তন এনে পৃথিবীর রঙধনুর কনসেন্ট্রেশন বৃদ্ধি করতে হবে।