China also admitted that the black hole breaks all the rules of space science

A YouTuber named Ind Time Secret has headlined his channel that something is going to happen on September 28th when a star over 2600 light years away exploded 80 years ago and the light from that star could cause something on September 28th. These are strange stories of western science


A YouTuber named Ind Time Secret has headlined his channel that something is going to happen on September 28th when a star over 2600 light years away exploded 80 years ago and the light from that star could cause something on September 28th. These are strange stories of western science

Every such fictional story is thrown around from time to time and it is said that such a comet approaches the earth every 80 years and so on. They do not know any theory of space till today.Although almost all the world's space research centers, ranking universities, including electronic and print media, those who think the most about the Class One label are most informed. These comets appear in contrast to the 200/300 years of technological debris that has created their environment. They are growing up fast. The black hole theory was discovered from Saiful Islam Juboraj's own data science lab in Bangladesh. The world has been informed for three years. The covid pandemic scale has been given a full twin formation of creation along the artificial earth's magnetic field.

Today's article refers to Ind Time Secret, so I will tell the world friends what I have written. While doing a briefing at the beginning of the writing, Science Tech made a news of a research in China. They also say that black holes break the rules of space. Claiming such discovery.I have written a lot to many Chinese universities, print media and electronic media including the President of China, such as Western Harvard, Cambridge, Oxford, Time Magazine, CNN, Washington Post, etc.

I am glad to know that the student teachers in China understand this, so that my institute can fully inform about the matter anti matter or dark matter state in its twin field diagnosis with black hole theory. Which all the universities of the world have been asked to make curriculum with advice and guidance.If not, most of China's territory, including the West, all the artificial territories of the East, and many parts of the ocean will soon disappear. What the West did not understand, China at least proved that the black hole break all the rules of space science.

That is why my organization has repeatedly said that the theory of any science faculty of civilization is not acceptable, all have been cancelled. So according to the definition of new science, declare emergency before the danger approaches and study 1200 articles of Rakim University every 3 minutes.

What I have written to Ind Time Secret is as follows;

The Big Bang did not happen, light does not travel straight, space is not empty but full of the black hole which are invisible. It has no past and future. Where only the present tense flows. If even the tiniest fabric is created from there, it becomes trapped in the opposite spin of the black hole in a twin way.

This smallest state also creates 14 black hole fields. Never heard words like that. Now see that all the objects in the universe are twinned in this way, 14 of the 7 twin magnetic fields are made of black hole field.Thus the universe is never one. Pairwise 7 and 14 black hole fields are trapped by beams of opposite spin. Any object in the twin universe is considered a star that can be seen opposite each of the planets.Since its opposite pair is an object of opposite charge, they spark oppositely and we see it. Looking at one part of this pair, the other is dark matter. The bright planet we saw is 1/14th of the main north-south hemisphere of the planet. This is how any creation is made.

Now you understand what kind of rubbish Einstein Hawking Planck made. This garbage was created by the world's universities and is still perpetuated every day. Because the formula to destroy Twin Earth or Twin Universe is created by them. Which is proving the scientific analysis of the black hole theory.

The full activity of your mind can never be captured here in this small space. For this, my theory has been published on the website of Rakim University Data Science Lab, X, Facebook ID, established by me. In this way, 1200 stories have been inserted in simple Bengali language.(English also translated). There is a series of analysis of the daily writings that have been done in this case as well. This writing will also go on the website because there was a huge gap in the analysis due to your known theory mistakes in the content of this discussion which has been communicated to thousands of human civilizations of the world like you.If you understand, you can contribute to the survival of the earth and you can develop yourself. A Zulfi star becomes like a mountain of junk and the two opposite Earths lose their charge, causing the black hole to lose its spin. The two opposite spaces will merge into a black hole through fusion.These are divided into 14 fields and will burn up or open up or be destroyed and disappear into the black hole.So far, we have destroyed Dhaka, North America, Europe, Japan, Taiwan, South Korea, most areas of China, all capitals of the world, cities, ports, military installations, industrial areas, chemical fertilizer application areas, hybrid fruit main production centers and hybrid meat industries. is on the list.Some other such territories are blacklisted in various indices. The US will not suddenly disappear into a black hole. America will march halfway around the world with the garbage of Europe and China. You can understand if you study 'Rakim University' in which half you are now. All universities including the United Nations have been informed. Notable heads of state who consider themselves developed nations but whose names appear in the analysis report on the first list to disappear into black holes have also been informed.


চীনও স্বীকার করলো ব্ল‍্যাক হোল স্পেস সাইন্সের সব রুল ব্রেক করে

ইন্ড টাইম সেক্রেট নামে একজন ইউটিবার তার চ‍্যানেলের হেড লাইন করেছে যে, আসছে ২৮ শে সেপ্টেম্বর কিছু একটা ঘটতে যাচ্ছে যখন ২৬০০ এর কিছু বেশি আলোক বর্ষ দূরের কোনো একটি তারা বিস্ফোরিত হয়েছে ৮০ বছর আগে এবং সেই তারার আলো ২৮ শে সেপ্টেম্বর কিছু একটা ঘটাতে পারে। এসব পশ্চিমা সাইন্সের উদ্ভট কল্পনা প্রসূত গল্প।

প্রতিটি এরকম কাল্পনিক গল্প মাঝে মাঝেই ছোঁড়া হয় এবং বলা হয় উমুক ধূমকেতু ৮০ বছর পর পর পৃথিবীর কাছে আসে ইত‍্যাদি। আজকে পর্যন্ত স্পেসের কোনো থিওরিই জানা নেই ওদের। যদিও পৃথিবীর প্রায় সকল মহাকাশ গবেষনা কেন্দ্র,র‍্যাঙ্কিং বিশ্ববিদ্যালয়সহ ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়াকে যারা সবচেয়ে ক্লাস ওয়ান লেবেল চিন্তা করেন তাদের সবচেয়ে বেশি জানানো হয়েছে। এসব ধূমকেতু তাদের পরিবেশে ২০০ /৩০০ বছরে যে প্রযুক্তির আবর্জনা তৈরি করেছে তার বিপরীত এসে দেখা দিয়ে যায়। এরা দ্রুত বড় হয়ে যাচ্ছে। ব্ল‍্যাক হোল থিওরি আবিস্কার করা হয়েছে বাংলাদেশের সাইফুল ইসলাম যুবরাজের নিজস্ব পদ্ধতির ডাটা সাইন্স ল‍্যাব থেকে। তিনবছর হলো বিশ্ববাসীকে জানানো হচ্ছে। কোভিড পেনডেমিক স্কেলকে কৃত্রিম পৃথিবীর ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড ধরে সৃষ্টির পূর্ণাঙ্গ টুইন ফর্মেশন দেওয়া হয়েছে।

আজকের আর্টিকেল ইন্ড টাইম সিক্রেটকে উদ্দেশ‍্য করে যা লিখেছি তাই বিশ্ববাসী বন্ধুদের জানাবো বলে লেখার শুরুতে একটি ব্রিফ করতে গিয়ে সাইন্স টেক একটি নিউজ করেছে চীনের একটি গবেষনার। তারাও বলেছে ব্ল‍্যাক হোল স্পেসের সব রুল ব্রেক করছে। এমন ডিসকোভারি দাবী করছে। চীনের প্রেসিডেন্টসহ চীনের অনেক বিশ্ববিদ্যালয়, প্রিন্ট মিডিয়া ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াকে প্রচুর লিখেছি যেমন দিয়েছি পাশ্চাত্যের হার্ভার্ড,ক‍্যামব্রিজ,অক্সফোর্ড, টাইম ম‍্যাগাজিন, সিএনএন, ওয়াশিংটন পোস্ট, ইত‍্যাদি।

চীনের ছাত্র শিক্ষকগণ এটি বুঝতে পেরেছেন জেনে আনন্দিত হয়েছি এজন‍্য যে ব্ল‍্যাক হোল থিওরি দিয়ে আমার প্রতিষ্ঠান এর টুইন ফিল্ড ডায়াগনোসিসে ম‍্যাটার এন্টি ম‍্যাটার বা ডার্ক ম‍্যাটার স্টেট সম্পর্কেও পূর্ণাঙ্গভাবে জানাতে পেরেছি। যা পৃথিবীর সকল বিশ্ববিদ্যালয়কে পরামর্শ ও নির্দেশনা দিয়ে ক‍্যারিকুলাম করতে বলা হয়েছে। যা না করলে অচিরেই বিলুপ্ত হয়ে যাবে চীনের বেশিরভাগ অঞ্চলসহ আর্টিফিশিয়াল সব আর্টিফিসিয়াল অঞ্চল। পাশ্চাত্য যা বুঝতে পারেনি চীন অন্তত প্রমাণ পেয়েছে ব্ল‍্যাক হোলের কারণে স্পেস সাইন্সের সব রুল ভেঙ্গে গেছে। এজন‍্যই আমার প্রতিষ্ঠান বার বার বলে আসছে সভ‍্যতার কোনো সাইন্স ফ‍্যাকাল্টির থিওরির গ্রহনযোগ‍্যতা নেই, সব বাতিল হয়ে গেছে। সুতরাং নতুন বিজ্ঞানের সংজ্ঞা মোতাবেক ভয়াবহ বিপদ এগিয়ে আসার আগেই ইমার্জেন্সী ঘোষনা করে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি ৩ মিনিটের ১২০০ টি আর্টিকেল স্টাডি করুন।

ইন্ড টাইম সিক্রেটকে যা লিখে দিয়েছি নিম্নরূপে;

বিগ ব‍্যঙ হয়নি,আলো সোজাও চলে না,মহাশূন‍্য শূন‍্য নয় ব্ল‍্যাক হোল দিয়ে পরিপূর্ণ যা অদৃশ‍্য।এর কোনো অতীত ও ভবিষ‍্যত কাল নেই। শুধু বর্তমান কাল প্রবাহিত হয় যেখানে। সেখান থেকে কোনো ক্ষুদ্রতম ফেব্রিক্সও তৈরি হলে টুইন ভাবে ব্ল‍্যাক হোলে পরস্পর বিপরীত স্পিনে আটকে যায়। এই ক্ষুদ্রতম স্টেটও ১৪ টি ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড তৈরি করে। এমনভাবে কথাগুলো কখনো শোনেননি। এখন দেখুন মহাবিশ্বের সকল অবজেক্ট এভাবে টুইন হযে ৭ টি টুইন ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডের ১৪টি করে ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড তৈরি হয়ে আছে। এভাবে মহাবিশ্বও কখনো একটি নয়। পেয়ারভাবে ৭ টি এবং ১৪ টি ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড পরস্পর বিপরীত স্পিনের বিম দিয়ে আটকে দেওয়া হয়েছে। টুইন মহাবিশ্বের যেকোনো আবজেক্টকে তারকা মনে করা হয় যা সব প্ল‍্যানেটের একটি করে বিপরীত পার্ট দেখা যায়।এর যে বিপরীত জোড়া সে এর বিপরীত চার্জের অবজেক্ট হওয়ায় এরা পরস্পর বিপরীতভাবে স্পার্ক করে জ্বলে আর তখন একে আমরা দেখি। এই জোড়ার একটি অংশ দেখলে অপরটি ডার্ক ম‍্যাটার থাকছে। যে আলোকিত গ্রহ আমরা দেখলাম তা ঐ গ্রহের মূল উত্তর দক্ষিণ গোলার্ধের ১/১৪ ভাগ। এভাবেই তৈরি হয়ে আছে যেকোনো সৃষ্টি।

এখন বুঝতে পারছেন আইনস্টাইন হকিং প্ল‍্যাঙ্করা তাহলে কেমন আবর্জনা তৈরি করেছে। এসব আবর্জনা তৈরি করেছে পৃথিবীর বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এবং প্রতিদিন তা এখনও আব‍্যাহত আছে। কেননা টুইন পৃথিবী বা টুইন ইউনিভার্স ধ্বংস করার ফর্মূলাই তাদের দ্বারা তৈরি হয়েছে। যা ব্ল‍্যাক হোল থিওরির বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন প্রমাণ করছে। এই ছোট্ট পরিসরে কখনো আপনার মনের পূর্নাঙ্গ এক্টিভিটিকে এখানে তুলে ধরা যাবে না। এর জন‍্য আমার দ্বারা প্রতিষ্ঠিত রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাটা সাইন্স ল‍্যাবের ওয়েবসাইট, X,ফেসবূুক আইডিতে আমার মতবাদ প্রকাশিত হয়েছে। এভাবে সহজ বাংলা ভাষায় ১২০০ গল্প সন্নিবেশন হয়েছে। (ইংরেজীও ট্রান্সলেট করা আছে)।প্রতিদিনের লেখার একটি ধারাবাহিক বিশ্লেষন থাকে এক্ষেত্রেও তা করা হয়েছে।এই লেখাটিও ওয়েবসাইটে যাবে এজন‍্য যে আপনার এই আলোচনার বিষয়বস্তুতে আপনার জানা থিওরি ভুলের কারণে বিশ্লেষনের মধ‍্যে বিশাল গ‍্যাপ ছিলো যা হাজার হাজার পৃথিবীর মানব সভ‍্যতাকে আপনার মতো করে জানানো হয়েছিলো। বুঝতে পারলে পৃথিবীর টিকে থাকায় অবদান রাখতে পারবে এবং নিজেকে বিকশিত করতে পারবে। জুলফি তারকা বলতে পাহাড়ের মতো হয়ে আবর্জনার দুই বিপরীত পৃথিবী চার্জ হারিয়ে ফেললে ব্ল‍্যাক হোলের স্পিন হারাবে। ফিউশন হয়ে দুই বিপরীত স্পেস ব্ল‍্যাক হোলে মিলিয়ে যাবে। এসব ১৪ টি ফিল্ডে বিভক্ত হয়ে পুড়ে বা খুলে খুলে বা ধ্বংস হয়ে ব্ল‍্যাক হোলে বিলুপ্ত হবে।
এখন পর্যন্ত আমাদের ঢাকা, উত্তর আমেরিকা,ইউরোপ,জাপান,তাইওয়ান, দক্ষিণ কোরিয়া,চীনের অধিকাংশ এলাকা, পৃথিবীর সকল রাজধানী, শহর, বন্দর, সামরিক স্হাপনা, শিল্প এলাকা, রাসায়নিক সার প্রয়োগের এলাকা, হাইব্রিড ফল মূল উৎপাদন কেন্দ্র ও হাইব্রিড আমিষ শিল্প ধ্বংসের তালিকায় আছে। এরকম আরও কিছু টেরিটোরি বিভিন্ন সূচকে ব্ল‍্যাক লিস্টেট হয়ে আছে। ব্ল‍্যাক হোলে হঠাৎ করে যুক্তরাষ্ট্র চলে যাবে না। যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপ আর চীনের আবর্জনার সাথে অর্ধেক পৃথিবী মার্চ করবে। এখন কোন অর্ধেকে আছেন 'রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়' স্টাডি করলেই বূুঝতে পারবেন। জাতিসংঘ সহ সকল বিশ্ববিদ্যালয়কে জানানো হয়েছে। উল্লেখযোগ‍্য রাষ্ট্রপ্রধানদেরও জানানো হয়েছে যারা নিজেদের উন্নত রাষ্ট্র মনে করে কিন্তু ব্ল‍্যাক হোলে বিলুপ্ত হওয়ার প্রথম তালিকায় তাদের নাম এনালাইসিস রিপোর্টে এসেছে এবং তাও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।