Learn to charge the Twin Earth Black Hole Fields in the Twin Fields of Six Planets
Earth undergoes fission or fusion in the black hole field of six planet pairs, creating new moons and twin Earths each month. The soils of these planets, known as mineral resources, should not be extracted.
Fission and Fusion in the Black Hole Field: The text mentions Earth undergoing fission or fusion within the black hole field of six planet pairs, creating new moons and twin Earths monthly. This suggests a continuous cosmic process affecting Earth's geological and atmospheric conditions.
Mineral Resources: It asserts that the soils on these planets, termed as mineral resources, should not be extracted, implying environmental or scientific concerns.
Opposing Worlds in Black Hole Theory: It describes how the night and day sides of Earth are connected through the black hole’s influence. If the black hole did not spin or create space, the two realms would be solid or empty matter, without visible life or inanimate matter.
Invisible Creation: The text claims that within a black hole, creation is an invisible, motionless form that cannot be visually or physically modeled.
Historical Reflection: It notes that understanding this theory before a cataclysm could have allowed civilization to rectify mistakes made in the past three years. It criticizes those who misapplied theories and faced consequences from nature.
NASA and Environmental Impact: It states that NASA, along with various professionals (industry owners, power users, mineralogists, and geologists), has damaged Earth's environment by introducing radioactivity.
Revised Text with Detailed Accuracy
Earth experiences fission or fusion within the black hole field of six planet pairs, resulting in the creation of new moons and twin Earths each month. The soils on these planets, known as mineral resources, should be protected from extraction due to environmental concerns.
Regarding the two opposing worlds in black hole theory: If it is night on one side of Earth, which is divided into day and night by oppositely charged fields, the surface is connected to the inner matter. Therefore, the night sky is linked to the matter from the daytime Earth’s surface. Without the black hole's rotation or its space-creating effects, the two realms would either consist of solid matter or be empty, making neither living nor inanimate matter visible.
This implies that within a black hole, creation exists as an invisible form that cannot be visually or physically modeled. Everything, including the essence of creation, remains entirely motionless or invisible. Creation continuously exists in a twin state at all stages, from the smallest to the largest.
If this theory had been understood before a cataclysm, it might have prompted reflection on how civilization, despite years of advancement, missed opportunities for significant recovery over the past three years due to flawed theories. Nature has selectively eradicated those who, like militants, recklessly applied these erroneous theories.
Fifty-five years after NASA’s establishment, it, along with industry owners, power users, mineralogists, and geologists, has contributed to environmental degradation and increased radioactivity on Earth.
ছয়টি গ্রহের টুইন ফিল্ডে টুইন পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ফিল্ড চার্জ করতে শিখুন
ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের টুইন
পৃথিবী ফিশন ফিউশন এবং ফিউশন ফিশন করে ৬ টি টুইন গ্রহের ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের মাটির উপর। এরা প্রতিমাসে নতুন চাঁদ এবং নতুন টুইন পৃথিবী তৈরি করে।
৬ টি গ্রহের দুদিকের এই মাটিকে খনিজ সম্পদ বলে। খনিজ সম্পদ আহরন নিষিদ্ধ করতে হবে।
ব্ল্যাক হোল থিওরিতে দুই বিপরীত পৃথিবী বাস্তবে কেমন তাইতো?
দিবস ও রাত দ্বারা বিভক্ত দুই বিপরীত চার্জের পৃথিবীর যে যেখানে আছেন সেখানে রাত থাকলে আপনার সারফেস অভ্যন্তরীণ যা কিছুর সাথে সংযুক্ত আছে তাই বিপরীত চার্জের আকাশ হবে দিনের পৃথিবীর আকাশ কানেক্টেড। যেখানে দিনে আছেন সেখানের সারফেস থেকে অভ্যন্তরীণ ম্যাটারের সাথে রাতের পৃথিবীর আকাশ কানেক্টড।
তাহলে কি পেলাম আমরা ব্ল্যাক হোলের স্পিন না থাকলে বা ব্ল্যাক হোল স্পেস সৃষ্টি না করলে পৃথিবীর দুই স্পেস এক স্পেসের কঠিন পদার্থ হতো অথবা ফাঁকা পদার্থের কিছু একটা হতো।
জীবজগত বা জড় বস্তুর কোনো বিম প্রকাশ্য থাকতো না বা অদৃশ্য কিছু হতো।
তার মানে ব্ল্যাক হোলে সব সৃষ্টির অদৃশ্য বর্তমানকালের একটি রূপ হয়ে আছে। যার আকার দেওয়া যায় না বা রঙের উদাহরন তৈরি করা যায় না। যেখানে সৃষ্টির বডিসহ সব কিছু হয় নিরেট চলাচলহীন বা কিছুই নেই সৃষ্টিতে।
এমন অবস্হা থেকে সৃষ্টি প্রতিনিয়ত টুইন থেকে টুইন হচ্ছে ক্ষুদ্রতম থেকে বৃহত্তম সকল পর্যায়ে।
মহাবিপর্যয় আসার আগে মানুষ যদি এই থিওরি বুঝতে পারে তখন চিন্তা করবে এতোবছরের সভ্যতা যে ভুল থিওরিতে গড়ে উঠেছে, এই তিন বছরে অনেক রিকোভারি করার সুযোগ ছিলো কিন্ত তা করা হয়নি। বিষয়টি এমন যে যারা জঙ্গি, যাদের কোনো ধর্ম নেই তাদের মতো করে বেপোরোয়াভাবে এই ভুল থিওরি প্রয়োগ করার কারণে প্রকৃতি যেনো তাদের বেছে বেছে ধ্বংস করে দিয়েছে।
নাসার জন্ম পঞ্চান্ন বছর হয়ে গেছে।এই নাসা ন্যাচার থেকে বিছানা কেটে পৃথিবীর বসবাসের জায়গায় বসবাস করার পরিবেশ ধ্বংস করেছে। শিল্পের মালিক করেছে,বিদ্যুত ব্যবহারকারীরা করেছে,খনিজ বিদ্যার লোকজন করেছে। ভুগোলবিদরা করেছে। সব সাইন্স তাদের ইচ্ছামতো এই বিছানা কেটে নিজের পরিবেশকে তেজস্ক্রিয়তায় ভরে ফেলেছে।