Breaking any ore will create a charge. You can't be a scientist
The atomic theory was superseded by the black hole theory and the beam theory of twin opposite charges. Because no creation is single and all creation is beamed from the black hole in twin format. No other object can be found close to the black hole other than the original source gas of any creation.As creation twin therefore two opposite parts of gaseous layer are filled with positive negative, negative positive object.
The atomic theory was superseded by the black hole theory and the beam theory of twin opposite charges. Because no creation is single and all creation is beamed from the black hole in twin format. No other object can be found close to the black hole other than the original source gas of any creation.As creation twin therefore two opposite parts of gaseous layer are filled with positive negative, negative positive object.
A magnetic field is being created by this. Since the black hole is creating charges to create each pole in opposite spin.In order to make the two poles charge, another magnet has to be removed and vice versa. Then the north south, south north magnetic field flow in the gaseous layer could cause a twin space fission if the black hole engine could spin.If there is no anti-fission or fusion, fission will not take place in nature. Another such anti-space dark matter is the anti-exist spaceway from the gaseous twin layer to the black hole on both sides of the black hole.
Fission Fusion, Fusion Fission Triangular but how it is held on the curved floor has been told in many articles before.Here, fissioning the densest gaseous twin, mini or any large-scale pole star twin creating four magnetic fields breaks the four into the night of the east north field, or the sun has its negative field in the south west corner, as opposed to the day pole star on Earth.Similarly, if another pole star is formed in the south east corner, another sun is formed in the west north. Thus the area near the black hole is undergoing fission fusion fusion fission.
Here the dense layer is called helium and its anti field is dense negative helium which is ozone. And the next layer also needs the spin of the black hole engine, which after fission occurs, the gaseous layer that splits into four parts is also a hydrogen twin.The opposite negative charge of this gas is normally oxygen nitrogen. Now from such fission fusion twins of metallic non-metals that spread around each 8 and 7 twin fields are found on both sides. The ionosphere of 8 twin fields with water from fission is reduced to 7 in fusion.
To twin the ozone layer here requires a dense metallic object which is Saturn's rings or 7 other such fields. And Saturn's anti-twin field is water-free nitrogen. Here the core region of the black hole is always said to be blocked by the inside and outside which could contain Earth if it could be covered with oxygen.So if you consider the core near the black hole downwards, taking helium from below as a twin, you are getting the ozone layer below and above. Below helium comes the hydrogen twin. Its anti-field is the oxygen twin.From the bottom to the top, the oxygen is coming after the ozone, and the oxygen is getting under the ozone layer.
These are the surface distributions of a space. There has to be an opposite object opposite the black hole's envelope to the object we found above.The first is an up-down spinning field while the opposite is simultaneously creating a down-up field.
Think that no one has made any of these creations except the Creator. Because the charge being created is organized in nature that by changing its field we can create charge.No matter at any level of the planetary twin field is even twinned as opposed to single. All ore is packed. These ore twins are the twin fields of the planet. Each ore such mini Exist space is made up of 7 suns and 7 pole stars from smallest to largest.
The ore field is also twin. The day-night spin is governed by a shorter period in the 7-Earth contralateral model.
Billions of scientists have been created in universities and administrations by separating the twins of these ores. Scientists directly and indirectly create anti-environment for everyone to live in this way. Understand where the business and economic backbone stands? Juboraj/2025.02.13
আকরিক ভেঙ্গে ফেললে চার্জ তৈরি হয়। বিজ্ঞানী হওয়া যায় না
বসন্তে বাসন্তি লেগেছে বাংলাদেশে। সমগ্র বিশ্ববাসীকে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ফালুগুনের শুভেচ্ছা।
পরমাণু তত্ব ব্ল্যাক হোল থিওরিতে বাতিল হয়ে টুইন বিপরীত চার্জের বিম তত্ব হয়েছে। যেহেতু কোনো সৃষ্টি একক নয় আর সব সৃষ্টি ব্ল্যাক হোল থেকে টুইন ফর্মেটে বিম হয়ে তৈরি হচ্ছে। যে কোনো সৃষ্টির আদি উৎস গ্যাস ছাড়া ব্ল্যাক হোলের কাছাকাছি আর কোনো অবজেক্ট পাওয়া যাচ্ছে না । যেহেতু সৃষ্টি টুইন একারণে গ্যাসিয়াস স্তরের দুইটি বিপরীত পার্ট পজিটিভ নেগেটিভ, নেগেটিভ পজিটিভ অবজেক্ট দিয়ে পূর্ন থাকছে।
এর দ্বারা একটি ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করা যাচ্ছে। যেহেতু ব্ল্যাক হোল প্রত্যেক মেরুকে বিপরীত স্পিনে সৃষ্টির জন্য চার্জ তৈরি করছে। দুই মেরুকে চার্জ তৈরি করাতে হলে আরও একটি ম্যাগনেট স্হাপন করাতে হচ্ছে বিপরীতভাবে। তাহলে গ্যাসিয়াস স্তরে উত্তর দক্ষিণ, দক্ষিণ উত্তর ম্যাগনেটিক ফিল্ড প্রবাহের জন্য একটি টুইন স্পেস ফিশন ঘটাতে পারবে যদি ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিনের স্পিন ঘটানো যায়। এন্টি ফিশন বা ফিউশন না হলে ফিশন সংঘটিত হবে না ন্যাচারের। এরকম আরও একটি এন্টি স্পেস ডার্ক ম্যাটার গ্যাসিয়াস টুইন স্তর থেকে ব্ল্যাক হোলের পথে এন্টি এক্সিস্ট স্পেসওয়ে থাকছে দু দিক থেকে ব্ল্যাক হোলের পথে।
ফিশন ফিউশন, ফিউশন ফিশন ট্রায়াঙ্গুলার কিন্তু বক্রতলে কিভাবে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ইতিপূর্বে অনেকগুলো আর্টিকেলে বলে দেওয়া হয়েছে। এখানে সবচেয়ে ঘন গ্যাসিয়াস টুইনকে ফিশন ঘটালে মিনি বা যে কোন বৃহৎ পরিসরে যে পোল স্টার টুইনভাবে চারটি ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করছে তা ভেঙ্গে চারটি হচ্ছে পূর্ব উত্তর ফিল্ডের রাত বা সূর্য করলে এর নেগেটিভ ফিল্ড থাকছে দক্ষিণ পশ্চিম কর্নারে বিপরীতে দিনের পোল স্টার পৃথিবীতে হয় যেমন। তদ্রুপ দক্ষিণ পূর্ব কর্নারে আর একটি পোল স্টার তৈরি হলে পশ্চিম উত্তরে আর একটি সূর্য। এভাবে ব্ল্যাক হোলের নিকটবর্তী এলাকা ফিশন ফিউশন ফিউশন ফিশন সংঘটিত করছে।
এখানে ঘন স্তরকে হিলিয়াম বললে ওর এন্টি ফিল্ড হচ্ছে ঘন নেগেটিভ হিলিয়াম যা ওজোন। আবার এর পরের স্তরেও ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিনের স্পিন দরকার যা ফিশন ঘটার পর চারটি ভাগে বিভক্তিতে যে গ্যাসিয়াস স্তর তাও হাইড্রোজেন টুইন প্রমাণ হয়। এই গ্যাসের বিপরীত নেগেটিভ চার্জ স্বাভাবিকভাবে অক্সিজেন নাইট্রোজেন হয়। এখন ধাতব অধাতবের এমন ফিশন ফিউশন টুইন থেকে যে চারিদিকে ছড়ানো প্রত্যেকের আটটি ও ৭ টি টুইন ফিল্ড উভয় দিকে পাওয়া যাচ্ছে। ফিশন থেকে পানিসহ ৮টি টুইন ফিল্ডের যে আয়নোস্ফেয়ার তা ফিউশনে কমে ৭ টি হচ্ছে।
এখানে ওজোনের লেয়ারকে টুইন করতে হলে ঘন ধাতব অবজেক্টের প্রয়োজন হচ্ছে যা শনির বলয় বা এমন আরও ৭টি ফিল্ড তৈরি হচ্ছে । আর শনির এন্টি টুইন ফিল্ড পানি শূন্য নাইট্রোজেন। এখানে ব্ল্যাক হোলের কোর এলাকাকে সব সময় বলে আসা হচ্ছে ভিতরে ও বাহির দিয়ে আটকানো যা অক্সিজেন দিয়ে ঢেকে রাখতে পারলে পৃথিবী থাকে। তাহলে ব্ল্যাক হোলের নিকটবর্তী কোরকে নীচের দিকে মনে করলে নীচ থেকে হিলিয়ামকে টুইন হিসাবে নিয়ে আসলে ওজোন লেয়ার নীচেও পাচ্ছেন আবার উপরেও পাচ্ছেন। নীচে হিলিয়ামের পরে আসছে হাইড্রোজেন টুইন।যার এন্টি ফিল্ড অক্সিজেন টুইন। নীচে থেকে উপরে আসলে ওজোনের পরে আসছে অক্সিজেন আবার উপরে ওজোন লেয়ারের নীচে পাচ্ছেন অক্সিজেন।
এসব এক স্পেসের সারফেস বন্টন। উপরে নীচে যে অবজেক্ট পেলেন এর বিপরীতে ব্ল্যাক হোলের আবরনের বিপরীতে আরও একটি বিপরীত অবজেক্ট হতেই হচ্ছে। প্রথমটি উপর -নীচের স্পিনিং ফিল্ড হলে বিপরীতে একই সময় নীচ- উপর ফিল্ড তৈরি হচ্ছে।
ভেবে দেখুন এসব কোনো সৃষ্টি কেউ করেনি সৃষ্টি কর্তা ব্যতিত। কেননা যে চার্জ তৈরি হচ্ছে তা ন্যাচারের সাংঘঠনিক যে বিন্যাস এর ফিল্ড পরিবর্তন করলে আমরা চার্জ তৈরি করতে পারি। প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের কোনো স্তরে কোনো ম্যাটার এমনিতেও শুধু সিঙ্গেলের বিপরীত দিয়ে টুইনভাবে নেই।সব আকরিকে ঠাসা। এই আকরিক টুইনগুলো গ্রহের টুইন ফিল্ড হয়ে আছে। প্রত্যেকটি আকরিকের এরকম মিনি এক্সিস্ট স্পেস ৭ টি সূর্য ও ৭ টি পোল স্টার ক্ষুদ্রতম থেকে বৃহত্তমভাবে তৈরি হয়ে আছে।
আকরিকের ফিল্ডও টুইন। দিন রাতের স্পিন পরিচালনা হচ্ছে ক্ষুদ্রতর সময়কালে ৭ পৃথিবীর পরস্পর বিপরীত মডেলে।
এসব আকরিকের টুইনকে পৃথক করে কোটি কোটি বিজ্ঞানী তৈরি হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রশাসনে। প্রত্যেকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এভাবে বসবাসের এন্টি পরিবেশ তৈরি করে বিজ্ঞানী। ব্যবসা ও অর্থনৈতিক মেরুদন্ড কোথায় দাঁড়িয়ে বুঝতে পারছেন?
যুবরাজ /১৩ ০২.২০২৫।