Number calculation theory of cave dwellers and Rakim dwellers
Rakim University’s research connects the black hole theory and cosmic creation. The divine mystery of youths and a dog reflects Allah’s authority, linking scientific principles to His guidance and universal design.
On learning about the cave dwellers and Rakim dwellers we got the idea of counting the number 6 or 7 youths and a dog. About this, Almighty Allah said that only He can tell this number. As a matter of fact, all the creatures of the creation have fallen to the face of death and are in this Rakim, except for Him, there is no one to account for this. The Almighty Allah has made such a valuable comment about the youth. There was a scientific definition of the theory of creation.
The meaning of the word Rakim is black hole. Bringing it from the inhabitants of Rakim to the cave means anti-photon-photon or photon-anti-photon in the formula that the sun and the polar stars are rotating opposite each other in 24 hours, moving from north to south or from south to north. The cave dwellers passed through many periods of time as they were twinned with black holes.If you don't know black hole theory, dark matter theory, twin universe theory, there will be no science. That is why the students of Rakim University are the teachers and students of all universities and the entire human and jinn race.
In fact, we are in the middle of creation, it is a laboratory. In the discussion so far, the definition of science says that if you think in reverse, the permanent address is a black hole. Everything will meet where time first began. Almighty Allah is the Great Single Light of the Unseen World. In light of which He has caused the expansion and contraction of various matter and anti-matter in the process of fission and fusion with his greatness. Then he showed the way to follow certain rules of creation and education. None of which is beyond the definition of science. He exists in creation by twisting his twin rays from the largest black hole to the smallest black hole in the midst of creation.Everything He has told through His messengers, Prophets or Messengers, is good for mankind and the jinn race. Outside of this is the terrible current of punishment that does not rule over anyone except the manifestation of His sole authority from time to time to eternity.
গুহার অধিবাসী ও রাকীমের অধিবাসীদের সংখ্যা গণনা তত্ব
গুহার অধিবাসী ও রাকীমের অধিবাসীদের সম্পর্কে জানতে গিয়ে আমরা সংখ্যা গণনার ধারনা পেয়েছিলাম ৬ বা ৭ যুবক এবং একটি কুকুর। এসম্পর্কে মহান আল্লাহ বলেছেন এ সংখ্যা তিনিই একমাত্র বলতে পারেন। আসলে সৃষ্টির যতো জীব মৃত্যু মুখে পতিত হয়ে এই রাকীমে আছেন একমাত্র তিনি ছাড়া এই হিসাব কারো কাছে নেই বলে যুবকদের সম্পর্কে এমন মহামূল্যবান মন্তব্য করেছেন মহান আল্লাহ।এখানে সৃষ্টি তত্বের বৈজ্ঞানিক সংজ্ঞা ছিলো।এই সংজ্ঞাই বাংলাদেশের প্রান্নাথপুরে সদ্য স্হাপিত রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় করেছে।
যে রাকীম শব্দের শব্দার্থ ব্ল্যাক হোল।সেখানে রাকীমের অধিবাসী থেকে গুহায় নিয়ে আসার অর্থ এন্টি ফোটন-ফোটন বা ফোটন- এন্টি ফোটন যে ফর্মূলায় হয়ে সূর্য ও ধ্রুবতারা দুই বিপরীত পৃথিবী ২৪ ঘন্টায় যেভাবে পরস্পর বিপরীত স্পিনিং করে একে অপরের স্হান উত্তর থেকে দক্ষিণে বা দক্ষিণ থেকে উত্তরে স্হানান্তর হচ্ছে তা সময়ের বর্তমানের কাছাকাছি দিয়ে ব্ল্যাক হোলের টুইন করে রেখেছিলেন বলে গুহার অধিবাসীদের বহু সময়কাল অতিক্রম হয়েছিলো। ব্ল্যাক হোল থিওরি, ডার্ক ম্যাটার থিওরি,টুইন ইউনিভার্স থিওরি না জানলে বিজ্ঞানই হবে না। এজন্যই রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ছাত্র এবং সমগ্র মানব ও জ্বীন জাতি।
আসলে সৃষ্টির মাঝে আমরা আছি এটি একটি পরীক্ষাগার। এতোদিনের আলোচনায় বিজ্ঞানের সংজ্ঞা বলছে বিপরীতভাবে চিন্তা করলে স্হায়ী ঠিকানা ব্ল্যাক হোল যে সময় যেখানে প্রথম শুরু হয়েছে সেখানেই গিয়ে মিলিত হবে সবকিছু। মহান আল্লাহ অদৃশ্য জগতের মহান একক আলো। যে আলোকে তিনি তাঁর বিশালত্ব দিয়ে বিভিন্ন ম্যাটার ও এন্টি ম্যাটারের ফিশন ফিউশন প্রক্রিয়ায় প্রসারন ও সংকোচন ঘটিয়েছেন। এরপর সৃষ্টির নির্দিষ্ট নিয়ম ও শিক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে চলার পথ দেখিয়েছেন। যার কোনটিই বিজ্ঞানের সংজ্ঞার বাহিরে নয়। সৃষ্টির মাঝে তিনি বৃহত্তম ব্ল্যাক হোল থেকে ক্ষুদ্রতম ব্ল্যাক হোলে তাঁরই টুইন রশ্মি পরস্পর বিপরীতভাবে পেঁচিয়ে সৃষ্টির মাঝে অস্তিত্ব প্রকাশ করছেন। সবকিছু তিনি তাঁর বার্তা বাহক নবী বা রাসূলদের মাধ্যমে যা যা করতে বলেছেন তাই মানবজাতি ও জ্বীন জন্য মঙ্গল। এর বাহিরে শাস্তির ভয়ঙ্কর বর্তমান রয়েছে যা অনন্ত পর্যন্ত সময় কাল তাঁরই একক কর্তৃত্বের বহি:প্রকাশ ব্যতিত কোনো কিছু নেই। সৃষ্টিকে ভালোবাসুন।মহান আল্লাহর দেখানো সত্যের পথ অনুস্মরণ করুন।সকলে ভালো থাকুন।