Analysis of fire causes and the emergence of sound waves unknown to current civilization
The creation of fire in the double space of the earth, seeing reverse space, seeing continental and oceanic rifts growing, seeing volcanoes erupting, seeing Covid-19 positive have been considered as a daily routine and normal work in Western universities. No explanation was learned when , then a new format non-profit university of Bangladesh came forward.
The creation of fire in the double space of the earth, seeing reverse space, seeing continental and oceanic rifts growing, seeing volcanoes erupting, seeing Covid-19 positive have been considered as a daily routine and normal work in Western universities. No explanation was learned when , then a new format non-profit university of Bangladesh came forward.
The whole of the two Earths is absorbed by two more western model parallel radiative artificial Earth black hole twin fields. Natural Earth's black hole engine field has reduced dark matter. As a result, the spin is gradually decreasing and the opposite space or dark matter is getting closer.
Meanwhile, the opposite charge field of the spins of the two opposite spaces has started to burn from a small place to a large territory. When it comes to large scale it is called fire. And on a small scale, it is trying to solve it by destroying the Swiss electricity system or keeping various chemicals or explosives, or in rural towns, it can be sabotaged by the kind of technical answers.
In the case of these fires, the matter is such that when it starts at a small stage, you will see that the burning ends at some point. Because the cluster field of the space of that small pair space has entered the anti-cluster field of its opposite space, the fire is extinguished. These usually happen at night. And in Western civilization it can happen during the day in some cases.During the day, they set up Max Planck's quantum mechanics machine to create an infinity charge and create a heated state. Which pair universe or pair earth never used to create charge in that process. Because of this, fires occur in the technology areas of these blacksmiths.The earth is endangered by these anti-nature activities of creating different temperatures.
Oxygen burns the other and hydrogen burns itself The theory of the matter seems to be understood in the black hole twin field theory. Oxygen is a magnet with anti-oxygen positive. Which stays in space during the day and stays in anti-space at night. And anti-oxygen stays in metallic charge space at night and stays in anti-space during the day. Then you must have understood the state of hydrogen or metallic charge in it.
There is no balance of 24-hour oxygenated plants with rural plants in many environments at night. Or by applying artificial fertilizers to the crop fields, the oxygenation and nitrogenation of the earth's atmosphere in the artificial ionosphere have been closed. Because these two gaseous matter have created transmission ways, they are creating new landmasses in those places.And in European civilization and American civilization or NATO civilization, artificial ionosphere is always active in their daily movement. The oxygen supply in their space is consumed in all directions. Because they have chosen blacksmith work instead of producing agricultural products and claiming to be educated by dividing these into different faculties of the University of Technology.
If the continent of Asia were in the opposite hemisphere of Europe, the United States of America and Canada, then these continents would have turned into vast cities of volcanic lava and desert long ago. These Northern Hemispheres have depleted their own natural oxygen and depleted the Southern Hemisphere's vast natural diversity by absorbing the oxygen of the Southern Hemisphere. In this, the lungs of the world, the famous Amazon, have also become ill. Only responsible is Einstein Hawking Max Planck's suggestion for the expansion of the blacksmith industry. Born into the environment that ushered in the mechanical age of Western civilization, these individuals took the industry to a different level. All the black holes in the universe have created a pair of junk in the magnetic field. Black Hole Twin Field Theory, a non-profit university in Bangladesh, has been providing advice to remove this garbage.
When opposite space dark matter loses spin it means dark matter has moved forward. When this happens, radioactive pairs of opposite charges form and spark. This sparking is in opposite space. That is, at night, the oxygen of the opposite space is sparking the hydrogen. This is the danger to any radioactive or covid-19 field dweller.This happens because the oxygen space becomes almost zero during the fire. And when the oxygen in this opposite space becomes zero, the loss of the two opposite spins means that the two sides become metallic, producing noise. Western civilization could not explain such sound waves. These sounds are coming from an object billions of trillions of light years away. Although this Bangladeshi university has canceled the light year calculation.
These sound waves will gradually become concentrated and larger. At one point it will be so big that the people of the covid-19 metallic field will be scared and scared. Because if the oxygen anti-oxygen magnet is empty for one minute to start the fission fusion reaction of the two Earths, a pair of magnets of the Earth and Mars will oppose each other and produce a sound in the friction of the two metals. These words have begun. These sounds are coming from a very nearby radioactive artificial Earth and not from a galaxy far, far away.Because compared to those forces, the Earth is a double field of a cubic millimeter of volume. The world does not have the capacity to carry the sound of those places. When light bends, sound seems to bend matter too. But this sound will start from different areas at one time. One time the radioactive field of this Mars and the Earth will make a loud noise in many areas at the same time, then people will search a lot, but the matter will happen in this way in the black hole twin field formula.Gradually these sounds will increase. Surely you understand where the people of Western civilization have taken the natural world. Many labs in the West have been hearing such sound waves for decades. It should not be difficult to understand when the black hole radioactive field of the covid-19 space is created.
দাবানল সৃষ্টি হওয়ার কারণ ও বর্তমান সভ্যতার অজানা শব্দ তরঙ্গ ভেসে আসার থিওরি বিশ্লেষন
পৃথিবীর ডাবল স্পেসে দাবানল সৃষ্টি হওয়া,বিপরীত স্পেস দেখা,মহাদেশীয় ও মহাসাগরীয় ফাটল সৃষ্টি হয়ে এসব বড় হয়ে যাওয়া দেখা, আগ্নেয়গিরির উদগীরন দেখা,কোভিড-১৯ পজিটিভ হওয়া দেখা পশ্চিমা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর দৈনন্দিন একটি রুটিন এবং স্বাভাবিক কাজ হিসাবে পরিগণিত হয়েছে।এসবের কোনো ব্যাখ্যা শিখেনি যখন,তখন এগিয়ে এসেছে বাংলাদেশের নন প্রফিট একটি নতুন ফরমেটের বিশ্ববিদ্যালয়।
সমগ্র দুই পৃথিবীকে আরও দুটি পশ্চিমা মডেলের প্যারালাল তেজস্ক্রিয় কৃত্রিম পৃথিবী ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডের মাধ্যমে চার্জ শোষন করে চলেছে। ন্যাচারাল পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিনের ফিল্ড ডার্ক ম্যাটার কমিয়ে ফেলেছে। একারণে স্পিন ক্রমেই কমে আসছে আর বিপরীত স্পেস বা ডার্ক ম্যাটার কাছাকাছি চলে আসছে।
ইতিমধ্যে পরস্পর বিপরীত দুই স্পেসের স্পিনের বিপরীতধর্মী চার্জ ফিল্ড এগিয়ে আসায় ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র স্হান থেকে বৃহৎ টেরিটোরি পুড়ে যাওয়া শুরু হয়েছে। বৃহৎ পর্যায়ে এলে এটাকে দাবানল বলা হচ্ছে। আর ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পর্যায়ে হলে বিদ্যুতের সুইস সিস্টেম নষ্ট কিংবা বিভিন্ন কেমিক্যাল বা বিস্ফোরক রাখা, বা গ্রামীণ জনপদে হলে নাশকতা হতে পারে এমন ধরনের প্রযুক্তিগত উত্তর দ্বারা সমাধানের চেষ্টা হচ্ছে।
এসব দাবানলের ক্ষেত্রে বিষয়টি এমন যে ক্ষুদ্র পর্যায়ে যখন শুরু হয় তখন দেখবেন সেখানেই জ্বলে একসময় শেষ হয়ে যায়। কেননা সেই ক্ষুদ্র পেয়ার স্পেসের স্পেসের ক্লাস্টার ফিল্ড ওর বিপরীত স্পেসের এন্টি ক্লাস্টার ফিল্ডে অক্সিজেন প্রবেশ করেছে বলে আগুণ নিভে যায়। এসব ঘটে সাধারনত রাতে। আর পশ্চিমা সভ্যতায় কোনো কোনো ক্ষেত্রে দিনেও হতে পারে।
এসব দাবানলের ক্ষেত্রে বিষয়টি এমন যে ক্ষুদ্র পর্যায়ে যখন শুরু হয় তখন দেখবেন সেখানেই জ্বলে একসময় শেষ হয়ে যায়। কেননা সেই ক্ষুদ্র পেয়ার স্পেসের স্পেসের ক্লাস্টার ফিল্ড ওর বিপরীত স্পেসের এন্টি ক্লাস্টার ফিল্ডে অক্সিজেন প্রবেশ করেছে বলে আগুণ নিভে যায়। এসব ঘটে সাধারনত রাতে। আর পশ্চিমা সভ্যতায় কোনো কোনো ক্ষেত্রে দিনেও হতে পারে। দিনে তারা ইনফিনিটি চার্জ তৈরির ম্যাক্স প্ল্যাঙ্কের কোয়ান্টাম ম্যাকানিক্স মেশিন বসিয়ে উত্তপ্ত অবস্হা তৈরি করে। যা পেয়ার ইউনিভার্স বা পেয়ার আর্থ কখনো সেই প্রক্রিয়ায় চার্জ তৈরি করতে অভ্যস্হ নয়। যে কারণে এসব কামার প্রযুক্তির এলাকায় দাবানল সৃষ্টি হয়ে যায়। এদের বিভিন্ন তাপমাত্রা তৈরির এসব প্রকৃতি বিরুদ্ধ কার্যক্রমে বিপদগ্রষ্হ হয়ে পরেছে পৃথিবী।
অক্সিজেন অন্যকে জ্বালায় আর হাইড্রোজেন নিজে জ্বলে বিষয়টির থিওরি বুঝতে পেরেছেন মনে হয় ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরিতে। অক্সিজেন এন্টি অক্সিজেন পজিটিভ নিয়ে একটি ম্যাগনেট। যা দিনে স্পেসে থাকে আর রাতে থাকে এন্টি স্পেসে।আর রাতে এন্টি অক্সিজেন মেটালিক চার্জ স্পেসে আর দিনে এন্টি স্পেসে থাকে। তাহলে এতে হাইড্রোজেন বা মেটালিক চার্জের অবস্হা বুঝতে পেরেছেন নিশ্চয়।
রাতে বহু পরিবেশের গ্রামীণ উদ্ভিদের সাথে ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদের ব্যালান্স নেই।কিংবা শস্যের মাঠে কৃত্রিম সার প্রয়োগ করে কৃত্রিম আয়নোস্ফেয়ারে পৃথিবীর স্হলভাগের অক্সিজেনেশন এবং নাইট্রোজেনেশন দুই পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ট্রান্সমিশন ওয়ে বন্ধ করা হয়েছে।যে কারণে সাগর মহাসাগর এবং সেসব স্হানের মানুষের বিচরন ক্ষেত্র কমের স্হান দিয়ে এই দুই গ্যাসীয় ম্যাটার ট্রান্সমিশন ওয়ে তৈরি করেছে বলে সেসব স্হানে নতুন নতুন ভূখন্ড তৈরি করছে। আর ইউরোপীয় সভ্যতায় ও মার্কিন সভ্যতায় বা ন্যাটো সভ্যতায় সব সময় ওদের দৈনন্দিন চলাফেরা করার স্হানে কৃত্রিম আয়নোস্ফেয়ার সক্রিয়। ওদের স্পেসে যে অক্সিজেন সাপ্লায় হয় তা সব দিক দিয়েই খরচ করে।কেননা ওরা কৃষিজ পণ্য তৈরি না করে কামারের কাজ বেছে নিয়েছে এবং এসবকে প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ফ্যাকাল্টিতে বিভক্ত করে নিজেদের শিক্ষিত বলে দাবী করছে।
এশিয়া মহাদেশ যদি ইউরোপ,যুক্তরাষ্ট্র কানাডার বিপরীত গোলার্ধে থাকতো তাহলে এসব মহাদেশ অনেক আগে আগ্নেয়লাভার এবং মরুভূমির বিস্তীর্ণ জনপদে পরিণত হতো। এই উত্তর গোলার্ধ নিজেদের প্রকৃতির অক্সিজেন শেষ করে দক্ষিণের অক্সিজেন শোষন করতে করতে দক্ষিণ গোলার্ধের বিশাল প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য ধ্বংস করে ফেলেছে। এর মধ্যে পৃথিবীর ফুসফুস খ্যাত অ্যামাজনও অসুস্হ হয়ে পরেছে। শুধুই দায়ী আইনস্টাইন হকিং ম্যাক্স প্ল্যাঙ্কদের কামার শিল্পের প্রসারনের পরামর্শ সূচক গল্প দায়ী। পশ্চিমা সভ্যতা যে যান্ত্রিক যুগের সূচনা করেছে, ওদের পরিবেশে জন্ম নেওয়া এসব ব্যক্তিরা এই শিল্পকে ভিন্ন মাত্রায় নিয়ে গিয়েছে। কেবলই আবর্জনা তৈরি করে ফেলেছে যুগল পৃথিবীর সকল ব্ল্যাক হোল ম্যাগনেটিক ফিল্ডে। এসব আবর্জনা অপসারনের জন্য ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরি বাংলাদেশের নন প্রফিট একটি বিশ্ববিদ্যালয় পরামর্শ প্রদান করে আসছে।
বিপরীত স্পেস ডার্ক ম্যাটার যখন স্পিন হারায় এর অর্থ দাঁড়ায় ডার্ক ম্যাটার এগিয়ে এসেছে। এই এগিয়ে আসলে পরস্পর বিপরীতধর্মী চার্জের মধ্যে তেজস্ক্রীয় যুগল তৈরি হয়ে স্পার্ক করছে। এই স্পার্কিং হচ্ছে পরস্পর বিপরীত স্পেসে। অর্থাৎ রাতে বিপরীত স্পেসের অক্সিজেন স্পার্ক করাচ্ছে হাইড্রোজেনকে। এই হলো যে কোনো তেজস্ক্রিয় বা কোভিড -১৯ ফিল্ডের অধিবাসীদের বিপদ। দাবানলে অক্সিজেনের স্পেস প্রায় শূন্য হয়ে যাচ্ছে বলে এমন হচ্ছে। আর যখন এই বিপরীত স্পেসের অক্সিজেন শূন্য হয়ে যাচ্ছে তখন দুই বিপরীত স্পিন হারানোর অর্থ দাঁড়ায় দুই দিক মেটালিক হয়ে শব্দ তৈরি হচ্ছে। এরকম শব্দ তরঙ্গের ব্যাখ্যাও পশ্চিমা সভ্যতা দিতে পারেনি।এসব শব্দ ভেসে আসছে কাল্পনিকভাবে বলে থাকে বিলিয়ন ট্রিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরের কোনো অবজেক্ট থেকে। যদিও আলোক বর্ষের হিসাব বাতিল করেছে বাংলাদেশী এই বিশ্ববিদ্যালয়। এসব শব্দ তরঙ্গ ক্রমেই কনসেন্ট্রেটেড হয়ে বৃহৎ হবে। এক পর্যায়ে এতো বড় হবে যে কোভিড -১৯ মেটালিক ফিল্ডের মানুষ ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে পরবে। কারণ দুই পৃথিবীর উদয়াস্তের ফিশন ফিউশন বিক্রিয়া শুরু করার জন্য অক্সিজেন এন্টি অক্সিজেন ম্যাগনেট এক মিনিট শূন্য থাকলে পৃথিবী ও মঙ্গল গ্রহের এক যুগল ম্যাগনেট পরস্পর বিপরীত এক হয়ে দুই মেটালের ঘর্ষনে শব্দ তৈরি করে। এসব শব্দ শুরু হয়ে গেছে। অত্যন্ত কাছে থেকে তেজস্ক্রিয় কৃত্রিম পৃথিবীতেই ঘটছে এসব শব্দ যা দূরের কোনো গ্যালাক্সী থেকে নয়। কেননা সেসব স্হাপনার তুলনায় পৃথিবী একটি দু এক মিলিমিটারের কিউবিক আয়তনের যুগল ফিল্ড। সেসব স্হানের শব্দ বহন করার ক্ষমতা পৃথিবীর নেই। আলোও যখন বাঁকিয়ে চলে তখন শব্দ ম্যাটারও বাঁকিয়ে আসে বলে এমন মনে হয়ে থাকে। অথচ এই সাউন্ড এক সময় বিভিন্ন এলাকা থেকে শুরু হবে। এক সময় এই মঙ্গল ও পৃথিবীর তেজস্ক্রিয় ফিল্ড এক সাথে অনেক এলাকা নিয়ে বিকট শব্দ করবে তখন বহু খোঁজাখুঁজি করবে মানুষ কিন্তু ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড ফর্মূলায় বিষয়টি এভাবেই ঘটবে। ধীরে ধীরে এসব সাউন্ড বাড়তে থাকবে। পশ্চিমা সভ্যতার মানুষ ন্যাচারাল পৃথিবীকে কোথায় নিয়ে গেছে বুঝতে পারছেন নিশ্চয়। এমন শব্দ তরঙ্গ পশ্চিমের অনেক ল্যাব শুনে আসছে কয়েক দশক ধরে। কোভিড -১৯ স্পেসের ব্ল্যাক হোল তেজস্ক্রিয় ফিল্ড কবে তৈরি হয়েছে বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়।