Cause of six months of day and six months of night

We all know six months of day and six months of night at the twin north and south poles of the twin earths. Since each of the six twin planets has twin north and south poles. And we have been using the matter and anti-matter of each of them as minerals. Which turned the cot that was under the twin world bed overturned. This happened because no civilization knew the definition of science. This has been sufficiently explained.


We all know six months of day and six months of night at the twin north and south poles of the twin earths. Since each of the six twin planets has twin north and south poles. And we have been using the matter and anti-matter of each of them as minerals. Which turned the cot that was under the twin world bed overturned. This happened because no civilization knew the definition of science. This has been sufficiently explained.

Since everything is twinned, our Asian Northern Hemisphere sees the Southern Hemisphere Earth as the Sun and the Southern Hemisphere inhabitants see the Northern Hemisphere Earth as the Sun. Because the magnetic fields of each black hole have opposite spins, poles are also seen to originate from north versus south and from south versus north.

The two Suns or two opposite Earths change position by changing hemispheres at the midpoint of the midday dot point and the midpoint of the night, with the two Suns or two opposite Earths nightly polarizing the arm of the day and the nightly pole star. Which is seen to rise from the north to the east and from the south to the east in two hemispheres and the two earths or two suns of these two hemispheres, the northern one goes to the south and the southern one goes to the north, but we see it setting from the east to the west from both directions.

Similarly two Pole Star Earth too. They are illuminated by the surface charges of the two hemispheres during the day. Since the day charge is negative and the night charge is positive, the surface lights up like a bulb due to opposite sparking. And the black hole appears to bend from a north-south twin to an east-west twin The two hemispheres of the Earth are always in opposite spins due to the two magnetic black holes in the Northern Hemisphere and the Southern Hemisphere. If it has a South Sun, it has a North or Pole Star opposite. Where the pole star is, the sun will be there as north is south. As the Sun and Pole Star are in the same hemisphere, the shadow is opposite to each other. Without darkness, light cannot be seen.We see this light moving from north to south as the black hole twists and turns from east to west. There is another south to north current forming which is going south to north or west to east.We do not see this west-to-east movement because we do not perceive a change of direction before or after the midpoint of the two risings and the two settings.

Fission Fusion or Fusion Fission two north, two south continuous two north of 12 fields of 6 planetary plates, two south poles rotating in clockwise direction and anti-clockwise direction and fission fusion reaction with two metals, two non-metals six months days and non-metals Made six months of night with. This is how our Earth has created a mattress of its oxygen nitrogen magnetic field organic inorganic made matter anti matter on the bed of the planet.

Therefore, the direction of water currents from Uranus and Venus to the source currents and back to the moons is held due to the territory of charged matter and antimatter. Whereas from the position we look at we see the spin direction opposite to the direction we are spinning. It is a matter of time whose anti-matter we are seeing. But if you want to look at the matter of time, there is nothing but the present tense. The past is not the future. This is the infinite black hole.

In contrast to the northern and southern hemispheres, the splitting and anti-splitting of the southern and northern hemispheres are 7 planetary fields and 14 anti-fields. The latter run ad infinitum and come back again. Whose 7 earth is our living matter Anti-matter Whose balanced distribution and architect science Our present civilization is taught by all the universities wrongly.

The moon also has two days and two nights. These will also be similar 14 analyses. So are the planets.

The Kuiper Belt asteroids form between six months of day and six months of night on our Earth.


ছয় মাস দিন এবং ছয় মাস রাতের কারণ

টুইন পৃথিবীর টুইন উত্তর দক্ষিণ মেরুতে ছয় মাস দিন ছয় মাস রাত আমরা সকলে জানি। যেহেতু ছয়টি টুইন গ্রহের প্রত‍্যেকটির টুইন উত্তর দক্ষিণ মেরু আছে। আর এদের প্রত‍্যেকটির ম‍্যাটার এন্টি ম‍্যাটারগুলো খনিজ হিসাবে আমরা ব‍্যবহার করে আসছি। যা টুইন পৃথিবীর বিছানার নীচে যে খাট ছিলো তাকে উল্টে ফেলেছি। কোনো সভ‍্যতার কাছে বিজ্ঞানের সংজ্ঞা জানা ছিলো না বলে এমন হয়েছে। এবিষয়ের যথেষ্ঠ ব‍্যাখ‍্যা করা হয়েছে।

সবকিছু টুইন হওয়ায় আমাদের এশিয়া উত্তর গোলার্ধ থেকে দক্ষিণ গোলার্ধের পৃথিবীকে সূর্য হিসাবে দেখে আর দক্ষিণ গোলার্ধের অধিবাসীরা দেখে উত্তর গোলার্ধের পৃথিবী সূর্য হিসাবে। প্রত‍্যেকটির ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডের ব্ল‍্যাক হোলের পরস্পর বিপরীত স্পিন থাকায় পোলস্টারও দক্ষিণের বিপরীতে উত্তর থেকে আর উত্তরের বিপরীতে দক্ষিণ থেকে উদিত হতে দেখি।

দুটি সূর্য বা দুই বিপরীত পৃথিবীর রাতের ধ্বনাত্বক বাহুকে দিনের দুই পৃথিবীকে রাত পোলস্টার দিয়ে দুপুরের ডট পয়েন্টের মধ‍্যবিন্দু ও রাতের মধ‍্যবিন্দুতে এক সাথে হয়ে গোলার্ধ পরিবর্তন করে স্হান পরিবর্তন করে। যা উত্তর থেকে পূর্বে এবং দক্ষিণ থেকেও পূর্বে উদয় হতে দেখা যায় দুই গোলার্ধে এবং এই দুই গোলার্ধের দুই পৃথিবী বা দুই সূর্য উত্তরেরটি দক্ষিণে আর দক্ষিণেরটি উত্তরে গেলেও আমরা দুই দিক থেকেই পূর্ব থেকে পশ্চিমে অস্ত হতে দেখি।

তদ্রুপ দুই পোল স্টার পৃথিবীও। এরা দিনের দুই গোলার্ধের সারফেসের চার্জ থেকে আলোকিত হচ্ছে। যেহেতু দিনের চার্জ নেগেটিভ আর রাতের চার্জ পজিটিভ একারণে পরস্পর বিপরীত স্পার্কিং থেকে সারফেস বাল্বের মতো জ্বলে উঠে। এবং ব্ল‍্যাক হোল বাঁকিয়ে উত্তর দক্ষিণ টুইন থেকে পূর্ব পশ্চিম টুইনে বাঁকিয়ে দেখায়। উত্তর গোলার্ধ ও দক্ষিণ গোলার্ধের দুই চৌম্বকীয় ব্ল‍্যাক হোল থেকে দুই পৃথিবীর গোলার্ধ সব সময় পরস্পর বিপরীত স্পিনে থাকে। এর একটি দক্ষিণ সূর্য হলে বিপরীতে থাকে উত্তর বা পোল স্টার। যেদিকে পোল ষ্টার সেখানে সূর্য থাকবে যেহেতু উত্তরের সাথে দক্ষিণ থাকে। একই গোলার্ধে সূর্য ও পোল স্টার থাকায় পরস্পর বিপরীতে ছায়া থাকছে। অন্ধকার না থাকলে আলো দেখা যাবে না। এই আলো ব্ল‍্যাক হোল পেঁচিয়ে উত্তর থেকে দক্ষিণে নিয়ে যাচ্ছে যা পূর্ব থেকে পশ্চিমে নিয়ে যাচ্ছে আমরা দেখি। এখানে আরও একটি দক্ষিণ থেকে উত্তরের কারেন্ট তৈরি হচ্ছে যা দক্ষিণ থেকে উত্তরে যাচ্ছে বা পশ্চিম থেকে পূর্বে যাচ্ছে। এই পশ্চিম থেকে পূর্বে যাওয়া আমরা দেখি না কেননা দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচলের মিড পয়েন্টের আগে পরে আমরা ডাইরেকশন পরিবর্তন করি বলে বুঝতে পারিনা।

ফিশন ফিউশন বা ফিউশন ফিশন দুই উত্তর দুই দক্ষিণ থেকে কনটিনিউ চলমান বিধায় ৬ টি গ্রহের প্লেটের ১২ টি ফিল্ডের দুই উত্তর দুই দক্ষিণ মেরুতেই ঘড়ির কাঁটার ন‍্যায় ডাইরেক্শনে ও এন্টি ডাইরেক্শনে ঘুরছে আর ফিশন ফিউশন বিক্রিয়া ধাতব অধাতব দিয়ে ছয়মাস দিন আর অধাতব ধাতব দিয়ে ছয়মাস রাত্রি তৈরি করেছে। এভাবেই আমাদের পৃথিবী ওর অক্সিজেন নাইট্রোজেনের ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড জৈব অজৈব তৈরিকৃত ম‍্যাটার এন্টি ম‍্যাটারের গদি তৈরি করে আছে গ্রহের খাটের উপর।

এজন‍্য ইউরেনাস ও ভেনাসের পানির উৎস কারেন্ট এবং আবারও সেখানে ফিরে যাওয়া চাঁদের মাধ‍্যমে অনুষ্ঠিত হওয়ার পানির স্রোতের ডাইরেক্শন এসব চার্জ ম‍্যাটার এন্টি ম‍্যাটারের টেরিটোরির কারণে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। যেখানে যে অবস্হা থেকে আমরা দেখি আমরা যে ডাইরেশনে স্পিনে আছি তার বিপরীত স্পিন ডাইরেকশন দেখে থাকি। এটি সময়ের একটি ম‍্যাটার যার এন্টি ম‍্যাটার দেখছি আমরা। কিন্তু সময়ের ম‍্যাটারও দেখতে চাইলে বর্তমান কাল ছাড়া কিছু থাকে না। অতীত ভবিষ‍্যত থাকে না। এটিই অসীম ব্ল‍্যাক হোল।

উত্তর দক্ষিণ গোলার্ধের বিপরীতে দক্ষিণ উত্তর গোলার্ধের স্প্লিটিং ও এন্টি স্প্লিটিং ৭ টি করে গ্রহের ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ড ১৪ টি হয়ে চলছে। এর পরেরগুলো অসীমে ছুটে চলে আবার ফিরে আসে। যার ৭ পৃথিবী আমাদের বসবাসের ম‍্যাটার এন্টি ম‍্যাটার যার সুষম বন্টন এবং আর্কিটেক্ট বিদ‍্যা আমাদের বর্তমান সভ‍্যতা শিখিনে বলে সকল বিশ্ববিদ্যালয় ভুল শিখিয়েছে।

চাঁদও এভাবে দুটি দিনের দুটি রাতের। এরাও অনুরূপ ১৪টি বিশ্লেষন হবে। গ্রহগুলোও তাই।

এস্টরয়েড কাইপার বেল্ট আমাদের পৃথিবীতে ছয়মাস দিবস এবং ছয়মাস রাতের মধ‍্য থেকে সৃষ্টি হয়ে আছে।

Image 1