How the cataclysm actually destroys half the world

Among the 7 twin planets of our planetary system we see 7 objects as nebulae. We see the other 7 as pulsars in Saptarshi mandal (ursha major stars) at night. All can be seen in our ionosphere.


Among the 7 twin planets of our planetary system we see 7 objects as nebulae. We see the other 7 as pulsars in Saptarshi mandal (ursha major stars) at night. All can be seen in our ionosphere.

All the minerals that we get belong to the 6 twin planets. Most of the countries of the world have brought to the surface the mixer of twin matter of these planets. And the inner atmosphere of the surface drives the vehicle through the Earth's two skies with the matter of the sky.

It has destroyed the twin ionospheres of 7 planets to remove their gaseous mineral resources. Different planets are changing color and structure. And water is getting into them too. When the water layer on the Earth's surface is rapidly receding. River digging, dredging, eviction of living on the river bank, river, canal, bill encroachment, filling up has not stopped or civilization has been created by encroachment. If these evacuations were brought back to the previous formation, reserve water would have been created.If the obstructions of all the rivers of the world were broken and the flow of water was uninterrupted, the moon would come back from a distance. It would have been easier for those who were watching these opposite celestial objects (dark matter) to survive on Earth.

I have been saying time and time again that the time of the Great Deluge is very close when half the Earth will disappear into the black hole. And the surface will be needed with the reconstruction of the natural world. These surfaces will be covered by huge concrete surfaces in big cities like New York, Washington, Europe, China. New six planets will be created by making these minerals. Which is how it happened in past civilizations. Many ancient cities are found underground or under the sea ocean.The continental territories that would need to be mated with the matter of the natural Earth's twin planets would be needed to create them. The oceans or the subsurface of Uranus would be needed. The planetary matter that was brought up from the mine will go back to the place of the planet in a soil far or near. New mountains will be formed as the surface of the ocean rises. The existing mountains will be burnt or removed. Again, it will match the depth of the bottom of an ocean. Maybe the Pole now has a mountain half the size of Mount Everest, covered with little ice. Mountains that will make rivers flow again. Air-conditioning and freezing cities have created polar regions or ice-covered mountains. . New mountains will be formed as the surface of the ocean rises. The existing mountains will be burnt or removed. Again, it will match the depth of the bottom of an ocean. Maybe the (Pole covered with little ice).

And the highest mountain will also be half the height because half of the twin Earth or half of the twin planetary boundaries will disappear from creation because they will lose connection to the natural fields that hold or charge their charges. When a black hole loses its spin, it creates an anti-exist space and becomes a radioactive field near the black hole, which vanishes into the black hole itself.


মহাবিপর্যয় আসলে যেভাবে ধ্বংস হবে অর্ধেক পৃথিবী

আমাদের প্ল‍্যানেটারী সিস্টেমের ৭ টুইন গ্রহের মধ‍‍্যে ৭ টি অবজেক্টকে নীহারিকা হিসাবে আমরা দেখি। এদের অপর ৭টিকে পালসার হিসাবে দেখি আমরা সপ্তর্ষী মন্ডলে রাতের বেলা। সবই দেখা যায় আমাদের আয়নোস্ফয়ারে।

খনিজ সম্পদ বলতে যা আমরা পেয়ে থাকি সবই ৬টি প্ল‍্যানেটের অন্তর্ভুক্ত। পৃথিবীর অধিকাংশ দেশ এসব প্ল‍্যানেটের টুইন ম‍্যাটারের মিক্সার সারফেসে নিয়ে এসেছে। আর সারফেসের অভ‍্যন্তরীণ বায়ুমন্ডলীয় আকাশের ম‍্যাটার দিয়ে পৃথিবীর দুই আকাশ দিয়ে যানবাহন চালায়।

এতে খনিজ গ‍্যাসীয়াস সম্পদ সরিয়ে ফেলাতে ৭ টি গ্রহের টুইন আয়নোস্ফেয়ার ধ্বংস হয়ে গেছে। বিভিন্ন গ্রহের রঙ বদল এবং কাঠামো বদল হয়ে যাচ্ছে। আর সেসবেও পানি ঢুকে যাচ্ছে। যখন পৃথিবীর সারফেসের পানির লেয়ার দ্রুত দূরে চলে যাচ্ছে। নদী খনন, ড্রেজিং, নদীর পাড়ে বসবাস উচ্ছেদ,নদী,খাল, বিল দখল,ভরাট করা থেমে নেই বা দখল হয়ে সভ‍্যতা তৈরি হয়েছে। এসব উচ্ছেদসহ আগের গঠনে ফিরে আনলে রিজার্ভ পানি তৈরি হতো। পৃথিবীর সকল নদীর অবস্ট্রাক্শন বাঁধ ভেঙ্গে ফেলে পানির প্রবাহ অব‍্যাহত রাখলে চাঁদ দূরে চলে থেকে ফিরে আসতো। যারা এসব বিপরীত আকাশের অবজেক্টের (ডার্ক ম‍্যাটার) পরিবর্তন হচ্ছে দেখছে তাদের জন‍্য পৃথিবীতে টিকে থাকা সহজ হতো।

বার বার বলে আসছি মহাপ্রলয় অনুষ্ঠিত হওয়ার সময় অতি কাছাকাছি যখন অর্ধেক পৃথিবী ব্ল‍্যাক হোলে বিলুপ্তি হবে। আর ন‍্যাচারাল পৃথিবীর পূনর্গঠনের সাথে সারফেস প্রয়োজন হবে। এই সারফেসগুলো নিউইয়র্কের, ওয়াশিংটন মতো বড় বড় শহর, ইউরোপ, চীনের বিশাল কঙ্ক্রিটের ভূখন্ড দিয়ে হবে। আবার নতুন ছয় গ্রহ তৈরি করবে এসব খনিজ বানিয়ে। যা অতীত সভ‍্যতায় এভাবেই হয়েছে। বহু প্রাচীন নগরী মাটির নীচে বা সাগর মহাসাগরের নীচে পাওয়া যায়। যেসব মহাদেশীয় টেরিটোরি তৈরি করতে ন‍্যাচারাল পৃথিবীর টুইন গ্রহের ম‍্যাটার দিয়ে খাট বানানোর প্রয়োজন হবে। মহাসাগরের বা ইউরেনাসের নীচের সারফেসের দরকারে লাগবে। এসব গ্রহের ম‍্যাটার যারা খনি থেকে উপরে এনেছিলো এসব আবার গ্রহের যথাস্হানেই চলে যাবে দূরে বা কাছাকাছি কোনো মাটির অভ‍্যন্তরে।

নতুন পাহাড় তৈরি হবে মহাসাগরের সারফেস উঠে এসে। বর্তমান পাহাড় গুলো পুড়ে বা খুলে পরে যাবে। আবার কোনো সাগরের তলদেশের গভীরের সাথে মিলে যাবে। হতে পারে মেরুর এখন অল্প বরফে ঢাকা স্হান এভারেস্টের অর্ধেকের সমান পাহাড় হবে। যেসব পাহাড় আবার নদী প্রবাহিত করবে। এয়ারকন্ডিশন ব‍্যবহার কারীরা ও ফ্রিজিং ব‍্যবহারকারী শহরগুলোই মেরু অঞ্চল তৈরি করেছে বা বরফে ঢাকা পাহাড়। আর সর্বোচ্চ পাহাড়ও অর্ধেক উচ্চতার হবে কারণ অর্ধেক টুইন পৃথিবী বা অর্ধেক টুইন প্ল‍্যানেটারীর সীমানা সৃষ্টি থেকে বিলুপ্ত হবে এজন‍্য যে তাদের চার্জ ধরার বা চার্জ করার ন‍্যাচারাল ফিল্ডের সংযোগ হারিয়ে ফেলবে। ব্ল‍্যাক হোলের স্পিন হারালে এন্টি এক্সিস্ট স্পেস তৈরি করে ব্ল‍্যাক হোলের কাছাকাছি তেজস্ক্রিয় ফিল্ড হয়ে ব্ল‍্যাক হোলেই মিলিয়ে যায় বা অদৃশ‍্য হয়ে যায়।