Dwarf planet is the origin of Cancer

Quickly understand these theories of the black hole, dark matter and any creation made of twin format charges of opposite beams. Because no one has been able to define science in the last 3000 years.

We live in the twin worlds of the seven worlds in the fission and fusion of six skeletons of matter and anti-matter, thus creating the ratio of minerals in the bodies of plants and animals.Those who have extracted the minerals of their country and put them on the surface or those who are using them as fuel or as grenade explosives but they are not able to absorb these minerals.

They cause the antimagnetic field reaction of oxygen nitrogen fission fusion to propel the earth inside the earth's surface. This is not the earth itself. Moreover, they cannot produce oxygen and nitrogen. The result is a nearly chargeless planetary twin matter-anti-matter black hole field. And these fields are dwarf planets and their anti-field skeletons on the surface.

In everyday war games these are enhanced by exploding grenades or driving mechanized vehicles. Urbanization and technology are exacerbating this. Cyanide can trap carbon and nitrogen in cancer cells that civilization has injected into the Earth's soil.of which one CN+ and other CN- ions are formed when an oxygen-antioxygen magnetic field is introduced. O- forms the black hole field with CN+. And O+ creates anti black hole field with CN.

It breaks the skeletal part of New York City or Shanghai and also breaks the dwarf planet. That is, it creates a charge. An example of this is that if these two cities are abandoned or left vacant for a couple of years, moss or ferns will grow. The world will be built on the surface of the two cities. Due to which oxygen anti-oxygen will flow, CN chargeless cancer cells will be ionized and destroyed. The problem with these surfaces. The surface will be similar to the animal and plant worlds by burning reactors to create similar worlds.

The Sun and Polestar are the night and day Earth's black hole fields, respectively.The twin planets of each of the six skeletal planets reside bimonthly in the nebula belt and the pulsar belt. Since nebulae have skeletal six and their anti-field pulsars exhibit six fields. Like our planetary field.There is a day and a night each twinned by two great suns and two great pole stars like the 24 hour period on either side of our equator, which is a year, and our twin days of two north and two south poles, like twin nights.

The twin field of our planetary field moves on either side of the equator as far as the twin magnetic field of each twin day night of the 24 hours of the Tropic of Cancer or Tropic of Capricorn, on a twin day night of the nebula belt and the pulsar belt is the distance from the Tropic of Cancer and the Tropic of Capricorn.which traverses the twin magnetic fields of one day and one night there. This means that we are in the Tropic of Cancer and Tropic of Capricorn for a certain period of the year. Because we are also part of the twin magnetic black hole field of nebula-pulsar and pulsar-nebula.For example, our day (pole star)-night (sun) twin of the black hole magnetic field, night-day is the opposite magnetic black hole twin field. Two days and two nights pass every 24 hours on either side of the equator. Which is the duration of two Udayachal (two risings) and two Astachal (settings). The six skeletal planets with the asteroid-Kuiper (comet) twin magnetic field spend six months in the Tropic of Cancer, while we spend six months in the Tropic of Capricorn in the Kuiper-Asteroid Belt. That is, we live in the twin magnetic field of the same planet for two months a year.It should not be difficult to understand that the Sun (Night Earth)-Pole Star (Day Earth) creating Twin Earths from the magnetic field furnaces of the Skeletal Twin Planets must quickly repair their Twin Surfaces and Twin Skies.

বামণ গ্রহ ক‍‍্যানসারের উৎপত্তিস্হল

ব্ল‍্যাক হোল,ডার্ক ম‍্যাটার আর যে কোনো সৃষ্টি টুইন ফর্মেটের পরস্পর বিপরীত বিমের চার্জ দিয়ে তৈরি এসব থিওরি দ্রুত বুঝে ফেলুন। যেহেতু বিগত ৩০০০ বছরের মধ‍্যে বিজ্ঞানের সংজ্ঞাই তৈরি করতে পারেনি কেউ।

আমাদের বসবাস টুইন পৃথিবী সাত পৃথিবীর মধ‍্যে ছয়টি কঙ্কালের ম‍্যাটার এন্টি ম‍্যাটারের ফিশন ফিউশনের মাধ‍্যমে চলছে বিধায় উদ্ভিদ এবং প্রাণীজগতের দেহে খনিজগুলোর রেশিও তৈরি হয়ে থাকে। যারা তাদের দেশের খনিজগুলো উত্তোলন করে সারফেসে রেখেছেন কিংবা যারা জ্বালানি হিসাবে ব‍্যবহার করছেন কিংবা গ্রানেড বিস্ফোরক হিসাবে রেখেছেন বা ব‍্যবহার করছেন তারা কিন্তু এসবের খনিজ উপাদান এবজর্ব করতে পারছেন না।

এরা পৃথিবীর সারফেসের অভ‍্যন্তরে পৃথিবীকে প্রেরন করায় অক্সিজেন নাইট্রোজেনের ফিশন ফিউশনের এন্টি ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড রিয়াকশন করে।এটি পৃথিবীই নয়। আর তাছাড়া এরা অক্সিজেন নাইট্রোজেন উৎপাদন করতেই পারে না। ফলে চার্জলেস প্ল‍্যানেটারি টুইন ম‍্যাটার-এন্টি ম‍্যাটার ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড। এবং এসব ফিল্ডই বামণ গ্রহ এবং এদের এন্টি ফিল্ড সারফেসে কঙ্কাল।

যেমন পৃথিবী যখন সারফেসের ম‍্যাটার তখন এর সারফেসের ম‍্যাটার যে কোনো শহর সভ‍্যতায় নিরবিচ্ছিন্নভাবে শহরের আন্ডার গ্রাউন্ড দিয়ে পয়: প্রণালি হয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ছোট্ট একটি উদাহরন। এই পয়:গুলোকে টিউমারের পুঁজ হিসাবে দেখছেন বামণ গ্রহে যা চার্জলেস। এর এন্টি ফিল্ড শহরের সারফেস বা বামণ গ্রহের এন্টি ফিল্ড শহরের কঙ্ক্রিট। প্রতিদিনের যুদ্ধের খেলায় গ্রেনেডের বারুদ বিস্ফোরনে বা যন্ত্র চালনায় এসব বর্ধিত হচ্ছে। নগরায়ন ও প্রযুক্তি এসব বৃহৎ করছে।

সায়ানাইড ক‍্যানসারের কোষ হলে কার্বন ও নাইট্রোজেনকে বন্দী করছে এভাবে সভ‍্যতা পৃথিবীকে মাটির অভ‍্যন্তরে প্রবেশ করিয়ে। যার একটি CN+ অপরটি CN- আয়ন তৈরি হয় যখন অক্সিজেন-এন্টি অক্সিজেনের ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড প্রবেশ করাতে পারলে। O-, CN+ এর সাথে ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড তৈরি করে। আর O+ CN-এর সাথে এন্টি ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড তৈরি করে।

এতে নিউইয়র্ক শহর বা সাংহাইয়ের স্কেলেটাল অংশ ভেঙ্গে যায় আর বামণ গ্রহও ভেঙ্গে যায়। অর্থাৎ চার্জ তৈরি করে। বিষয়টির উদাহরন এমন যে এই দুই শহর যদি পরিত‍্যাক্ত করা হয় কিংবা বছর দুয়েকের জন‍্য খালি করা হয় তাহলে শ‍্যাওলা বা ফার্ন উঠে ভরে যাবে। পৃথিবী তৈরি হবে শহর দুটির সারফেসে। যে কারণে অক্সিজেন এন্টি অক্সিজেন প্রবাহিত হবে বলে CN চার্জলেস ক‍্যানসার কোষ আয়োনাইজ্ড হয়ে ভেঙ্গে যাবে। এসব সারফেসের সমস‍্যা। সারফেস যেমন হবে প্রাণীজগত ও উদ্ভিদজগতে সেমভাবে রিয়াক্টর জ্বলে একই ধরনের পৃথিবী তৈরি করবে।

সূর্য ও পোলস্টার যথাক্রমে রাতের ও দিনের পৃথিবীর ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড। ছয়টি স্কেলেটাল প্রত‍্যেকটির টুইন প্ল‍্যানেটের একেকটি টুইন দুমাস করে নিহারিকা বেল্টে ও পালসার বেল্টের কারণে অবস্হান করে। যেহেতু নিহারিকার স্কেলেটাল ছয়টি এবং এদের এন্টি ফিল্ড পালসার ছয়টির ফিল্ড প্রদর্শন করে। আমাদের প্ল‍্যানেটারি ফিল্ডের মতো। সেখানে এক দিন ও এক রাতের প্রত‍্যেকটির টুইন দুটি প্রকান্ড সূর্য ও দুটি প্রকান্ড পোল স্টার আমাদের বিষুব রেখার দুপাশের ২৪ ঘন্টা সময়ের মতো, যা এক বছর হয় এবং আমাদের দুই উত্তর ও দুই দক্ষিণ মেরুর টুইন দিন, টুইন রাত্রির মতো।

আমাদের প্ল‍্যানেটারি ফিল্ডের টুইন ফিল্ড প্রতি টুইন দিবস রাতের টুইন ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড ২৪ ঘন্টায় ট্রপিক অব ক‍্যানসার কিংবা ট্রপিক অব ক‍্যাপরিকর্নের যতোটা দূরত্ব বিষুব রেখার উভয় দিকে সরে যায়, নিহারিকা বেল্ট ও পালসার বেল্টের এক টুইন দিবস রাতে তা হয় ট্রপিক অব ক‍্যানসার ও ট্রপিক অব ক‍্যাপরিকর্নের দূরত্ব। যা সেখানে একদিন ও এক রাতের টুইন ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড অতিক্রম করে দেয়। এই বিষয়টি থেকে বোঝা যাচ্ছে আমরা বছরের একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ট্রপিক অব ক‍্যানসার ও ট্রপিক অব ক‍্যাপরিকর্নে থাকি। যেহেতু নিহারিকা-পালসার ও পালসার- নিহারিকার টুইন ম‍্যাগনেটিক ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের অন্তর্ভূক্ত আমরাও। যেমন আমাদের দিবস (পোল স্টার)-রাত (সূর্য) যে ব্ল‍্যাক হোল ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডের টুইন রাত- দিন তার বিপরীত ম‍্যাগনেটিক ব্ল‍্যাক হোল টুইন ফিল্ড। বিষুব রেখার উভয় পার্শ্ব দিয়ে দুটি দিন এবং দুটি রাত প্রতি ২৪ ঘন্টায় অতিবাহিত হয়। যা দুটি উদায়াচল ও দুটি অস্তাচলের সময়সীমা। যে ছয়টি স্কেলেটাল গ্রহের এস্টরয়েড-কাইপার (ধূমকেতু) টুইন ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড নিয়ে ছয়মাস ট্রপিক অব ক‍্যানসারে থাকি আমরা এর বিপরীতে ট্রপিক অব ক‍্যাপরিকর্নে থাকি কাইপার- এস্টরয়েড বেল্টে ছয় মাস। অর্থাৎ একই গ্রহের টুইন ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডে আমরা থাকি বছরে দুমাস। বুঝতে অসুবিধা থাকার কথা নয় যে, সূর্য (রাতের পৃথিবী) -পোল স্টার (দিনের পৃথিবী) যে স্কেলেটাল টুইন গ্রহের ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডের চূল্লি থেকে টুইন পৃথিবী তৈরি করছে প্রত‍্যহ এর টুইন সারফেস ও টুইন আকাশ দ্রুত মেরামত করতে হ‍বে।