Cancelled solar system with Earth’s black holes and anti-Earth fields.
Opposing charged worlds burn each other, generating black hole fields. These fields cause fusion and fission, creating day and night cycles. Observations of comets and asteroids reflect this cosmic balance, challenging traditional solar system models.
Canceled solar system planet diagram. An Earth of Black Holes in the Asteroid Belt and an Anti-Earth of Anti-Black Hole Fields in Kuiper
Check out Rakim University monogram guys. Then you will understand how two opposite worlds are spinning. Here are the spinning directions of the two earths. Between these two there is always dark matter. Because we cannot see the opposite world directly.
These two worlds burn each other with opposite charges, and both but the black hole field is produced by the mass of matter in the black hole field, eventually burning with the oppositely charged beams of the Earth's central black hole. It has its own power that generates charge in fission and consumes that charge in fusion. It is day on one side and night on the opposite side for 12 hours at each point on the black hole's beamed surface.
The planets charge each other up in the ionosphere where they burn, seeing each other as bright halos in the sky. One is an asteroid and the other is a comet. Any one can be seen. They have tails on both sides. I will come to the discussion of this matter later. I am saying it as I have explained it for a long time. Now think of either as dark matter. Then you will find him as light. And at the point on the surface where you are standing you will see a light shining in the sky opposite you for 12 hours. Rakim University monogram has two worlds spinning in two opposite directions but one light. So are you rotating alone around the point of the world where you are looking at the light in the sky or is the opposite of you also rotating? Thus, one is the sun and the other is the constant star.
The 12 hours of day and night are like a geometric crescent of the two worlds, from the pole rising to the setting, during the day and night crossing, the black hole field matter and anti matter travel in the same way and the opposite black hole field fusion returns.We see fission but not fission matter. This fusion process is night. But these black hole fields cause another matter to fission while going down through fusion. He again fuses the matter beneath him. These are discussed in the central analysis of black holes. Each layer thus has magnets of opposite spin, black hole fields, asteroids, comets, and antimatter. to the central black hole. Each black hole's anti-field magnet is moving downwards and upwards.If you look for the existence of life in a man's sperm label, over one and a half million sperms become (-x)(+x),(+x)(-x) twins, if one twin is fertilized in the middle, the rest are dying with birth.The black hole field and anti-field fission fusion of these one and a half billion lives of the black hole field from each other's four magnetic field twins billions of tiny black hole fields grow larger every second, and the anti-field can no longer rise or go beyond a certain limit to spin in the opposite direction. can't
The fusion of its twin fields with the other is no longer possible to see. An asteroid body can be seen but an anti-asteroid comet cannot be seen. Because there are organisms here, the organic black hole and inorganic black hole field rays turn from inorganic to organic and inorganic to organic like day and night cycle.
That's why so much life exists at the Earth's south pole all the time that the slow-moving Venus sperm are fertilizing. The appropriate Earth's natural field fertilizes the sperm of Venus accordingly. Therefore, its anti-field cannot create life on the moon. These two worlds have been burning for so long, telling the black hole field called Sun, its fuel will burn for billions of years, etc. Many types of scientists have been created. A fruitless search. If the sun does not shine, the pole star will not shine. It means two worlds will merge into black holes. Both types of plants contain the twin Earth's fuel oxygen nitrogen and their anti-black hole fields. And surface soil is organic and inorganic from plant bodies and animal feces.
Again, as the matter of all the planets is present in the planet called Earth, one of their magnetic fields is entering and the other is leaving. Again the other is entering and so on. The magnetic black hole field fission fusion provides the twin fields of the surfaces of the seven Earths or planetary systems through the asteroid belt and the opposite Kuiper belt. In whose black hole system the day world and the night world must be replaced.
Among them, the opposite magnetic field of the Moon is found in the presence of habitable organisms on Earth, which can germinate if the Earth has a suitable oxygenated environment. Then arrange according to the distance of the world.
The diagram of the solar system is discarded. Which can never be trusted.
সোলার সিস্টেম গ্রহের ডায়াগ্রাম বাতিল। এস্টরয়েট বেল্টে ব্ল্যাক হোল হোলের এক পৃথিবী ও কাইপারে এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের এন্টি পৃথিবী
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোগ্রামটি দেখুন বন্ধুরা। তাহলে বুঝতে পারবেন পরস্পর দুই বিপরীত পৃথিবী কিভাবে স্পিন করছে। এখানে দুই পৃথিবীর স্পিনিং ডাইরেক্শন দেওয়া আছে। এই দুটির মধ্যে একটি সব সময় ডার্ক ম্যাটার থাকছে। কেননা বিপরীত পৃথিবী আমরা সরাসরি দেখতে পাই না।
এই দুই পৃথিবী পরস্পরকে বিপরীত চার্জ দ্বারা পুড়ছে এবং দুটিই কিন্তু ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের বহু ম্যাটার দ্বারা ব্ল্যাক হোল ফিল্ড চার্জ করে উৎপন্ন করে ফাইনালি পৃথিবীর কেন্দ্রীয় ব্ল্যাক হোলের পরস্পর বিপরীত চার্জের বিম দ্বারা পুড়ছে। এর নিজস্ব ক্ষমতা আছে যা চার্জ উৎপন্ন করছে ফিশনে সেই চার্জ খরচ করবে ফিউশনে। এটি একদিকে দিন করে আছে বিপরীত দিকে রাত করে আছে ১২ ঘন্টার জন্য প্রত্যেকটি ব্ল্যাক হোলের বিমযুক্ত সারফেসের পয়েন্ট ।
গ্রহগুলো পরস্পরকে চার্জ করে আয়নোস্ফেয়ারে যেখানে জ্বলছে সেখানে একে অপরকে আকাশে উজ্জ্বল আলোক মালা হিসাবে দেখছে। একটি এস্টরয়েড অপরটি ধূমকেতু। যে কোনো একটি দেখা যাবে। এদের দুদিকেই লেজ লাগানো আছে।
পরে আসবো এ বিষয়ের আলোচনায়। এতোদিন যেভাবে বুঝিয়েছি সেভাবে বলছি। এখন যে কোনো একটিকে ডার্ক ম্যাটার মনে করুন। তাহলে তাকে আলো হিসাবে পাবেন। আর সারফেসের যে পয়েন্টে আপনি দাঁড়িয়ে আছেন আপনার বিপরীতে আকাশে একটি আলো জ্বলতে দেখবেন ১২ ঘন্টার জন্য। দুই বিপরীত ডাইরেক্শনে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোগ্রামের দুই পৃথিবী ঘুরছে অথচ একটি আলো। তাহলে এক পৃথিবীর যে পয়েন্টে দাঁড়িয়ে থেকে আকাশে আলো দেখছেন তাকে কেন্দ্র করে আপনি একায় ঘুরছেন নাকি আপনার বিপরীতও ঘুরছে? এভাবে একটি সূর্য অপরটি ধ্রুবতারা।
দিবস ও রাতের ১২ ঘন্টা একটি জ্যামিতিক চাঁদার মতো দুই পৃথিবীর যুগল মেরুদ্বয় উদয় থেকে অস্ত পর্যন্ত দিবস ও রাত অতিক্রম কালে যে পথে ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাটার ও এন্টি ম্যাটার চলাচল করে সেই পথেই আবার বিপরীত ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ফিউশন করে ফিরে আসে। কেননা ফিশন ফিউশন একসাথে চলে। আমরা ফিশন দেখতে পাই কিন্তু ফিউশন ম্যাটার দেখি না। এই ফিউশন প্রসেস রাত। কিন্তু ফিউশন হয়ে নিম্নগামী হওয়ার সময় আর একটি ম্যাটারকে ফিশন ঘটায় এসব ব্ল্যাক হোল ফিল্ড। সে আবার তার নীচের ম্যাটারকে ফিউশন করে। ব্ল্যাক হোলের কেন্দ্রীয় বিশ্লেষনে আলোচনা হয়েছে এসব। প্রতিটি স্তরের এভাবে ম্যাগনেটগুলো পরস্পর বিপরীত স্পিনের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড এস্টরয়েড ধূমকেতু হয়ে পরস্পর বিপরীত ম্যাটার। কেন্দ্রীয় ব্ল্যাক হোল পর্যন্ত পর্যন্ত। প্রত্যেকটি ব্ল্যাক হোলের এন্টি ফিল্ড ম্যাগনেট নিম্নগামী ও উর্ধগামী থাকছে। শুরু হচ্ছে যেখান থেকে টুইন হয়ে সেখানে গিয়ে মিলিত হচ্ছে। শুরু হচ্ছে যেখান থেকে টুইন হয়ে সেখানে গিয়ে মিলিত হচ্ছে। একটি পুরুষের স্পার্ম লেবেলে জীবনের অস্তিত্ব খুঁজলে দেড় কোটির উপরে স্পার্ম (-x)(+x),(+x)(-x) টুইন হয়ে প্রবেশের মধ্যে একটি টুইন নিষিক্ত হলে বাঁকি গুলো জন্ম নিয়েই মৃত্যুর মুখে ঢলে পরছে। ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের এসব দেড় কোটির একটি কম সংখ্যার জীবণের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ড ফিশন ফিউশন পরস্পর চার ম্যাগনেটিক ফিল্ডের টুইন থেকে প্রতি সেকেন্ডে কোটি কোটি ক্ষুদ্র ব্ল্যাক হোল ফিল্ড বৃহৎ হতে থাকে এবং এন্টি ফিল্ড বিপরীতে স্পিন করতে নির্দিষ্ট সীমার বাহিরে আর উঠতে পারে না বা যেতে পারে না। এর টুইন ফিল্ডের অপরটির ফিউশন আর দেখা সম্ভব হয় না। একটি এস্টরয়েড বডি দেখা যায় কিন্তু এন্টি এস্টরয়েড ধূমকেতু দেখা সম্ভব হয় না। এখানে জীবণু আছে বলে জৈব ব্ল্যাক হোল ও অজৈব ব্ল্যাক হোল ফিল্ড রশ্মি ঘুরে ফিরে অজৈব থেকে জৈব হয় আবার অজৈব জৈব হচ্ছে দিবস রাতের পরিক্রমার মতো। আর অন্যান্য গ্রহের ম্যাটারগুলোর ব্ল্যাক হোল ফিল্ড প্রাণহীন বস্তু তৈরি করছে। এদের বিপরীত ম্যাগনেটিক ব্ল্যাক হোল ফিল্ডে প্রাণ আছে যা পৃথিবীর টুইন সারফেসের আপার এবং লওয়ারের সাথে কানেক্টেড। দেড় কোটির মতো স্পার্মের টুইন ম্যাটারের নির্জীব ম্যাটার ও এন্টি ম্যাটার ব্ল্যাক হোলের ফিশন ও ফিউশনে এখন অন্য গ্রহের ম্যাটারে পরিণত হচ্ছে। এজন্যই পৃথিবীর দক্ষিণ মেরুতে এতো জীবনের অস্তিত্ব রয়েছে সব সময় যে অতি ধীর গতির শুক্রের স্পার্ম নিষিক্ত হয়। উপযুক্ত পৃথিবীর ন্যাচারাল ফিল্ড যতোটুকু সে অনুযায়ী শুক্রের স্পার্ম নিষিক্ত করে। এজন্য এর এন্টি ফিল্ড চাঁদে প্রাণ তৈরি সম্ভব নয়।
এই যে দুই পৃথিবী পুড়ছে এতোদিন, সূর্য নামক ব্ল্যাক হোল ফিল্ডকে বলছিলেন এর জ্বালানি আর কতো কোটি বছর জ্বলবে ইত্যাদি বহু ধরনের বিজ্ঞানী তৈরি হয়েছে। নিস্ফল গবেষনা। সূর্য না জ্বললে পোল স্টারও জ্বলবে না। মানে দুই পৃথিবী ব্ল্যাক হোলে মিলিয়ে যাবে। দুই ধরনের উদ্ভিদই টুইন পৃথিবীর জ্বালানী অক্সিজেন নাইট্রোজেন ও এদের এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড করে থাকে। আর সারফেসের মাটি অর্গানিক ও ইনঅর্গানিক করে উদ্ভিদের দেহ ও প্রাণীজ মল।
আবার আর্থ নামক গ্রহে সব গ্রহের ম্যাটার উপস্হিত থাকায় এদের এক ম্যাগনেটিক ফিল্ড প্রবেশ করছে অপরটি বেড়িয়ে যাচ্ছে।আবার অপরটি প্রবেশ করছে এভাবে চলছে। ম্যাগনেটিক ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ফিশন ফিউশন দ্বারা সাত পৃথিবী বা গ্রহের জগতের সারফেসের টুইন ফিল্ড সরবরাহ হচ্ছে এস্টরয়েড বেল্ট ও বিপরীতে থাকা কাইপার বেল্টের মাধ্যমে। যার ব্ল্যাক হোল সিস্টেমে দিনের পৃথিবী ও রাতের পৃথিবী কে প্রতিস্হাপন করতে হবে।
এর মধ্যে চাঁদের বিপরীত ম্যাগনেটিক ফিল্ড শুক্রে পৃথিবীর বসবাস যোগ্য জীবের অস্তিত্ব পাওয়া যাচ্ছে যা অঙ্কুরোদগম করা সম্ভব পৃথিবীর উপযুক্ত পরিবেশ থাকলে। এরপর পৃথিবীর দূরত্ব অনুযায়ী সাজাতে হবে।
সোলার সিস্টেমের যে ডায়াগ্রাম তা বাতিল করা হলো। যা কখনো বিশ্বাস যোগ্য করানো যায় না।