The burnt stench of artificial Earth lingers in the opposing skies of the 7 twin planets.
Artificial Earths disrupt natural magnetic fields, leading to cosmic anomalies and environmental damage. Theories criticize modern science and media, suggesting that incorrect scientific applications, like carbon emissions and nuclear threats, drive global catastrophe.
Artificial Earths stop the counter-spinning of the natural magnetic field to couple large cosmic rays to charge beams in the black hole field. As oxygen anti-oxygen (positively charged rays) eat away the natural magnetic field of south north with carbon positive and oxygen negative. It is an artificial world of garbage. In the middle is the black hole field ray destroying the natural Earth's magnetic field.
Making a magnet or south pole of oxygen will make a north pole of anti-oxygen. We are not doing that either. Surely you understand that the science of the current civilization has gone in which direction. Smells burning in space (not zero).
The inventors of the doomsday clock can be thanked for being able to theorize ideas like Einstein without knowing the theory. which cannot be entered into any part of science. But a step in favor of reducing carbon emissions. They also linked the detonation of the atomic bomb to doomsday. 90 seconds left until 12:00 p.m.As if there is little time left for this symbolic time to pass, if the nuclear bomb is detonated in the Ukraine war or in the Israel war, then it will be 12.00 midnight and the world will be destroyed. These are the magic stories of Einstein. Which is not realistic. Because those who made the hydrogen bomb or the atomic bomb conducted tests in some place of the world.A small test like this would sink Israel into the Jordan River in Palestine. Radioactivity will spread to neighboring countries. Which should never happen. But the doomsday clock has been linked with the objective of destroying the world along with all the technology of human civilization.
No one knew that the world was created by a pair of black holes. A great catastrophe awaits because of the application of all the wrong sciences and the civilization built upon them. That's why disaster is waiting on earth. All this rubbish can be cleared up if I recall the black hole field theory I paid for. The Dooms Day Clock will spin anti-clockwise and reverse. I am challenging it from Bangladesh.
Pairs of oppositely charged black holes matter, or pairwise charges or pairwise Universes or pairwise Earths Each pair of pairwise oppositely charged magnets has opposite skies.In it, the twin Earth and the seven planets are equal to the twin sum. Again, each pair of black holes has a sky of opposite charges. For example, the corona is a radioactive ray artificial black hole magnetic field pair opposite sky artificial pair Earth specific space pair which creates anti-space against the natural pair Earth.
The black hole pairs in the Earth's natural environment are expanding the size of the anti-pair space. Reducing the charge difference between the Earth's north-south pole pairs. That is, reducing the screwing capacity of the black hole spin of the south and north pole pairs. If it becomes loose, two spaces are gapped.
The planets (planets) are spinning in a clockwise direction at the same speed as our anti-Earth and are spinning progressively slower in a counter-clockwise direction at the same speed as our Earth. The couple space of both is decreasing. It is a natural double space. The huge carbon dioxide emissions in the antarctic are proof of that. A large amount of oxygen is being consumed by burning carbon twin matter. The spin of the south-north black hole is loosened as the artificial nitrogen magnetic field is applied against the Earth's natural south pole pair space. Meteors are coming in the night sky. Deer is seen in the daytime sky. The sky is visible through the ice in Antarctica. A city road can be seen if you go for a walk in the ocean. And traveling Western public scientists are making up the story of a continent a million years ago.
Today around five o'clock in the morning, the television media of Bangladesh is broadcasting the western news of the discovery of water on Mars with great joy. But a part of our clay soil is covered by Mars. Jupiter's water is blocked with this soil. Electron is like positron. Which can be understood while digging a well or digging a pond. All planetary pairs of solar and polar systems are part of our Earth. For example, the couplet of the moon causes the separation of the oceans by reserving more or less water, the couplet of Ursha Major Little Deep Space.
Two space black holes opposite to each other of the earth come together and move away by day and night. All planetary pairs are also moving at their twin spinning rates. But the most anti-space planets on earth. Because the silt on the surface is space and the sand below it is Neptune. If sand or silt points to the anti-Earth's magnetic field or the earth's silt points south, the answer will be sand or Neptune will be north.And if the sand is on top of the earth, the anti-oxygen of the earth has formed silicate with the sand of the earth. Neptune is created here.Earth and the Pole Star are uninhabitable outside of space. The anti-field of all human civilization. Ours is a pair of trapped bodies of precise black hole field rays. If habitable, Mars and Earth's positron-electron pairs would stop spinning like mini-magnets of black holes. And the Earth's clay layer and Ursha Major, the pair of Mars of Little Deep would have gone into the belly of the black hole or the pair of Mars would have been lost. A great catastrophe would have been created quickly.A compound of carbon and oxygen, carbon dioxide, like the artificial Earth, would have formed the chemical composition of Mars. Solar System Polar System would have been canceled. Understand science in new theory. Civilization is becoming random. Getting out of control.
বর্তমান সভ্যতার তৈরি করা কৃত্রিম পৃথিবীর পোড়া দূর্গন্ধ ৭টি যুগল গ্রহের পরস্পর বিপরীত আকাশে
কৃত্রিম পৃথিবী ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের চার্জ রশ্মি থেকে বৃহৎ স্পেস রশ্মির যুগল গঠনে প্রাকৃতিক ম্যাগনেটিক ফিল্ডের পরস্পর বিপরীত স্পিনিং বন্ধ করে দেয়। যেমন অক্সিজেন এন্টি অক্সিজেন (পজিটিভ চার্জ রশ্মি) দক্ষিণ উত্তরের প্রাকৃতিক ম্যাগনেটিক ফিল্ডকে কার্বন পজিটিভ এবং অক্সিজেন নেগেটিভ দিয়ে খেয়ে ফেলছে। এটি একটি কৃত্রিম পৃথিবীর আবর্জনা। মাঝখানে প্রাকৃতিক পৃথিবীর ম্যাগনেটিক ফিল্ডের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড রশ্মি ধ্বংস করছে।
অক্সিজেনের ম্যাগনেট বা দক্ষিণ মেরু তৈরি করলে এন্টি অক্সিজেনের উত্তর মেরু তৈরি হবে।সেটিও আমরা করছি না। বুঝতে পারছেন নিশ্চয় যে বর্তমান সভ্যতার বিজ্ঞান কোন পথে চলে গেছে। মহাশূন্যে (শূন্য নয়) পোড়া গন্ধ পাচ্ছেন।
ডুমস ডে ঘড়ির উদ্ভাবকদের ধন্যবাদ দেওয়া যায় এজন্য যে তারা থিওরি না জেনেও আইনস্টাইনের মতো ধারনা তত্ব দিতে পেরেছেন। যা বিজ্ঞানের কোনো অংশে প্রবেশ করানো যায় না। তবে কার্বন নিঃসরন কমানোদের পক্ষে একটি পদক্ষেপ। তারা এর সাথে পরমাণু বোমার বিস্ফোরনকেও সংযুক্ত করেছেন যে এটির বিস্ফোরন ঘটানো হলে ডুমস ডে চলে আসবে।৯০ সেকেন্ড বাঁকি রেখেছেন রাত ১২.০০টা বাজতে।যেনো এই প্রতিকী সময় অতিক্রমের জন্য সামান্য সময় বাঁকি আছে যদি ইউক্রেন যুদ্ধে কিংবা ইসরায়েল যুদ্ধে পরমাণু বোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয় তাহলে রাত ১২.০০টা বাজবে আর পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। এসব আইনস্টাইনের ম্যাজিক গল্প। যা বাস্তব সম্মত নয়। কেননা হাইড্রোজেন বোমা বা পরমাণু বোমা যারা তৈরি করেছে তারা পরীক্ষা চালায় পৃথিবীর কোনো না কোনো প্রান্তে। এরকম পরীক্ষার ছোট্ট একটি ইসরায়েলের উপর ঘটালে ইসরায়েল ফিলিস্তিনের জর্ডান নদী গর্ভে তলিয়ে যাবে। আশে পাশের দেশগুলোয় তেজস্ক্রিয়তা ছড়াবে। যা কখনো উচিত নয়। কিন্তু ডুমস ডের সাথে এমন বিষয় যুক্ত হয়েছে যে মানব সভ্যতার সকল প্রযুক্তিসহ পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে।
পৃথিবী যে যুগল ব্ল্যাক হোলের যুগল সৃষ্টি এসব কারো জানা ছিলো না। মহা বিপর্যয় সামনে অপেক্ষা করছে সব ভুল বিজ্ঞানের প্রয়োগ ও এর উপর সভ্যতা তৈরি হওয়ার কারণে। যে কারণে পৃথিবীতে বিপর্যয় অপেক্ষা করছে। এসব সকল আবর্জনা পরিস্কার করা সম্ভব যদি আমার প্রদেয় ব্ল্যাক হোল ফিল্ড থিওরি অনুস্মরণ করা হয়। ডুমস ডে ক্লক এন্টি ক্লক ওয়াইজ স্পিন করে পেছনে চলে আসবে। এটি বাংলাদেশ থেকে চ্যালেঞ্জ দিচ্ছি।
পরস্পর বিপরীত ব্ল্যাক হোল যুক্ত চার্জ রশ্মির যুগল ম্যাটার, বা অনুরূপ যুগল চার্জ বা অনুরূপ যুগল ইউনিভার্স বা একইরূপ যুগল পৃথিবীর প্রত্যেক যুগলের পরস্পর বিপরীত চার্জের যুগল ম্যাগনেটের পরস্পর বিপরীত আকাশ রয়েছে। এর মধ্যে যুগল পৃথিবী এবং সাত টি গ্রহ যুগল সমষ্টির সমান। আবার প্রত্যেকের আলাদা আলাদা যুগল ব্ল্যাক হোলের পরস্পর বিপরীত চার্জের আকাশ রয়েছে। যেমন করোনা একটি তেজস্ক্রিয় রশ্মির কৃত্রিম ব্ল্যাকহোলের ম্যাগনেটিক ফিল্ড যুগলের পরস্পর বিপরীত আকাশের কৃত্রিম যুগল পৃথিবীর নির্দিষ্ট স্পেস যুগল যা প্রাকৃতিক যুগল পৃথিবীর বিরুদ্ধে এন্টি স্পেস তৈরি করে আছে।
পৃথিবীর প্রাকৃতিক পরিবেশের যে ব্ল্যাক হোল যুগল সেখানে এন্টি যুগল স্পেসের আকার বৃহৎ করছে। পৃথিবীর দক্ষিণ-উত্তর মেরু যুগলের চার্জের পার্থক্য কমিয়ে দিচ্ছে। অর্থাৎ দক্ষিণ এবং উত্তর মেরু যুগলের ব্ল্যাকহোলের স্পিনের স্ক্রুইং ক্যাপাসিটি কমিয়ে দিচ্ছে। ঢিলা হয়ে গেলে দুই স্পেস ফাঁক হয়ে যাচ্ছে।
ধ্রুবতারা (গ্রহ) আমাদের এন্টি পৃথিবী যে গতিতে ক্লকওয়াইজ ডাইরেকশনে স্পিন করছে আর আমাদের পৃথিবী যে গতিতে কাউন্টার ক্লক ওয়াইজ সেরকম ক্রমান্বয়ে ধীর গতির স্পিন করছে। উভয়ের যুগল স্পেস কমে যাচ্ছে। এটা প্রাকৃতিক যুগল স্পেস। এন্টার্ক টিকায় বিপুল কার্বন ডাইঅক্সাইড নির্গমণ তার প্রমাণ। বিপুল পরিমাণ অক্সিজেন শেষ করা হচ্ছে কার্বনের যুগল ম্যাটার জ্বালিয়ে। তদ্রুপ নাইট্রোজেন এন্টি নাইট্রোজেন (পজিটিভ চার্জ রশ্মি যুগল) ম্যাগনেট কৃত্রিমভাবে তৈরি করা হচ্ছে ইউরিয়া সার তৈরি ও প্রয়োগের মাধ্যমে। এন্টি পৃথিবীর প্রাকৃতিক দক্ষিণ মেরুর যুগল স্পেসের বিরুদ্ধে কৃত্রিম নাইট্রোজেনের ম্যাগনেটিক ফিল্ড ব্যবহার হওয়ায় ওর দক্ষিণ-উত্তরের ব্ল্যাক হোলের স্পিন লুজ হয়ে যাচ্ছে। রাতের আকাশে উল্কা আসছে। দিনের আকাশে হরিণ দেখা যাচ্ছে। এন্টার্কটিকায় বরফের মধ্যে আকাশ দেখা যাচ্ছে। মহাসাগরে বেড়াতে গেলে কোনো শহরের রাস্তা দেখা যাচ্ছে। আর বেড়াতে যাওয়া পশ্চিমা পাবলিক বিজ্ঞানী হয়ে এক কোটি বছর আগের মহাদেশের গল্প বানাচ্ছে।
ভোর পাঁচটার দিকে বাংলাদেশের টেলিভিশন মিডিয়া বিশাল আনন্দের সাথে মঙ্গল গ্রহে পানির সন্ধানের পশ্চিমা খবর প্রচার করছে। অথচ মঙ্গল গ্রহের এক পার্ট আমাদের এঁটেল মাটি।এই মাটির সাথে বৃহস্পতির পানি আটকানো থাকে। ইলেক্ট্রন পজিট্রনের মতো। যা কূপ খনন বা পুকুর খননের সময় বুঝতে পারা যায়। সোলার ও পোলার সিস্টেমের সব গ্রহ যুগল আমাদের পৃথিবীর পার্ট। যেমন চাঁদের যুগল সাগর মহাসাগরের পানির কম বেশি রিজার্ভ করে বিভক্তি ঘটায় উর্ষা মেজর লিটল ডিপ স্পেসের যুগলে।পৃথিবীর পরস্পর বিপরীতে দুই স্পেসের ব্ল্যাক হোল যুগল এক সাথে হয় আবার দূরে চলে যায় দিবস রাত্রির দ্বারা।সব গ্রহের যুগল ওরাও তাদের যুগল স্পিনিং রেটে চলছে।কিন্তু পৃথিবীর সবায় এন্টি স্পেস গ্রহ। কেননা সারফেসের পলি মাটি স্পেস আর এর নীচে বালি হলে তা নেপ্চুন হয়। বালি পলি মাটির এন্টি পৃথিবীর ম্যাগনেটিক ফিল্ড বা পৃথিবীর পলি দক্ষিণ নির্দেশ করলে বালি হবে বা নেপ্চুন হবে উত্তর।আর পৃথিবীর উপরে বালি হলে এন্টি পৃথিবীর অক্সিজেন পৃথিবীর বালির সাথে সিলিকেট তৈরি করেছে। নেপ্চুন তৈরি হয়েছে এখানে। পৃথিবী ও পোল স্টার যুগল ব্যতিত স্পেসের বাহিরে কোথাও বসবাস করা যায় না।সব মানব সভ্যতার এন্টি ফিল্ড। সুনির্দিষ্ট ব্ল্যাক হোল ফিল্ড রশ্মির যুগল বন্দী শরীর আমাদের। যদি বসবাস করা যেতোও তাহলে মঙ্গল এবং পৃথিবীর পজিট্রন ইলেক্ট্রন যুগল ব্ল্যাক হোলের মিনি ম্যাগনেটের মতো স্পিন করা বন্ধ করে দিতো। আর পৃথিবীর এঁটেল স্তর আর উর্ষা মেজরে লিটল ডিপের মঙ্গলের যুগল ব্ল্যাক হোলের পেটে চলে যেতো বা যুগল মঙ্গল গ্রহ হারিয়ে যেতো।মহা বিপর্যয় তৈরি হতো দ্রুত। কার্বন এবং অক্সিজেনের কার্বন ডাইঅক্সাইডের কৃত্রিম পৃথিবীর মতো পৃথিবী মঙ্গলের কেমিক্যাল পদার্থের কম্পোজিশন পদার্থ তৈরি হতো।সোলার সিস্টেম পোলার সিস্টেম বাতিল হয়ে যেতো।
বিজ্ঞান বুঝুন নতুন থিওরিতে।এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে সভ্যতা। নিয়ন্ত্রণের বাহিরে চলে যাচ্ছে।