The Black Hole Twin Field Science, Particle Theory and Nobel Committee
Attached to the article is an image of a black hole twin field, obtained from Google Images. There is no diagnosis report of these pictures in any university or lab in the world.Just been caught on camera for years. Since black hole theory has been done by Rakim University,Prannathpur,Bangladesh will naturally provide black hole diagnosis report.
Attached to the article is an image of a black hole twin field, obtained from Google Images. There is no diagnosis report of these pictures in any university or lab in the world.Just been caught on camera for years. Since black hole theory has been done by Rakim University,Prannathpur,Bangladesh will naturally provide black hole diagnosis report.
The image describes the twin field of any object. Any object has electron beam proton beam or comet asteroid or nebula pulsar depending on the size of the object. They create day and night Astachal (settings) and Udayachal (risings) and become non-existent. which at specific individual times.
The twin matter beam flows in one half of the first small ring in the image. The other half looks thin and doesn't seem to have anything flowing. The beam that comes out of the black hole is the stream of existence.The other is moving from the outside towards the black hole and entering the opposite existence. One of these two black hole field beams has to be charged and captured by one of the two black hole field beams behind the human eye. That is why the other ray is not seen.It would be great if you could show the video. Try watching videos of such sketches. A variety of analyzes of these sketches are described in hundreds of articles in Rakim University Lab Reports.
Today I will show the part of day and night or space anti space or matter anti matter or dark matter which the current civilization has no idea about. The image of the black hole field here is a fraction of the size of any object.One half of it is active and the other is not, appearing stunted or skeletally thin. As shown in the picture, if you invert it and put it imaginary on top of it, you will have half of the flowing ray with the skeleton, and if you add the half of the skeleton with the flowing ray, then you will have a twin object.Now if you hold the skeleton of the previous picture, the sky will be flowing. After the latter is annihilated in reverse, the sky will be the earth, the earth will be the sky. Even if you want, you can't make it single.
The first half of the image where the beam is visible is electron, comet, nebula. And hypothetically the anti-black hole field that was destroyed reverses the direction of protons, asteroids or pulsars or is being ground.This fictitious image occurs if the paying image is viewed from the opposite rather than taken fictitiously.
This article is written in an attempt to explain this matter a little differently to those who have learned particle science and destroyed world civilization.Those who understand asteroid comets or pulsar nebulae see two parts of these objects, but labs like CERN have come close to destroying Earth's civilization by counting electrons and protons as separate parts and particles.If you add the proton to the electron and make it as big as the Earth, you can see two objects in front of it and behind it. One direction of which is electron anti-electron (proton) is nebula and proton anti-proton (electron) is pulsar.
The universe is arranged with such a twin format black hole field. And the Earth we live in is under the same rules, but the civilization is moving towards the twin of the skeleton instead of creating the twin magnetic field of the sky, the exact rule of germs and viruses.
In this way, the data science lab of Bangladesh has been informing the world civilization for several years and how long it will take to understand when the planetary twin field and the exoplanetary twin field are advancing on the path of disaster.
Hope the fake physicists don't end the twin earth charge beam and make dwarf planets. Physicists of all civilizations of the world cannot be called good blacksmiths. In fact, their education has no label. Therefore, the birth of Sweden's Nobel Committee was not correct.
ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড সাইন্স,পার্টিকেল থিওরি এবং নোবেল কমিটি
একটি ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডের ছবি আর্টিকেলের সাথে সংযুক্ত করে দেওয়া হলো যা গুগল ইমেজ থেকে সংগৃহীত । এসব ছবির কোনো ডায়াগনোসিস রিপোর্ট পৃথিবীর কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে কিংবা ল্যাবে নেই। শুধু ক্যামেরাবন্দী হয়ে আসছে বছরের পর বছর ধরে। যেহেতু ব্ল্যাক হোলের থিওরি করেছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়,প্রান্নাথপুর বাংলাদেশ স্বাভাবিকভাবে ব্ল্যাক হোলের ডায়াগনোসিস রিপোর্ট প্রদান করবে।
ছবিটি যেকোনো অবজেক্টের টুইন ফিল্ড ব্যাখ্যা করে। যে কোনো অবজেক্টের ইলেক্ট্রন বিম প্রোটন বিম থাকে বা ধূমকেতু এস্টরয়েড থাকে বা নীহারিকা পালসার থাকে অবজেক্টের সাইজ অনুযায়ী। এরা দিবস ও রাতের অস্তাচল ও উদয়াচল তৈরি করে অস্তিত্বহীন হয়ে। যা নির্দিষ্ট পৃথক পৃথক সময়ে।
ছবিটির প্রথম ছোট্ট রিংয়ের একদিকের অর্ধেকে টুইন ম্যাটার বিম প্রবাহমান থাকে । অপর অর্ধেক দেখতে থিন এবং সেখানে কোনো কিছু প্রবাহমান দেখা যাচ্ছে না। যে বিম ব্ল্যাক হোল থেকে বাহিরে এসেছে তা প্রবাহমানকে অস্তিত্ব প্রকাশ করাচ্ছে। অপরটি বাহির থেকে ব্ল্যাক হোলের দিকে অগ্রসর হয়ে বিপরীত অস্তিস্ত্ব প্রবেশ করছে। এই দুই ব্ল্যাক হোল ফিল্ড বিমের একটিকে মানব চক্ষুর পেছনের ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের দুটি রের একটি দিয়ে চার্জ করে ধরতে হয়। যে কারণে অপর রে দেখা যায় না। ভিডিও দেখাতে পারলে ভালো হতো। আপনারা এরকম স্কেচের ভিডিও দেখে ট্রাই করবেন। এসব স্কেচের বহু ধরনের বিশ্লেষন হয় যা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাব রিপোর্টে শত শত আর্টিকেলে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
আজকে দিবস ও রাত দেখতে কেমন বা স্পেস এন্টি স্পেস বা ম্যাটার এন্টি ম্যাটার বা ডার্ক ম্যাটারের পার্ট এখানে দেখাবো যা বর্তমান সভ্যতা এসবের কোনো ধারনাই রাখে না। এখানে যে ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের ছবি তা যে কোনো অবজেক্টের সাইজ অনুযায়ী একটি পার্ট। এর এক অর্ধেক সক্রিয় অপরটি নয় যা নীরেট বা কঙ্কাল পাতলা দেখাচ্ছে। ছবিতে যেভাবে দেখানো হয়েছে হুবহু বিপরীতভাবে উল্টিয়ে এর উপরে কাল্পনিকভাবে এর বিপরীতভাবে রাখলে কঙ্কালের সাথে প্রবাহমান রের অর্ধেক থাকবে আর প্রবাহমান রের সাথে কঙ্কাল অর্ধেক যুক্ত করলে তবেই হবে টুইন অবজেক্ট। এখন আগের ছবিটির জমিনকে কঙ্কাল ধরলে আসমান হবে প্রবাহমান। পরেরটি বিপরীতভাবে স্হাপন হওয়ার পর আসমান জমিন, জমিন আসমান হবে। ইচ্ছে করলেও সিঙ্গেল করা যাচ্ছে না।
ছবিটির প্রথমটির যে অর্ধেকে রশ্মি প্রবাহ দেখা যাচ্ছে এটি ইলেক্ট্রন,ধূমকেতু,নীহারিকা। আর কাল্পনিকভাবে যে এন্টি ব্লাক হোল ফিল্ড স্হাপন করা হয়েছিলো সেটির ডাইরেকশন বিপরীত হয়ে প্রোটন,এস্টরয়েড বা পালসার হচ্ছে বা জমিন হচ্ছে। কাল্পনিকভাবে নেওয়ার চেয়ে যদি প্রদেয় ছবিটিকে অপজিট থেকে দেখা হয় এই কাল্পনিক চিত্র আসে।
এখানে যারা পার্টিকেল সাইন্স শিখে বিশ্ব সভ্যতা ধ্বংস করেছে তাদের জন্য এই বিষয়টির জন্য এই আর্টিকেল আর একটু ভিন্নভাবে বোঝানোর প্রয়াসে লেখা।
যারা এস্টরয়েড ধূমকেতু বা পালসার নীহারিকা বোঝে তারা এসব অবজেক্টের দুটি করে পার্ট দেখে কিন্তু সার্ন জাতীয় ল্যাবগুলো ইলেক্ট্রন ও প্রোটনকে আলাদা পার্ট এবং কণার হিসাব করতে গিয়ে পৃথিবীর সভ্যতা বিলুপ্ত করার কাছাকাছি নিয়ে গেছে। ইলেক্ট্রনের সাথে প্রোটনকে যুক্ত করলে এবং এটিকে পৃথিবীর মতো বৃহৎ করলে বুঝতে পারতো এর সামনে এবং পিছনে দুধরনের অবজেক্ট। যার একদিকের ডাইরেকশন ইলেক্ট্রন এন্টি ইলেক্ট্রন (প্রোটন) হলে নীহারিকা হয় আর প্রোটন এন্টি প্রোটন (ইলেক্ট্রন) হলে তা হয় পালসার।
এরকম টুইন ফর্মেটের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড দিয়ে মহাবিশ্ব সাজানো। আর আমাদের বসবাসের স্হানটি পৃথিবী যা একই নিয়মের অধীন তবে জীবাণু ভাইরাসের সঠিক নিয়মের জমিন আসমানের টুইন ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরির পরিবর্তে স্কেলেটনের টুইনের দিকে অগ্রসর হচ্ছে সভ্যতা।
এভাবে একাধিক বছর হলো বাংলাদেশের ডাটা সাইন্স ল্যাব থেকে বিশ্ব সভ্যতাকে জানানো হচ্ছে আর কতোদিন লাগবে বুঝতে যখন মহাবিপদের পথে এগিয়ে চলেছে প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড ও এক্সো প্ল্যানেটারী টুইন ফিল্ড।
আশা করি টুইন পৃথিবীর চার্জের বিমকে শেষ করে ডোয়ার্ফ প্ল্যানেট আর বানাবে না ভূয়া ফিজিসিস্টরা। পৃথিবীর সকল সভ্যতার ফিজিসিস্টদের ভালো কামারও বলা যায় না।আসলে এদের শিক্ষার কোনো লেবেলই নেই। একারণে সুইডেনের নোবেল কমিটির জন্মও সঠিক হয়নি।
A single twin space blackhole which is not a complete object.