The Black Hole Theory's weapon in the making. Current military equipment is garbage

THE BLACK HOLE THEORY is beginning to be applied with a warlike attitude. An analysis of the black hole theory is written in the hope of the welfare of mankind. Civilization did not start any of this.The maximum distance from east to west across the surface of the Twin Earths is 12,500 miles.


THE BLACK HOLE THEORY is beginning to be applied with a warlike attitude. An analysis of the black hole theory is written in the hope of the welfare of mankind. Civilization did not start any of this.The maximum distance from east to west across the surface of the Twin Earths is 12,500 miles. A flight from one surface to the opposite surface in 10 minutes is created across the twin ionospheres of the twin Earths. Any country will be attacked within 5 minutes even with missiles. There is no radar system or defense system in the world. All modern military equipment is now obsolete. These are now turning into iron and steel garbage.

The current civilization is heading towards such a terrible situation. Which will hit any head of state or any specific target no matter how far away. The entire Twin Earth is going to be destabilized.

However, civilization can make half of the twin worlds disappear into the black hole and make the small natural part artificial.

Whatever the trick, our twin ionosphere's twin charge is nearing its end. When the spin of the artificial black hole engine of the twin planetary system will suddenly stop, it will lose charge. All the twin beams in the artificial world will be untwisted and open.And these parts will be invisible in the black hole due to the uncharged half of the twin planetary field. If the charged twin's natural field equals the mass of the uncharged twin, since the uncharged twin has no ionosphere, all black hole twin beams will close and suddenly the artificial half will separate from the natural half of the twin.That is, the natural twin will split in half and begin to spin as the oxygen-nitrogen pathway is blocked. It will take a second or two to activate this part.The moment the twin skeletal and dwarf worlds separate, they will be covered in charred smoke as the black hole stops spinning. Which still lasts a millionth of a second in two risings and two sunsets.But in such a situation, as soon as one or two seconds pass, the cracks in the sea, ocean, and continents will suddenly split apart and in these two/ one seconds, the smell of burning will spread in the natural world. The moment the twin skeletal and dwarf worlds separate, they will be covered in charred smoke as the black hole stops spinning. Which still lasts a millionth of a second in two risings and two sunsets. But in such a situation, as soon as one or two seconds pass, the cracks in the sea, ocean, and continents will suddenly split apart and in these two seconds, the smell of burning will spread in the natural world. And the twin charges of this smoke will ignite new furnaces on the twin surfaces of the twin fields of oxygen nitrogen. And when the twin worlds start spinning, this smoke will disappear in an instant. Thus the flora and fauna of this region would survive with half of its seas and oceans being suffocated.Death will appear in such a terrible manner to the skeletal twin that nothing of it will remain in creation.

Thus the human-made advanced technology civilization will disappear. At this point this civilization cannot be sustained without an enemy-free civilization.But who will do this? The UN is not obeyed even by misguided Israel. And no one likes US interference. Willingly be friends with each other. There is no time for a moment of enmity.

The black hole theory posits that the natural world must be created by subtracting skeletal and dwarf twin objects. Artificial twin space expansion territory or ionosphere has been compressed.


ব্ল‍্যাক হোল থিওরির ওয়েপন তৈরি হচ্ছে। বর্তমান সামরিক সরঞ্জাম গার্বেজ

যুদ্ধের মনোভাব নিয়ে ব্ল‍্যাক হোল থিওরির প্রয়োগ শুরু হচ্ছে। মানবজাতির কল‍্যাণের আশায় লেখা হয়েছে ব্ল‍্যাক হোল থিওরির বিশ্লেষন তার কিছুই শুরু করেনি সভ‍্যতা। টুইন পৃথিবীর এক সারফেস বেয়ে পূর্ব থেকে পশ্চিমের সর্বোচ্চ দূরত্ব ১২৫০০ মাইল। টুইন পৃথিবীর টুইন আয়নোস্ফেয়ার বেয়ে ১০ মিনিটে এক সারফেস থেকে বিপরীত সারফেসে গিয়ে ফিরে আসার বিমাণ তৈরি হয়েছে। আবার ক্ষেপনাস্ত্র দিয়েও ৫ মিনিটের ম‍ধ‍্যে যে কোনো দেশকে আক্রমণ করা হবে। পৃথিবীর কোনো রাডার সিস্টেম বা প্রতিরক্ষা ব‍্যবস্হা থাকছে না। আধুনিক সব সামরিক সরঞ্জাম এখন বাতিল হয়ে যাচ্ছে। এসব এখন লোহা লক্কড় গার্বেজে পরিণত হতে চলছে।

এরকম ভয়ানক পরিস্হিতির দিকে যাচ্ছে বর্তমান সভ‍্যতা। যা কোনো রাষ্ট্র প্রধান কিংবা কোনো নির্দিষ্ট টার্গেট যতো দূরেই হোক তাতে আঘাত করে বসবে। সমগ্র টুইন পৃথিবী অস্হিতিশীল হতে চলেছে।

অথচ টুইন পৃথিবীর অর্ধেক ব্ল‍্যাক হোলে বিলুপ্ত হতে আর সামান‍্য ন‍্যাচারাল অংশকে আর্টিফিশিয়াল করতে পারবে সভ‍্যতা।

যে যতোই চালাকি করুক আমাদের এই টুইন আয়নোস্ফেয়ারের টুইন চার্জ শেষ হওয়ার কাছাকাছি চলে এসেছে। যখন টুইন প্ল‍্যানেটারি সিস্টেমের আর্টিফিশিয়াল ব্ল‍্যাক হোল ইঞ্জিনের স্পিন হঠাৎ বন্ধ হয়ে যাবে।ফলে চার্জ হারাবে। আর্টিফিশিয়াল পৃথিবীর সব টুইন বিমের প‍েঁচিয়ে আটকানো রশ্মি রশ্মিহীন হয়ে খুলে যাবে । আর এসব অংশ ব্ল‍্যাক হোলে অদৃশ‍্য হবে চার্জহীন অর্ধেক টুইন প্ল‍্যানেটারি ফিল্ড হওয়ার কারণে। চার্জিত যে টুইন ন‍্যাচারাল ফিল্ড তার ভর চার্জহীন টুইনের সমান হলে চার্জহীন টুইনের আয়নোস্ফেয়ার থাকে না বলে সকল ব্ল‍্যাক হোল টুইন বিমের ছিদ্র বন্ধ হয়ে যাবে এবং হঠাৎ ন‍্যাচারাল অর্ধেক টুইন থেকে এই আর্টিফিশিয়াল অর্ধেক আলাদা হয়ে যাবে। অর্থাৎ অক্সিজেন নাইট্রোজেন চলাচলের পথ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ন‍্যাচারাল টুইন অর্ধেক আলাদা হয়ে স্পিন দেওয়া শুরু করবে। এর এই অংশ চালু হতে দু এক সেকেন্ড সময় লাগবে। যে মুহুর্তে টুইন স্কেলেটাল ও ডোয়ার্ফ পৃথিবী আলাদা হবে ঐ মুহুর্তে পোড়া ধূঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে যাবে ব্ল‍্যাক হোলের স্পিন বন্ধ হওয়ার কারণে। যা এখনো নূন‍্যতম সেকেন্ডের লক্ষ ভাগের এক ভাগ সময় স্হায়ী হয়ে থাকে দুই উদয় ও দুই অস্তাচলে। কিন্তু এরকম পরিস্হিতিতে দু এক সেকেন্ড স্হায়ী হতেই সাগর মহাসাগর মহাদেশের ফাটল হঠাৎ চিড় ধরে আলাদা হয়ে ভাগ হয়ে যাবে আর এই দু এক সেকেন্ডেই পোড়া গন্ধ ছড়িয়ে যাবে ন‍্যাচারাল পৃথিবীতে। এবং এই ধূঁয়ার টুইন চার্জ অক্সিজেন নাইট্রোজেনের টুইন ফিল্ডের টুইন সারফেসে নতুন চুল্লি জ্বালিয়ে দিবে। আর টুইন পৃথিবী স্পিন করা শুরু করলে এই ধূঁয়া নিমিষেই হারিয়ে যাবে। এভাবে দম বন্ধ হওয়ার মতো অবস্হা হয়ে এই অংশের উদ্ভিদ জগত ও প্রাণীজগত সার্ভাইভ করবে ওর সাগর ও মহাসাগরের অর্ধেক নিয়ে।

মৃত‍্যু এমন ভয়ানকভাবে দেখা দিবে স্কেলেটাল টুইনে যে এর কোনো কিছু সৃষ্টিতে অবশিষ্ট থাকবে না।

এভাবে মানবসৃষ্ট অত‍্যাধুনিক প্রযুক্তির সভ‍্যতা বিলুপ্ত হয়ে যাবে। এই মুহুর্তে শত্রুমুক্ত সভ‍্যতা ছাড়া এই সভ‍্যতাকে টিকানো যাবে না। কিন্তু এই কাজটি করবে কে? জাতিসংঘকে পুসকি ইসরাইলও মানে না। আবার যুক্তরাষ্ট্রের ইন্টারফিয়ারেন্সও কেউ পছন্দ করেনা। স্বেচ্ছায় পরস্পর পরস্পরের বন্ধু হতে হবে। একমুহুর্তও শত্রুতা নিয়ে চলার সময় নেই। ব্ল‍্যাক হোল থিওরতে ন‍্যাচারাল পৃথিবী তৈরি করতে হবে স্কেলেটাল ও ডোয়ার্ফ টুইন অবজেক্ট কমিয়ে ফেলে। আর্টিফিশিয়াল টুইন স্পেস বাড়ানোর টেরিটোরি বা আয়নোস্ফেয়ার সংকুচিত হয়ে পরেছে।