Subject - THE Black Hole Science Desk and Hajj Ray Aswad
Science has proved the truth of the Qur'an. The electronic media of Bangladesh is trying to garner praise by publishing news with such headlines. The Holy Qur'an, the scientific book, says this in the starting of Surah Yashin.Qur'an is science and no university of present civilization has even 0.00001℅ of science.
Science has proved the truth of the Qur'an. The electronic media of Bangladesh is trying to garner praise by publishing news with such headlines. The Holy Qur'an, the scientific book, says this in the starting of Surah Yashin.Qur'an is science and no university of present civilization has even 0.00001℅ of science.
And it is possible to match the Holy Qur'an with this science? This work is in the words of many wise sages of our Islamic religion, the benefit of many technologies of the present civilization, when something matches the Holy Qur'an, only the science of the Holy Qur'an is praised.But the civilization could not even come close to the scientific theories given in the Holy Qur'an. If it could, then the world would be near the destruction of the distant world would have become a paradise in this world. The Black Hole theory was discovered from Bangladesh. Rakim University, the world's first university of black hole science, has been established to preserve the field of analysis of this theory. This Rakim is the word of the Holy Qur'an which means black hole. This black hole is a place where past and future cannot be created. That is present tense exists.
For those who want to get this education by doing science like crazy, by visiting the website, X and Facebook of this university and reading some articles, you will understand that apart from this absolute science theory, there is no science theory in any faculty of current civilization which is not even close to the edge of science.
One can understand how the Holy Qur'an testifies to each analysis of this theory. You will also understand that many fake hadiths are authentic. Because since there was no theory of science, many holy sayings of Prophet Muhammad (pbuh) were not scientific.Which you can understand if you study Rakim University or the first Black Hole University of this world. There is so much information scattered around us that we have never been able to understand with science.
Science is a subject that produces evidence of paradoxes, these are fake science or fake science. Hajj Ray Aswad Look at the appearance of this stone which we kiss the holy stone we perform Hajj.This is what proves the appearance of the black hole which has existed since the time of our first father for mankind, Hazrat Adam (AS), still adorning the front of the Holy Kaaba. This is the heavenly stone where the heavenly dwellers will have a life of 25 years of eternal bliss. And the black hole theory of Rakim University also proves that the X-ray report of all the twin objects of the universe is the best gift of all time, the discovery of science has presented to the entire mankind.The story of this new science is told to the organizations or celebrities who come in front of the pen writer of these articles through social media. Hope you don't mix these misinterpretations of current civilization with the Holy Quran.These planetary tumors and pus should be removed quickly. Otherwise, soon half of the twin worlds, which are equal to the tumor's twin, will disappear into the black hole. Which will be destroyed only because of ignorance.Detailed theory story library website address http://www rakimuniversity.com X- @JuborajI And Facebook -http://www facebook.com/saiful.alam.73550?mibextid=ZbWKwLor Saiful Islam(Md Saiful Alom Juboraj) thank you Saiful Islam Juboraj Student and founder Rakim University Prince Palace Prannathpur Santahar Bogra Bangladesh
Note:- After the extinction of the black hole, the remaining half of the twin worlds, this heavenly stone, Hajj Ray Aswad, is where the rest of the world remains, guiding mankind as the Kaaba. Scientific signs of Almighty Allah.
বিষয়::-ব্ল্যাক হোল বিজ্ঞান ডেস্ক ও হজ্জ রে আসওয়াদ
কোরআনের সত্যতা প্রমাণ করলো বিজ্ঞান। এমন হেড লাইন দিয়ে খবর প্রচার করে বাহবা কুড়ানোর চেষ্টা করছেন বাংলাদেশের ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া। পবিত্র আল কোরআন বিজ্ঞানময় গ্রন্হ এটি বলেছেন মহান আল্লাহ সূরা ইয়াছিন এর স্টার্টিংয়ে। কোরআনই বিজ্ঞান আর বর্তমান সভ্যতার কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন বিজ্ঞানের ০.০০০০১℅ও বিজ্ঞান নেই। আর এই বিজ্ঞান দিয়ে পবিত্র আল কোরআনকে মেলানো সম্ভব? এই কাজটি আমাদের ইসলাম ধর্মের বহু জ্ঞানী গুণী কথায় কথায় বর্তমান সভ্যতার অনেক প্রযুক্তির কল্যাণে যখন কোনো কিছু পবিত্র আল কোরআনের সাথে মিলে যায় তখন কেবল পবিত্র আল কোরআনের বিজ্ঞান ময়তার প্রশংসা করা হয়। অথচ সভ্যতা পবিত্র আল কোরআনের যেসব বিজ্ঞানের থিওরি দেওয়া ছিলো তার ধারে কাছেও যেতে পারেনি। যদি পারতো তাহলে পৃথিবী ধ্বংসের কাছাকাছিতো দূরের কথা এই দুনিয়ায় বেহেস্ত হয়ে যেতো। ব্লাক হোল থিওরি আবিস্কার হয়েছে বাংলাদেশ থেকে। এই থিওরির বিশ্লেষনের ক্ষেত্র সংরক্ষনের জন্য ব্ল্যাক হোল সাইন্সের পৃথিবীর প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় স্হাপন করা হয়েছে। এই রাকীম পবিত্র আল কোরআনের শব্দ যার অর্থ ব্ল্যাক হোল। এই ব্ল্যাক হোল এমন একটি স্হান যেখানে অতীত এবং ভবিষ্যত তৈরি করা যায় না। অর্থাৎ বর্তমান কাল বিরাজমান।
যারা বিজ্ঞান বিজ্ঞান করে পাগলের মতো এই শিক্ষা রপ্ত করতে চেয়েছেন তাদের জন্য এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েসাইট, X ও ফেসবুক ভিজিট করে কিছু আর্টিকেল পড়লেই বুঝতে পারবেন এই পরম বিজ্ঞান তত্ব ছাড়া বর্তমান সভ্যতার কোনো ফ্যাকাল্টির বিজ্ঞানের থিওরি সঠিক নেই যা বিজ্ঞানের ধারে কাছেও যায়নি। এই থিওরির একেকটি বিশ্লেষনকে কিভাবে পবিত্র আল কোরআন সাক্ষ্য প্রদান করছে বুঝতে পারবেন। আরও বুঝতে পারবেন হাদীস শাস্ত্রের বহু জাল হাদীসও সহীহ। কেননা বিজ্ঞানের থিওরি ছিলো না বলে রাসৃল মোহাম্মদ ( সা:) এর পবিত্র বহু বাণীগুলো বিজ্ঞানময় হয়নি। যা রাকীম ইউনিভার্সিটি বা এই পৃথিবীর প্রথম ব্ল্যাক হোল ইউনিভার্সিটি স্টাডি করলে বুঝতে পারবেন। আমাদের চারিদিকে এতোতথ্য উপাত্ত ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে যে যা কখনো আমরা সাইন্স দিয়ে বুঝতে পারিনি।
সাইন্স এমন একটি বিষয় যা প্যারাডক্সের প্রমাণ তৈরি করলে এসব জাল বিজ্ঞান বা ফেক সাইন্স হয়। হজ্জ রে আসওয়াদ যে পবিত্র পাথরে চুমু খেয়ে আমরা হজ্জ করে থাকি এই পাথরটির চেহারা দেখুন । এটিই ব্ল্যাক হোলের চেহারাকে প্রমাণ করে যার অস্তিত্ব মানবজাতির জন্য আমাদের আদি পিতা হযরত আদম (আ:) এর সময় থেকে এখনও পবিত্র কাবা ঘরের সামনে শোভা পাচ্ছে। এটি এজন্য বেহেস্তি পাথর সেখানে বেহেস্তবাসীগণ ২৫ বছর সময়ের জীবণ নিয়ে অনন্তকালের আনন্দের জীবন পাবেন। আর রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্ল্যাক হোল থিওরিও তাই প্রমাণ করে মহাবিশ্বের টুইনের সব টুইন অবজেক্টের এক্সরে রিপোর্ট তুলে ধরে সর্বকালের শ্রেষ্ঠ উপহার যে সাইন্স, সেই সাইন্সের আবিস্কার সমগ্র মানবজাতির সামনে পেশ করেছে। এসব আর্টিকেল লেখার কলম লেখকের সামনে সোশ্যাল মিডিয়র মাধ্যমে যে প্রতিষ্ঠান অথবা সেলিব্রিটি আসেন তাদেরই জানিয়ে দেওয়া হয়ে থাকে নতুন এই সাইন্সের গল্প। আশা করি বর্তমান সভ্যতার এসব ভুল ব্যাখ্যাকে পবিত্র আল কোরআনের সাথে মেলাবেন না। আপনাদেরও এভাবে বহুবার বলা হয়েছে অথচ আপনাদের পিওর বাংলা ভাষা বুঝতে তিন চার বছর সময় হয়ে গেলো, পশ্চিমা সব ভুল সাইন্স এখনও প্রচারে ব্যস্ত আছেন। আমাদের প্ল্যানেটারী টুইন ফিল্ডের বাংলা ভিশন টেলিভিশন এরিয়াও যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপের মতো ডোয়ার্ফ টুইন প্ল্যানেট হয়ে গেছে। এসব প্ল্যানেটারী টিউমার,পুঁজ দ্রুত অপসারণের কাজে আত্মনিয়োগ করতে হবে। তা নাহলে অচিরেই অর্ধেক টুইন পৃথিবী যা টিউমারের টুইনের সমান হলেই সেই অর্ধেক ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। যা শুধু অশিক্ষার কারণে ধ্বংস হবে। বিস্তারিত থিওরির গল্পের লাইব্রেরীর ঠিকানা ওয়েবসাইট http://www rakimuniversity.com X- @JuborajI এবং ফেসবুক -http://www facebook.com/saiful.alam.73550?mibextid=ZbWKwLঅথবা Saiful Islam(Md Saiful Alom Juboraj) ধন্যবাদ সাইফুল ইসলাম যুবরাজ ছাত্র ও প্রতিষ্ঠাতা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় প্রিন্স প্যালেস প্রান্নাথপুর সান্তাহার বগুড়া বাংলাদেশ
টীকা:- ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্তির পরে যে টুইন পৃথিবীর অর্ধেক অবশিষ্ট থেকেছে এই জান্নাতি পাথর হজ্জ রে আসওয়াদ সেই অবশিষ্ট পৃথিবীর যেখানে থেকেছে সেটিই কাবা হিসাবে মানবজাতিকে পথ দেখিয়ে আসছে। মহান আল্লাহর বিজ্ঞানময় নিদর্শন।