Black hole gates at the edge of the 2 lowest ionospheres of any creation
Since star and sun are nebula and pulsar respectively. They spin as twins against each other. And if the telescope camera is closed, one will be the night planet and the other will be the day planet. Their spin must be observed.
Since star and sun are nebula and pulsar respectively. They spin as twins against each other. And if the telescope camera is closed, one will be the night planet and the other will be the day planet. Their spin must be observed.
Of course you have to be on any of these two floors. Day-to-night pulsars and night-to-day nebulae can be seen. That is, one of the two is the sun and the other is the star. The twin galaxies also display such massive super pulsars and super nebulae day and night.In that case our galaxy's day-to-night object would show the Sun, which is a superplanet the same size as the galaxy itself. Similarly, the super pole star will show day and it will be a super planet with the same size as the anti-galaxy. Like we live in the Milky Way by night and Andromeda's black hole field by day. All comets are moving as many vehicles a day. And at night we see all the asteroids that are destroying the twin surface with the twin charge of the twin earth's natural field. Oxygen is being consumed that is not being met.
From the two risings of the Twin Earths, the Twin Planets day and darkness are formed from the two poles south and north with opposite spins. One is the Sun and the other is the Pole Star.At the same time the dark twin matter is similarly and oppositely adding another magnetic field twin by creating opposite poles while creating the polar stars and the Sun. This dark matter object twin originates from four of the Earth's largest asteroids-comets and forms only a north-south, south-north pole.And the two worlds being the smallest of the two Astachals (settings) meet with the dot point of origin of the two previous Udayachals (risings). and lose spin through the impact of four more mini-planets or reversibly the largest comet-asteroids themselves. Disappearing. If the minimum 30 mile measurement of the Earth's ionosphere is correct, then 30×30×30=27000 cubic miles of twin Earth space fractions of a second time dot has a volume path to enter the black hole. Which is coming from two periods of dot points of two Udayachals and two Astachals. Before and after these two periods, they cannot be called nebulas or pulsars. Because they are the largest asteroids or comets with a volume of 27000 + 0.00000000001 cubic miles compared to the size of the twin Earth. And 27,000 cubic miles of two gates are being built.
The minimum ionosphere in any area of the twin Earths is not specifically 30 miles. will be variable. This label of 30 miles is obtained from Google which is very likely to be published in the journal Nature.
How wonderful is the science of THE BLACK HOLE ! How close is the relation of the creation to the Creator. That which is proven without paradox is science. Paradoxes are never science. And its application of technology shortens the creation period.
যেকোনো সৃষ্টির ২টি সর্বনিম্ন আয়নোস্ফেয়ারের প্রান্তভাগে ব্ল্যাক হোল গেট
যেহেতু তারা এবং সূর্য যথাক্রমে নিহারিকা ও পালসার। এরা পরস্পর বিপরীতে টুইনভাবে স্পিন করে। আর টেলিস্কোপ ক্যামেরা ক্লজ করলে একটি হবে রাতের প্ল্যানেট অপরটি হবে দিনের প্ল্যানেট। এদের স্পিন পর্যবেক্ষন করলেই হবে। অবশ্যই এই দুটির যেকোনো একটির ফ্লোরে আপনাকে থাকতে হবে। দিন থেকে রাতের পালসার এবং রাত থেকে দিনের নীহারিকা দেখা যাবে। অর্থাৎ দুটির একটি সূর্য এবং অপরটি তারা হয়ে আছে। গ্যালাক্সির টুইনও এমন বৃহৎ সুপার পালস্তার ও সুপার নীহারিকার দিন রাত্রি প্রদর্শন করে। সে ক্ষেত্রে আমাদের গ্যালাক্সির দিবস থেকে রাতের অবজেক্ট সূর্য দেখাবে যা সুপার প্ল্যানেট যার আয়তন গ্যালাক্সির সমান। তদ্রুপ সুপার পোল স্টার দিন দেখাবে এবং তা হবে সুপার প্ল্যানেট যার আয়তন এন্টি গ্যালাক্সির সমান। যেমন রাতে আমরা থাকি মিল্কিওয়েতে এবং দিনে এন্ড্রোমিডার ব্ল্যাক হোল ফিল্ডে। দিনে যতো ভেহিক্যাল চলছে সব ধূমকেতু। আর রাতে যেগুলো চলে সব এস্টরয়েড হয়ে দেখছি আমরা যা টুইন পৃথিবীর ন্যাচারাল ফিল্ডের টুইন চার্জ নিয়ে টুইন সারফেস ধ্বংস করে চলেছে। পূরণ হচ্ছে না যে অক্সিজেন খরচ করে চলছে।
টুইন পৃথিবীর দুই উদয়াচল থেকে টুইন প্ল্যানেট দিন এবং অন্ধকার নিয়ে পরস্পর বিপরীত স্পিন নিয়ে দুই মেরুর দক্ষিণ এবং উত্তর থেকে তৈরি হচ্ছে। একটি সূর্য অপরটি পোল স্টার। একই সাথে ডার্ক টুইন ম্যাটার একইভাবে এবং বিপরীতভাবে বিপরীত মেরু তৈরি করে আরেকটি ম্যাগনেটিক ফিল্ডের টুইন যুক্ত করছে যখন তখন ধ্রুবতারা এবং সূর্য তৈরি করে যুক্ত করছে। এই ডার্ক ম্যাটার অবজেক্ট টুইন পৃথিবীর চারটি বৃহৎ আকারের এস্টরয়েড- ধূমকেতু থেকে উৎপন্ন হচ্ছে এবং তা কেবল উত্তর-দক্ষিণ,দক্ষিণ উত্তর মেরু তৈরি করছে। আর দুটি পৃথিবী দুটি অস্তাচলে ক্ষুদ্রতম হয়ে মিলিত হচ্ছে আগের দুটি উদয়াচলের উৎপত্তির ডট বিন্দুর সাথে। এবং নিজেকে আরও চারটি মিনি প্ল্যানেট বা রিভার্সিবলী বৃহত্তম ধূমকেতু- এস্টরয়েডের পরিণতির মাধ্যমে স্পিন হারিয়ে বিলুপ্ত হচ্ছে । যদি পৃথিবীর আয়নোস্ফেয়ারের সর্বনিম্ন ৩০ মাইল পরিমাপ সঠিক হয় তাহলে ৩০×৩০×৩০=২৭০০০ কিউবিক মাইলের টুইন পৃথিবীর স্হান ফ্র্যাকশন সেকেন্ড সময়ের ডট বিন্দুতে এমন আয়তনের পথ থাকছে ব্ল্যাক হোলে প্রবেশ করার। যা দুটি উদয়াচল এবং দুটি অস্তাচলের ডট বিন্দুর দুই সময় থেকে আসছে। এই দুই সময়ের কাছাকাছি আগে এবং পরে এদের নীহারিকা বা পালসার বলা যাবে না। কেননা টুইন পৃথিবীর আয়তনের তুলনায় এরা ২৭০০০ + ০.০০০০০০০০০০১ কিউবিক মাইল আয়তনের সবচেয়ে বড় এস্টরয়েড বা ধূমকেতু বলা যায়। আর ২৭০০০ কিউবিক মাইলের দুটি ফটক তৈরি করছে।
টুইন পৃথিবীর কোনো এলাকার সর্বনিম্ন আয়নোস্ফেয়ার স্পেসিফিকভাবে ৩০ মাইল নয়। পরিবর্তনশীল হবে। ৩০ মাইলের এই লেবেল গুগল থেকে প্রাপ্ত যা খুব সম্ভব ন্যাচার জার্নালে প্রকাশ করা।
ব্ল্যাক হোল বিজ্ঞান কতো চমৎকার। স্রষ্টার সাথে সৃষ্টির সম্পর্ক কতো কাছাকাছি। প্যারাডক্স ছাড়া প্রমাণিত যা তাই বিজ্ঞান। প্যারাডক্স থাকলে তা কখনো বিজ্ঞান হয় না। আর এর প্রযুক্তির প্রয়োগ সৃষ্টির সময়কাল সংক্ষিপ্ত করে।