Black hole and dark matter are depleting civilizations faster than they are created.

The twin opposites of black hole fields are burning through matter and antimatter, causing rapid degradation of the living world. Rakim University warns that human mining exacerbates this destructive process.


The twin opposites of the black hole field become spin-locked as Earth's twin field fission fuses with the matter and antimatter of other planets. This spin lock causes opposite matter and antimatter to burn up, a process ongoing since creation. Rakim University is banning mining because human activities are bringing what Nature creates from the daily night-day spinning field to the surface, leading to artificial burning and surface destruction. This increases the anti-matter radioactive field, which burns living beings' bodies and reduces life, as the soul finds less space to hold the twin field of the body. The living world is rapidly dying due to attacks from magnetic fields of viruses and bacteria.

This dependency on medicine is purely biological. The ground and sky of two opposite fields are burning both artificially and naturally. The spinning fields of dark matter objects are getting closer, causing the asteroid and Kuiper fields to shrink, while the anti-fields of the artificial Earth and the Moon are growing. Similarly, the anti-field of Mars is increasing in Earth's laboratory and artificial Mars. Controlling entities, including the United Nations, fail to grasp this issue. The false teachings of universities are dangerously enlarging the artificial world’s field.

Dark matter objects appear only after a certain period and cannot be detected simultaneously in the day and night worlds. For instance, one can see either an asteroid or comet, but NASA’s two cameras can view both day and night from opposite worlds. Lab technicians with PhDs do not fully understand black hole theory due to weak educational foundations.

Rakim University, Prannathpur, Bangladesh, offers free study on this science definition. Details are on Facebook and will soon be on Twitter and SpaceX. Current closures of social media in Bangladesh due to internet damage are hindering access. Politicians blocking scientific applications will be the first to vanish into the black hole as they live in concrete safety, orbiting through the closest radiation fields. Understanding this theory would show that leading thoughts are misguided. Humans are not meant to be governed by viruses and germs like amoebas.


ব্ল্যাক হোলের ম‍্যাটার ও ডার্ক ম‍্যাটার সৃষ্টির তুলনায় বেশি পুড়ে যাওয়ায় বর্তমান কৃত্রিম সভ‍্যতা বিলুপ্তির পথে এগিয়ে যাচ্ছে।

অন‍্যান‍্য গ্রহের ম‍্যাটার ও এন্টি ম‍্যাটারে পৃথিবীর টুইন ফিল্ড ফিশন ফিউশন করায় ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের টুইন বিপরীত গুলো পরস্পর স্পিনে আবদ্ধ হয়। এই স্পিনে আবদ্ধ হওয়ার অর্থ এই বিপরীত ম‍্যাটার ও এন্টি ম‍্যাটার পুড়তে থাকে। এই পোড়া চলছে সৃষ্টির শুরু থেকে। তাই রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় খনিজ আহরন করতে নিষেধ করছে। কেননা প্রতি দিবস-রাতের স্পিনিং ফিল্ড থেকে ন‍্যাচার যা সৃষ্টি করছে তা কৃত্রিমভাবে পোড়ানোর জন‍্য মানব সভ‍্যতা সারফেসে নিয়ে আসছে। সারফেস ধ্বংস করছে।এর এন্টি ম‍্যাটার অবজেক্ট তেজস্ক্রিয় ফিল্ড উপরে তৈরি হচ্ছে। এই এন্টি ম‍্যাটার সারফেসে জীবজগতের কাছে আসে বলে জীবজগতের বডিকে দ্রুত জ্বালিয়ে ফেলে জীবের আয়ু দ্রুত কমে যাচ্ছে। কেননা জীবণ তার দেহের টুইন ফিল্ডে ধারন করার জায়গা কম পাচ্ছে। অর্থাৎ জীবজগত ভাইরাস এবং ব‍্যাকটেরিয়ার ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড দ্বারা আক্রান্ত হয়ে দ্রুততার সাথে জীবন ফুরিয়ে যাচ্ছে। এজন‍্য মেডিসিন নির্ভর হয়ে গেছে সভ‍্যতা। এটি কেবল জীবজগতের। দুই বিপরীত ফিল্ডের মাটি ও আকাশ কৃত্রিমভাবে পুড়ছে এবং ন‍্যাচারালি পুড়ছে। কৃত্রিম পৃথিবীর টুইন ফিল্ড মানব সভ‍্যতা পুড়ে ফেলছে আবার ন‍্যাচারালি পুড়ছে। গ‍্যাসিয়াস স্পেস এবং সারফেস এর ডার্ক ম‍্যাটার অবজেক্টের স্পিনিং ফিল্ড পরস্পর কমে কাছে চলে আসছে। এতে এস্টরয়েড ফিল্ড এবং কাইপার ফিল্ড বা ধূমকেতুর ন‍্যাচারালি ফিল্ড ছোট হচ্ছে। আর কৃত্রিম পৃথিবী বা নাসার পৃথিবী বা চাঁদের গবেষনাগারের পৃথিবীর এন্টি ফিল্ড ও চাঁদের ফিল্ড বড় হচ্ছে। তদ্রুপ মঙ্গল গ্রহের এন্টি ফিল্ড পৃথিবীর গবেষণাগার ও মঙ্গলের কৃত্রিম ফিল্ড বড় হচ্ছে। এই বড় হওয়ার বিষয়টিই বুঝতে পারছে না জাতিসংঘসহ এদের নিয়ন্ত্রক দেশগুলো। এসব শিক্ষার নামে সভ‍্যতার সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভুল শিক্ষা কৃত্রিম পৃথিবীর ফিল্ড ‍বিপদজনকভাবে বড় করছে । ডার্ক ম‍্যাটার অবজেক্টকে কখনো ধরা সম্ভব না। এটি নির্দিষ্ট সময় পরে এমনিতেই চলে আসে। রাতের পৃথিবীর বাসিন্দা দিনের পৃথিবীতে তার বিপরীত দেখতে চাইলে তা দেখতে পারবে না একই হময়ে। যেমন এস্টরয়েড যখন ধূমকেতু তখন একটিই দেখা যায়। তবে একই সময়ে দুই বিপরীত পৃথিবীর নাসার মতো দুইজন ক‍্যামেরাম‍্যান একই সময়ে দুই পৃথিবীতে থেকে দিবস রাতকে দেখতে পারলে বুঝতে পারবে যাহাই এস্টরয়েড তাহাই ধূমকেতু পরস্পর বিপরীত ডাইরেকশনে দেখা যাচ্ছে। সমস‍্যা হলো পৃথিবীর যতো ল‍্যাব টেকনিশিয়ানরা পিএইডডি ডিগ্রি নিয়ে বসে আছে তারা ব্ল‍্যাক হোল থিওরি পুরোপুরি বুঝতে পারছে না। তাদের পড়াশুনার ফাউন্ডেশন খুবই দূর্বল হওয়ার কারণে এমন হয়েছে। দ্রুত কৃত্রিম পৃথিবী গ্রহ ও উপগ্রহের টুইন ফিল্ডসহ ধ্বংস হয়ে যাওয়ার আগে বিজ্ঞানের সংজ্ঞা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়, প্রান্নাথপুর, বাংলাদেশ থেকে ফ্রি স্টাডি করুন। ফেসবুকে বিস্তারিত প্রকাশ করা হয়েছে। টুইটার বা স্পেস এক্সেও যাচ্ছে। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের সব লেখা ২০.১২.২০২০ সাল থেকে ১৮.০৭.২০২৪ পর্যন্ত ফেসবুকে আর পরেরগুলো স্পেস এক্সে পাবেন। আরও বিভিন্নভাবে আপনাদের সংগ্রহের ব‍্যবস্হা করা হচ্ছে। কেননা বাংলাদেশে ফেসবুকসহ কয়েকটি সোশ‍্যাল মিডিয়া বন্ধ আছে ইন্টার নেট ও ৪জি সেবা ক্ষতিগ্রস্হ হওয়ার কারণে। এখানে বাংলা ভাষায় খুব সহজ করে এই ভাষার মাধূর্য দিয়ে মানব সভ‍্যতার জন‍্য বাধ‍্যতামূলকভাবে নতুন বিজ্ঞানের সংজ্ঞা চিত্রায়ন করা হয়েছে। রাজনীতি যারা করে তাদের যে কোনো উপায়ে সমাজে নেতৃত্ব দেওয়ার লোভ থাকে। যতোই পিছনের বেঞ্চে বসে পড়াশোনা করে থাকুক না কেনো। পিছনে বসে থাকা ছাত্ররা যখন পিছনে বসে থাকার অভ‍্যাস কর্মজীবনেও করতে শিখবে তখন সমাজ ঠিক হবে। বিজ্ঞান বিষয়ের সংজ্ঞার প্রয়োগের অন্তরায় পৃথিবীর রাজনীতিবিদরা। কৃত্রিম পৃথিবীর বাসিন্দা হওয়ার কারণে এই রাজনীতিক লোকগুলোই ব্ল‍্যাক হোলে বিলুপ্ত হবে সবার আগে। কেননা নিচ্ছিদ্র কঙ্ক্রিটের মধ‍্যে নিরাপত্তার চাদরে থাকে তারা। ব্ল‍্যাক হোলের সবচেয়ে কাছের তেজস্ক্রিয় ফিল্ড দিয়ে কক্ষপথ পরিক্রমা করছে সকল সময়। এরা এই ব্ল‍্যাক হোল থিওরি বুঝতে পারলে মাটিতে নাক ঘষিয়ে বলবে জীবনে নেতৃত্ব দেওয়ার চিন্তা যেনো মাথায় না আসে।
মানুষকে যে উদ্দেশ‍্যে সৃষ্টি করা হয়েছে তা এ‍্যামিবার মতো ডাবল ফিল্ডের ভাইরাস ও জীবাণুর মতো মানুষ দিয়ে চালানোর জন‍্য নয়।