Black holes with two matter fields and artificial two matter fields in the same place

Technology’s rapid advancement and misuse, like fossil fuels, disrupt natural processes. Respecting natural balance, preserving ecosystems, and using technology responsibly can prevent environmental crises and ensure sustainable resource management.


Black hole spins in the same environment produce spins in opposite directions. Strengthen the natural earth's black hole field then use technology. Learn to create what people need. Education is the backbone of the nation. Educated is the one who rides the horse. The people of our country learned these things from the British rulers. The rulers do nothing but own the wealth of India. They are educated because they speak English.

But the language of Bangladesh, West Bengal of India is Bengali. Is it worth saying that the mother tongue is the mother tongue and in this language Nawab Alivardi Khan, Siraj Daula, Bangabandhu, Sher A Bangla, Rabindranath, Nazrul, Sarat Chandra, Hemant etc. celebrities have been created?

Technology or technology started with the name of science subject. Again, to be a science, formula is needed. That formula is also kept in the background. Every time when a new technology comes out, it is called a scientist and comes from the West causing a stir. The inhabitants of the East or Middle East, Latin America, and the South have never seemed educated to Westerners.Any news in their country's journal immediately goes viral due to technological innovation. Any scientific subject becomes a science only when it is published in their journal. Singularity science theory has thus been captured by the Western leadership of internationalization.

Who invented some weapon, machine, and that's why he became a scientist. Only if technology matches with them, the name of the rich can be written. The mountains of coins are few to the people of the world. The speed of technology is there. There is no news about how much threat these technologies have created for the environment.

In the tunnel of the black hole of the Earth's double chamber, oxygen and nitrogen are moaning. Technology is being developed at the same time. No one has any news. Singularity theory in science has turned genius towards technology to create infinity power. These western universities have taken themselves close to the magnetic field of the black hole of hydrogen helium, but still do not understand what kind of terrible danger these technologies are causing in their civilization!

It is not possible to create as a power infinity. Because we cannot split or combine to do any fission or fusion from the black hole that is in the middle of the photon pair beam. Carbon dioxide permeates all regions of the twin universes.

A carbon dioxide field is being formed in the field where the water pair black hole will form. When the Earth's double black hole field spins cluster and anti-cluster with each other, the four double magnetic fields interact with each other to increase and decrease the concentration of ionic rays.There is a carbon dioxide double magnetic field in both spaces, and it is an artificial field across many countries or cities. Water formations do not exist in both natural space and anti-space.

You can understand if you give an example. The amount of fossil fuel that China is bringing from the mines of different countries of the world and burning in their country has reversed the natural magnetic field due to the production of carbon dioxide in the formation of water black holes. There is always an artificial condition in the power supply. Suppose a banyan tree and an apple tree are side by side. But both have opposites. At night the apple tree will become anti magnetic field but bot tree will not. Because it gives oxygen for 24 hours. Then the biological life of both plants is normal. and creating an oxygen and antioxygen magnetic field. Carbon dioxide is absorbed by the apple tree. In nature, hydrogen anti-hydrogen negative magnetic field is supplied by the natural earth through the apple tree.It is normal for water black holes to produce ionization rays. It is possible from the internal space of the country. And if there is a combination of such large plants and fresh water sources, the water will never dry up. Because the water will always be on both levels of the dual source dual space of that small part of the world.Now due to lack of that source in the country of these technologies, black hole field anti-field water ions are created through the gap of the sea ocean and the black hole of the earth's space anti-space hurricane is created and it creates a large-scale magnetic field of water and brings it to the dual space of the region. Here the two spaces of the sea and mountains spin in the opposite direction of each other. When the water of the sea is space, the water rays of the mountains anti-spin and the water of the anti-space of the mountains comes out and falls. Two opposite black hole fields of the same substance mix with the water of the mountain or the space of the earth and the rivers overflow the country and carry it away. These rains are not normal.

Limit the production and use of technology. Keep it dark at night. Arrange the plants. .Keep in a dark structured place of water. If you keep such a system in the riverside area, no matter how much water you use, the water will not run out. The river should not be dammed. Ocean cyclones will not enter the area. Or both ocean spaces would be normal if the oceans weren't fueled by fossil fuels or restricted by shipping.

The pair seas, the oceans, could be brought up by the pair Earth's black hole field into the paor region if this happens. This happened during the time of Prophet Nuh (as).


একই স্হানে দুই ম‍্যাটার ফিল্ড ও কৃত্রিম দুই ম‍্যাটার ফিল্ডের ব্ল‍্যাক হোল

একই পরিবেশে ব্ল‍্যাক হোলের স্পিন সংঘটিত করলে পরস্পর বিপরীত ডাইরেকশনের স্পিন তৈরি হয়। ন‍্যাচারাল পৃথিবীর ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড শক্তিশালী করুন তারপর প্রযুক্তি ব‍্যবহার করুন।মানুষ তার প্রয়োজন তৈরি করতে শিখুন। শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড।শিক্ষিত হয় যে গাড়ী ঘোড়া চড়ে সে। এসব কথা আমাদের দেশের মানুষ বৃটিশ শাসকদের দেখে শিখেছিলো। শাসক ওরা কিছুই করে না অথচ ভারত বর্ষের সম্পদের মালিক। ইংরেজীতে কথা বলে এজন‍্য ওরা শিক্ষিত।

অথচ বাংলাদেশ,ভারতের পশ্চিম বঙ্গের ভাষা বাংলা। মাতৃভাষা যে মায়ের ভাষা আর এই ভাষায় নবাব আলীবর্দি খাঁ,সিরাজ দৌলা, বঙ্গবন্ধু,শের এ বাংলা, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, শরত চন্দ্র, হেমন্ত ইত‍্যাদি কীর্তিমান ব‍্যক্তিত্ব তৈরি হয়েছে তা বলার অপেক্ষা রাখে কি?

প্রযুক্তি বা টেকনোলজির শুরু হয়েছে বিজ্ঞান বিষয় নাম দিয়ে।আবার বিজ্ঞান হতে হলে ফর্মূলা লাগে। সেই ফর্মূলাও ব‍্যাক গ্রাউন্ডে রাখা হয়েছে। একেক সময় একেক প্রযুক্তির উদ্ভব হলেই তাকে বিজ্ঞানী নাম দিয়ে তোলপার সৃষ্টি করে চলে এসেছে পশ্চিম থেকে। প্রাচ‍্য বা মধ‍্য প্রাচ‍্য,ল‍্যাটিন আমেরিকা, দক্ষিণ পৃথিবীর বাসিন্দাদের শিক্ষিত মনে হয়নি কখনো পশ্চিমাদের নিকট। তাদের দেশের জার্নালে কোনো নিউজ হলে সাথে সাথে তা ভাইরাল হয়ে যায় প্রযুক্তি উদ্ভাবনের কারণে। যে কোনো বিজ্ঞান বিষয়ের লেখা তাদের জার্নালে প্রকাশ হলে তবেই তা বিজ্ঞান হয়ে যায়। সিঙ্গুলারিটি বিজ্ঞান তত্বকেও এভাবে পশ্চিমা নেতৃত্বের আন্তর্জাতিকীকরণের বেড়াজালে বন্দী করে ফেলা হয়েছে।

কে কোন অস্ত্র,মেশিন, উদ্ভাবন করলো আর তাতেই সে বিজ্ঞানী হয়ে যায়। ওদের সাথে প্রযুক্তি মিললে তবেই ধনীর কাতারে নাম লেখানো যায়। মুদ্রার পাহাড় সামান‍্য কিছু পৃথিবীর মানুষের কাছে। টেকনোলজির দৌড়াত্ব সেখানে। এসব প্রযুক্তি পরিবেশের জন‍্য কতটা হুমকি সৃষ্টি করে তৈরি হয়েছে তার কোনো খবর নেই।

পৃথিবী যুগল চ‍্যাম্বারের ব্ল‍্যাক হোলের সূরঙ্গে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের হাহাকার চলছে। সমানে টেকনোলজি তৈরি হচ্ছে। কারো কোনো খবর নেই। বিজ্ঞানের সিঙ্গুলারিটি তত্বে ইনফিনিটি পাওয়ার তৈরি করার প্রযুক্তির দিকে মেধাকে টার্ন করে দিয়েছে। এসব পশ্চিমা বিশ্ববিদ্যালয় নিজেদেরকে হাইড্রোজেন হিলিয়ামের ব্ল‍্যাক হোলের ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডের কাছাকাছি নিয়ে গেছে অথচ এর পরেও বুঝতে পারছে না এসব প্রযুক্তি কিরকম ভয়াবহ বিপদ ডেকে আনছে তাদের সভ‍্যতায় !

কোনো পাওয়ার ইনফিনিটি হিসাবে তৈরি সম্ভব নয়।কেননা আমরা ফোটন যুগল রশ্মির মধ‍্যে যে ব্ল‍্যাক হোল থাকে সেই ব্ল‍্যাক হোলের মধ‍্য থেকে কোনো ফিশন বা ফিউশন করতে স্প্লিট বা কম্বিনেশন করতে পারি না।এসব প্রকৃতিতে কুড়িয়ে পাই বলে বাহির থেকে করতে পারি। কার্বন ডাইঅক্সাইড যুগল মহাবিশ্বের সব এলাকায় প্রবেশ করে আছে।

যে ফিল্ডে পানির যুগল ব্ল‍্যাক হোল তৈরি হবে সেখানে কার্বন ডাইঅক্সাইড ফিল্ড তৈরি হচ্ছে। পৃথিবীর যুগল ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড পরস্পরকে যখন ক্লাস্টার ও এন্টি ক্লাস্টার স্পিন করে তখন চারটি যুগল ম‍্যগনেটিক ফিল্ডকে একে অপরের সাথে আয়নিক রশ্মির কনসেন্ট্রেশন হ্রাস বৃদ্ধির দুই স্পেসেই কার্বন ডাইঅক্সাইড যুগল ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড থাকে এবং তা কৃত্রিম ফিল্ড অনেক দেশ এবং শহর জুড়ে। পানির ফর্মেশন ন‍্যাচারাল স্পেস ও এন্টি স্পেসের দুই স্পেসেই উৎপাদনের জায়গা থাকে না।

উদাহরণ দিলেই বুঝতে পারবেন। যুক্তরাষ্ট্র চীন যে পরিমাণ ফসিল জ্বালানি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের খনি থেকে নিয়ে এসে তাদের দেশে পোড়াচ্ছে সেখানে পানির ব্ল‍্যাক হোলের ফর্মেশনের স্হান কার্বন ডাইঅক্সাইডের কৃত্রিম এক্সিস্ট স্পেসের উৎপাদন দাপটে ন‍্যাচারাল ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড বিপরীত করে রেখেছে। সেখানে সব সময় বিদ‍্যুতায়নেও কৃত্রিম অবস্হা বিরাজ করে। ধরুন একটি বট গাছ এবং একটি আপেল গাছ পাশাপাশি আছে। উভয়ের কিন্তু অপজিট আছে। রাতের বেলা আপেল গাছ এন্টি ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড হয়ে যাবে কিন্তু বট গাছ হবে না। এজন‍্য যে সে ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয়। তাহলে উদ্ভিদ দুটির জৈবিক জীবন যাপন স্বাভাবিক। এবং একটি অক্সিজেন ও এন্টি অক্সিজেন ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করছে। আপেল গাছের কার্বন ডাই অক্সাইড শোষন করে ফেলছে।প্রকৃতিতে হাইড্রোজেন এন্টি হাইড্রোজেন নেগেটিভ ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড ন‍্যাচারাল পৃথিবী সরবরাহ করছে আপেল গাছের মাধ‍্যমে। পানির ব্ল‍্যাক হোলের আয়নাইজেশন রশ্মি তৈরি হওয়া স্বাভাবিক। এটি দেশের অভ‍্যন্তরীণ স্পেস থেকে হওয়া সম্ভব। আর যদি সেখানে এরকম বড় উদ্ভিদের কম্বিনেশন থাকে আর মিঠা পানির সোর্স থাকে তাহলে পানি কখনো শুকাবে না। কেননা পৃথিবীর ঐ ক্ষুদ্র অংশের মিঠা পানির যুগল সোর্স যুগল স্পেসের দুই স্তরেই পানি সব সময় থাকবে। এখন এসব প্রযুক্তির দেশে সেই সোর্স না থাকায় সাগর মহাসাগরের ফাঁকফোঁকর দিয়ে ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড এন্টি ফিল্ড পানির আয়ন তৈরি করে পৃথিবীর স্পেস এন্টি স্পেস ঘূর্নিঝড়ের ব্ল‍্যাক হোল তৈরি হয়ে সেটি বৃহৎ আকারের পানির ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করে নিয়ে আসে স্হলভাগের যুগল স্পেসে। এখানে সাগর পাহাড় দুই স্পেস একে অপরের এন্টি ডাইরেকশনে স্পিন করায় সাগরের পানি যখন স্পেস তখন পাহাড়ের পানির রশ্মি এন্টি স্পিন করায় পাহাড়ের এন্টি স্পেসের পানি বেড়িয়ে এসে ঢল নামে। একই পদার্থের ব্ল‍্যাক হোলের দুই বিপরীত ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড পাহাড়ের বা পৃথিবীর স্পেসের পানির সাথে মিশে নদ নদীগুলো ধারন ক্ষমতার অতিরিক্ত হয়ে দেশ ভাসিয়ে নিয়ে যায়। এসব বৃষ্টি স্বাভাবিক নয়।

প্রযুক্তির উৎপাদন ও ব‍্যবহার সীমিত করুন। রাত্রিকে অন্ধকার রাখুন। উদ্ভিদের বিন‍্যাস করুন। ।পানির আধার বিন‍্যাসকৃত স্হানের মধ‍্যে রাখুন। নদী তীরবর্তী এলাকায় এরকম বিন‍্যাস রাখলে পানি যতই ব‍্যবহার করুন পানি ফুরাবে না। নদীতে বাঁধ দিতে হবে না। সাগরের ঘূর্নিঝড় স্হলভাগে প্রবেশ করবে না। বা সাগরের দুই স্পেসই স্বাভাবিক থাকবে যদি সাগর মহাসাগরকে ফসিল জ্বালানি দিয়ে বিদ্রুপ না করেন অথবা জাহাজ চলাচল ব‍্যবস্হা সীমিত করেন। যুগল সাগর মহাসাগরকে যুগল পৃথিবীর ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড যুগল স্হলভাগে তুলে আনতে পারে যদি এভাবে চলে। নবী নুহ (আ:) এর আমলে এমনটি হয়েছিলো।